রয়টার্স
বেইজিং (চীন): চীনের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ বার্ধক্যে পৌঁছেছে। এই সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। ফলে এই বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা বাবদ ব্যয় বাড়ছে দেশটির সরকারের। ১ লাখ ২০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের পেনশন ব্যবস্থা সামলাতেই এখন হিমশিম খাচ্ছে দেশটি। পরিস্থিতি সামাল দিতে এখন তারা এ ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বাড়াতে চাইছে।
চীনের ব্যাংক ও বিমা খাতের শীর্ষ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ব্যাংকিং অ্যান্ড রেগুলেটরি কমিশন (সিবিআইআরসি) জানায়, তারা দেশটির চংকিং ও ঝেজিয়াং প্রদেশে বেসরকারি পেনশন ব্যবস্থার সম্প্রসারণে দুটি স্বল্পমেয়াদি প্রকল্প নিয়েছে। পরীক্ষামূলক এই প্রকল্পের সাফল্যের ওপরই নির্ভর করছে নতুন এই উদ্যোগের সম্প্রসারণের বিষয়টি।
উদ্যোগটি সম্পর্কে অবগত একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সিবিআইআরসি এ জন্য বেশ কয়েকটি বেসরকারি পেনশন তহবিলকে তালিকাভুক্ত করেছে। এগুলোকে সমন্বয় করে নতুন একটি স্কিম চালু করা হচ্ছে, যা পরিচালনার জন্য সংস্থাটি একদল পেশাদার ব্যবস্থাপক নিয়োগ দিচ্ছে।
চীনের জনমিতিতে বড় পরিবর্তন হওয়ার বিষয়টি পরিসংখ্যানে উঠে আসার পরই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ তথ্যমতে, দেশটির মোট ১৪০ কোটি মানুষের মধ্যে ১৩ দশমিক ৫ শতাংশের বয়সই ৬৫ বা তদূর্ধ্ব। এক দশক আগেও এ হার ছিল ৮ দশমিক ৮ শতাংশ। এই অবস্থায় একদিকে উৎপাদন খাতের সংকোচনের আশঙ্কা রয়েছে, অন্যদিকে রয়েছে বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা ব্যয় বৃদ্ধির ভার। চীনের পেনশন তহবিল বিষয়ক সংকট অনেক জটিল একটি বিষয়।
চীনের রাষ্ট্রীয় গবেষণা সংস্থা চাইনিজ একাডেমি অব সোশ্যাল সায়েন্সেসের (সিএএসএস) ২০১৯ সালে দেওয়া তথ্যমতে, ২০২৭ সাল নাগাদ এ বাবদ চীনের ব্যয় গিয়ে দাঁড়াবে ৬ লাখ ৯৯ হাজার কোটি ইউয়ানে (১ লাখ ৯ হাজার কোটি মার্কিন ডলার)। এই সংকট ২০৩৫ সাল নাগাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে বলেও সে সময় পূর্বাভাস দেওয়া হয়।
এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চীনা নাগরিকদের সঞ্চিত ১ কোটি কোটি (১০০ ট্রিলিয়ন) ইউয়ান। এটি অবশ্য একই সঙ্গে সম্ভাবনাও। কারণ এত বিপুল অঙ্কের কারণেই বেসরকারি খাত সরকারি পেনশন স্কিমে বিনিয়োগে আগ্রহী হয়ে উঠছে। চীনা সরকারও বিষয়টিকে কাজে লাগাতে চাইছে। তবে এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগে আগ্রহী বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাপারে তাদের অবস্থান এখনো অস্পষ্ট। বিদেশি বহু প্রতিষ্ঠান এমন কিছুর সঙ্গে যুক্ত হতে উদ্গ্রীব হয়ে আছে।
বলার অপেক্ষা রাখে না যে, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এই খাতকে একটি মুনাফার ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচনা করছে। খাতটিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে যুক্ত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করাটা চীন সরকারের জন্য এই মুহূর্তে জরুরি বিষয়। মুশকিল হচ্ছে এ ক্ষেত্রে প্রবেশের অনুমতি পাওয়ার পর বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগের বিপরীতে বড় মুনাফার প্রত্যাশা করবে। একই সঙ্গে এই বিনিয়োগের কারণে বিভিন্ন ধরনের কর রেয়াত চেয়ে বসতে পারে।
এ ক্ষেত্রে আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত। চীনের কর্মজীবী মানুষের একটি বড় অংশই অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের সঙ্গে যুক্ত। তারা বা তাদের চাকরিদাতাদের কেউই পেনশন বাবদ কোনো কিছু জমা করে না। বিষয়টিকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন সিনহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডং কেয়ং। সম্প্রতি বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত এ সম্পর্কিত এক ফোরামে দেওয়া বক্তব্যে তিনি প্রসঙ্গটি উপস্থাপন করেন। চ্যালেঞ্জটি মোকাবিলায় তিনি পেনশন স্কিমের সঙ্গে বেসরকারি খাতকে সংযুক্ত করার পরামর্শ দেন।
বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধি চীনকে সত্যিকার অর্থেই বিপাকে ফেলেছে। সংকট নিরসনে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে হবে। কিন্তু তেমনটি করলে আবার তা তার এত দিনের রাষ্ট্রকাঠামো ও এর চর্চার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে উঠতে পারে। এদিকে সামাজিক নিরাপত্তার বিষয়টিকে এড়িয়ে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। চীনের অধিকাংশ বয়স্ক ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় পেনশন তহবিলের ওপর নির্ভরশীল। এই তহবিলে প্রত্যেক কর্মজীবীর মূল বেতনের ১৬ শতাংশ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান দেয়, বাকিটা দেয় রাষ্ট্র। এই হার অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় বেশি। মুশকিল হচ্ছে এরপরও চীনের করপোরেট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পেনশন তহবিল দেশটির মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) মাত্র ৭ দশমিক ৩ শতাংশ। ওই একই বছর যুক্তরাষ্ট্রে এ হার ছিল ১৩৬ শতাংশ।
বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত এ সম্পর্কিত ফোরামে অধ্যাপক ডং কেয়ং জানান, চীনে ৬৫ বা তদূর্ধ্ব বয়সী মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। মোট জনসংখ্যার এক–তৃতীয়াংশে উন্নীত হওয়া পর্যন্ত এ সংখ্যা বাড়তেই থাকবে। তারপর এই হার একটি স্থিতিশীল অবস্থায় পৌঁছাবে। চীনা অর্থনীতিতে এর প্রভাব হবে ভয়াবহ। ফলে এই বিপুল বয়স্ক জনগোষ্ঠীর অবসরকালীন ভাতা নিয়ে দেখা দেবে এক বড় অনিশ্চয়তা। চীন সরকার বিষয়টি মোকাবিলার জন্য নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। কিন্তু এ বিষয়ে এখনো তারা প্রকাশ্যে কোনো কথা বলছে না।
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলেও রয়টার্সকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি সিবিআইআরসি।
এরই মধ্যে পিপলস ইনস্যুরেন্স কোম্পানি অব চায়না, চায়না প্যাসিফিক ইনস্যুরেন্স গ্রুপের মতো কিছু বিমা ও মিউচুয়াল প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিক পেনশন স্কিম বিক্রি শুরু করলেও তার কোনোটিই দীর্ঘমেয়াদি নয়। ফলে মানুষের মধ্যে এগুলো তেমন সাড়াও ফেলতে পারছে না। সাংহাইয়ে গত তিন বছর ধরে চেষ্টা চালিয়ে বেসরকারি বিমা প্রতিষ্ঠানগুলো মাত্র ৪০ কোটি ইউয়ানের (৬২ লাখ ২০ হাজার ডলার) পেনশন তহবিল গঠন করতে পেরেছে। চীনের চাহিদার বিপরীতে এটি কত ক্ষুদ্র, তা ব্যাখ্যার আর প্রয়োজন নেই।
বেইজিং (চীন): চীনের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ বার্ধক্যে পৌঁছেছে। এই সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। ফলে এই বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা বাবদ ব্যয় বাড়ছে দেশটির সরকারের। ১ লাখ ২০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের পেনশন ব্যবস্থা সামলাতেই এখন হিমশিম খাচ্ছে দেশটি। পরিস্থিতি সামাল দিতে এখন তারা এ ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বাড়াতে চাইছে।
চীনের ব্যাংক ও বিমা খাতের শীর্ষ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ব্যাংকিং অ্যান্ড রেগুলেটরি কমিশন (সিবিআইআরসি) জানায়, তারা দেশটির চংকিং ও ঝেজিয়াং প্রদেশে বেসরকারি পেনশন ব্যবস্থার সম্প্রসারণে দুটি স্বল্পমেয়াদি প্রকল্প নিয়েছে। পরীক্ষামূলক এই প্রকল্পের সাফল্যের ওপরই নির্ভর করছে নতুন এই উদ্যোগের সম্প্রসারণের বিষয়টি।
উদ্যোগটি সম্পর্কে অবগত একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সিবিআইআরসি এ জন্য বেশ কয়েকটি বেসরকারি পেনশন তহবিলকে তালিকাভুক্ত করেছে। এগুলোকে সমন্বয় করে নতুন একটি স্কিম চালু করা হচ্ছে, যা পরিচালনার জন্য সংস্থাটি একদল পেশাদার ব্যবস্থাপক নিয়োগ দিচ্ছে।
চীনের জনমিতিতে বড় পরিবর্তন হওয়ার বিষয়টি পরিসংখ্যানে উঠে আসার পরই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ তথ্যমতে, দেশটির মোট ১৪০ কোটি মানুষের মধ্যে ১৩ দশমিক ৫ শতাংশের বয়সই ৬৫ বা তদূর্ধ্ব। এক দশক আগেও এ হার ছিল ৮ দশমিক ৮ শতাংশ। এই অবস্থায় একদিকে উৎপাদন খাতের সংকোচনের আশঙ্কা রয়েছে, অন্যদিকে রয়েছে বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা ব্যয় বৃদ্ধির ভার। চীনের পেনশন তহবিল বিষয়ক সংকট অনেক জটিল একটি বিষয়।
চীনের রাষ্ট্রীয় গবেষণা সংস্থা চাইনিজ একাডেমি অব সোশ্যাল সায়েন্সেসের (সিএএসএস) ২০১৯ সালে দেওয়া তথ্যমতে, ২০২৭ সাল নাগাদ এ বাবদ চীনের ব্যয় গিয়ে দাঁড়াবে ৬ লাখ ৯৯ হাজার কোটি ইউয়ানে (১ লাখ ৯ হাজার কোটি মার্কিন ডলার)। এই সংকট ২০৩৫ সাল নাগাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে বলেও সে সময় পূর্বাভাস দেওয়া হয়।
এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চীনা নাগরিকদের সঞ্চিত ১ কোটি কোটি (১০০ ট্রিলিয়ন) ইউয়ান। এটি অবশ্য একই সঙ্গে সম্ভাবনাও। কারণ এত বিপুল অঙ্কের কারণেই বেসরকারি খাত সরকারি পেনশন স্কিমে বিনিয়োগে আগ্রহী হয়ে উঠছে। চীনা সরকারও বিষয়টিকে কাজে লাগাতে চাইছে। তবে এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগে আগ্রহী বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাপারে তাদের অবস্থান এখনো অস্পষ্ট। বিদেশি বহু প্রতিষ্ঠান এমন কিছুর সঙ্গে যুক্ত হতে উদ্গ্রীব হয়ে আছে।
বলার অপেক্ষা রাখে না যে, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এই খাতকে একটি মুনাফার ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচনা করছে। খাতটিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে যুক্ত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করাটা চীন সরকারের জন্য এই মুহূর্তে জরুরি বিষয়। মুশকিল হচ্ছে এ ক্ষেত্রে প্রবেশের অনুমতি পাওয়ার পর বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগের বিপরীতে বড় মুনাফার প্রত্যাশা করবে। একই সঙ্গে এই বিনিয়োগের কারণে বিভিন্ন ধরনের কর রেয়াত চেয়ে বসতে পারে।
এ ক্ষেত্রে আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত। চীনের কর্মজীবী মানুষের একটি বড় অংশই অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের সঙ্গে যুক্ত। তারা বা তাদের চাকরিদাতাদের কেউই পেনশন বাবদ কোনো কিছু জমা করে না। বিষয়টিকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন সিনহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডং কেয়ং। সম্প্রতি বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত এ সম্পর্কিত এক ফোরামে দেওয়া বক্তব্যে তিনি প্রসঙ্গটি উপস্থাপন করেন। চ্যালেঞ্জটি মোকাবিলায় তিনি পেনশন স্কিমের সঙ্গে বেসরকারি খাতকে সংযুক্ত করার পরামর্শ দেন।
বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধি চীনকে সত্যিকার অর্থেই বিপাকে ফেলেছে। সংকট নিরসনে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে হবে। কিন্তু তেমনটি করলে আবার তা তার এত দিনের রাষ্ট্রকাঠামো ও এর চর্চার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে উঠতে পারে। এদিকে সামাজিক নিরাপত্তার বিষয়টিকে এড়িয়ে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। চীনের অধিকাংশ বয়স্ক ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় পেনশন তহবিলের ওপর নির্ভরশীল। এই তহবিলে প্রত্যেক কর্মজীবীর মূল বেতনের ১৬ শতাংশ চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান দেয়, বাকিটা দেয় রাষ্ট্র। এই হার অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় বেশি। মুশকিল হচ্ছে এরপরও চীনের করপোরেট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পেনশন তহবিল দেশটির মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) মাত্র ৭ দশমিক ৩ শতাংশ। ওই একই বছর যুক্তরাষ্ট্রে এ হার ছিল ১৩৬ শতাংশ।
বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত এ সম্পর্কিত ফোরামে অধ্যাপক ডং কেয়ং জানান, চীনে ৬৫ বা তদূর্ধ্ব বয়সী মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। মোট জনসংখ্যার এক–তৃতীয়াংশে উন্নীত হওয়া পর্যন্ত এ সংখ্যা বাড়তেই থাকবে। তারপর এই হার একটি স্থিতিশীল অবস্থায় পৌঁছাবে। চীনা অর্থনীতিতে এর প্রভাব হবে ভয়াবহ। ফলে এই বিপুল বয়স্ক জনগোষ্ঠীর অবসরকালীন ভাতা নিয়ে দেখা দেবে এক বড় অনিশ্চয়তা। চীন সরকার বিষয়টি মোকাবিলার জন্য নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। কিন্তু এ বিষয়ে এখনো তারা প্রকাশ্যে কোনো কথা বলছে না।
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলেও রয়টার্সকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি সিবিআইআরসি।
এরই মধ্যে পিপলস ইনস্যুরেন্স কোম্পানি অব চায়না, চায়না প্যাসিফিক ইনস্যুরেন্স গ্রুপের মতো কিছু বিমা ও মিউচুয়াল প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিক পেনশন স্কিম বিক্রি শুরু করলেও তার কোনোটিই দীর্ঘমেয়াদি নয়। ফলে মানুষের মধ্যে এগুলো তেমন সাড়াও ফেলতে পারছে না। সাংহাইয়ে গত তিন বছর ধরে চেষ্টা চালিয়ে বেসরকারি বিমা প্রতিষ্ঠানগুলো মাত্র ৪০ কোটি ইউয়ানের (৬২ লাখ ২০ হাজার ডলার) পেনশন তহবিল গঠন করতে পেরেছে। চীনের চাহিদার বিপরীতে এটি কত ক্ষুদ্র, তা ব্যাখ্যার আর প্রয়োজন নেই।
ভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
১০ মিনিট আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
২৮ মিনিট আগেএটিএসিএমএস একটি সুপারসনিক (শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতি সম্পন্ন) ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান লিং-টেমকো-ভট তৈরি করেছিল। বর্তমানে এটি বিক্রি করছে লকহিড মার্টিন। এ ক্ষেপণাস্ত্রের দীর্ঘতম পাল্লা ৩০০ কিলোমিটার। এটি এম-২৭০ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টে
২ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ শুরু হবে ৪৮ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা। বিগত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ এই মেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করলেও এবার অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় নেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, এবারের মেলায় মূল প্রতিপাদ্য দেশ হিসেবে থাকবে জার্মানি। সেখানে প্রদর্শিত হবে জার্মানির
২ ঘণ্টা আগে