রোবেল মাহমুদ, গফরগাঁও
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই দোকানে পেট্রল, অকটেনসহ দাহ্য পদার্থ বিক্রি করা হচ্ছে। এসব পদার্থ বিক্রির জন্য জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের অনুমতি দরকার। কিন্তু কিছু ব্যবসায়ী এসব প্রতিষ্ঠান থেকে অনুমতি না নিয়ে যত্রতত্র বিক্রি করছেন পেট্রল, অকটেনসহ বিভিন্ন ধরনের দাহ্য পদার্থ। স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস অফিস থেকে বলা হয়েছে, কিছু দোকানে অনুমতি ছাড়া পেট্রল ও অকটেনের মতো দাহ্য পদার্থ বিক্রি করা হচ্ছে, যা নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
উপজেলা প্রশাসন থেকে বলা হয়েছে, শিগগিরই লাইসেন্সবিহীন পেট্রল ও অকটেন ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গফরগাঁও পৌরসভাসহ উপজেলার ছোট-বড় বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, দোকানের সামনে রাস্তার পাশে ডিজেল, পেট্রল, অকটেন প্লাস্টিকের বোতলে রেখে অবাধে বিক্রি করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব দোকানের কোনোটিরই ডিজেল, পেট্রল বা অকটেন বিক্রির অনুমোদন নেই। এসব দোকানে নেই অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র। যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। উপজেলার গফরগাঁও ও পাগলা থানা এলাকার দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে পেট্রল ও অকটেনের খুচরা দোকান। মনিহারি দোকান থেকে মোবাইল রিচার্জের দোকানেও অবাধে বিক্রি হচ্ছে পেট্রল-অকটেন। কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই জনবহুল এলাকায় বিপজ্জনকভাবে দোকানিরা ড্রাম থেকে বোতলে ভরে বিক্রি করছেন এসব দাহ্য পদার্থ। এসব খোলা দোকান থেকে যানবাহনের জন্য বা সেচকাজে ব্যবহারে দাহ্য পদার্থ অবাধে বিক্রি হচ্ছে। এসব তদারকিতে যেসব সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি রয়েছেন, তাঁদেরও দেখা মেলে না। কালেভদ্রে উপজেলা সদরে এসে কিছু দোকান পরিদর্শন করে বিধিনিষেধের কথা বলে চলে যান। আর উপজেলার সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা খোলাবাজারে বিক্রি করা দোকান নজরদারির বাইরে থাকছে। এসব দোকানে দিনের পর দিন ঝুঁকিপূর্ণভাবে বিক্রি হচ্ছে পেট্রল ও অকটেন।
পৌর এলাকায় পেট্রল ও অকটেন বিক্রেতা বোরহান উদ্দিন বলেন, এগুলো বিক্রি করতে যে লাইসেন্স দরকার হয়, তা তিনি জানেন না।
একই এলাকার বিক্রেতা আইন উদ্দিন বলেন, ‘পেট্রল ও অকটেন বিক্রি করতে সরকারের অনুমতি লাগে, তা আমি জানি না। আপনার কাছে প্রথম শুনলাম। যদি লাইসেন্স দরকার হয়, তাহলে লাইসেন্স করে নেব।’
উপজেলা নাগরিক আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন ফিরোজ বলেন, নিয়মিত বাজার তদারক করলে বিষয়টি প্রশাসনের নজর এড়াত না। খোলাবাজারে কীভাবে এসব দাহ্য পদার্থ বিক্রি হচ্ছে, তা প্রশাসনকে জবাবদিহি করতে হবে।
এ বিষয়ে গফরগাঁও উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত ময়মনসিংহ ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মন্টু বিশ্বাস বলেন, গফরগাঁও, নান্দাইল ও কিশোরগঞ্জের অংশবিশেষ পরিদর্শন করতে গিয়ে সময়ের অভাবে নিয়মিত আসা হয় না। পৌর এলাকার কিছু দোকান ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ লাইসেন্স অনেকের নেই।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবিদুর রহমান বলেন, শিগগির জননিরাপত্তায় এসব লাইসেন্সবিহীন পেট্রল ও অকটেন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই দোকানে পেট্রল, অকটেনসহ দাহ্য পদার্থ বিক্রি করা হচ্ছে। এসব পদার্থ বিক্রির জন্য জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের অনুমতি দরকার। কিন্তু কিছু ব্যবসায়ী এসব প্রতিষ্ঠান থেকে অনুমতি না নিয়ে যত্রতত্র বিক্রি করছেন পেট্রল, অকটেনসহ বিভিন্ন ধরনের দাহ্য পদার্থ। স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস অফিস থেকে বলা হয়েছে, কিছু দোকানে অনুমতি ছাড়া পেট্রল ও অকটেনের মতো দাহ্য পদার্থ বিক্রি করা হচ্ছে, যা নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
উপজেলা প্রশাসন থেকে বলা হয়েছে, শিগগিরই লাইসেন্সবিহীন পেট্রল ও অকটেন ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গফরগাঁও পৌরসভাসহ উপজেলার ছোট-বড় বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, দোকানের সামনে রাস্তার পাশে ডিজেল, পেট্রল, অকটেন প্লাস্টিকের বোতলে রেখে অবাধে বিক্রি করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব দোকানের কোনোটিরই ডিজেল, পেট্রল বা অকটেন বিক্রির অনুমোদন নেই। এসব দোকানে নেই অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র। যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। উপজেলার গফরগাঁও ও পাগলা থানা এলাকার দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে পেট্রল ও অকটেনের খুচরা দোকান। মনিহারি দোকান থেকে মোবাইল রিচার্জের দোকানেও অবাধে বিক্রি হচ্ছে পেট্রল-অকটেন। কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই জনবহুল এলাকায় বিপজ্জনকভাবে দোকানিরা ড্রাম থেকে বোতলে ভরে বিক্রি করছেন এসব দাহ্য পদার্থ। এসব খোলা দোকান থেকে যানবাহনের জন্য বা সেচকাজে ব্যবহারে দাহ্য পদার্থ অবাধে বিক্রি হচ্ছে। এসব তদারকিতে যেসব সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি রয়েছেন, তাঁদেরও দেখা মেলে না। কালেভদ্রে উপজেলা সদরে এসে কিছু দোকান পরিদর্শন করে বিধিনিষেধের কথা বলে চলে যান। আর উপজেলার সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা খোলাবাজারে বিক্রি করা দোকান নজরদারির বাইরে থাকছে। এসব দোকানে দিনের পর দিন ঝুঁকিপূর্ণভাবে বিক্রি হচ্ছে পেট্রল ও অকটেন।
পৌর এলাকায় পেট্রল ও অকটেন বিক্রেতা বোরহান উদ্দিন বলেন, এগুলো বিক্রি করতে যে লাইসেন্স দরকার হয়, তা তিনি জানেন না।
একই এলাকার বিক্রেতা আইন উদ্দিন বলেন, ‘পেট্রল ও অকটেন বিক্রি করতে সরকারের অনুমতি লাগে, তা আমি জানি না। আপনার কাছে প্রথম শুনলাম। যদি লাইসেন্স দরকার হয়, তাহলে লাইসেন্স করে নেব।’
উপজেলা নাগরিক আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন ফিরোজ বলেন, নিয়মিত বাজার তদারক করলে বিষয়টি প্রশাসনের নজর এড়াত না। খোলাবাজারে কীভাবে এসব দাহ্য পদার্থ বিক্রি হচ্ছে, তা প্রশাসনকে জবাবদিহি করতে হবে।
এ বিষয়ে গফরগাঁও উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত ময়মনসিংহ ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মন্টু বিশ্বাস বলেন, গফরগাঁও, নান্দাইল ও কিশোরগঞ্জের অংশবিশেষ পরিদর্শন করতে গিয়ে সময়ের অভাবে নিয়মিত আসা হয় না। পৌর এলাকার কিছু দোকান ছাড়া অগ্নিনির্বাপণ লাইসেন্স অনেকের নেই।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবিদুর রহমান বলেন, শিগগির জননিরাপত্তায় এসব লাইসেন্সবিহীন পেট্রল ও অকটেন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে