শিমুল চৌধুরী, ভোলা
ভোলা সদর জেনারেল হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। তাঁদের খপ্পরে পড়ে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন হাসপাতালে সেবা নিতে আসা সাধারণ রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা। হাসপাতালের দেয়ালে ‘দালালমুক্ত’ সাইনবোর্ড লেখা থাকলেও বাস্তবে দালালমুক্ত করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে কর্তৃপক্ষ। এসব দালালের হাতে যেন জিম্মি হয়ে পড়েছেন হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। স্বল্পমূল্যে স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অসহায় দরিদ্র রোগীরা।
জানা যায়, ভোলায় প্রায় ২০ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা ভোলা সদর ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল। এ হাসপাতালটিতে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে আসা বহু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। পর্যাপ্ত জনবল ও ডাক্তার না থাকায় অতিরিক্ত রোগী সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। এসব সংকটের সুযোগে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ দালাল চক্র। হাসপাতালে বিভিন্ন পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকলেও দালালেরা রোগীদের বাইরের ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিকগুলো থেকে পরীক্ষায় প্রভাবিত করেন। এসব দালাল চক্রের সঙ্গে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের মালিক-কর্মচারী, হাসপাতালসংলগ্ন ফার্মেসি ব্যবসায়ী, বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ী ও অটোরিকশাচালকেরা জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। হাসপাতালের কিছু অসাধু কর্মচারী এসব দালালের সুযোগ করে দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেছেন রোগীরা।
ভোলা সদর উপজেলায় ৩০টির বেশি বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক রয়েছে। এর মধ্যে ভোলা সদর হাসপাতালসংলগ্ন এলাকায় রয়েছে অন্তত ৬টি। সদর হাসপাতালটির মূল ফটক থেকে ভেতরের ওয়ার্ড পর্যন্ত হাসপাতালজুড়ে অবাধ বিচরণ ও আধিপত্য দালালদের। মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে দালালের আনাগোনা কিছুটা কমলেও অল্পদিনেই তা আগের অবস্থায় ফিরে আসে।
গত রোব ও সোমবার দুদিন সেখানে দেখা যায়, হাসপাতালের মূল ফটক, জরুরি বিভাগের ভেতরে-বাইরে, বহির্বিভাগে চিকিৎসকদের প্রায় প্রতিটি দরজার সামনে ও অন্তর্বিভাগের সবক’টি ওয়ার্ডেই দালালেরা তৎপর। হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক ও স্টাফ জানান, হাসপাতালকে দালালমুক্ত করতে একাধিকবার উদ্যোগ নেওয়া হলেও স্থানীয় প্রভাবশালীদের চাপে সম্ভব হচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ দালাল ধরে পুলিশে সোপর্দ করলেও তাঁরা ছাড়া পেয়ে ফের দালালি শুরু করে।
হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের জাকিয়া বেগম বলেন, তাঁর কোমরে ব্যথার কারণে এ হাসপাতালে এসে অর্থোপেডিকস চিকিৎসক ডা. ফায়জুল হককে দেখিয়েছেন। ডাক্তার তাঁকে একটি এক্স-রে করাতে বললেও হাসপাতালের এক দালাল যুগিরঘোল এলাকায় একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে গেছেন। সেখানে তাঁকে একাধিক এক্স-রে, রক্ত পরীক্ষাসহ বেশ কয়েকটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পর তাঁর কাছ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা নিয়েছেন।
প্রায় একই অভিযোগ করে ইলিশা ইউনিয়নের রাস্তার মাথা এলাকার নুর নাহার বেগম বলেন, ‘আমার পা ব্যথার কারণে হাসপাতালে এসেছি ডাক্তার দেখানোর জন্য। কিন্তু এখানকার এক দালাল আমাকে যুগিরঘোল এলাকার একটি বেসরকারি ক্লিনিক নিয়ে এক্স-রে করাতে বলেন। সেখানে ৫০০ টাকা দিয়ে এক্স-রে করাই।’
এমন বহু রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা জানান, দালালেরা প্রথমে নিজেদের হাসপাতালের কর্মী হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁরা হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা ও হাসপাতালের যন্ত্রপাতি অচল এবং নিম্নমানের বলে রোগী ও স্বজনদের ভালো মেশিনে পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রলোভন দেখিয়ে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে নিয়ে যান। হাসপাতালের বেশ কয়েকজন চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীর সঙ্গেও দালালদের সখ্য রয়েছে।
হাসপাতালে রোগী ভর্তি হলেই এখানকার স্টাফ পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার স্লিপ রোগীর হাত থেকে নিয়ে তাদের দালালদের পছন্দমতো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা করাতে বাধ্য করেন। হাসপাতালকেন্দ্রিক অন্তত ৩০ জন দালাল সবসময় সক্রিয় থাকে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে যুগিরঘোল এলাকার এক ক্লিনিকের স্বত্বাধিকারী বলেন, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো পরীক্ষা করা হয় না। আর হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন নষ্ট ও আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন না থাকার কারণে রোগীরা এখান থেকে এসব পরীক্ষা করে থাকেন।’
ভোলা সদর হাসপাতালের এক্স-রে অপারেটর মো. আলমগীর সোমবার দুপুরে বলেন, হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন নষ্ট ছিল। তবে এখন ঠিক হয়েছে।
হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম্যের কথা স্বীকার করে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার মো. লোকমান হাকিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দালালদের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান কঠোর। একজন পুলিশ কনস্টেবল সবসময় হাসপাতালের মূল ফটকে নিয়োজিত থাকেন। বিষয়টি জেলা আইনশৃঙ্খলা সভায়ও উত্থাপন করা হয়েছে। হাসপাতালকে দালালমুক্ত করতে হলে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতা দরকার।’
ভোলা জেলা ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিক মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল হক শুভ সোমবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের কোনো স্টাফ দালাল নয়। বরং তাঁরা রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। অটোরিকশা ও অ্যাম্বুলেন্স চালক ও ওষুধের দোকানিরা হাসপাতালে এসব দালালি করছেন।’
ভোলা সদর জেনারেল হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। তাঁদের খপ্পরে পড়ে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন হাসপাতালে সেবা নিতে আসা সাধারণ রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা। হাসপাতালের দেয়ালে ‘দালালমুক্ত’ সাইনবোর্ড লেখা থাকলেও বাস্তবে দালালমুক্ত করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে কর্তৃপক্ষ। এসব দালালের হাতে যেন জিম্মি হয়ে পড়েছেন হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। স্বল্পমূল্যে স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অসহায় দরিদ্র রোগীরা।
জানা যায়, ভোলায় প্রায় ২০ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসা ভোলা সদর ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল। এ হাসপাতালটিতে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে আসা বহু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। পর্যাপ্ত জনবল ও ডাক্তার না থাকায় অতিরিক্ত রোগী সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। এসব সংকটের সুযোগে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সংঘবদ্ধ দালাল চক্র। হাসপাতালে বিভিন্ন পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকলেও দালালেরা রোগীদের বাইরের ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিকগুলো থেকে পরীক্ষায় প্রভাবিত করেন। এসব দালাল চক্রের সঙ্গে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের মালিক-কর্মচারী, হাসপাতালসংলগ্ন ফার্মেসি ব্যবসায়ী, বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ী ও অটোরিকশাচালকেরা জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। হাসপাতালের কিছু অসাধু কর্মচারী এসব দালালের সুযোগ করে দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেছেন রোগীরা।
ভোলা সদর উপজেলায় ৩০টির বেশি বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক রয়েছে। এর মধ্যে ভোলা সদর হাসপাতালসংলগ্ন এলাকায় রয়েছে অন্তত ৬টি। সদর হাসপাতালটির মূল ফটক থেকে ভেতরের ওয়ার্ড পর্যন্ত হাসপাতালজুড়ে অবাধ বিচরণ ও আধিপত্য দালালদের। মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে দালালের আনাগোনা কিছুটা কমলেও অল্পদিনেই তা আগের অবস্থায় ফিরে আসে।
গত রোব ও সোমবার দুদিন সেখানে দেখা যায়, হাসপাতালের মূল ফটক, জরুরি বিভাগের ভেতরে-বাইরে, বহির্বিভাগে চিকিৎসকদের প্রায় প্রতিটি দরজার সামনে ও অন্তর্বিভাগের সবক’টি ওয়ার্ডেই দালালেরা তৎপর। হাসপাতালের একাধিক চিকিৎসক ও স্টাফ জানান, হাসপাতালকে দালালমুক্ত করতে একাধিকবার উদ্যোগ নেওয়া হলেও স্থানীয় প্রভাবশালীদের চাপে সম্ভব হচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ দালাল ধরে পুলিশে সোপর্দ করলেও তাঁরা ছাড়া পেয়ে ফের দালালি শুরু করে।
হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের জাকিয়া বেগম বলেন, তাঁর কোমরে ব্যথার কারণে এ হাসপাতালে এসে অর্থোপেডিকস চিকিৎসক ডা. ফায়জুল হককে দেখিয়েছেন। ডাক্তার তাঁকে একটি এক্স-রে করাতে বললেও হাসপাতালের এক দালাল যুগিরঘোল এলাকায় একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে গেছেন। সেখানে তাঁকে একাধিক এক্স-রে, রক্ত পরীক্ষাসহ বেশ কয়েকটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পর তাঁর কাছ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা নিয়েছেন।
প্রায় একই অভিযোগ করে ইলিশা ইউনিয়নের রাস্তার মাথা এলাকার নুর নাহার বেগম বলেন, ‘আমার পা ব্যথার কারণে হাসপাতালে এসেছি ডাক্তার দেখানোর জন্য। কিন্তু এখানকার এক দালাল আমাকে যুগিরঘোল এলাকার একটি বেসরকারি ক্লিনিক নিয়ে এক্স-রে করাতে বলেন। সেখানে ৫০০ টাকা দিয়ে এক্স-রে করাই।’
এমন বহু রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা জানান, দালালেরা প্রথমে নিজেদের হাসপাতালের কর্মী হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁরা হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা ও হাসপাতালের যন্ত্রপাতি অচল এবং নিম্নমানের বলে রোগী ও স্বজনদের ভালো মেশিনে পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রলোভন দেখিয়ে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে নিয়ে যান। হাসপাতালের বেশ কয়েকজন চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীর সঙ্গেও দালালদের সখ্য রয়েছে।
হাসপাতালে রোগী ভর্তি হলেই এখানকার স্টাফ পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার স্লিপ রোগীর হাত থেকে নিয়ে তাদের দালালদের পছন্দমতো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা করাতে বাধ্য করেন। হাসপাতালকেন্দ্রিক অন্তত ৩০ জন দালাল সবসময় সক্রিয় থাকে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে যুগিরঘোল এলাকার এক ক্লিনিকের স্বত্বাধিকারী বলেন, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো পরীক্ষা করা হয় না। আর হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন নষ্ট ও আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন না থাকার কারণে রোগীরা এখান থেকে এসব পরীক্ষা করে থাকেন।’
ভোলা সদর হাসপাতালের এক্স-রে অপারেটর মো. আলমগীর সোমবার দুপুরে বলেন, হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন নষ্ট ছিল। তবে এখন ঠিক হয়েছে।
হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম্যের কথা স্বীকার করে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার মো. লোকমান হাকিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দালালদের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান কঠোর। একজন পুলিশ কনস্টেবল সবসময় হাসপাতালের মূল ফটকে নিয়োজিত থাকেন। বিষয়টি জেলা আইনশৃঙ্খলা সভায়ও উত্থাপন করা হয়েছে। হাসপাতালকে দালালমুক্ত করতে হলে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতা দরকার।’
ভোলা জেলা ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিক মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল হক শুভ সোমবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের কোনো স্টাফ দালাল নয়। বরং তাঁরা রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। অটোরিকশা ও অ্যাম্বুলেন্স চালক ও ওষুধের দোকানিরা হাসপাতালে এসব দালালি করছেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে