বেনাপোল প্রতিনিধি
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতির ডাকা ধর্মঘটের টানা চার দিন ধরে অচলাবস্থার মধ্যে পড়েছে দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর বেনাপোলের বাণিজ্যিক কার্যক্রম। বন্দরে আটকা পড়া আমদানি–রপ্তানি পণ্য বহন করতে না পারায় বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।
গতকাল সোমবার বন্দরের শ্রমিক ও ট্রাকচালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বন্দর থেকে পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকায় অসহায় উপার্জন বন্ধ রয়েছে বন্দরের এসব শ্রমিক ও ট্রাক চালকদের। সন্তোষজনক সমাধানের মধ্য দিয়ে দ্রুত এ ধর্মঘট প্রত্যাহার চেয়েছেন তাঁরা।
এ দিকে বাস মালিক সমিতির সঙ্গে সরকার পক্ষের আলোচনায় ধর্মঘট প্রত্যাহারে বেনাপোল বন্দরে আটকে পড়া ভারতফেরত যাত্রীরা গন্তব্যে ফিরতে শুরু করেছেন।
বেনাপোল বন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান ধর্মঘটে টানা চার দিন ধরে বেনাপোল বন্দরে পণ্য খালাস ও লোড দেওয়ার কাজ বন্ধ রয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন লোকসানে পড়েছেন তেমনি দিন আনা দিন খাওয়া বন্দর শ্রমিকেরাও কাজ হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন।’
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, ‘দেশের ১২টি স্থলবন্দর দিয়ে যে পরিমাণ পণ্য আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য হয় যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়াতে তার ৭০ শতাংশ হয়ে থাকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে। টানা ধর্মঘটে বন্দর থেকে পণ্য খালাস নিতে না পারায় বাণিজ্যে অচলাবস্থা নেমে এসেছে।’
তিনি বলেন, ‘পচনশীল আমদানি ও রপ্তানি পণ্য নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে আমদানিকারক। দ্রুত ধর্মঘট প্রত্যাহার না হলে বড় ধরনের খেসারত গুনতে হবে তাঁদের। কেবল ব্যবসায়ীদের না পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকায় সরকারও বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে।’
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘চার দিন ধর্মঘটের কারণে বেনাপোল বন্দরে প্রায় ভারতীয় ৭০০ ট্রাক পণ্য খালাসের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। এ সব ট্রাকপ্রতি প্রতিদিন আমদানি কারককে ২ হাজার টাকা অতিরিক্ত ট্রাক ভাড়া গুনতে হচ্ছে। এ ছাড়া রপ্তানি পণ্যও আসতে পারছে না বন্দরে।’
বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্য নিয়ে আসা ট্রাক চালক নাসির হোসেন বলেন, ‘ধর্মঘটের কবলে পড়ে আমি চার দিন বন্দরে আটকে আছি। বন্দর থেকে কোনো পণ্য পরিবহন করতে নিষেধ করেছেন মালিকেরা। তবে তাঁরা কোনো খরচ না পাঠানোয় দুর্ভোগের মধ্যে আছি।’
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল বলেন, ‘ধর্মঘটের কারণে ব্যবসায়ীরা বন্দর থেকে পণ্য খালাস নিতে পারছেন না। তবে এ পথে ভারত থেকে পণ্য নিয়ে ট্রাকচালকেরা বন্দরে আসছেন। আমদানিকারকেরা পণ্য খালাস করতে বন্দর কর্তৃপক্ষ সব সময় প্রস্তুত রয়েছে।’
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতির ডাকা ধর্মঘটের টানা চার দিন ধরে অচলাবস্থার মধ্যে পড়েছে দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর বেনাপোলের বাণিজ্যিক কার্যক্রম। বন্দরে আটকা পড়া আমদানি–রপ্তানি পণ্য বহন করতে না পারায় বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।
গতকাল সোমবার বন্দরের শ্রমিক ও ট্রাকচালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বন্দর থেকে পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকায় অসহায় উপার্জন বন্ধ রয়েছে বন্দরের এসব শ্রমিক ও ট্রাক চালকদের। সন্তোষজনক সমাধানের মধ্য দিয়ে দ্রুত এ ধর্মঘট প্রত্যাহার চেয়েছেন তাঁরা।
এ দিকে বাস মালিক সমিতির সঙ্গে সরকার পক্ষের আলোচনায় ধর্মঘট প্রত্যাহারে বেনাপোল বন্দরে আটকে পড়া ভারতফেরত যাত্রীরা গন্তব্যে ফিরতে শুরু করেছেন।
বেনাপোল বন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান ধর্মঘটে টানা চার দিন ধরে বেনাপোল বন্দরে পণ্য খালাস ও লোড দেওয়ার কাজ বন্ধ রয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন লোকসানে পড়েছেন তেমনি দিন আনা দিন খাওয়া বন্দর শ্রমিকেরাও কাজ হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন।’
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, ‘দেশের ১২টি স্থলবন্দর দিয়ে যে পরিমাণ পণ্য আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য হয় যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়াতে তার ৭০ শতাংশ হয়ে থাকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে। টানা ধর্মঘটে বন্দর থেকে পণ্য খালাস নিতে না পারায় বাণিজ্যে অচলাবস্থা নেমে এসেছে।’
তিনি বলেন, ‘পচনশীল আমদানি ও রপ্তানি পণ্য নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে আমদানিকারক। দ্রুত ধর্মঘট প্রত্যাহার না হলে বড় ধরনের খেসারত গুনতে হবে তাঁদের। কেবল ব্যবসায়ীদের না পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকায় সরকারও বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে।’
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘চার দিন ধর্মঘটের কারণে বেনাপোল বন্দরে প্রায় ভারতীয় ৭০০ ট্রাক পণ্য খালাসের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। এ সব ট্রাকপ্রতি প্রতিদিন আমদানি কারককে ২ হাজার টাকা অতিরিক্ত ট্রাক ভাড়া গুনতে হচ্ছে। এ ছাড়া রপ্তানি পণ্যও আসতে পারছে না বন্দরে।’
বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্য নিয়ে আসা ট্রাক চালক নাসির হোসেন বলেন, ‘ধর্মঘটের কবলে পড়ে আমি চার দিন বন্দরে আটকে আছি। বন্দর থেকে কোনো পণ্য পরিবহন করতে নিষেধ করেছেন মালিকেরা। তবে তাঁরা কোনো খরচ না পাঠানোয় দুর্ভোগের মধ্যে আছি।’
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল বলেন, ‘ধর্মঘটের কারণে ব্যবসায়ীরা বন্দর থেকে পণ্য খালাস নিতে পারছেন না। তবে এ পথে ভারত থেকে পণ্য নিয়ে ট্রাকচালকেরা বন্দরে আসছেন। আমদানিকারকেরা পণ্য খালাস করতে বন্দর কর্তৃপক্ষ সব সময় প্রস্তুত রয়েছে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে