ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
মাগুরা সদর উপজেলার ১২ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে গড়ে ৭৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অলিউল ইসলাম। সদর উপজেলার ১৩ ইউপির ১২ টিতে দ্বিতীয় ধাপে গত বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ হয়। ভোটের আগের রাতে বগিয়া ইউনিয়নের নির্বাচন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের ফলাফলে ৯টিতে নৌকা, ২টিতে বিদ্রোহী ও ১টিতে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
জেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে জানা গেছে, ১২ ইউনিয়নে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৫ শতাংশ। সব থেকে বেশি ভোট পড়েছে গোপাল গ্রামে। সেখানে ৮০ দশমিক ৫১ শতাংশ ভোট পড়েছে। বেরইলপলিতা ইউনিয়নে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৪ দশমিক ১৯ শতাংশ, যা সর্বনিম্ন। এ ছাড়া বাকিগুলোতে গড়ে ৭৫ শতাংশ ভোট পড়ায় নির্বাচন কমিশন সামনের নির্বাচনগুলোতে এই ধারা অব্যাহত রাখত চায় বলে জানিয়েছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অলিউল।
গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে অলিউল ইসলাম জানান, আমরা সবাই মিলে একটি ভালো নির্বাচনের চেষ্টা করেছি। ১২ ইউনিয়নে নির্বাচনে যে পরিবেশ আমরা দিতে পেরেছি তার ফল ভোটারের উপস্থিতি। নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে বলেও জানান তিনি।
গোপাল গ্রাম ইউনিয়ন থেকে মো. নাসিরুল ইসলাম (নৌকা) ৩ হাজার ৪৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এখানে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৮০ শতাংশ।
রাঘবদাইড় ইউনিয়নে আশরাফুল আলম বাবুল ফকির পেয়েছেন ৯ হাজার ৬ ভোট, এখানে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৯ দশমিক ২৭ শতাংশ; মঘিতে হাচনা হেনা ভোট পেয়েছেন ৮৮৮৫, উপস্থিতি ৭৭ দশমিক ২৪ শতাংশ; জগদলে সৈয়দ রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৮৫, ভোটার উপস্থিতি ৭৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ; চাউলিয়া ইউনিয়নে হাফিজার রহমান পেয়েছেন ৭ হাজার ৬০৬, ভোটার উপস্থিতি ৭৫ দশমিক ৮০ শতাংশ; কছুন্দিতে আবুল কাশেম মোল্যা পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৩১, ভোটার উপস্থিতি ৭৭ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, আঠারোখাদায় সঞ্জিবন বিশ্বাস ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৪৩১, ভোটার উপস্থিতি ৭৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
এদিকে আওয়ামী লীগের বিজয়ী বিদ্রোহী প্রার্থী বেরইলপলিতা ইউনিয়নে এনামুল হক রাজা পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৬৭ ভোট। এ ইউপিতে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৪ দশমিক ১৯ শতাংশ, কুচিয়ামোড়া ইউনিয়নে জাহিদুর রহমান টিপু পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৫৯ ভোট, ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। শত্রুজিৎপুর ইউনিয়নে ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মুফতি মাওলানা ওসমান গণি ৪ হাজার ৫১ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন, এখানে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
এর আগে হাজীপুর এবং হাজরাপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দুই প্রার্থী মোজাহারুল ইসলাম আখরোট এবং কবির হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
তবে স্থগিত বগিয়া ইউনিয়নে কবে নির্বাচন হতে পারে সে বিষয়ে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অলিউল জানান, আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক নির্বাচন কমিশন এটি বন্ধ রেখেছে। আগের মতোই পরিষদ চলবে। তাই এখানে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত এখনই বলা যাচ্ছে না। যেহেতু নির্বাচন স্থগিত তাই ওখানে আগের মেয়াদে যে রকম ছিল তাই থাকবে।
মাগুরা সদর উপজেলার ১২ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে গড়ে ৭৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অলিউল ইসলাম। সদর উপজেলার ১৩ ইউপির ১২ টিতে দ্বিতীয় ধাপে গত বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ হয়। ভোটের আগের রাতে বগিয়া ইউনিয়নের নির্বাচন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের ফলাফলে ৯টিতে নৌকা, ২টিতে বিদ্রোহী ও ১টিতে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
জেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে জানা গেছে, ১২ ইউনিয়নে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৫ শতাংশ। সব থেকে বেশি ভোট পড়েছে গোপাল গ্রামে। সেখানে ৮০ দশমিক ৫১ শতাংশ ভোট পড়েছে। বেরইলপলিতা ইউনিয়নে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৪ দশমিক ১৯ শতাংশ, যা সর্বনিম্ন। এ ছাড়া বাকিগুলোতে গড়ে ৭৫ শতাংশ ভোট পড়ায় নির্বাচন কমিশন সামনের নির্বাচনগুলোতে এই ধারা অব্যাহত রাখত চায় বলে জানিয়েছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অলিউল।
গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে অলিউল ইসলাম জানান, আমরা সবাই মিলে একটি ভালো নির্বাচনের চেষ্টা করেছি। ১২ ইউনিয়নে নির্বাচনে যে পরিবেশ আমরা দিতে পেরেছি তার ফল ভোটারের উপস্থিতি। নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে বলেও জানান তিনি।
গোপাল গ্রাম ইউনিয়ন থেকে মো. নাসিরুল ইসলাম (নৌকা) ৩ হাজার ৪৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এখানে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৮০ শতাংশ।
রাঘবদাইড় ইউনিয়নে আশরাফুল আলম বাবুল ফকির পেয়েছেন ৯ হাজার ৬ ভোট, এখানে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৯ দশমিক ২৭ শতাংশ; মঘিতে হাচনা হেনা ভোট পেয়েছেন ৮৮৮৫, উপস্থিতি ৭৭ দশমিক ২৪ শতাংশ; জগদলে সৈয়দ রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৮৫, ভোটার উপস্থিতি ৭৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ; চাউলিয়া ইউনিয়নে হাফিজার রহমান পেয়েছেন ৭ হাজার ৬০৬, ভোটার উপস্থিতি ৭৫ দশমিক ৮০ শতাংশ; কছুন্দিতে আবুল কাশেম মোল্যা পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৩১, ভোটার উপস্থিতি ৭৭ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, আঠারোখাদায় সঞ্জিবন বিশ্বাস ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৪৩১, ভোটার উপস্থিতি ৭৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
এদিকে আওয়ামী লীগের বিজয়ী বিদ্রোহী প্রার্থী বেরইলপলিতা ইউনিয়নে এনামুল হক রাজা পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৬৭ ভোট। এ ইউপিতে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৪ দশমিক ১৯ শতাংশ, কুচিয়ামোড়া ইউনিয়নে জাহিদুর রহমান টিপু পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৫৯ ভোট, ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। শত্রুজিৎপুর ইউনিয়নে ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মুফতি মাওলানা ওসমান গণি ৪ হাজার ৫১ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন, এখানে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৭৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
এর আগে হাজীপুর এবং হাজরাপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দুই প্রার্থী মোজাহারুল ইসলাম আখরোট এবং কবির হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
তবে স্থগিত বগিয়া ইউনিয়নে কবে নির্বাচন হতে পারে সে বিষয়ে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অলিউল জানান, আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক নির্বাচন কমিশন এটি বন্ধ রেখেছে। আগের মতোই পরিষদ চলবে। তাই এখানে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত এখনই বলা যাচ্ছে না। যেহেতু নির্বাচন স্থগিত তাই ওখানে আগের মেয়াদে যে রকম ছিল তাই থাকবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে