রেজা করিম, ঢাকা
বিএনপি ও এর সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রশ্নে এ মুহূর্তে একমত। এ লক্ষ্যে গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে তারা একটি সর্বদলীয় জোট করতে চায়। এ উদ্যোগে বিএনপির পাশে দাঁড়িয়েছে শরিক দলগুলো। মতাদর্শগত অমিল থাকলেও উদ্যোগে সায় আছে আরও কিছু দলের। বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট ছেড়ে গেছে, এমন দলের পক্ষ থেকেও উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হচ্ছে।
বিএনপির নেতৃত্বে অনেক দলের অংশগ্রহণে জোট গঠন সম্ভব হলেও জোটকে সংহত রাখাকেই বড় চ্যালেঞ্জ মনে করছেন শরিক দলের নেতারা। তাঁরা বলছেন, নানা মত ও নানা দলের একটি বড় জোটে ভারসাম্য বজায় রাখা কঠিন হবে। কাজটা কঠিন হলেও সফলতার জন্য সেটাই নিশ্চিত করতে হবে।
বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, জোট গঠনের জন্য ২০ দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বাইরে আরও অনেক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। বর্তমান সরকারকে পছন্দ করছে না এবং যারা মনে করছে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার জরুরি, তারা যে ঘরানারই হোক, তাদের একত্র করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই চেষ্টার অংশ হিসেবে এরই মধ্যে এ বিষয়ে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা শুরু হয়েছে।
শিগগিরই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মতবিনিময় শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে আলোচনা শুরু করেছি। এর ভিত্তিতে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মতবিনিময় হবে দলগুলোর সঙ্গে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই হবে এ জোটের লক্ষ্য। সবার সঙ্গে কথা বলছি। এখন দেখা যাক।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার নাগরিক ঐক্যের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিএনপির আলোচনার কথা রয়েছে বলে জানান মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, তাঁরা বসার বিষয়ে আমন্ত্রণ পেয়েছেন। শুক্রবার বসার কথা রয়েছে। জোট গঠনের উদ্যোগ প্রসঙ্গে এর নেতৃত্ব নিয়ে মান্না বলেন, ‘এখন কোনো জোট হলে আমি যৌথ নেতৃত্বের পক্ষেই থাকব। এখানে অমুককে নেতা বানিয়ে দিলাম, চিরদিনের জন্য, এ রকম তো হবে না। আমরা মনে করি, শুধু নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছি না। নিশ্চয়ই নির্বাচনটাই সবচেয়ে বড়। কিন্তু সেই নির্বাচনের মাধ্যমে কী অর্জন করা যাবে, সেটাও আগে থেকে ভাবতে হবে। নেতৃত্ব মানেই একটা বড় দল, তারাই নেতা, এ রকম করে হবে না। সমঝোতার মাধ্যমে এ বিষয়টা ঠিক করতে হবে।’
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট ছেড়েছে অনেক আগে, এমন দলগুলোর পক্ষ থেকেও জোট গঠনের উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সভাপতি আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে এর আগেও বিএনপি এক প্ল্যাটফর্মে এনেছে। এবারও সেটা করতে পারে। কিন্তু জোটটা ব্যালান্স করা কঠিন হবে। সম্ভব হবে না, সেটা বলছি না। তবে কাজটা কঠিন হবে।’
২০ দলীয় জোটের নেতারাও বলছেন, সবাইকে জোটে আনা যাবে না। ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুর রকিব বলেন, ‘জোট কীভাবে বড় করা যায়, কতটা কার্যকরী করা যায়, সে নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছে। যারাই সরকারের বিরুদ্ধে আছেন, তাঁদের সবাইকে আনার চেষ্টা করা হবে। আমরা সবাইকে নিয়ে চলতে চাই।’ তবে জোটের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন আছে এই নেতার। তাঁর ভাষায়, ‘স্টিয়ারিং ঠিকভাবে ধরতে হবে। ইমাম ঠিক করতে হবে।’
এলডিপির একাংশের মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘নিজে নির্বাচিত হওয়ারই যোগ্যতা রাখেন না, এমন কারও নেতৃত্বে জোট হলে…। ভুলত্রুটি মিলিয়েই তো আমাদের চলতে হবে।’
অনাগত জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠলেও আশা ছাড়তে নারাজ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তাঁর মতে, পরিস্থিতি বিবেচনায় এখনই তাড়াহুড়ার কিছু নেই। সময়মতো সব ঠিক হবে বলে প্রত্যাশা তাঁর।
এদিকে সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের লক্ষ্যে গঠিত হতে যাওয়া এই জোটের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরাও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মনে হয় বিএনপির সরকার পতনের রেকর্ড নেই। একমাত্র এরশাদবিরোধী আন্দোলনে তারা সফল হয়েছে। আবার সেই আন্দোলন বিএনপি এককভাবে করেনি। ওই বিএনপি আর এই বিএনপি এক অবস্থায় নেই। কাজেই তারা এ ক্ষেত্রেও খুব একটা সফল হবে বলে মনে করি না।’
মাতৃভাষা দিবসের কর্মসূচি
একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২০ ফেব্রুয়ারি বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনা সভা। এ ছাড়া ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।
কালো ব্যাজ সহকারে রাজধানীর বলাকা সিনেমা হলের সামনে ভোর ৬টায় দলের নেতা-কর্মীদের জমায়েত ও আজিমপুর কবরস্থানে ভাষাশহীদদের মাজার জিয়ারত শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অভিমুখে যাত্রা।
বিএনপি ও এর সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রশ্নে এ মুহূর্তে একমত। এ লক্ষ্যে গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে তারা একটি সর্বদলীয় জোট করতে চায়। এ উদ্যোগে বিএনপির পাশে দাঁড়িয়েছে শরিক দলগুলো। মতাদর্শগত অমিল থাকলেও উদ্যোগে সায় আছে আরও কিছু দলের। বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট ছেড়ে গেছে, এমন দলের পক্ষ থেকেও উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হচ্ছে।
বিএনপির নেতৃত্বে অনেক দলের অংশগ্রহণে জোট গঠন সম্ভব হলেও জোটকে সংহত রাখাকেই বড় চ্যালেঞ্জ মনে করছেন শরিক দলের নেতারা। তাঁরা বলছেন, নানা মত ও নানা দলের একটি বড় জোটে ভারসাম্য বজায় রাখা কঠিন হবে। কাজটা কঠিন হলেও সফলতার জন্য সেটাই নিশ্চিত করতে হবে।
বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, জোট গঠনের জন্য ২০ দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বাইরে আরও অনেক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। বর্তমান সরকারকে পছন্দ করছে না এবং যারা মনে করছে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার জরুরি, তারা যে ঘরানারই হোক, তাদের একত্র করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই চেষ্টার অংশ হিসেবে এরই মধ্যে এ বিষয়ে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা শুরু হয়েছে।
শিগগিরই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মতবিনিময় শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে আলোচনা শুরু করেছি। এর ভিত্তিতে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক মতবিনিময় হবে দলগুলোর সঙ্গে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই হবে এ জোটের লক্ষ্য। সবার সঙ্গে কথা বলছি। এখন দেখা যাক।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার নাগরিক ঐক্যের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিএনপির আলোচনার কথা রয়েছে বলে জানান মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, তাঁরা বসার বিষয়ে আমন্ত্রণ পেয়েছেন। শুক্রবার বসার কথা রয়েছে। জোট গঠনের উদ্যোগ প্রসঙ্গে এর নেতৃত্ব নিয়ে মান্না বলেন, ‘এখন কোনো জোট হলে আমি যৌথ নেতৃত্বের পক্ষেই থাকব। এখানে অমুককে নেতা বানিয়ে দিলাম, চিরদিনের জন্য, এ রকম তো হবে না। আমরা মনে করি, শুধু নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছি না। নিশ্চয়ই নির্বাচনটাই সবচেয়ে বড়। কিন্তু সেই নির্বাচনের মাধ্যমে কী অর্জন করা যাবে, সেটাও আগে থেকে ভাবতে হবে। নেতৃত্ব মানেই একটা বড় দল, তারাই নেতা, এ রকম করে হবে না। সমঝোতার মাধ্যমে এ বিষয়টা ঠিক করতে হবে।’
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট ছেড়েছে অনেক আগে, এমন দলগুলোর পক্ষ থেকেও জোট গঠনের উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সভাপতি আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে এর আগেও বিএনপি এক প্ল্যাটফর্মে এনেছে। এবারও সেটা করতে পারে। কিন্তু জোটটা ব্যালান্স করা কঠিন হবে। সম্ভব হবে না, সেটা বলছি না। তবে কাজটা কঠিন হবে।’
২০ দলীয় জোটের নেতারাও বলছেন, সবাইকে জোটে আনা যাবে না। ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুর রকিব বলেন, ‘জোট কীভাবে বড় করা যায়, কতটা কার্যকরী করা যায়, সে নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছে। যারাই সরকারের বিরুদ্ধে আছেন, তাঁদের সবাইকে আনার চেষ্টা করা হবে। আমরা সবাইকে নিয়ে চলতে চাই।’ তবে জোটের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন আছে এই নেতার। তাঁর ভাষায়, ‘স্টিয়ারিং ঠিকভাবে ধরতে হবে। ইমাম ঠিক করতে হবে।’
এলডিপির একাংশের মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘নিজে নির্বাচিত হওয়ারই যোগ্যতা রাখেন না, এমন কারও নেতৃত্বে জোট হলে…। ভুলত্রুটি মিলিয়েই তো আমাদের চলতে হবে।’
অনাগত জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠলেও আশা ছাড়তে নারাজ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তাঁর মতে, পরিস্থিতি বিবেচনায় এখনই তাড়াহুড়ার কিছু নেই। সময়মতো সব ঠিক হবে বলে প্রত্যাশা তাঁর।
এদিকে সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের লক্ষ্যে গঠিত হতে যাওয়া এই জোটের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরাও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মনে হয় বিএনপির সরকার পতনের রেকর্ড নেই। একমাত্র এরশাদবিরোধী আন্দোলনে তারা সফল হয়েছে। আবার সেই আন্দোলন বিএনপি এককভাবে করেনি। ওই বিএনপি আর এই বিএনপি এক অবস্থায় নেই। কাজেই তারা এ ক্ষেত্রেও খুব একটা সফল হবে বলে মনে করি না।’
মাতৃভাষা দিবসের কর্মসূচি
একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২০ ফেব্রুয়ারি বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনা সভা। এ ছাড়া ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।
কালো ব্যাজ সহকারে রাজধানীর বলাকা সিনেমা হলের সামনে ভোর ৬টায় দলের নেতা-কর্মীদের জমায়েত ও আজিমপুর কবরস্থানে ভাষাশহীদদের মাজার জিয়ারত শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অভিমুখে যাত্রা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে