দেবিদ্বার ও বুড়িচং প্রতিনিধি
দেবিদ্বার ও বুড়িচং উপজেলার সপ্তম ধাপে ২৩ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ১৬টিতেই আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছেন। বাকি ৭ ইউপিতে দলটির প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।
জনপ্রিয় প্রার্থীদের মনোনয়ন না দেওয়ায় ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত প্রার্থীদের এই ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট উপজেলার সাধারণ মানুষ ও দলীয় নেতা-কর্মীরা।
এর মধ্যে দেবিদ্বারে ১৪ ইউপির ১০টিতেই পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। একইভাবে বুড়িচংয়ের ৯ ইউপির ৬টিতেই তাঁরা পরাজিত হন। গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এসব ইউপিতে ভোট গ্রহণ হয়।
দেবিদ্বারের চার ইউপিতে নৌকার বিজয়ীরা হলেন, গুনাইঘর উত্তর ইউপিতে মোহাম্মদ মোকবল হোসেন মুকুল, গুনাইঘর দক্ষিণে মো. হুমায়ুন কবির, সুলতানপুরে অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির ও বরকামতা ইউপিতে নুরুল ইসলাম।
অপরদিকে আওয়ামী লীগের ৯ বিদ্রোহী ও এক স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন বড়শালঘর ইউপিতে আবদুল আউয়াল, রসুলপুরে মো. শাহজাহান, সুবিলে গোলাম সারোয়ার মুকুল ভূইয়া, ফতেহবাদে মোহাম্মদ কামরুজ্জামান মাসুদ, এলাহাবাদে মো. নুরুল আমীন, জাফরগঞ্জে মো. জাহিদুল আলম, রাজামেহারে মো. জসিম উদ্দিন সরকার, ধামতীতে মো. মহিউদ্দিন মিঠু, মোহনপুরে মো. ময়নাল হোসেন, ও ইউছুফপুর ইউপিতে মো. জাকারিয়া।
এদিকে দেবিদ্বারে আওয়ামী লীগের তিন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারাচ্ছেন। তাঁরা হলেন ফতেহাবাদ ইউপিতে মোসা. শাহনাজ মোস্তফা, বড়শালঘরে মো. ইউনুছ মিঞা ও সুবিল ইউপিতে মো. নজরুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, দ্বেবিদার উপজেলার ১৫ ইউপির মধ্যে গত সোমবার ১৪টিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। একটিতে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. নুরুজ্জামান ভূঁইয়া মুকুল মারা যাওয়ায় ওই ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ বন্ধ রয়েছে।
এ ছাড়া ১৪টিতে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত ও স্বতন্ত্রসহ মোট ১০৫ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
এদিকে বুড়িচংয়ে আওয়ামী লীগের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন বাকশীমূল ইউপিতে আব্দুল করিম, সদরে জয়নাল আবেদীন, ও ময়নামতিতে লালন হায়দার।
এ ছাড়া বিজয়ী বিদ্রোহী প্রার্থীরা হলেন রাজাপুর ইউপিতে আবুল কাশেম, ষোলনলে হাজী মো. বিল্লাল হোসেন, পীরযাত্রাপুরে আবু তাহের, মোকামে সাহেব আলী, ভারেল্লা উত্তরে ইস্কান্দার আলী ভূইয়া আমির, ও ভারেল্ল দক্ষিণে মো. ওমর ফারুক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সঠিক ব্যক্তি মনোনয়ন না পাওয়ায় মূলত দলের এই ভরাডুবি হয়েছে।
দেবিদ্বার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মনিরুজ্জামান বলেন, প্রার্থী নির্বাচনের আগেই মনোনয়ন নিয়ে দলের মধ্যে অসন্তোষ ছিল। এ কারণেই দলীয় প্রার্থীদের এই পরাজয় হয়েছে।
দেবিদ্বার ও বুড়িচং উপজেলার সপ্তম ধাপে ২৩ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ১৬টিতেই আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছেন। বাকি ৭ ইউপিতে দলটির প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।
জনপ্রিয় প্রার্থীদের মনোনয়ন না দেওয়ায় ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত প্রার্থীদের এই ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট উপজেলার সাধারণ মানুষ ও দলীয় নেতা-কর্মীরা।
এর মধ্যে দেবিদ্বারে ১৪ ইউপির ১০টিতেই পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। একইভাবে বুড়িচংয়ের ৯ ইউপির ৬টিতেই তাঁরা পরাজিত হন। গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এসব ইউপিতে ভোট গ্রহণ হয়।
দেবিদ্বারের চার ইউপিতে নৌকার বিজয়ীরা হলেন, গুনাইঘর উত্তর ইউপিতে মোহাম্মদ মোকবল হোসেন মুকুল, গুনাইঘর দক্ষিণে মো. হুমায়ুন কবির, সুলতানপুরে অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির ও বরকামতা ইউপিতে নুরুল ইসলাম।
অপরদিকে আওয়ামী লীগের ৯ বিদ্রোহী ও এক স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন বড়শালঘর ইউপিতে আবদুল আউয়াল, রসুলপুরে মো. শাহজাহান, সুবিলে গোলাম সারোয়ার মুকুল ভূইয়া, ফতেহবাদে মোহাম্মদ কামরুজ্জামান মাসুদ, এলাহাবাদে মো. নুরুল আমীন, জাফরগঞ্জে মো. জাহিদুল আলম, রাজামেহারে মো. জসিম উদ্দিন সরকার, ধামতীতে মো. মহিউদ্দিন মিঠু, মোহনপুরে মো. ময়নাল হোসেন, ও ইউছুফপুর ইউপিতে মো. জাকারিয়া।
এদিকে দেবিদ্বারে আওয়ামী লীগের তিন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারাচ্ছেন। তাঁরা হলেন ফতেহাবাদ ইউপিতে মোসা. শাহনাজ মোস্তফা, বড়শালঘরে মো. ইউনুছ মিঞা ও সুবিল ইউপিতে মো. নজরুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, দ্বেবিদার উপজেলার ১৫ ইউপির মধ্যে গত সোমবার ১৪টিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। একটিতে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. নুরুজ্জামান ভূঁইয়া মুকুল মারা যাওয়ায় ওই ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ বন্ধ রয়েছে।
এ ছাড়া ১৪টিতে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত ও স্বতন্ত্রসহ মোট ১০৫ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
এদিকে বুড়িচংয়ে আওয়ামী লীগের বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন বাকশীমূল ইউপিতে আব্দুল করিম, সদরে জয়নাল আবেদীন, ও ময়নামতিতে লালন হায়দার।
এ ছাড়া বিজয়ী বিদ্রোহী প্রার্থীরা হলেন রাজাপুর ইউপিতে আবুল কাশেম, ষোলনলে হাজী মো. বিল্লাল হোসেন, পীরযাত্রাপুরে আবু তাহের, মোকামে সাহেব আলী, ভারেল্লা উত্তরে ইস্কান্দার আলী ভূইয়া আমির, ও ভারেল্ল দক্ষিণে মো. ওমর ফারুক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সঠিক ব্যক্তি মনোনয়ন না পাওয়ায় মূলত দলের এই ভরাডুবি হয়েছে।
দেবিদ্বার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মনিরুজ্জামান বলেন, প্রার্থী নির্বাচনের আগেই মনোনয়ন নিয়ে দলের মধ্যে অসন্তোষ ছিল। এ কারণেই দলীয় প্রার্থীদের এই পরাজয় হয়েছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৪ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৬ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে