বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সরকারি হাসপাতালে নির্ধারিত ডিউটি শেষ করে নিজ হাসপাতালেই চিকিৎসকেরা আলাদা চেম্বার করে রোগী দেখা ও চিকিৎসকদের ফি নির্ধারণ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। তাই মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত এ বিষয় প্রচার না করার অনুরোধ জানিয়ে বিজ্ঞাপ্তি দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. মাইদুল ইসলাম প্রধান এক সংবাদ বিজ্ঞাপ্তি দিয়ে এসব তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে মাইদুল ইসলাম উল্লেখ করেন, বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ‘মার্চ থেকে চেম্বার, সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা’, ‘৩০০ টাকায় পরামর্শ দেবেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক’ সহ নানা শিরোনামে যে সংবাদ পরিবেশিত হচ্ছে তাতে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। প্রকৃতপক্ষে সরকারি হাসপাতালে অফিস সময়ের বাইরে চিকিৎসকদের আলাদা চেম্বার করার বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো. সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে একটি কমিটি কাজ করছে। যে কাজ এখন চলমান রয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো চিকিৎসকের ফি ৩০০ টাকা বা ১৫০ টাকা হবে কি না সেটি ঠিক করা হয়নি। কতটি হাসপাতাল বা সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চালু করা হবে সে বিষয়েরও কোনো রকম সিদ্ধান্ত নেয়নি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে কমিটি বিভিন্ন পর্যায়ে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে এবং সেটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দেশবাসীকে অবগত করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২২ জানুয়ারি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যানমন্ত্রী জাহিদ মালেক এক সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা করেন আগামী ১ মার্চ থেকে প্রায় ১০০ এর মতো উপজেলা, জেলা ও টারশিয়ারি পর্যায়ে ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাক্টিস সেবা চালু করা হবে। ওই দিন মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়নে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি পরবর্তীতে ‘অফিস সময় পরবর্তী বিশেষজ্ঞ স্বাস্থ্য সেবা নীতিমালা-২০২৩’ শীর্ষক প্রস্তাবিত নীতিমালা প্রণয়ন করে।
তবে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এ সংক্রান্ত সভায় স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ-স্বাচিপ এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন-বিএমএ নেতৃবৃন্দ এই প্রস্তাবিত নীতিমালার বিরোধিতা করেন এবং চিকিৎসকদের ফিস নির্ধারণের তীব্র বিরোধিতা করেন।
সরকারি হাসপাতালে নির্ধারিত ডিউটি শেষ করে নিজ হাসপাতালেই চিকিৎসকেরা আলাদা চেম্বার করে রোগী দেখা ও চিকিৎসকদের ফি নির্ধারণ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। তাই মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত এ বিষয় প্রচার না করার অনুরোধ জানিয়ে বিজ্ঞাপ্তি দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. মাইদুল ইসলাম প্রধান এক সংবাদ বিজ্ঞাপ্তি দিয়ে এসব তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে মাইদুল ইসলাম উল্লেখ করেন, বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ‘মার্চ থেকে চেম্বার, সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা’, ‘৩০০ টাকায় পরামর্শ দেবেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক’ সহ নানা শিরোনামে যে সংবাদ পরিবেশিত হচ্ছে তাতে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। প্রকৃতপক্ষে সরকারি হাসপাতালে অফিস সময়ের বাইরে চিকিৎসকদের আলাদা চেম্বার করার বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো. সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে একটি কমিটি কাজ করছে। যে কাজ এখন চলমান রয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো চিকিৎসকের ফি ৩০০ টাকা বা ১৫০ টাকা হবে কি না সেটি ঠিক করা হয়নি। কতটি হাসপাতাল বা সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চালু করা হবে সে বিষয়েরও কোনো রকম সিদ্ধান্ত নেয়নি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে কমিটি বিভিন্ন পর্যায়ে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে এবং সেটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দেশবাসীকে অবগত করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২২ জানুয়ারি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যানমন্ত্রী জাহিদ মালেক এক সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা করেন আগামী ১ মার্চ থেকে প্রায় ১০০ এর মতো উপজেলা, জেলা ও টারশিয়ারি পর্যায়ে ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাক্টিস সেবা চালু করা হবে। ওই দিন মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়নে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি পরবর্তীতে ‘অফিস সময় পরবর্তী বিশেষজ্ঞ স্বাস্থ্য সেবা নীতিমালা-২০২৩’ শীর্ষক প্রস্তাবিত নীতিমালা প্রণয়ন করে।
তবে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এ সংক্রান্ত সভায় স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ-স্বাচিপ এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন-বিএমএ নেতৃবৃন্দ এই প্রস্তাবিত নীতিমালার বিরোধিতা করেন এবং চিকিৎসকদের ফিস নির্ধারণের তীব্র বিরোধিতা করেন।
ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
১০ ঘণ্টা আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
২ দিন আগেসারা বিশ্বে হাম ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত বছর বিশ্বে ১০ লাখের বেশি মানুষ হামে আক্রান্ত হয়েছে। এই সংখ্যাটি ২০২২ সালের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংখ্যা (ডব্লিউএইচও) এবং ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর যৌথ গবেষণায় এই তথ্য জানা গেছে। হামের টিকা প্রদা
২ দিন আগেশীত এসে গেছে। এ ঋতুতে আবহাওয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য বদলে যায়। ফলে এর প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর। শীতের নেতিবাচক প্রভাব কমাতে শক্তিশালী করে তুলতে হবে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা।
২ দিন আগে