ফারুক মেহেদী, ঢাকা
দেশে এখন বিপুল হারে আমদানি হচ্ছে। এ আমদানি অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে। রেকর্ড রপ্তানি আর মোটা প্রবাসী আয় দিয়েও আমদানি ব্যয় মেটানো কঠিন হচ্ছে। এতে বিপুল অঙ্কের ডলার খরচ হয়ে যাচ্ছে। বলা হয়, বিশ্ববাজারে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি এবং দেশে চাহিদা বাড়ায় মূলধনি যন্ত্রপাতি ও শিল্পের কাঁচামালের পেছনে বেশি খরচ হচ্ছে। তবে এই বিপুল আমদানির আড়ালে মুদ্রা পাচারের ঝুঁকির বিষয়টিও এখন সামনে এসেছে। মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি, ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে মুদ্রা পাচার হয়ে থাকতে পারে বলে বিভিন্ন মহলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। মাঝে মাঝে দুই-একটি ঘটনা ধরাও পড়ছে। তবে বেশির ভাগই থাকছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকেরাও মনে করেন, প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আমদানির সুফল তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না অর্থনীতিতে। এর পেছনে একটি চক্র মুদ্রা পাচার করে দেশের টাকা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছেন কি না, তা খতিয়ে দেখার পরামর্শ তাঁদের।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে পণ্য আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৭ হাজার ৩৪৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৪১ শতাংশ বেশি। এ সময়ে পণ্য আমদানি হয়েছে ১১ কোটি ৯০ লাখ টন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩ শতাংশ কম। তার মানে কম পণ্য আমদানি করেও বেশি টাকা বিদেশে পাঠানো হয়েছে। বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বাড়ার কারণে এমনিতেই কিছু টাকা বেশি পাঠাতে হচ্ছে। তবে ওভার ইনভয়েসিং করে বেশি টাকা পাঠানোর ঘটনা থাকতে পারে বলে বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে।
তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের কাঁচামাল ও সরঞ্জাম আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৮০ শতাংশ। তবে আমদানি বেড়েছে ৫৮ শতাংশ। তুলা আমদানি ৭ শতাংশ বাড়লেও ব্যয় বেড়েছে ৫০ শতাংশ। মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি ২৭ শতাংশ বাড়লেও খরচ বেড়েছে ৮২ শতাংশ।
তথ্য পর্যালোচনায় জানা যায়, কারও কারও শূন্য বা ১ শতাংশের শুল্ক রয়েছে, এমন পণ্য আমদানির পেছনে বেশি দাম দেখিয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি টাকা বিদেশে পাঠাচ্ছেন। সাধারণত যেসব পণ্যে শুল্ক কম থাকে, ওই সব পণ্যের তেমন নজরদারি হয় না। রাজস্ব আয়ের সুযোগ কম বলে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সেদিকে মনোযোগ কম থাকে। এ সুযোগে একশ্রেণির আমদানিকারক পণ্যের দাম বেশি দেখিয়ে মুদ্রা পাচার করে থাকে। এ রকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে অতীতে। তা ধরাও পড়েছে শুল্ক বিভাগের অনুসন্ধানে। তবে সক্ষমতার অভাবে সব ঘটনা ধরা সম্ভব হয় না।
সম্প্রতি পানগাঁও বন্দরে পণ্য আমদানির আড়ালে এমন একটি অভিনব জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়েছে। সেখানে ঘোষণা ছিল একটি কনটেইনারে সিঙ্গাপুর থেকে ৫ দশমিক ৬ টন ওজনের কফিমেট, চকলেট, কোকোয়া পাউডার, মিনারেল ওয়াটার ও বিনস আমদানি করা হয়েছে। পরে কনটেইনার খুলে দেখা যায়, সেখানে ঘোষিত কোনো পণ্যই নেই বরং পাওয়া গেছে কাঠ, প্লাস্টিক ও সোলারের কয়েকটি কার্টন। কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের ধারণা, পণ্য আমদানির আড়ালে অর্থ পাচার করেছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। এ রকম অসংখ্য ঘটনা ধরা পড়েছে কাস্টমসের অনুসন্ধানে। একবার চট্টগ্রাম বন্দরে ১২ কনটেইনার আটকের পর জানা যায়, এ প্রক্রিয়ায় আরও মোট ১২০ কনটেইনারে পণ্য আমদানির আড়ালে প্রায় ১ হাজার ৫০ কোটি টাকা পাচার করা হয়েছে। তদন্ত শেষে দেখা যায়, শুল্ক কম থাকায় মুরগির খাবারের নাম করে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধঘোষিত মদ আমদানি করা হয়। এ রকম আরও বহু অভিনব ঘটনা রয়েছে, এনবিআরের শুল্ক বিভাগের নথিতে।
সাম্প্রতিক সময়ে মাত্রাতিরিক্ত আমদানির কারণে বিষয়টি সামনে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, শুধু বিলাসী পণ্যে নয়; বরং কম শুল্কহারের পণ্যেই বেশি মুদ্রা পাচার হয়। এদিকে নজর দেওয়া দরকার। বিশেষ করে কাস্টমসকে পণ্য খালাসে আরও সতর্ক হওয়ার পাশাপাশি সম্ভব সর্বোচ্চসংখ্যক কনটেইনারকে কায়িক পরীক্ষার আওতায় এনে মুদ্রা পাচার হচ্ছে কি না, দেখতে হবে।
এ ব্যাপারে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং–সানেমের নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে হারে আমদানি হচ্ছে, তাতে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে মুদ্রা পাচারের ঝুঁকি রয়েছে। এটা ঠেকানোর ব্যবস্থা নিতে হবে। যে হারে শিল্পের যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ আমদানি হচ্ছে বলে আমরা দেখছি, এর প্রতিফলন তো আমরা বিনিয়োগে দেখছি না।’
এ ব্যাপারে শুল্ক বিশেষজ্ঞ ও এনবিআরের সাবেক সদস্য আবদুল মান্নান পাটোয়ারী আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘এলসি করে পণ্য আনার কথা বলে, তা না আনা মানে এর সঙ্গে মুদ্রা পাচারের ঘটনা রয়েছে। এ ছাড়া ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমেও মুদ্রা পাচার করা হতে পারে। সাধারণত কম শুল্কহারের শিল্পের যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশের ঘোষণায় বেশির ভাগ মুদ্রা পাচার হয়ে থাকতে পারে। আমি মনে করি, এসব আমদানিতে মুদ্রা পাচার হচ্ছে কি না, বা কী পরিস্থিতি, তা খতিয়ে দেখা দরকার।’
অর্থনীতি সম্পর্কিত খবর পড়ুন:
দেশে এখন বিপুল হারে আমদানি হচ্ছে। এ আমদানি অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে। রেকর্ড রপ্তানি আর মোটা প্রবাসী আয় দিয়েও আমদানি ব্যয় মেটানো কঠিন হচ্ছে। এতে বিপুল অঙ্কের ডলার খরচ হয়ে যাচ্ছে। বলা হয়, বিশ্ববাজারে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি এবং দেশে চাহিদা বাড়ায় মূলধনি যন্ত্রপাতি ও শিল্পের কাঁচামালের পেছনে বেশি খরচ হচ্ছে। তবে এই বিপুল আমদানির আড়ালে মুদ্রা পাচারের ঝুঁকির বিষয়টিও এখন সামনে এসেছে। মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি, ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে মুদ্রা পাচার হয়ে থাকতে পারে বলে বিভিন্ন মহলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। মাঝে মাঝে দুই-একটি ঘটনা ধরাও পড়ছে। তবে বেশির ভাগই থাকছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকেরাও মনে করেন, প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আমদানির সুফল তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না অর্থনীতিতে। এর পেছনে একটি চক্র মুদ্রা পাচার করে দেশের টাকা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছেন কি না, তা খতিয়ে দেখার পরামর্শ তাঁদের।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে পণ্য আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৭ হাজার ৩৪৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৪১ শতাংশ বেশি। এ সময়ে পণ্য আমদানি হয়েছে ১১ কোটি ৯০ লাখ টন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩ শতাংশ কম। তার মানে কম পণ্য আমদানি করেও বেশি টাকা বিদেশে পাঠানো হয়েছে। বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বাড়ার কারণে এমনিতেই কিছু টাকা বেশি পাঠাতে হচ্ছে। তবে ওভার ইনভয়েসিং করে বেশি টাকা পাঠানোর ঘটনা থাকতে পারে বলে বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে।
তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের কাঁচামাল ও সরঞ্জাম আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৮০ শতাংশ। তবে আমদানি বেড়েছে ৫৮ শতাংশ। তুলা আমদানি ৭ শতাংশ বাড়লেও ব্যয় বেড়েছে ৫০ শতাংশ। মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি ২৭ শতাংশ বাড়লেও খরচ বেড়েছে ৮২ শতাংশ।
তথ্য পর্যালোচনায় জানা যায়, কারও কারও শূন্য বা ১ শতাংশের শুল্ক রয়েছে, এমন পণ্য আমদানির পেছনে বেশি দাম দেখিয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি টাকা বিদেশে পাঠাচ্ছেন। সাধারণত যেসব পণ্যে শুল্ক কম থাকে, ওই সব পণ্যের তেমন নজরদারি হয় না। রাজস্ব আয়ের সুযোগ কম বলে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সেদিকে মনোযোগ কম থাকে। এ সুযোগে একশ্রেণির আমদানিকারক পণ্যের দাম বেশি দেখিয়ে মুদ্রা পাচার করে থাকে। এ রকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে অতীতে। তা ধরাও পড়েছে শুল্ক বিভাগের অনুসন্ধানে। তবে সক্ষমতার অভাবে সব ঘটনা ধরা সম্ভব হয় না।
সম্প্রতি পানগাঁও বন্দরে পণ্য আমদানির আড়ালে এমন একটি অভিনব জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়েছে। সেখানে ঘোষণা ছিল একটি কনটেইনারে সিঙ্গাপুর থেকে ৫ দশমিক ৬ টন ওজনের কফিমেট, চকলেট, কোকোয়া পাউডার, মিনারেল ওয়াটার ও বিনস আমদানি করা হয়েছে। পরে কনটেইনার খুলে দেখা যায়, সেখানে ঘোষিত কোনো পণ্যই নেই বরং পাওয়া গেছে কাঠ, প্লাস্টিক ও সোলারের কয়েকটি কার্টন। কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের ধারণা, পণ্য আমদানির আড়ালে অর্থ পাচার করেছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। এ রকম অসংখ্য ঘটনা ধরা পড়েছে কাস্টমসের অনুসন্ধানে। একবার চট্টগ্রাম বন্দরে ১২ কনটেইনার আটকের পর জানা যায়, এ প্রক্রিয়ায় আরও মোট ১২০ কনটেইনারে পণ্য আমদানির আড়ালে প্রায় ১ হাজার ৫০ কোটি টাকা পাচার করা হয়েছে। তদন্ত শেষে দেখা যায়, শুল্ক কম থাকায় মুরগির খাবারের নাম করে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধঘোষিত মদ আমদানি করা হয়। এ রকম আরও বহু অভিনব ঘটনা রয়েছে, এনবিআরের শুল্ক বিভাগের নথিতে।
সাম্প্রতিক সময়ে মাত্রাতিরিক্ত আমদানির কারণে বিষয়টি সামনে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, শুধু বিলাসী পণ্যে নয়; বরং কম শুল্কহারের পণ্যেই বেশি মুদ্রা পাচার হয়। এদিকে নজর দেওয়া দরকার। বিশেষ করে কাস্টমসকে পণ্য খালাসে আরও সতর্ক হওয়ার পাশাপাশি সম্ভব সর্বোচ্চসংখ্যক কনটেইনারকে কায়িক পরীক্ষার আওতায় এনে মুদ্রা পাচার হচ্ছে কি না, দেখতে হবে।
এ ব্যাপারে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং–সানেমের নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে হারে আমদানি হচ্ছে, তাতে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে মুদ্রা পাচারের ঝুঁকি রয়েছে। এটা ঠেকানোর ব্যবস্থা নিতে হবে। যে হারে শিল্পের যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ আমদানি হচ্ছে বলে আমরা দেখছি, এর প্রতিফলন তো আমরা বিনিয়োগে দেখছি না।’
এ ব্যাপারে শুল্ক বিশেষজ্ঞ ও এনবিআরের সাবেক সদস্য আবদুল মান্নান পাটোয়ারী আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘এলসি করে পণ্য আনার কথা বলে, তা না আনা মানে এর সঙ্গে মুদ্রা পাচারের ঘটনা রয়েছে। এ ছাড়া ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমেও মুদ্রা পাচার করা হতে পারে। সাধারণত কম শুল্কহারের শিল্পের যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশের ঘোষণায় বেশির ভাগ মুদ্রা পাচার হয়ে থাকতে পারে। আমি মনে করি, এসব আমদানিতে মুদ্রা পাচার হচ্ছে কি না, বা কী পরিস্থিতি, তা খতিয়ে দেখা দরকার।’
অর্থনীতি সম্পর্কিত খবর পড়ুন:
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে