পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম রোস্তম আলীর মেয়াদ শেষ হয়েছে গতকাল রোববার। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাতে অনেকটা চুপিসারে ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যাওয়ার পর আর তিনি ক্যাম্পাসে ফেরেননি বলে জানা গেছে। এদিকে, উপাচার্যের বিদায়ের শেষ দিনেও বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
অবৈধ নিয়োগ বাতিল, অনিয়ম-দুর্নীতির তদন্তসহ সেশনজটমুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতে ধিক্কার মিছিল করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাস চত্বর প্রদক্ষিণ করে পথ সমাবেশে মিলিত হয়। মিছিলে উপাচার্যের উদ্দেশ্যে ঝাড়ু ও জুতা প্রদর্শন করেন শিক্ষার্থীরা। থুতু নিক্ষেপ কর্মসূচিও পালন করেন তাঁরা।
আন্দোলনরত পাবিপ্রবির শিক্ষার্থী সবুজ রায়হান, নাদিরা পারভীনসহ অন্যরা জানান, গত চার বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. এম রোস্তম আলী ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছেন। নিজে নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি হয়ে সম্পূর্ণ অন্যায় ও অবৈধভাবে নিকটাত্মীয়দের নিয়োগ দিয়েছেন। উপাচার্যের অদক্ষতা ও অযোগ্যতার কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং একেবারে নিচে নেমে গেছে।
এর আগেও নানা ইস্যুতে আন্দোলনে নেমেছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। গত ২ মার্চ উপাচার্যের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্তের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন শিক্ষার্থীরা।
গত ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ দফা দাবিতে রেজিস্ট্রার দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা। এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রার দপ্তরের কার্যক্রম আপাতত বন্ধ রয়েছে। গত নয় দিনেও তাঁদের দাবি না মানায় তালা খোলেননি কর্মকর্তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সোহাগ হোসেন বলেন, ‘উপাচার্য তাঁর বাসভবনে ডেকে দাবি পূরণের আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ নেননি। তাই বাধ্য হয়ে রেজিস্ট্রার দপ্তরের প্রধান গেটে তালা দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (চলতি দায়িত্ব) বিজন কুমার ব্রক্ষ্ম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয় দিন হলো আমি দপ্তরে যেতে পারি না, কোনো কাজও করতে পারি না। ক্যাম্পাসে যাই, একটু ঘোরাঘুরি করে চলে আসতে হয়। উপাচার্য ড. এম রোস্তম আলী স্যার তাঁর মেয়াদের শেষ দিন রোববার অফিসে বা ক্যাম্পাসে আসেননি। তিনি কিছু বলেও যাননি। এখন নতুন ভিসি স্যার আসার পর দেখা যাক তিনি কি করেন। সে সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া কিছুই করার নেই।’
প্রক্টর হাসিবুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলছে তা প্রফেসর ড. এম রোস্তম আলীর অবদান। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থান্বেষী কিছু শিক্ষক নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে না পেরে বিভিন্ন সময় উপাচার্যকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করেছেন। শেষ সময়েও শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে উপাচার্য মহোদয়কে অবমাননা করা হলো। বিষয়টি দুঃখজনক।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম রোস্তম আলীকে একাধিকবার ফোন করা হলেও ওপাশ থেকে সাড়া দেননি তিনি।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম রোস্তম আলীর মেয়াদ শেষ হয়েছে গতকাল রোববার। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাতে অনেকটা চুপিসারে ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যাওয়ার পর আর তিনি ক্যাম্পাসে ফেরেননি বলে জানা গেছে। এদিকে, উপাচার্যের বিদায়ের শেষ দিনেও বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
অবৈধ নিয়োগ বাতিল, অনিয়ম-দুর্নীতির তদন্তসহ সেশনজটমুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতে ধিক্কার মিছিল করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাস চত্বর প্রদক্ষিণ করে পথ সমাবেশে মিলিত হয়। মিছিলে উপাচার্যের উদ্দেশ্যে ঝাড়ু ও জুতা প্রদর্শন করেন শিক্ষার্থীরা। থুতু নিক্ষেপ কর্মসূচিও পালন করেন তাঁরা।
আন্দোলনরত পাবিপ্রবির শিক্ষার্থী সবুজ রায়হান, নাদিরা পারভীনসহ অন্যরা জানান, গত চার বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. এম রোস্তম আলী ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছেন। নিজে নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি হয়ে সম্পূর্ণ অন্যায় ও অবৈধভাবে নিকটাত্মীয়দের নিয়োগ দিয়েছেন। উপাচার্যের অদক্ষতা ও অযোগ্যতার কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং একেবারে নিচে নেমে গেছে।
এর আগেও নানা ইস্যুতে আন্দোলনে নেমেছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। গত ২ মার্চ উপাচার্যের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্তের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন শিক্ষার্থীরা।
গত ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ দফা দাবিতে রেজিস্ট্রার দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা। এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রার দপ্তরের কার্যক্রম আপাতত বন্ধ রয়েছে। গত নয় দিনেও তাঁদের দাবি না মানায় তালা খোলেননি কর্মকর্তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সোহাগ হোসেন বলেন, ‘উপাচার্য তাঁর বাসভবনে ডেকে দাবি পূরণের আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ নেননি। তাই বাধ্য হয়ে রেজিস্ট্রার দপ্তরের প্রধান গেটে তালা দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (চলতি দায়িত্ব) বিজন কুমার ব্রক্ষ্ম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নয় দিন হলো আমি দপ্তরে যেতে পারি না, কোনো কাজও করতে পারি না। ক্যাম্পাসে যাই, একটু ঘোরাঘুরি করে চলে আসতে হয়। উপাচার্য ড. এম রোস্তম আলী স্যার তাঁর মেয়াদের শেষ দিন রোববার অফিসে বা ক্যাম্পাসে আসেননি। তিনি কিছু বলেও যাননি। এখন নতুন ভিসি স্যার আসার পর দেখা যাক তিনি কি করেন। সে সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া কিছুই করার নেই।’
প্রক্টর হাসিবুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলছে তা প্রফেসর ড. এম রোস্তম আলীর অবদান। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থান্বেষী কিছু শিক্ষক নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে না পেরে বিভিন্ন সময় উপাচার্যকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করেছেন। শেষ সময়েও শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে উপাচার্য মহোদয়কে অবমাননা করা হলো। বিষয়টি দুঃখজনক।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম রোস্তম আলীকে একাধিকবার ফোন করা হলেও ওপাশ থেকে সাড়া দেননি তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে