রুমা মোদক, সাহিত্যিক
হবিগঞ্জে পরপর দুজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘটেছে। বেশ কয়েক মাস আগে সুপ্তা রাণী দাস, সম্প্রতি রিবন রূপা দাস—দুজনেরই মৃতদেহ পাওয়া গেছে বাড়ির বাইরে। একজনের মৃতদেহ রাস্তায়, আরেকজনের মৃতদেহ তাঁর স্কুলের পাশে ডোবায়।
মৃত্যু যখন অস্বাভাবিক হয়, তখন নানা সন্দেহ জাগ্রত হওয়া এবং তৎসংক্রান্ত প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিচার বিভাগ পর্যন্ত সেই মৃত্যুর ঘটনা পৌঁছানোও স্বাভাবিক। দুটি ক্ষেত্রেই তা ঘটেছে। মৃত নারীদের নিয়ে থানা-পুলিশ হয়েছে, পোস্টমর্টেম হয়েছে। প্রথম মৃত্যুটি বেশ কয়েক মাস আগের। নানা আইনি ধাপ পেরিয়ে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে বলেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
কিন্তু আমার মতো এক অতি সাধারণ মানুষের মনেই যদি প্রশ্ন জাগে, একজন নারী বাড়ি থেকে সাজপোশাকে তৈরি হয়ে বের হলেন স্কুলে যাওয়ার উদ্দেশে, রাস্তায় কেন তিনি সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করবেন? যদি করেও থাকেন, কেন করলেন? কোনো কারণ অনুসন্ধান না করে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে দিলেই কি সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়?
সম্প্রতি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আরেক নারী শিক্ষকের বেলায়ও একই প্রক্রিয়ার পুনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে। এই নারী শিক্ষক শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে পুরস্কৃত। শিক্ষক বাতায়নে একাধিকবার সেরা কনটেন্ট নির্মাতা হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন। শিক্ষক হিসেবে নানা প্রশিক্ষণ ওয়ার্কশপে ‘ব্রিলিয়ান্ট’ পারফরম্যান্স ছিল তাঁর। একজন সহকারী শিক্ষক নিজের যোগ্যতায় একাধিকার বিদেশ ঘুরে এসেছেন। হবিগঞ্জের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তাঁর সরব উপস্থিতি ছিল।
ওই নারী শিক্ষকের মৃতদেহ আবিষ্কৃত হলো স্কুল লাগোয়া ডোবায়। তিনিও নাকি পুরোদস্তুর তৈরি হয়ে, কাপড়চোপড় সঙ্গে নিয়ে বাবার বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন শুক্রবার। পুরো শনিবার চলে গেল মাঝখানে। রোববার তাঁর মৃতদেহ আবিষ্কৃত হলো।
যথারীতি বাতাসে যেসব গল্পগুজব ঘুরছে, সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হচ্ছে, সেগুলো খুব সন্দেহজনক। মৃতদেহের পাশে তাঁর ভ্যানিটি ব্যাগ ছিল, ভ্যানিটি ব্যাগে মোবাইল ফোন ও কীটনাশকের বোতল ছিল। একটি কীটনাশকের বোতল অর্ধেক খাওয়া ছিল। অতএব, তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
আত্মহত্যার কারণ হিসেবে আরও কিছু গল্পগাথা প্রমাণহীন ধারণা আকাশ-বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে—তিনি ঋণগ্রস্ত ছিলেন, ঋণ এবং সুদের বোঝা সইতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে বিষয়টি বেশ ছেলেভোলানো গল্পের মতো। সবচেয়ে সহজ যে সমীকরণগুলো মিলছে না তা হলো, ঋণের জ্বালায় যদি মরতে হয়, তিনি কাপড়চোপড় নিয়ে স্কুলের কাছে মরতে গেলেন কেন? আধা বোতল কীটনাশকে কি কারও মৃত্যু হতে পারে? আধখাওয়া বোতল আবার তিনি যত্ন করে ব্যাগে রেখে মরলেন? এ সবই আসলে পুলিশ ইনভেস্টিগেশনের ব্যাপার। আমি এখনো জানি না পুলিশ কী পেয়েছে।
আরেকটি ভয়াবহ ব্যাপার আলোচনায় উঠে আসছে। তাঁর কোনো ভিডিও ক্লিপ দিয়ে তাঁকে ব্ল্যাকমেলিং করা হচ্ছিল। সামাজিক মর্যাদার ভয়ে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
দুটি ব্যাপারই ভয়ংকর। হবিগঞ্জের মতো মফস্বল শহরগুলোতে প্রযুক্তির এই কুফল ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। ভিডিও ক্লিপসের মাধ্যমে ব্ল্যাকমেলিংয়ের ঘটনা আমি অন্ততপক্ষে গোটা দশেক শুনেছি আমার শহরে। ভুক্তভোগী নারীরা সামাজিক সম্মান কিংবা সচেতনতার অভাবে কখনোই আইনি সহায়তা গ্রহণ করেন না। যদি ঋণ ও সুদ এই শিক্ষকের মৃত্যুর কারণ হয়, সেটিও গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনার দাবি রাখে।
শোনা কথা, হবিগঞ্জ শহরে এই ঋণ আর সুদের ব্যবসাও জমজমাট। শহরের প্রচুর পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে বছরের পর বছর ধরে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নাকের ডগায় কে বা কারা এই ব্যবসা নির্বিঘ্নে চালিয়ে যেতে পারছে? কেন এত দিন এই ব্যবসা নিয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি? বিষয়টি খুবই সন্দেহজনক। শুনেছি, যাঁরা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত, তাঁরা শহরের চেনা মুখ।
অন্তরালে ঘটনা যা-ই হোক, পুলিশি রিপোর্ট আর যথাযথ তথ্য-প্রমাণের আগেই ভিকটিমকে দোষারোপ করে যাবতীয় তথ্যপ্রবাহ অগ্রসরমাণ—এই শিক্ষক আত্মহত্যা করেছেন, আত্মহত্যার জন্য তাঁর ঋণগ্রস্ততা দায়ী ইত্যাদি। তাঁর চারিত্রিক স্খলনের কথাও ভেসে বেড়াচ্ছে আলোচনা-সমালোচনায়। আমরা কে না জানি, নারীকে ঘায়েল করার সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্র এখনো এটি!
হতে পারে সেসবের কোনোটা সত্য, কোনোটা মিথ্যা। সবই সত্য কিংবা সবই মিথ্যা। কিন্তু এই যে ছোট্ট মফস্বল শহরে একের পর এক নারী শিক্ষকের অপমৃত্যু ঘটছে, তা হত্যাই হোক কিংবা আত্মহত্যা, নেপথ্যের (খল) নায়কদের শনাক্ত করা হোক। তদন্তে সঠিক কারণ বের হয়ে আসুক; যেন আর কোনো নারীকে এভাবে বেঘোরে প্রাণ দিতে না হয়; যেন কোনো নেপথ্যের (খল) নায়ক পার না পেয়ে যায়। আমার শহর হবিগঞ্জ নারীর জন্য নিরাপদ হবে, এই আশা কি উচ্চাশা হবে?
হবিগঞ্জে পরপর দুজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘটেছে। বেশ কয়েক মাস আগে সুপ্তা রাণী দাস, সম্প্রতি রিবন রূপা দাস—দুজনেরই মৃতদেহ পাওয়া গেছে বাড়ির বাইরে। একজনের মৃতদেহ রাস্তায়, আরেকজনের মৃতদেহ তাঁর স্কুলের পাশে ডোবায়।
মৃত্যু যখন অস্বাভাবিক হয়, তখন নানা সন্দেহ জাগ্রত হওয়া এবং তৎসংক্রান্ত প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিচার বিভাগ পর্যন্ত সেই মৃত্যুর ঘটনা পৌঁছানোও স্বাভাবিক। দুটি ক্ষেত্রেই তা ঘটেছে। মৃত নারীদের নিয়ে থানা-পুলিশ হয়েছে, পোস্টমর্টেম হয়েছে। প্রথম মৃত্যুটি বেশ কয়েক মাস আগের। নানা আইনি ধাপ পেরিয়ে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে বলেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
কিন্তু আমার মতো এক অতি সাধারণ মানুষের মনেই যদি প্রশ্ন জাগে, একজন নারী বাড়ি থেকে সাজপোশাকে তৈরি হয়ে বের হলেন স্কুলে যাওয়ার উদ্দেশে, রাস্তায় কেন তিনি সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করবেন? যদি করেও থাকেন, কেন করলেন? কোনো কারণ অনুসন্ধান না করে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে দিলেই কি সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়?
সম্প্রতি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আরেক নারী শিক্ষকের বেলায়ও একই প্রক্রিয়ার পুনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে। এই নারী শিক্ষক শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে পুরস্কৃত। শিক্ষক বাতায়নে একাধিকবার সেরা কনটেন্ট নির্মাতা হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন। শিক্ষক হিসেবে নানা প্রশিক্ষণ ওয়ার্কশপে ‘ব্রিলিয়ান্ট’ পারফরম্যান্স ছিল তাঁর। একজন সহকারী শিক্ষক নিজের যোগ্যতায় একাধিকার বিদেশ ঘুরে এসেছেন। হবিগঞ্জের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তাঁর সরব উপস্থিতি ছিল।
ওই নারী শিক্ষকের মৃতদেহ আবিষ্কৃত হলো স্কুল লাগোয়া ডোবায়। তিনিও নাকি পুরোদস্তুর তৈরি হয়ে, কাপড়চোপড় সঙ্গে নিয়ে বাবার বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন শুক্রবার। পুরো শনিবার চলে গেল মাঝখানে। রোববার তাঁর মৃতদেহ আবিষ্কৃত হলো।
যথারীতি বাতাসে যেসব গল্পগুজব ঘুরছে, সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হচ্ছে, সেগুলো খুব সন্দেহজনক। মৃতদেহের পাশে তাঁর ভ্যানিটি ব্যাগ ছিল, ভ্যানিটি ব্যাগে মোবাইল ফোন ও কীটনাশকের বোতল ছিল। একটি কীটনাশকের বোতল অর্ধেক খাওয়া ছিল। অতএব, তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
আত্মহত্যার কারণ হিসেবে আরও কিছু গল্পগাথা প্রমাণহীন ধারণা আকাশ-বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে—তিনি ঋণগ্রস্ত ছিলেন, ঋণ এবং সুদের বোঝা সইতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে বিষয়টি বেশ ছেলেভোলানো গল্পের মতো। সবচেয়ে সহজ যে সমীকরণগুলো মিলছে না তা হলো, ঋণের জ্বালায় যদি মরতে হয়, তিনি কাপড়চোপড় নিয়ে স্কুলের কাছে মরতে গেলেন কেন? আধা বোতল কীটনাশকে কি কারও মৃত্যু হতে পারে? আধখাওয়া বোতল আবার তিনি যত্ন করে ব্যাগে রেখে মরলেন? এ সবই আসলে পুলিশ ইনভেস্টিগেশনের ব্যাপার। আমি এখনো জানি না পুলিশ কী পেয়েছে।
আরেকটি ভয়াবহ ব্যাপার আলোচনায় উঠে আসছে। তাঁর কোনো ভিডিও ক্লিপ দিয়ে তাঁকে ব্ল্যাকমেলিং করা হচ্ছিল। সামাজিক মর্যাদার ভয়ে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
দুটি ব্যাপারই ভয়ংকর। হবিগঞ্জের মতো মফস্বল শহরগুলোতে প্রযুক্তির এই কুফল ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। ভিডিও ক্লিপসের মাধ্যমে ব্ল্যাকমেলিংয়ের ঘটনা আমি অন্ততপক্ষে গোটা দশেক শুনেছি আমার শহরে। ভুক্তভোগী নারীরা সামাজিক সম্মান কিংবা সচেতনতার অভাবে কখনোই আইনি সহায়তা গ্রহণ করেন না। যদি ঋণ ও সুদ এই শিক্ষকের মৃত্যুর কারণ হয়, সেটিও গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনার দাবি রাখে।
শোনা কথা, হবিগঞ্জ শহরে এই ঋণ আর সুদের ব্যবসাও জমজমাট। শহরের প্রচুর পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে বছরের পর বছর ধরে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নাকের ডগায় কে বা কারা এই ব্যবসা নির্বিঘ্নে চালিয়ে যেতে পারছে? কেন এত দিন এই ব্যবসা নিয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি? বিষয়টি খুবই সন্দেহজনক। শুনেছি, যাঁরা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত, তাঁরা শহরের চেনা মুখ।
অন্তরালে ঘটনা যা-ই হোক, পুলিশি রিপোর্ট আর যথাযথ তথ্য-প্রমাণের আগেই ভিকটিমকে দোষারোপ করে যাবতীয় তথ্যপ্রবাহ অগ্রসরমাণ—এই শিক্ষক আত্মহত্যা করেছেন, আত্মহত্যার জন্য তাঁর ঋণগ্রস্ততা দায়ী ইত্যাদি। তাঁর চারিত্রিক স্খলনের কথাও ভেসে বেড়াচ্ছে আলোচনা-সমালোচনায়। আমরা কে না জানি, নারীকে ঘায়েল করার সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্র এখনো এটি!
হতে পারে সেসবের কোনোটা সত্য, কোনোটা মিথ্যা। সবই সত্য কিংবা সবই মিথ্যা। কিন্তু এই যে ছোট্ট মফস্বল শহরে একের পর এক নারী শিক্ষকের অপমৃত্যু ঘটছে, তা হত্যাই হোক কিংবা আত্মহত্যা, নেপথ্যের (খল) নায়কদের শনাক্ত করা হোক। তদন্তে সঠিক কারণ বের হয়ে আসুক; যেন আর কোনো নারীকে এভাবে বেঘোরে প্রাণ দিতে না হয়; যেন কোনো নেপথ্যের (খল) নায়ক পার না পেয়ে যায়। আমার শহর হবিগঞ্জ নারীর জন্য নিরাপদ হবে, এই আশা কি উচ্চাশা হবে?
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে