হোমনা প্রতিনিধি
হোমনা উপজেলার আছাদপুর ইউনিয়নের ক্যাব্ল নেটওয়ার্ক ব্যবসায়ী সালাহ উদ্দিন হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা হয়েছে। গতকাল শনিবার আছাদপুর ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে ঘনিয়ার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে প্রতিবাদ সভা হয়। পরে ঘনিয়ারচর উচ্চবিদ্যালয়ের সামনের সড়কে মানববন্ধন এবং ঘনিয়ারচর বাজারে বিক্ষোভ মিছিল করেন সালাহ উদ্দিনের স্বজন ও স্থানীয় বাসিন্দারা। এদিকে ঘটনার এক সপ্তাহ পার হলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহপ্রচার সম্পাদক মো. ছিদ্দিকুর রহমান। বক্তব্য দেন সালাহ উদ্দিনের বাবা রেণু মিয়া, বড় বোন পারুল আক্তার, বড় ভাই মো. আরশাদ মিয়া, আছাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি মো. শহিদ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক কাইয়ূম সরকার, আছাদপুর ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. নূরুজ্জামান, ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মানিক মিয়া, ঘানিয়ারচর বাজার কমিটির সাবেক সভাপতি আবুল খায়ের, আছাদপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য আবুল হোসেন প্রমুখ। সালাহ উদ্দিন যুবলীগের কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।
সভায় বক্তারা বলেন, শিগগির সালাহ উদ্দিনের হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
বোন পারুল আক্তার বলেন, ‘পুলিশ-প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে আমি আমার ভাইয়ের হত্যাকারীদের বিচার ভিক্ষা চাই। তাঁরা যেন আমার ভাই হত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচার করে দেন। আর যেন কোনো ঘাতক কোনো মায়ের বুক খালি করার সুযোগ না পায়।’
সালাহ উদ্দিনের বাবা রেণু মিয়া বলেন, ‘আওয়ামী লীগ করার কারণে আমার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।’
১৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ব্যবসায়ী মো. সালাহ উদ্দিন ওয়াইফাই লাইনের সংস্কারকাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার কলাগাছিয়া স্টিলব্রিজ এলাকায় দুর্বৃত্তরা তাঁকে কুপিয়ে আহত করে। খবর পেয়ে স্বজনরা সেখান থেকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তার প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। পরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন পারুল আক্তার বাদী হয়ে পরদিন রাতে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন পাঠান ও তাঁর ভাতিজা গত ইউপি নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোকবল পাঠানসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ১৫ জনকে আসামি করে হোমনা থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার পর এক সপ্তাহ পার হলেও এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কায়েস আকন্দ বলেন, ‘মামলার পর থেকে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
হোমনা উপজেলার আছাদপুর ইউনিয়নের ক্যাব্ল নেটওয়ার্ক ব্যবসায়ী সালাহ উদ্দিন হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা হয়েছে। গতকাল শনিবার আছাদপুর ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে ঘনিয়ার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে প্রতিবাদ সভা হয়। পরে ঘনিয়ারচর উচ্চবিদ্যালয়ের সামনের সড়কে মানববন্ধন এবং ঘনিয়ারচর বাজারে বিক্ষোভ মিছিল করেন সালাহ উদ্দিনের স্বজন ও স্থানীয় বাসিন্দারা। এদিকে ঘটনার এক সপ্তাহ পার হলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহপ্রচার সম্পাদক মো. ছিদ্দিকুর রহমান। বক্তব্য দেন সালাহ উদ্দিনের বাবা রেণু মিয়া, বড় বোন পারুল আক্তার, বড় ভাই মো. আরশাদ মিয়া, আছাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি মো. শহিদ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক কাইয়ূম সরকার, আছাদপুর ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. নূরুজ্জামান, ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মানিক মিয়া, ঘানিয়ারচর বাজার কমিটির সাবেক সভাপতি আবুল খায়ের, আছাদপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য আবুল হোসেন প্রমুখ। সালাহ উদ্দিন যুবলীগের কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।
সভায় বক্তারা বলেন, শিগগির সালাহ উদ্দিনের হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
বোন পারুল আক্তার বলেন, ‘পুলিশ-প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে আমি আমার ভাইয়ের হত্যাকারীদের বিচার ভিক্ষা চাই। তাঁরা যেন আমার ভাই হত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচার করে দেন। আর যেন কোনো ঘাতক কোনো মায়ের বুক খালি করার সুযোগ না পায়।’
সালাহ উদ্দিনের বাবা রেণু মিয়া বলেন, ‘আওয়ামী লীগ করার কারণে আমার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।’
১৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ব্যবসায়ী মো. সালাহ উদ্দিন ওয়াইফাই লাইনের সংস্কারকাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার কলাগাছিয়া স্টিলব্রিজ এলাকায় দুর্বৃত্তরা তাঁকে কুপিয়ে আহত করে। খবর পেয়ে স্বজনরা সেখান থেকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তার প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। পরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন পারুল আক্তার বাদী হয়ে পরদিন রাতে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন পাঠান ও তাঁর ভাতিজা গত ইউপি নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোকবল পাঠানসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ১৫ জনকে আসামি করে হোমনা থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার পর এক সপ্তাহ পার হলেও এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কায়েস আকন্দ বলেন, ‘মামলার পর থেকে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে