রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরার বোরোর আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। গত বছর উপজেলায় ১ হাজার ৮০ হেক্টর জমিতে বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছিল।
চলতি বছর তা বাড়িয়ে ১ হাজার ১শ ১১ হেক্টর ধরা হয়েছে। শুধু লক্ষ্যমাত্রা পূরণই নয়, বরং গত বছরের তুলনায় এ বছর ও বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা করছে কৃষি বিভাগ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ২৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় চলতি মৌসুমে ইতিমধ্যে ৪ হাজারের বেশি কৃষকের মধ্যে কৃষি প্রণোদনার সার, কীটনাশক ও বীজসহ বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। বোরোর আবাদে প্রায় ৫১৭ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি করা হয়েছিল।
সরেজমিনে গত শনিবার উপজেলার মুছাপুর, মির্জাপুর, মহেষপুর, বাঁশগাড়ি, পাড়াতলী, শ্রীনগর, অলিপুরা, উত্তর বাখর নগর, পলাশতলী, হোগলাকান্দিসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে শীতকে উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করছেন ্কৃরষকেরা।
কোথাও কোথাও গভীর নলকূপ থেকে চলছে জমিতে পানি সেচ। কোথাও সেচের জন্য নালা তৈরি করা হচ্ছে। আবার কোথাও পাওয়ার টিলার দিয়ে হালচাষ ও মই দিয়ে চলছে জমি সমান করার কাজ।
কয়েকজন কৃষক জানান, বোরো ধান লাগানো শুরু করেছি। ‘শ্রমিকের মজুরি বেশি। কাজের লোকের অভাবে নিজেরাই ধান লাগাচ্ছি। কৃষি অফিস থেকে সব সময় সহযোগিতা পাচ্ছি। ধানবীজ ও সারও পেয়েছি। এতে করে অনেক উপকার হয়েছে।’
পূর্ব হরিপুর গ্রামের কৃষক মুজিবুর, বাদল, আ. রহমান বলেন, ধান লাগাচ্ছি। শ্রমিক সংকটে একেকজন শ্রমিককে দৈনিক ৫০০-৬৫০ টাকা মজুরি দিতে হচ্ছে। নিজেও দিন-রাত পরিশ্রম করছি।
বোরোচাষি সাইফুল ইসলাম বলেন, তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পানি সেচ ও চাষে গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি টাকা খরচ হচ্ছে। তবে ভালো ফলনের আশায় কাজ করে যাচ্ছি।
মুছাপুরের চাষি আব্দুস সালাম বলেন, তেলের দাম বৃদ্ধিতে ধান চাষ অনেক খরচের বিষয়। চলতি মৌসুমে আমি ৫ বিঘা জমিতে চারা রোপণ করেছি। রোপণের সময় দ্বিগুণ টাকা খরচ হয়েছে। ফসল কেমন হবে আর দাম কেমন পাব তা নিয়ে একটু চিন্তা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বনি আমিন খান বলেন, কৃষি কর্মকর্তারা সব সময়ই কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। আশা করি বড় ধরনের কোনো দুর্যোগ না এলে আর আবহাওয়া ধান চাষের অনুকূলে থাকলে চলতি বোরো মৌসুমে বাম্পার ফলন হবে।
নরসিংদীর রায়পুরার বোরোর আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। গত বছর উপজেলায় ১ হাজার ৮০ হেক্টর জমিতে বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছিল।
চলতি বছর তা বাড়িয়ে ১ হাজার ১শ ১১ হেক্টর ধরা হয়েছে। শুধু লক্ষ্যমাত্রা পূরণই নয়, বরং গত বছরের তুলনায় এ বছর ও বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা করছে কৃষি বিভাগ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ২৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় চলতি মৌসুমে ইতিমধ্যে ৪ হাজারের বেশি কৃষকের মধ্যে কৃষি প্রণোদনার সার, কীটনাশক ও বীজসহ বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। বোরোর আবাদে প্রায় ৫১৭ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি করা হয়েছিল।
সরেজমিনে গত শনিবার উপজেলার মুছাপুর, মির্জাপুর, মহেষপুর, বাঁশগাড়ি, পাড়াতলী, শ্রীনগর, অলিপুরা, উত্তর বাখর নগর, পলাশতলী, হোগলাকান্দিসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে শীতকে উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করছেন ্কৃরষকেরা।
কোথাও কোথাও গভীর নলকূপ থেকে চলছে জমিতে পানি সেচ। কোথাও সেচের জন্য নালা তৈরি করা হচ্ছে। আবার কোথাও পাওয়ার টিলার দিয়ে হালচাষ ও মই দিয়ে চলছে জমি সমান করার কাজ।
কয়েকজন কৃষক জানান, বোরো ধান লাগানো শুরু করেছি। ‘শ্রমিকের মজুরি বেশি। কাজের লোকের অভাবে নিজেরাই ধান লাগাচ্ছি। কৃষি অফিস থেকে সব সময় সহযোগিতা পাচ্ছি। ধানবীজ ও সারও পেয়েছি। এতে করে অনেক উপকার হয়েছে।’
পূর্ব হরিপুর গ্রামের কৃষক মুজিবুর, বাদল, আ. রহমান বলেন, ধান লাগাচ্ছি। শ্রমিক সংকটে একেকজন শ্রমিককে দৈনিক ৫০০-৬৫০ টাকা মজুরি দিতে হচ্ছে। নিজেও দিন-রাত পরিশ্রম করছি।
বোরোচাষি সাইফুল ইসলাম বলেন, তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পানি সেচ ও চাষে গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি টাকা খরচ হচ্ছে। তবে ভালো ফলনের আশায় কাজ করে যাচ্ছি।
মুছাপুরের চাষি আব্দুস সালাম বলেন, তেলের দাম বৃদ্ধিতে ধান চাষ অনেক খরচের বিষয়। চলতি মৌসুমে আমি ৫ বিঘা জমিতে চারা রোপণ করেছি। রোপণের সময় দ্বিগুণ টাকা খরচ হয়েছে। ফসল কেমন হবে আর দাম কেমন পাব তা নিয়ে একটু চিন্তা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বনি আমিন খান বলেন, কৃষি কর্মকর্তারা সব সময়ই কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। আশা করি বড় ধরনের কোনো দুর্যোগ না এলে আর আবহাওয়া ধান চাষের অনুকূলে থাকলে চলতি বোরো মৌসুমে বাম্পার ফলন হবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে