অনলাইন ডেস্ক
জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য তিব্বতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে চীন। বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি হলো মধ্যচীনের থ্রি গর্জেস ড্যাম। নতুন প্রকল্পে উৎপাদিত জলবিদ্যুতের পরিমাণ এর প্রায় তিন গুণ হবে।
তবে এই প্রকল্প পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্যের ওপর মারাত্বক প্রভাব ফেলতে পারে আশঙ্কা করছে ভারত।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম গ্লোব টাইমস জানিয়েছে, অরুণাচল সীমান্তের কাছাকাছি তিব্বতের মেদগ কাউন্টিতে ব্রহ্মপুত্রের উপরে এই বাঁধ নির্মাণ করার পরিকল্পনা করেছে চীন সরকার। অবশ্য এর আগে ব্রহ্মপুত্রের উপর বেশ কয়েকটি ছোট বাঁধ নির্মাণ করেছে বেইজিং।
গত মার্চে ১৪তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় প্রথম এই পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে চীন সরকার। তবে পরিকল্পনার বিস্তারিত নিয়ে চীন সরকারের পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি।
বাঁধ নির্মাণের জন্য গত ১৬ অক্টোবর তিব্বতের স্বায়ত্তশাসিত প্রশাসনের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন করেছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত জলবিদ্যুৎ কোম্পানি পাওয়ার চায়না। পরে কমিউনিস্ট পার্টি অব চায়নার ইয়ুথ লিগের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে নতুন বাঁধ প্রকল্পের খবরটি জানানো হয়। ।
এদিকে এই বাঁধ নির্মাণের কারণে দক্ষিণ এশিয়ার বেশিরভাগ পানির প্রধান উৎসের নিয়ন্ত্রণ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির হাতে চলে যেতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
গত মাসে ভারতের সমাজ বিজ্ঞানী ব্রহ্মা চেল্লানি টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হতে পারে পানি নিয়ে বিরোধ। চীনের এই কর্মকাণ্ড ভাটি অঞ্চলের জনগণের জন্য ‘পানি বোমার’ মতো কাজ করতে পারে।
এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের স্টিমসন সেন্টারের বিশেষজ্ঞ ব্রায়ান আইলর বলেন, বৃহৎ বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা বিভিন্ন কারণে খারাপ। থ্রি গর্জেস ড্যাম নির্মাণের কারণে প্রায় ১৪ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।
জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য তিব্বতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে চীন। বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি হলো মধ্যচীনের থ্রি গর্জেস ড্যাম। নতুন প্রকল্পে উৎপাদিত জলবিদ্যুতের পরিমাণ এর প্রায় তিন গুণ হবে।
তবে এই প্রকল্প পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্যের ওপর মারাত্বক প্রভাব ফেলতে পারে আশঙ্কা করছে ভারত।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম গ্লোব টাইমস জানিয়েছে, অরুণাচল সীমান্তের কাছাকাছি তিব্বতের মেদগ কাউন্টিতে ব্রহ্মপুত্রের উপরে এই বাঁধ নির্মাণ করার পরিকল্পনা করেছে চীন সরকার। অবশ্য এর আগে ব্রহ্মপুত্রের উপর বেশ কয়েকটি ছোট বাঁধ নির্মাণ করেছে বেইজিং।
গত মার্চে ১৪তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় প্রথম এই পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে চীন সরকার। তবে পরিকল্পনার বিস্তারিত নিয়ে চীন সরকারের পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি।
বাঁধ নির্মাণের জন্য গত ১৬ অক্টোবর তিব্বতের স্বায়ত্তশাসিত প্রশাসনের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন করেছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত জলবিদ্যুৎ কোম্পানি পাওয়ার চায়না। পরে কমিউনিস্ট পার্টি অব চায়নার ইয়ুথ লিগের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে নতুন বাঁধ প্রকল্পের খবরটি জানানো হয়। ।
এদিকে এই বাঁধ নির্মাণের কারণে দক্ষিণ এশিয়ার বেশিরভাগ পানির প্রধান উৎসের নিয়ন্ত্রণ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির হাতে চলে যেতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
গত মাসে ভারতের সমাজ বিজ্ঞানী ব্রহ্মা চেল্লানি টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হতে পারে পানি নিয়ে বিরোধ। চীনের এই কর্মকাণ্ড ভাটি অঞ্চলের জনগণের জন্য ‘পানি বোমার’ মতো কাজ করতে পারে।
এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের স্টিমসন সেন্টারের বিশেষজ্ঞ ব্রায়ান আইলর বলেন, বৃহৎ বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা বিভিন্ন কারণে খারাপ। থ্রি গর্জেস ড্যাম নির্মাণের কারণে প্রায় ১৪ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
১ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
২ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
২ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
৩ ঘণ্টা আগে