নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অবৈধ দোকানের কারণে সংকুচিত হয়ে পড়েছে নগরীর মুহাম্মদ আলী শাহ দরগাহ লেন। এ সব উচ্ছেদে একাধিকবার চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ও স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কাছে আবেদন করলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এমনই অভিযোগ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
নগরীর চকবাজার এলাকার পুরাতন কাঁচাবাজার ও নতুন কাঁচাবাজারের মাঝামাঝি জায়গায় সড়কটির অবস্থান। সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কটির দুই পাশে মাছ, মুরগি, মাংস, সবজির দোকান। ওপরে ত্রিপলের ছাউনি। নিচে হচ্ছে বেচাকেনা। যে কারণে কোনো গাড়ি ওই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে পারছে না। ওই অংশটুকু হেঁটে পার হতে হচ্ছে ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা জানিয়েছেন, মুহাম্মদ আলী শাহ দরগাহ লেন ব্যবহার করে অন্তত ৭০০ থেকে ৮০০ পরিবার। বিকল্প পথ না থাকায় অনেক কষ্টে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাঁদের।
আব্দুল হামিদ নামের এক বাসিন্দা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মুহাম্মদ আলী শাহ দরগাহ লেন সড়ক ছাড়া আমাদের চলাচলের আর কোনো পথ নেই। এখান দিয়েই অফিস-আদালতসহ কর্মস্থলে যেতে হয়। ছেলে-মেয়েরাও কষ্ট করে স্কুলে যায়। কিন্তু সড়কে অবৈধভাবে দোকান বসিয়ে দেওয়ায় কেউ ওই সড়ক দিয়ে রিকশায়, সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে চলাচল করতে পারে না।’ বিশেষ করে বয়স্কদের হাসপাতালে নেওয়া-আসার সময় বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয় বলেও জানান তিনি।
আব্দুল হামিদ আরও বলেন, ‘বিষয়টি আমরা চসিক মেয়র ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে জানিয়েছি। কিন্তু তাঁরা এখনো এর কোনো সমাধান করেননি। বছরের পর বছর আমরা এভাবে কষ্ট করে যাচ্ছি।’
এ বিষয়ে গত বছরের ১৮ অক্টোবর চসিক মেয়র বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। এক বছর পার হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গত ১১ নভেম্বর ১৬ নম্বর চকবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনুর কাছেও লিখিত অভিযোগ করা হয়।
জানতে চাইলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনু বলেন, ‘এলাকাবাসী অভিযোগ দেওয়ার পর যাঁরা দোকান বসিয়েছেন, তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে দোকান তুলে নিতে বলেছি। তাঁরা এখনো সরাননি। এলাকাবাসীর অভিযোগ আমি মেয়র দপ্তরে পাঠিয়েছি।’ ১৬ ডিসেম্বরের পর সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে সেখানে অভিযান চালানো হবে বলেও জানান তিনি।
নুর মোস্তফা টিনু আরও বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পর আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেছি। সড়কে দোকান বসানোর কারণে মানুষের চলাফেরায় অনেক কষ্ট হচ্ছে। শিগগিরই যাতে এ সমস্যার সমাধান করা যায়, সে চেষ্টা করছি।’
অবৈধ দোকানের কারণে সংকুচিত হয়ে পড়েছে নগরীর মুহাম্মদ আলী শাহ দরগাহ লেন। এ সব উচ্ছেদে একাধিকবার চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ও স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কাছে আবেদন করলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এমনই অভিযোগ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
নগরীর চকবাজার এলাকার পুরাতন কাঁচাবাজার ও নতুন কাঁচাবাজারের মাঝামাঝি জায়গায় সড়কটির অবস্থান। সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কটির দুই পাশে মাছ, মুরগি, মাংস, সবজির দোকান। ওপরে ত্রিপলের ছাউনি। নিচে হচ্ছে বেচাকেনা। যে কারণে কোনো গাড়ি ওই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে পারছে না। ওই অংশটুকু হেঁটে পার হতে হচ্ছে ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা জানিয়েছেন, মুহাম্মদ আলী শাহ দরগাহ লেন ব্যবহার করে অন্তত ৭০০ থেকে ৮০০ পরিবার। বিকল্প পথ না থাকায় অনেক কষ্টে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাঁদের।
আব্দুল হামিদ নামের এক বাসিন্দা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মুহাম্মদ আলী শাহ দরগাহ লেন সড়ক ছাড়া আমাদের চলাচলের আর কোনো পথ নেই। এখান দিয়েই অফিস-আদালতসহ কর্মস্থলে যেতে হয়। ছেলে-মেয়েরাও কষ্ট করে স্কুলে যায়। কিন্তু সড়কে অবৈধভাবে দোকান বসিয়ে দেওয়ায় কেউ ওই সড়ক দিয়ে রিকশায়, সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে চলাচল করতে পারে না।’ বিশেষ করে বয়স্কদের হাসপাতালে নেওয়া-আসার সময় বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয় বলেও জানান তিনি।
আব্দুল হামিদ আরও বলেন, ‘বিষয়টি আমরা চসিক মেয়র ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে জানিয়েছি। কিন্তু তাঁরা এখনো এর কোনো সমাধান করেননি। বছরের পর বছর আমরা এভাবে কষ্ট করে যাচ্ছি।’
এ বিষয়ে গত বছরের ১৮ অক্টোবর চসিক মেয়র বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। এক বছর পার হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। গত ১১ নভেম্বর ১৬ নম্বর চকবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনুর কাছেও লিখিত অভিযোগ করা হয়।
জানতে চাইলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনু বলেন, ‘এলাকাবাসী অভিযোগ দেওয়ার পর যাঁরা দোকান বসিয়েছেন, তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে দোকান তুলে নিতে বলেছি। তাঁরা এখনো সরাননি। এলাকাবাসীর অভিযোগ আমি মেয়র দপ্তরে পাঠিয়েছি।’ ১৬ ডিসেম্বরের পর সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে সেখানে অভিযান চালানো হবে বলেও জানান তিনি।
নুর মোস্তফা টিনু আরও বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পর আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেছি। সড়কে দোকান বসানোর কারণে মানুষের চলাফেরায় অনেক কষ্ট হচ্ছে। শিগগিরই যাতে এ সমস্যার সমাধান করা যায়, সে চেষ্টা করছি।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে