মো. রবিউল ইসলাম, অভয়নগর
সৌদিপ্রবাসী আনোয়ার হোসেন। দেশে ফিরে কেঁচো সারে ভাগ্য বদলে গেছে তাঁর। কেঁচো সার উৎপাদনে তাঁর মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকায়।
রাসায়নিক সারের চেয়ে জৈব সারের উপকারিতা বেশি হওয়ায় কৃষকের চাহিদা বাড়ছে দিন দিন। এলাকার কৃষকেরা রাসায়নিক সার ব্যবহার কমিয়ে এই জৈব সার ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন।
জানা গেছে, অভয়নগরের নওয়াপাড়া পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী মো. আনোয়ার হোসেন দেশে ফিরে কোনো কাজের সন্ধান করতে না পেরে বেছে নেন কৃষিকাজ। স্বপ্ন দেখেন নিজে কিছু করার। মাত্র ২০ হাজার টাকা নিয়ে ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসের শেষের দিকে নিজ উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় শুরু করেন কেঁচো সার উৎপাদন।
প্রথম দিকে কয়েকটি মাটির চাড়ি দিয়ে কেঁচো সার উৎপাদন শুরু করেন। পরে চাহিদা বেশি এবং লাভের পরিমাণ বাড়তে থাকায় পতিত জায়গায় বিশাল টিনের শেড ও আরেক পাশে ছাপড়ার নিচে তৈরি করেছেন অনেকগুলো সিমেন্টের হাউস।
৪ ফট প্রস্থ ও ১০ ফুট দৈর্ঘ্য একেকটি হাউসের। প্রতিটি হাউসে ৩০ মণ গোবর, শাকসবজির উচ্ছিষ্ট ও কলাগাছের টুকরো মিশ্রণ করে প্রতিটি হাউসে ১০ কেজি কেঁচো ছেড়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে ১৮০টি মাটির চাড়ি দিয়ে এই কম্পোস্ট সার উৎপাদন করছেন তিনি। প্রতি মাসে আনোয়ারের ১৮০টি চাড়ি ও হাউস থেকে এক থেকে দেড় টন সার উৎপাদন হয়ে থাকে। প্রতি কেজি সার খুচরা ১৫ টাকা ও পাইকারি ১২টা করে বিক্রি করা হয়। এতে খরচ বাদে প্রতি মাসে তাঁর আয় হয় ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা।
উদ্যোক্তা মো. আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সার বিক্রি করে আমার প্রতি মাসে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় হচ্ছে। সারের চাহিদা থাকায় দিন দিন উৎপাদন বাড়িয়েছি। আর আমার দেখাদেখি এলাকার অনেকেই আমার কাছ থেকে সার উৎপাদনের কৌশল রপ্ত করছেন। তাঁরাও ভবিষ্যতে ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদন করবেন।’ তবে এ জন্য সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন বলে তিনি দাবি করেন।
অভয়নগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ গোলাম ছামদানী বলেন, ‘এই উপজেলায় প্রায় ১০৫ জন কৃষক ক্ষুদ্র এবং বৃহৎ পরিসরে কেঁচো সার উৎপাদন করছেন। বর্তমানে রাসায়নিক সারের অতি ব্যবহারে জমির উর্বরতা শক্তি হ্রাস পাচ্ছে। এই সার মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং পরিবেশবান্ধব সার এটি।’
সৌদিপ্রবাসী আনোয়ার হোসেন। দেশে ফিরে কেঁচো সারে ভাগ্য বদলে গেছে তাঁর। কেঁচো সার উৎপাদনে তাঁর মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকায়।
রাসায়নিক সারের চেয়ে জৈব সারের উপকারিতা বেশি হওয়ায় কৃষকের চাহিদা বাড়ছে দিন দিন। এলাকার কৃষকেরা রাসায়নিক সার ব্যবহার কমিয়ে এই জৈব সার ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন।
জানা গেছে, অভয়নগরের নওয়াপাড়া পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী মো. আনোয়ার হোসেন দেশে ফিরে কোনো কাজের সন্ধান করতে না পেরে বেছে নেন কৃষিকাজ। স্বপ্ন দেখেন নিজে কিছু করার। মাত্র ২০ হাজার টাকা নিয়ে ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসের শেষের দিকে নিজ উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় শুরু করেন কেঁচো সার উৎপাদন।
প্রথম দিকে কয়েকটি মাটির চাড়ি দিয়ে কেঁচো সার উৎপাদন শুরু করেন। পরে চাহিদা বেশি এবং লাভের পরিমাণ বাড়তে থাকায় পতিত জায়গায় বিশাল টিনের শেড ও আরেক পাশে ছাপড়ার নিচে তৈরি করেছেন অনেকগুলো সিমেন্টের হাউস।
৪ ফট প্রস্থ ও ১০ ফুট দৈর্ঘ্য একেকটি হাউসের। প্রতিটি হাউসে ৩০ মণ গোবর, শাকসবজির উচ্ছিষ্ট ও কলাগাছের টুকরো মিশ্রণ করে প্রতিটি হাউসে ১০ কেজি কেঁচো ছেড়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে ১৮০টি মাটির চাড়ি দিয়ে এই কম্পোস্ট সার উৎপাদন করছেন তিনি। প্রতি মাসে আনোয়ারের ১৮০টি চাড়ি ও হাউস থেকে এক থেকে দেড় টন সার উৎপাদন হয়ে থাকে। প্রতি কেজি সার খুচরা ১৫ টাকা ও পাইকারি ১২টা করে বিক্রি করা হয়। এতে খরচ বাদে প্রতি মাসে তাঁর আয় হয় ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা।
উদ্যোক্তা মো. আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সার বিক্রি করে আমার প্রতি মাসে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় হচ্ছে। সারের চাহিদা থাকায় দিন দিন উৎপাদন বাড়িয়েছি। আর আমার দেখাদেখি এলাকার অনেকেই আমার কাছ থেকে সার উৎপাদনের কৌশল রপ্ত করছেন। তাঁরাও ভবিষ্যতে ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদন করবেন।’ তবে এ জন্য সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন বলে তিনি দাবি করেন।
অভয়নগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ গোলাম ছামদানী বলেন, ‘এই উপজেলায় প্রায় ১০৫ জন কৃষক ক্ষুদ্র এবং বৃহৎ পরিসরে কেঁচো সার উৎপাদন করছেন। বর্তমানে রাসায়নিক সারের অতি ব্যবহারে জমির উর্বরতা শক্তি হ্রাস পাচ্ছে। এই সার মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং পরিবেশবান্ধব সার এটি।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৪ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৭ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে