ডা. আমির হোসেন
অস্বাস্থ্যকর ও অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের ফলে অল্প বয়সে উচ্চ রক্তচাপে ভোগা মানুষের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রক্তচাপ বেড়ে গেলে হৃদ্রোগের আশঙ্কা অনেকাংশে বেড়ে যায়। যা করবেন–
নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন
বয়স ৪০ পার হওয়ার পর থেকে নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন। দরকার হলে বাড়িতে প্রেশার মাপার মেশিন কিনে নিন। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাঁরা অ্যালকোহল, ধূমপান ও কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। রক্তচাপ বাড়ার ফলে শরীরের অন্য কোনো সমস্যা তৈরি হচ্ছে কি না, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
খাদ্যাভ্যাস
উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন: লাল মাংস, মাখন ও ডুবোতেলে ভাজা খাবার খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এ ছাড়া ডিমের হলুদ অংশ এবং কলিজা, গুর্দা, মগজ এসব খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হলে রক্তনালির দেয়াল মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। এ থেকে হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে এসব খাবার এড়িয়ে চলুন।
যেসব খাবার সহায়ক হতে পারে
রসুন: উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকর একটি খাবার হলো রসুন। সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে পানি খেলে রক্তচাপ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
পেঁয়াজ: জীবাণুনাশক হিসেবে পেঁয়াজের গুরুত্ব অপরিসীম। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও এর গুরুত্ব কম নয়। পেঁয়াজের রস ও মধু সমানুপাতে মিশিয়ে প্রতিদিন দুই চামচ করে খেলে সহজেই উচ্চ রক্তচাপ কমানো যায়।
নিম ও তুলসী: নিম ও তুলসীর দুটো করে পাতা বেটে তার সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে রক্তচাপ কমে। খালি পেটে সপ্তাহখানেক খেলেই এর উপকারিতা বোঝা যাবে।
ডাবের পানি: শখ করেই অনেকে ডাবের পানি খেয়ে থাকেন। রক্তচাপ কমানোতেও নিয়মিত ডাবের পানি খাওয়া খুব উপকারী।
লেখক: সাবেক অধ্যাপক, মেডিসিন ও হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
অস্বাস্থ্যকর ও অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের ফলে অল্প বয়সে উচ্চ রক্তচাপে ভোগা মানুষের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রক্তচাপ বেড়ে গেলে হৃদ্রোগের আশঙ্কা অনেকাংশে বেড়ে যায়। যা করবেন–
নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন
বয়স ৪০ পার হওয়ার পর থেকে নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন। দরকার হলে বাড়িতে প্রেশার মাপার মেশিন কিনে নিন। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাঁরা অ্যালকোহল, ধূমপান ও কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। রক্তচাপ বাড়ার ফলে শরীরের অন্য কোনো সমস্যা তৈরি হচ্ছে কি না, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
খাদ্যাভ্যাস
উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন: লাল মাংস, মাখন ও ডুবোতেলে ভাজা খাবার খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এ ছাড়া ডিমের হলুদ অংশ এবং কলিজা, গুর্দা, মগজ এসব খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হলে রক্তনালির দেয়াল মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। এ থেকে হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে এসব খাবার এড়িয়ে চলুন।
যেসব খাবার সহায়ক হতে পারে
রসুন: উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকর একটি খাবার হলো রসুন। সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে পানি খেলে রক্তচাপ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
পেঁয়াজ: জীবাণুনাশক হিসেবে পেঁয়াজের গুরুত্ব অপরিসীম। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও এর গুরুত্ব কম নয়। পেঁয়াজের রস ও মধু সমানুপাতে মিশিয়ে প্রতিদিন দুই চামচ করে খেলে সহজেই উচ্চ রক্তচাপ কমানো যায়।
নিম ও তুলসী: নিম ও তুলসীর দুটো করে পাতা বেটে তার সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে রক্তচাপ কমে। খালি পেটে সপ্তাহখানেক খেলেই এর উপকারিতা বোঝা যাবে।
ডাবের পানি: শখ করেই অনেকে ডাবের পানি খেয়ে থাকেন। রক্তচাপ কমানোতেও নিয়মিত ডাবের পানি খাওয়া খুব উপকারী।
লেখক: সাবেক অধ্যাপক, মেডিসিন ও হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
সারা বিশ্বে হাম ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত বছর বিশ্বে ১০ লাখের বেশি মানুষ হামে আক্রান্ত হয়েছে। এই সংখ্যাটি ২০২২ সালের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংখ্যা (ডব্লিউএইচও) এবং ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর যৌথ গবেষণায় এই তথ্য জানা গেছে। হামের টিকা প্রদা
২ ঘণ্টা আগেশীত এসে গেছে। এ ঋতুতে আবহাওয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য বদলে যায়। ফলে এর প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর। শীতের নেতিবাচক প্রভাব কমাতে শক্তিশালী করে তুলতে হবে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা।
৮ ঘণ্টা আগে‘যব কই বাত বিগার যায়ে...’ বরেণ্য ভারতীয় সংগীতশিল্পী কুমার শানুর এই গান ক্যানসার রোগ উপশমের জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে বাজানো হয়। মূলত রোগ উপশমের জন্য মিউজিক থেরাপি এখন পৃথিবীতে স্বীকৃত একটি পদ্ধতি। সংগীতের মতো শিল্পকর্মও মানুষের মস্তিষ্কে বিভিন্ন ধরনের অনুভূতির সৃষ্টি করে। অনেক গবেষণায় উঠে এসেছে, এমন অভ
৮ ঘণ্টা আগেবয়স বাড়ার সঙ্গে জীবনের সঙ্গী হয় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা। পুরুষের প্রোস্টেট সমস্যা তেমনই একটি। এ সমস্যার রয়েছে প্রাকৃতিক সমাধান।
৮ ঘণ্টা আগে