সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
বর্ষা মৌসুমেও যমুনা নদীতে নেই কাঙ্ক্ষিত পানি। উত্তাল যমুনা এখন অনেকটাই শান্ত। পানি কমায় নদীতে চর জেগে উঠছে। বর্ষাকালে দেখা যাচ্ছে শুষ্ক মৌসুমের চিত্র। এমন পরিস্থিতির জন্য অনাবৃষ্টি আর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব দায়ী বলে অভিমত পরিবেশবিদ ও পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তাদের।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় প্রতি বছর জুলাই মাসে ১২ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার থেকে ১৩ মিটার পর্যন্ত পানি থাকত যমুনায়। তবে এ বছর এই সময়ে যমুনা নদীতে পানি প্রায় ২ মিটার কম, যা গত ২০ বছরেও দেখেনি নদীপাড়ের মানুষ।
এ বছর বর্ষা মৌসুমের শুরুতে আষাঢ় মাসে যমুনা নদীর ছিল আগ্রাসী রূপ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে সিরাজগঞ্জে বন্যার সতর্কবার্তা জারি করা হয়। সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট ও কাজীপুর পয়েন্টে যমুনার পানি ছিল বিপৎসীমার ওপর। পানিবন্দী হয়ে পড়ে জেলার পাঁচটি উপজেলার ৫০ হাজার মানুষ।
গতকাল শনিবার সকাল ৬টায় শহর রক্ষা বাঁধ এলাকায় পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৯৪ সেন্টিমিটার। আর কাজীপুর পয়েন্টে পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৮৯ সেন্টিমিটার। কাজীপুর পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ধরা হয় ১৫ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার। নদীতে পানি কমতে কমতে এখন জেগে উঠতে শুরু করেছে চর। ফলে নদীতে নৌ চলাচল কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ মওলানা ভাসানী কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের প্রভাষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, অনাবৃষ্টির কারণে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ার পাশাপাশি বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাইডের মাত্রা বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে মেঘ তৈরি হওয়ার জন্য অনুকূল পরিবেশ প্রকৃতি পাচ্ছে না। ফলে নদীতে পানি কমে যাচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, জুলাই মাসে যে পরিমাণ পানি থাকার কথা এ বছর সে পরিমাণ পানি যমুনায় নেই। গতকাল শনিবার সকাল ৬টায় পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৯৪ সেন্টিমিটার, যা অন্যান্য বছরের তুলনাই অনেক কম। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহেদুল ইসলাম বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অনেক কম। মূলত বৃষ্টিপাতের ফলে উজানের ঢল যমুনা-পদ্মা নদী হয়ে বঙ্গোপসাগরে চলে যায়। কিন্তু এ বছর জুন জুলাই মাসে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় যমুনায় পানি অনেকটা কম রয়েছে।
বর্ষা মৌসুমেও যমুনা নদীতে নেই কাঙ্ক্ষিত পানি। উত্তাল যমুনা এখন অনেকটাই শান্ত। পানি কমায় নদীতে চর জেগে উঠছে। বর্ষাকালে দেখা যাচ্ছে শুষ্ক মৌসুমের চিত্র। এমন পরিস্থিতির জন্য অনাবৃষ্টি আর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব দায়ী বলে অভিমত পরিবেশবিদ ও পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তাদের।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় প্রতি বছর জুলাই মাসে ১২ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার থেকে ১৩ মিটার পর্যন্ত পানি থাকত যমুনায়। তবে এ বছর এই সময়ে যমুনা নদীতে পানি প্রায় ২ মিটার কম, যা গত ২০ বছরেও দেখেনি নদীপাড়ের মানুষ।
এ বছর বর্ষা মৌসুমের শুরুতে আষাঢ় মাসে যমুনা নদীর ছিল আগ্রাসী রূপ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে সিরাজগঞ্জে বন্যার সতর্কবার্তা জারি করা হয়। সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট ও কাজীপুর পয়েন্টে যমুনার পানি ছিল বিপৎসীমার ওপর। পানিবন্দী হয়ে পড়ে জেলার পাঁচটি উপজেলার ৫০ হাজার মানুষ।
গতকাল শনিবার সকাল ৬টায় শহর রক্ষা বাঁধ এলাকায় পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৯৪ সেন্টিমিটার। আর কাজীপুর পয়েন্টে পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৮৯ সেন্টিমিটার। কাজীপুর পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ধরা হয় ১৫ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার। নদীতে পানি কমতে কমতে এখন জেগে উঠতে শুরু করেছে চর। ফলে নদীতে নৌ চলাচল কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ মওলানা ভাসানী কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের প্রভাষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, অনাবৃষ্টির কারণে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ার পাশাপাশি বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাইডের মাত্রা বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে মেঘ তৈরি হওয়ার জন্য অনুকূল পরিবেশ প্রকৃতি পাচ্ছে না। ফলে নদীতে পানি কমে যাচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, জুলাই মাসে যে পরিমাণ পানি থাকার কথা এ বছর সে পরিমাণ পানি যমুনায় নেই। গতকাল শনিবার সকাল ৬টায় পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৯৪ সেন্টিমিটার, যা অন্যান্য বছরের তুলনাই অনেক কম। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহেদুল ইসলাম বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অনেক কম। মূলত বৃষ্টিপাতের ফলে উজানের ঢল যমুনা-পদ্মা নদী হয়ে বঙ্গোপসাগরে চলে যায়। কিন্তু এ বছর জুন জুলাই মাসে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় যমুনায় পানি অনেকটা কম রয়েছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে