নাঈমা ইসলাম অন্তরা
মানসিক চাপ বা স্ট্রেস বর্তমানে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতিরিক্ত মানসিক চাপের প্রভাবে বেশির ভাগ মানুষ তাঁদের জীবন ভালো করে উপভোগ করতে পারছেন না। এর ফলে তৈরি হচ্ছে হতাশা, বিষণ্নতাসহ বিভিন্ন সমস্যা। কখনো কখনো মানুষ বেছে নিচ্ছেন আরও ভয়াবহ পথ।অথচ মানসিক চাপের মতো এ ভয়াবহ সমস্যার হাত থেকে মুক্ত হওয়ার অনেক সহজ পদ্ধতিও রয়েছে। এ পদ্ধতিগুলো চাপ কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করবে।
‘না’ বলতে শেখা
অপ্রয়োজনীয় জায়গায় ‘না’ বলতে পারলে জীবনের অর্ধেক মানসিক চাপ কমে যায়। যেখানে আপনার প্রয়োজন নেই, সেখানে সুন্দর করে ‘না’ বলে দিতে শিখতে হবে। এ ক্ষেত্রে নিজেদেরও বুঝতে হবে কোনটি প্রয়োজন আর কোনটি নয়।
শরীরচর্চা করা
অতিরিক্ত মানসিক চাপ অনুভব করলে কখনোই বেশি সময় বসে বা শুয়ে থাকা যাবে না। তার বদলে প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটাচলা এবং মুক্ত বাতাসে প্রাণভরে নিশ্বাস নেওয়া উচিত। এর ফলে মস্তিষ্ক ঝরঝরে হতে শুরু করবে। মন হবে তরতাজা। যেসব মানুষ রোজ মেডিটেশন, যোগাসন কিংবা শরীরচর্চা করেন, তাঁদের মানসিক চাপ কম থাকে। এ ছাড়া মানসিক চাপ কমাতে ভালো কাজ করে শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম।
গ্যাজেট থেকে দূরে থাকুন
প্রযুক্তি আমাদের অনেক দূর এগিয়ে দিয়েছে নিঃসন্দেহে। তেমনি মানসিক চাপও বাড়িয়ে তুলেছে। গ্যাজেট বাস্তব দুনিয়ার সমান্তরাল একটি ভার্চুয়াল দুনিয়া তৈরি করে আপনাকে আচ্ছন্ন করে রাখবে এবং আসক্তি তৈরি করবে। ধীরে ধীরে এ আসক্তি বাড়বে বই কমবে না। আসক্তি যত বাড়বে, মানসিক চাপ তত বাড়বে। মানসিক চাপমুক্ত থাকতে প্রয়োজন ছাড়া গ্যাজেট ব্যবহার না করাই ভালো।
বন্ধু কিংবা আত্মীয়দের সঙ্গে সময় কাটানো
মানসিক চাপ থেকে রেহাই পেতে বন্ধুদের সঙ্গে কিংবা আপনার পরিচিত মানুষজনের সঙ্গে সময় কাটান।
শুধু ফেসবুক আর হোয়াটসঅ্যাপে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চ্যাটিং করবেন না। বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষের মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতার মূল কারণ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এগুলোর পেছনে যত কম সময় দেবেন, মানসিক চাপও তত কম থাকবে।
নিজের পছন্দের কাজ করুন
মানসিক চাপ থেকে পরিত্রাণ পেতে নিজের পছন্দের কাজ করুন দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়। পছন্দের কাজ হতে পারে রান্না, বইপড়া, ব্যায়াম করা, সেলাই-ফোঁড়াই, নাচ-গান ইত্যাদি। খুঁজে নিন আপনার পছন্দের কাজ কোনটি। এর পরও মানসিক চাপ তৈরি হতে পারে। সে জন্য মনোবিজ্ঞানীর শরণাপন্ন হতে হবে।
লেখক: সাইকো-সোশ্যাল কাউন্সেলর
মানসিক চাপ বা স্ট্রেস বর্তমানে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতিরিক্ত মানসিক চাপের প্রভাবে বেশির ভাগ মানুষ তাঁদের জীবন ভালো করে উপভোগ করতে পারছেন না। এর ফলে তৈরি হচ্ছে হতাশা, বিষণ্নতাসহ বিভিন্ন সমস্যা। কখনো কখনো মানুষ বেছে নিচ্ছেন আরও ভয়াবহ পথ।অথচ মানসিক চাপের মতো এ ভয়াবহ সমস্যার হাত থেকে মুক্ত হওয়ার অনেক সহজ পদ্ধতিও রয়েছে। এ পদ্ধতিগুলো চাপ কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করবে।
‘না’ বলতে শেখা
অপ্রয়োজনীয় জায়গায় ‘না’ বলতে পারলে জীবনের অর্ধেক মানসিক চাপ কমে যায়। যেখানে আপনার প্রয়োজন নেই, সেখানে সুন্দর করে ‘না’ বলে দিতে শিখতে হবে। এ ক্ষেত্রে নিজেদেরও বুঝতে হবে কোনটি প্রয়োজন আর কোনটি নয়।
শরীরচর্চা করা
অতিরিক্ত মানসিক চাপ অনুভব করলে কখনোই বেশি সময় বসে বা শুয়ে থাকা যাবে না। তার বদলে প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটাচলা এবং মুক্ত বাতাসে প্রাণভরে নিশ্বাস নেওয়া উচিত। এর ফলে মস্তিষ্ক ঝরঝরে হতে শুরু করবে। মন হবে তরতাজা। যেসব মানুষ রোজ মেডিটেশন, যোগাসন কিংবা শরীরচর্চা করেন, তাঁদের মানসিক চাপ কম থাকে। এ ছাড়া মানসিক চাপ কমাতে ভালো কাজ করে শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম।
গ্যাজেট থেকে দূরে থাকুন
প্রযুক্তি আমাদের অনেক দূর এগিয়ে দিয়েছে নিঃসন্দেহে। তেমনি মানসিক চাপও বাড়িয়ে তুলেছে। গ্যাজেট বাস্তব দুনিয়ার সমান্তরাল একটি ভার্চুয়াল দুনিয়া তৈরি করে আপনাকে আচ্ছন্ন করে রাখবে এবং আসক্তি তৈরি করবে। ধীরে ধীরে এ আসক্তি বাড়বে বই কমবে না। আসক্তি যত বাড়বে, মানসিক চাপ তত বাড়বে। মানসিক চাপমুক্ত থাকতে প্রয়োজন ছাড়া গ্যাজেট ব্যবহার না করাই ভালো।
বন্ধু কিংবা আত্মীয়দের সঙ্গে সময় কাটানো
মানসিক চাপ থেকে রেহাই পেতে বন্ধুদের সঙ্গে কিংবা আপনার পরিচিত মানুষজনের সঙ্গে সময় কাটান।
শুধু ফেসবুক আর হোয়াটসঅ্যাপে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চ্যাটিং করবেন না। বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষের মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতার মূল কারণ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এগুলোর পেছনে যত কম সময় দেবেন, মানসিক চাপও তত কম থাকবে।
নিজের পছন্দের কাজ করুন
মানসিক চাপ থেকে পরিত্রাণ পেতে নিজের পছন্দের কাজ করুন দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়। পছন্দের কাজ হতে পারে রান্না, বইপড়া, ব্যায়াম করা, সেলাই-ফোঁড়াই, নাচ-গান ইত্যাদি। খুঁজে নিন আপনার পছন্দের কাজ কোনটি। এর পরও মানসিক চাপ তৈরি হতে পারে। সে জন্য মনোবিজ্ঞানীর শরণাপন্ন হতে হবে।
লেখক: সাইকো-সোশ্যাল কাউন্সেলর
শীত এসে গেছে। এ ঋতুতে আবহাওয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য বদলে যায়। ফলে এর প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর। শীতের নেতিবাচক প্রভাব কমাতে শক্তিশালী করে তুলতে হবে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা।
৬ ঘণ্টা আগে‘যব কই বাত বিগার যায়ে...’ বরেণ্য ভারতীয় সংগীতশিল্পী কুমার শানুর এই গান ক্যানসার রোগ উপশমের জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে বাজানো হয়। মূলত রোগ উপশমের জন্য মিউজিক থেরাপি এখন পৃথিবীতে স্বীকৃত একটি পদ্ধতি। সংগীতের মতো শিল্পকর্মও মানুষের মস্তিষ্কে বিভিন্ন ধরনের অনুভূতির সৃষ্টি করে। অনেক গবেষণায় উঠে এসেছে, এমন অভ
৬ ঘণ্টা আগেবয়স বাড়ার সঙ্গে জীবনের সঙ্গী হয় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা। পুরুষের প্রোস্টেট সমস্যা তেমনই একটি। এ সমস্যার রয়েছে প্রাকৃতিক সমাধান।
৬ ঘণ্টা আগেজ্বর, শরীরে ব্যথা এবং ক্লান্তি ফ্লুর সাধারণ লক্ষণ। এগুলো হলে বুঝতে হবে, আপনি ফ্লুতে আক্রান্ত। সাধারণত ফ্লু প্রাণঘাতী নয়। তবে কখনো কখনো বিশেষ কোনো কারণে এটি বেশি হয়ে গেলে হাসপাতালে যেতে হতে পারে। ফ্লুর সংক্রমণের সঙ্গে নিউমোনিয়া হলে সেটি আর সাধারণ থাকে না। তখন হাসপাতালে যেতে হয়।
৬ ঘণ্টা আগে