অনলাইন ডেস্ক
বায়ুদূষণের কারণে মানুষের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স তৈরি হচ্ছে বা অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমে যাচ্ছে। এর ফলে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। সোজা ভাষায় বললে, কোনো ধরনের জীবাণুর বিরুদ্ধে যেসব অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয়, সেগুলোর বিরুদ্ধে জীবাণুগুলো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে বা অ্যান্টিবায়োটিকগুলো ক্রমেই কার্যকারিতা হারাচ্ছে। সম্প্রতি দীর্ঘদিনের এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, বিশ্বের শতাধিক দেশে প্রায় দুই দশক ধরে এই গবেষণা চালানো হয়েছে। চীন ও যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা এই গবেষণা চালিয়েছেন। গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বের প্রতিটি মহাদেশ, প্রতিটি দেশেই অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বাড়ছে। সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বায়ুদূষণের বিপরীতে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের মাত্রাও বাড়ছে।
বিজ্ঞান সাময়িকী ল্যানসেটে প্রকাশিত এবিষয়ক নিবন্ধে বলা হয়েছে, ‘আমাদের গবেষণা থেকে আমরা শক্ত প্রমাণ পেয়েছি যে, বায়ুদূষণের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বাড়ার বিষয়টি সংযুক্ত। বায়ুদূষণ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সকে কীভাবে প্রভাবিত করে—এ বিষয়ে আমাদের এই গবেষণাই পৃথিবীতে প্রথম।’
অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বিশ্বস্বাস্থ্যের জন্য ক্রমবর্ধমান বড় হুমকিগুলোর একটি। এটি যেকোনো দেশের যেকোনো বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে। বিভিন্ন গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এরই মধ্যে প্রতিবছর আনুমানিক বছরে ১৩ লাখ মানুষ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের কারণে মারা যাচ্ছে। তবে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের প্রধান কারণ হলো অ্যান্টিবায়োটিকের অপ এবং অত্যধিক ব্যবহার। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে সমস্যাটি আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে।
জনস্বাস্থ্যের জন্য যেসব দূষণ সবচেয়ে বেশি দায়ী, তার মধ্যে বায়ুদূষণ সবার ওপরে। দীর্ঘ সময় ধরে দূষিত বায়ুতে বসবাস করলে হৃদ্রোগ, হাঁপানি, ফুসফুসে ক্যানসার বাড়ায় এবং প্রত্যাশিত আয়ু কমিয়ে দেয়। এ ছাড়া স্বল্পমেয়াদি বায়ুদূষণ কফ, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ইত্যাদির মতো সমস্যা সৃষ্টি করে।
বায়ুদূষণ কমানো গেলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক ফল অর্জিত হতে পারে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে আনা গেলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স থেকে উদ্ভূত মৃত্যু এবং চিকিৎসা ব্যয় অনেকটাই কমানো যেতে পারে।
গবেষক দলের প্রধান এবং চীনের ঝেজিয়াং ইউনিভার্সিটির প্রফেসর হং চেন বলেছেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ও বায়ুদূষণ উভয়ই নিজেদের বৈশিষ্ট্যের কারণে বিশ্বের জনস্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি।’ তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা বায়ুদূষণ ও অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের মধ্যে আসলে কী সম্পর্ক, সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাইনি। তবে আমাদের গবেষণা বলছে, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ করা গেলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স দ্বিগুণ কমিয়ে আনা যাবে।’
বায়ুদূষণের কারণে মানুষের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স তৈরি হচ্ছে বা অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমে যাচ্ছে। এর ফলে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। সোজা ভাষায় বললে, কোনো ধরনের জীবাণুর বিরুদ্ধে যেসব অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয়, সেগুলোর বিরুদ্ধে জীবাণুগুলো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে বা অ্যান্টিবায়োটিকগুলো ক্রমেই কার্যকারিতা হারাচ্ছে। সম্প্রতি দীর্ঘদিনের এক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, বিশ্বের শতাধিক দেশে প্রায় দুই দশক ধরে এই গবেষণা চালানো হয়েছে। চীন ও যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা এই গবেষণা চালিয়েছেন। গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বের প্রতিটি মহাদেশ, প্রতিটি দেশেই অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বাড়ছে। সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বায়ুদূষণের বিপরীতে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের মাত্রাও বাড়ছে।
বিজ্ঞান সাময়িকী ল্যানসেটে প্রকাশিত এবিষয়ক নিবন্ধে বলা হয়েছে, ‘আমাদের গবেষণা থেকে আমরা শক্ত প্রমাণ পেয়েছি যে, বায়ুদূষণের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বাড়ার বিষয়টি সংযুক্ত। বায়ুদূষণ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সকে কীভাবে প্রভাবিত করে—এ বিষয়ে আমাদের এই গবেষণাই পৃথিবীতে প্রথম।’
অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বিশ্বস্বাস্থ্যের জন্য ক্রমবর্ধমান বড় হুমকিগুলোর একটি। এটি যেকোনো দেশের যেকোনো বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে। বিভিন্ন গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এরই মধ্যে প্রতিবছর আনুমানিক বছরে ১৩ লাখ মানুষ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের কারণে মারা যাচ্ছে। তবে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের প্রধান কারণ হলো অ্যান্টিবায়োটিকের অপ এবং অত্যধিক ব্যবহার। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে সমস্যাটি আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে।
জনস্বাস্থ্যের জন্য যেসব দূষণ সবচেয়ে বেশি দায়ী, তার মধ্যে বায়ুদূষণ সবার ওপরে। দীর্ঘ সময় ধরে দূষিত বায়ুতে বসবাস করলে হৃদ্রোগ, হাঁপানি, ফুসফুসে ক্যানসার বাড়ায় এবং প্রত্যাশিত আয়ু কমিয়ে দেয়। এ ছাড়া স্বল্পমেয়াদি বায়ুদূষণ কফ, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ইত্যাদির মতো সমস্যা সৃষ্টি করে।
বায়ুদূষণ কমানো গেলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক ফল অর্জিত হতে পারে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে আনা গেলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স থেকে উদ্ভূত মৃত্যু এবং চিকিৎসা ব্যয় অনেকটাই কমানো যেতে পারে।
গবেষক দলের প্রধান এবং চীনের ঝেজিয়াং ইউনিভার্সিটির প্রফেসর হং চেন বলেছেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ও বায়ুদূষণ উভয়ই নিজেদের বৈশিষ্ট্যের কারণে বিশ্বের জনস্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি।’ তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা বায়ুদূষণ ও অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের মধ্যে আসলে কী সম্পর্ক, সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাইনি। তবে আমাদের গবেষণা বলছে, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ করা গেলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স দ্বিগুণ কমিয়ে আনা যাবে।’
ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
১ ঘণ্টা আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
১ দিন আগেসারা বিশ্বে হাম ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত বছর বিশ্বে ১০ লাখের বেশি মানুষ হামে আক্রান্ত হয়েছে। এই সংখ্যাটি ২০২২ সালের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংখ্যা (ডব্লিউএইচও) এবং ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর যৌথ গবেষণায় এই তথ্য জানা গেছে। হামের টিকা প্রদা
১ দিন আগেশীত এসে গেছে। এ ঋতুতে আবহাওয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য বদলে যায়। ফলে এর প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর। শীতের নেতিবাচক প্রভাব কমাতে শক্তিশালী করে তুলতে হবে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা।
২ দিন আগে