শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
যাত্রী পরিবহনে নিরাপদ বাহন হিসেবে রেলের খ্যাতি আছে। কিন্তু নজরদারির অভাবে সেই রেল এখন মাদক কারবারিদের কাছেও নিরাপদ মাধ্যম হয়ে উঠেছে। সড়ক, নৌ, আকাশপথের পর এবার রেলপথকেই মাদকের প্রধান মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন কারবারিরা। রেলস্টেশনগুলোয় শনাক্তকরণ যন্ত্র না থাকায় যে কেউ চাইলে মাদক বহন করতে পারেন। আর এই সুযোগটাই নিয়েছেন কারবারিরা।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পার্শ্ববর্তী দুই দেশের সীমান্ত দিয়ে তিন ধরনের মাদক দেশে ঢুকছে। মাদক প্রবেশ করছে দেশে এমন ৩২ সীমান্তবর্তী জেলা চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৫টি জেলার সঙ্গে রেল যোগাযোগ রয়েছে। সেপথ ধরেই ছড়িয়ে পড়ছে ইয়াবা, গাঁজা ও ফেনসিডিল।
রেলপথে রাজধানীতে অবাধে মাদক প্রবেশ করলেও, এ নিয়ে নজরদারি নেই রেলওয়ে পুলিশ ও রেল কর্তৃপক্ষের। শুধু তাই নয়, কোনো কর্তৃপক্ষই এর দায় নিতে নারাজ। একজন দেখিয়েছেন অন্যজনকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেলওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক দিদার আহম্মদ মাদক চোরাচালানের বিষয়টি অস্বীকার করেননি। তিনি বলেছেন, এই মাদকের দায় শুধু রেল পুলিশের ওপর নয়, অনেকটা রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ওপরও বর্তায়। রেলস্টেশনে মাদক শনাক্ত করার আধুনিক কোনো যন্ত্রপাতি না থাকায় এই বিপত্তি হয়েছে। তবে মাদক প্রতিরোধে ঢাকার বিমানবন্দরে একটি রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি রয়েছে।
তবে রেলওয়ে পুলিশের এমন বক্তব্যের সঙ্গে একমত নয় রেল কর্তৃপক্ষ। তারা রেলে মাদক পরিবহনের দায় নিতেও রাজি নয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেলে মাদক যে পরিবহন করবে দায় শুধু তারই। তবে রেলকর্মীর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে এবং তা প্রমাণিত হলে সে শাস্তির আওতায় আসবে। পুলিশও আইনের বাইরে নয়।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মালামাল ও সম্পদ রক্ষার জন্য রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী (আরএনবি) এবং ট্রেনের যাত্রীদের নিরাপত্তায় ও অপরাধ দমনের বিষয়ে রেলওয়ে পুলিশ জিআরপি কাজ করে থাকে। রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে প্রায় ২ হাজার ২০০ জন সদস্য রয়েছেন। আর রেলওয়ে পুলিশে আছেন প্রায় ২ হাজার ৩০০ জন সদস্য। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, ট্রেনে অপরাধ প্রতিরোধে তাদের মধ্যে সমন্বয় নেই।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, অনেক আগে থেকেই আন্তনগর ট্রেন হয়ে মাদকের চালান ঢাকায় আসছে। অন্য পথে নজরদারি জোরদার করায় গত এক বছরে এ পথে মাদক চালান বহু গুণ বেড়ে গেছে। সীমান্তপথে পাশের দেশ মিয়ানমার ও ভারত থেকে আসছে এসব মাদক। যার মধ্যে ভারত থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত হয়ে আসে গাঁজার চালান। উত্তরাঞ্চল হয়ে আসে ফেনসিডিল। আর মিয়ানমার থেকে কক্সবাজার সীমান্ত পেরিয়ে চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকায় আসে ইয়াবা। মাদক কারবারিরা ট্রেনে উঠে তাঁদের পছন্দের স্থানে পৌঁছে দিচ্ছে মাদক। রাখঢাক ছাড়া অনেকটা প্রকাশ্যেই চলছে এসব কারবার। কিন্তু
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরা পড়ছে কালেভদ্রে।
সর্বশেষ গত বুধবার ঢাকা বিমানবন্দরে এক নারীর কাছ থেকে ৪০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ। এর আগে রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে ২৬ হাজার ৬৩৫ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুই সহোদরকে গ্রেপ্তার করা হয়। টেকনাফ উপজেলার ডেইলপাড়ার আব্দুল গফুরের দুই ছেলে মো. রফিক আলম (৩০) ও মনির হোসেন ওরফে বাতাইন্না আনেন এই চালান। পরে কমলাপুর রেলওয়ে থানায় হওয়া মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তাঁরা। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠান।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আকবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, এর আগেও এপথে একাধিকবার কয়েকটি চালান এনেছিলেন তাঁরা।
এখন প্রশ্ন উঠছে তাহলে সত্যি কী রেলপথে কোনো নজরদারি নেই? মাদক চোরাচালান কী সেখানে ‘ওপেন সিক্রেট’? খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, আসলেই ট্রেনে যাত্রীদের সেভাবে নজরদারি বা তল্লাশি করা হয় না। বড় বড় স্টেশন যেমন—ঢাকার কমলাপুর, চিটাগাং, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা স্টেশনে কোন যাত্রী কী বহন করছে, তার কোনো তল্লাশির ব্যবস্থা নেই। নেই আধুনিক সরঞ্জামও। ট্রেনে নিয়মিত যাতায়াত করেন এমন একাধিক যাত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এমন ব্যবস্থা কখনোই ছিল না। অনেকেই বলেছেন, ট্রেনে যাত্রা দিন দিন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। তা ছাড়া, সাধারণত একটি ট্রেনের ১৮-২০টি বগি থাকে। এসব বগির যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য ট্রেনে তিন সদস্যের রেল পুলিশ থাকেন। তবে লোকাল, কমিউটার ও মেইল ট্রেনে কোনো সদস্য থাকেন না। টিকিট ছাড়া সেখানেও দেখা হয় না কিছু।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম রেলওয়ের পুলিশ সুপার মো. হাছান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো যাত্রীকে সন্দেহ হলে বা অভিযোগ পেলে তাঁরা ট্রেনে অভিযান পরিচালনা করেন। অনেক সময় এই তল্লাশিতেই মাদক মেলে। এই কর্মকর্তা বলেন, তবে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষ থেকে যাত্রীদের স্টেশনে ঢোকার বিষয়ে কড়াকড়ি আরোপ করা হলে কিছুটা প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
রেলের অপরাধ নিয়ে কাজ করা ঢাকা জেলার রেলওয়ে পুলিশের সুপার সাইফুল্লাহ আল মামুন বলেন, খুব শিগগিরই ডগ স্কোয়াড আনা হচ্ছে। যেটা আসলে মাদক প্রতিরোধে সাহায্য করবে।
যাত্রী পরিবহনে নিরাপদ বাহন হিসেবে রেলের খ্যাতি আছে। কিন্তু নজরদারির অভাবে সেই রেল এখন মাদক কারবারিদের কাছেও নিরাপদ মাধ্যম হয়ে উঠেছে। সড়ক, নৌ, আকাশপথের পর এবার রেলপথকেই মাদকের প্রধান মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন কারবারিরা। রেলস্টেশনগুলোয় শনাক্তকরণ যন্ত্র না থাকায় যে কেউ চাইলে মাদক বহন করতে পারেন। আর এই সুযোগটাই নিয়েছেন কারবারিরা।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পার্শ্ববর্তী দুই দেশের সীমান্ত দিয়ে তিন ধরনের মাদক দেশে ঢুকছে। মাদক প্রবেশ করছে দেশে এমন ৩২ সীমান্তবর্তী জেলা চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৫টি জেলার সঙ্গে রেল যোগাযোগ রয়েছে। সেপথ ধরেই ছড়িয়ে পড়ছে ইয়াবা, গাঁজা ও ফেনসিডিল।
রেলপথে রাজধানীতে অবাধে মাদক প্রবেশ করলেও, এ নিয়ে নজরদারি নেই রেলওয়ে পুলিশ ও রেল কর্তৃপক্ষের। শুধু তাই নয়, কোনো কর্তৃপক্ষই এর দায় নিতে নারাজ। একজন দেখিয়েছেন অন্যজনকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেলওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক দিদার আহম্মদ মাদক চোরাচালানের বিষয়টি অস্বীকার করেননি। তিনি বলেছেন, এই মাদকের দায় শুধু রেল পুলিশের ওপর নয়, অনেকটা রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ওপরও বর্তায়। রেলস্টেশনে মাদক শনাক্ত করার আধুনিক কোনো যন্ত্রপাতি না থাকায় এই বিপত্তি হয়েছে। তবে মাদক প্রতিরোধে ঢাকার বিমানবন্দরে একটি রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি রয়েছে।
তবে রেলওয়ে পুলিশের এমন বক্তব্যের সঙ্গে একমত নয় রেল কর্তৃপক্ষ। তারা রেলে মাদক পরিবহনের দায় নিতেও রাজি নয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেলে মাদক যে পরিবহন করবে দায় শুধু তারই। তবে রেলকর্মীর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে এবং তা প্রমাণিত হলে সে শাস্তির আওতায় আসবে। পুলিশও আইনের বাইরে নয়।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মালামাল ও সম্পদ রক্ষার জন্য রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী (আরএনবি) এবং ট্রেনের যাত্রীদের নিরাপত্তায় ও অপরাধ দমনের বিষয়ে রেলওয়ে পুলিশ জিআরপি কাজ করে থাকে। রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে প্রায় ২ হাজার ২০০ জন সদস্য রয়েছেন। আর রেলওয়ে পুলিশে আছেন প্রায় ২ হাজার ৩০০ জন সদস্য। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, ট্রেনে অপরাধ প্রতিরোধে তাদের মধ্যে সমন্বয় নেই।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, অনেক আগে থেকেই আন্তনগর ট্রেন হয়ে মাদকের চালান ঢাকায় আসছে। অন্য পথে নজরদারি জোরদার করায় গত এক বছরে এ পথে মাদক চালান বহু গুণ বেড়ে গেছে। সীমান্তপথে পাশের দেশ মিয়ানমার ও ভারত থেকে আসছে এসব মাদক। যার মধ্যে ভারত থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত হয়ে আসে গাঁজার চালান। উত্তরাঞ্চল হয়ে আসে ফেনসিডিল। আর মিয়ানমার থেকে কক্সবাজার সীমান্ত পেরিয়ে চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকায় আসে ইয়াবা। মাদক কারবারিরা ট্রেনে উঠে তাঁদের পছন্দের স্থানে পৌঁছে দিচ্ছে মাদক। রাখঢাক ছাড়া অনেকটা প্রকাশ্যেই চলছে এসব কারবার। কিন্তু
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরা পড়ছে কালেভদ্রে।
সর্বশেষ গত বুধবার ঢাকা বিমানবন্দরে এক নারীর কাছ থেকে ৪০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ। এর আগে রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে ২৬ হাজার ৬৩৫ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুই সহোদরকে গ্রেপ্তার করা হয়। টেকনাফ উপজেলার ডেইলপাড়ার আব্দুল গফুরের দুই ছেলে মো. রফিক আলম (৩০) ও মনির হোসেন ওরফে বাতাইন্না আনেন এই চালান। পরে কমলাপুর রেলওয়ে থানায় হওয়া মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তাঁরা। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠান।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আকবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, এর আগেও এপথে একাধিকবার কয়েকটি চালান এনেছিলেন তাঁরা।
এখন প্রশ্ন উঠছে তাহলে সত্যি কী রেলপথে কোনো নজরদারি নেই? মাদক চোরাচালান কী সেখানে ‘ওপেন সিক্রেট’? খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, আসলেই ট্রেনে যাত্রীদের সেভাবে নজরদারি বা তল্লাশি করা হয় না। বড় বড় স্টেশন যেমন—ঢাকার কমলাপুর, চিটাগাং, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা স্টেশনে কোন যাত্রী কী বহন করছে, তার কোনো তল্লাশির ব্যবস্থা নেই। নেই আধুনিক সরঞ্জামও। ট্রেনে নিয়মিত যাতায়াত করেন এমন একাধিক যাত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এমন ব্যবস্থা কখনোই ছিল না। অনেকেই বলেছেন, ট্রেনে যাত্রা দিন দিন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। তা ছাড়া, সাধারণত একটি ট্রেনের ১৮-২০টি বগি থাকে। এসব বগির যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য ট্রেনে তিন সদস্যের রেল পুলিশ থাকেন। তবে লোকাল, কমিউটার ও মেইল ট্রেনে কোনো সদস্য থাকেন না। টিকিট ছাড়া সেখানেও দেখা হয় না কিছু।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম রেলওয়ের পুলিশ সুপার মো. হাছান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো যাত্রীকে সন্দেহ হলে বা অভিযোগ পেলে তাঁরা ট্রেনে অভিযান পরিচালনা করেন। অনেক সময় এই তল্লাশিতেই মাদক মেলে। এই কর্মকর্তা বলেন, তবে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষ থেকে যাত্রীদের স্টেশনে ঢোকার বিষয়ে কড়াকড়ি আরোপ করা হলে কিছুটা প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
রেলের অপরাধ নিয়ে কাজ করা ঢাকা জেলার রেলওয়ে পুলিশের সুপার সাইফুল্লাহ আল মামুন বলেন, খুব শিগগিরই ডগ স্কোয়াড আনা হচ্ছে। যেটা আসলে মাদক প্রতিরোধে সাহায্য করবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে