শাকিলা ববি, সিলেট
এমনিতেই নিত্যপণ্যের বাজার ঊর্ধ্বমুখী, তার ওপর দুয়ারে কড়া নাড়ছে পবিত্র রমজান মাস। আর এই মাস সামনে রেখে আরেক দফা বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। চাল, ডাল, তেল, শাকসবজি, মাছ, মাংসসহ প্রায় সব পণ্যেরই দাম বেড়েছে। বাজারের এই অবস্থায় অসহায় হয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
নগরীর আম্বরখানা বাজারে গতকাল শুক্রবার রোজার বাজার করতে আসেন স্বপ্না বেগম। এক দোকান থেকে ছোলা, আরেক দোকান থেকে বুটের ডাল ও বেসন কিনেছেন। পাশাপাশি সড়কে দাঁড়ানো ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কিনেছেন খেজুর। তিনি বলেন, ‘এই চার পণ্য কিনতে আমার দুই ঘণ্টা সময় লেগেছে। কারণ কয়েকটি দোকান যাচাই করে যেখানে যেটা কম পেয়েছি সেখান থেকেই সেটা কিনেছি। প্রতি পণ্যে দু-চার টাকা কম দিয়ে কিনতে পারলেও বাসায় যাওয়ার সিএনজি ভাড়াটা থাকে।’
এদিকে গত এক সপ্তাহে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে রোজায় ইফতারের অন্যতম উপকরণগুলোর দাম বেড়েছে। ছোলা, বুটের ডাল, মসুর ডাল, বেসন, খেজুরের পাশাপাশি চাল, আটা, ময়দার দামও বেড়েছে। চালের বাজারও ঊর্ধ্বমুখী।
নগরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত এক সপ্তাহে ডালের দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি ও তেলসহ অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। চালের দাম রোজা শুরুর আগে আরও বেড়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে ছোলার দাম কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে এখন ৭৫ টাকা। বুটের ডালের দামও কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে এখন ৭৫ টাকা। কদিন আগেও ৯০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া ছোট দানার মসুর ডালের দাম বেড়ে হয়েছে ১০০ টাকা। মাঝারি দানার মসুর ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায়, যা কয়েক দিন আগেও ছিল ৮০-৮৫ টাকা কেজি।
বুটের ডালের বেসন বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি, যা কিছুদিন আগে ছিল ৮০-৯০ টাকার মধ্যে। আর খেসারির ডালের বেসন বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা কেজি, যা কিছুদিন আগে ছিল ৬৫ টাকার মধ্যে। বাজারে খোলা আটার কেজি এখন ৪০ থেকে ৪৫ টাকা এবং ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা দরে। ভোজ্যতেল আমদানিতে সরকার ১০ শতাংশ ভ্যাট কমালেও এখনো আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল। বোতলজাত ৫ লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ৭৯০ থেকে ৮০০ টাকা এবং এক লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকায়।
রোজার মাসে ইফতারির অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ খেজুরের দামও নতুন করে বেড়েছে। গত কদিনে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে খেজুরের দাম। অন্য নিত্যপণ্যের মধ্যে চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭৫, আদা ৭৫ থেকে ৫০ ও রসুন ১১৫-১৪০ টাকা কেজিতে।
নগরীর জালালাবাদ এলাকার গৃহিণী সাবিনা আক্তার বলেন, ‘রমজান আসা মানে আমাদের মতো নিম্নআয়ের মানুষের ভোগান্তি বাড়া। এমনিতেই গত কয়েক মাস ধরে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। তার ওপর রমজান মাস আসায় আরও এক দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।’
নগরীর জালালাবাদ এলাকার ব্যবসায়ী বিধান দেব বলেন, ‘আমরা খুচরা ব্যবসায়ী। দাম বাড়ানোর এখতিয়ার আমাদের নেই। আমরা পাইকারদের কাছ থেকে বেশি দামে পণ্য কিনলে বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।’
এমনিতেই নিত্যপণ্যের বাজার ঊর্ধ্বমুখী, তার ওপর দুয়ারে কড়া নাড়ছে পবিত্র রমজান মাস। আর এই মাস সামনে রেখে আরেক দফা বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। চাল, ডাল, তেল, শাকসবজি, মাছ, মাংসসহ প্রায় সব পণ্যেরই দাম বেড়েছে। বাজারের এই অবস্থায় অসহায় হয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
নগরীর আম্বরখানা বাজারে গতকাল শুক্রবার রোজার বাজার করতে আসেন স্বপ্না বেগম। এক দোকান থেকে ছোলা, আরেক দোকান থেকে বুটের ডাল ও বেসন কিনেছেন। পাশাপাশি সড়কে দাঁড়ানো ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কিনেছেন খেজুর। তিনি বলেন, ‘এই চার পণ্য কিনতে আমার দুই ঘণ্টা সময় লেগেছে। কারণ কয়েকটি দোকান যাচাই করে যেখানে যেটা কম পেয়েছি সেখান থেকেই সেটা কিনেছি। প্রতি পণ্যে দু-চার টাকা কম দিয়ে কিনতে পারলেও বাসায় যাওয়ার সিএনজি ভাড়াটা থাকে।’
এদিকে গত এক সপ্তাহে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে রোজায় ইফতারের অন্যতম উপকরণগুলোর দাম বেড়েছে। ছোলা, বুটের ডাল, মসুর ডাল, বেসন, খেজুরের পাশাপাশি চাল, আটা, ময়দার দামও বেড়েছে। চালের বাজারও ঊর্ধ্বমুখী।
নগরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত এক সপ্তাহে ডালের দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি ও তেলসহ অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। চালের দাম রোজা শুরুর আগে আরও বেড়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে ছোলার দাম কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে এখন ৭৫ টাকা। বুটের ডালের দামও কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে এখন ৭৫ টাকা। কদিন আগেও ৯০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া ছোট দানার মসুর ডালের দাম বেড়ে হয়েছে ১০০ টাকা। মাঝারি দানার মসুর ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায়, যা কয়েক দিন আগেও ছিল ৮০-৮৫ টাকা কেজি।
বুটের ডালের বেসন বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি, যা কিছুদিন আগে ছিল ৮০-৯০ টাকার মধ্যে। আর খেসারির ডালের বেসন বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকা কেজি, যা কিছুদিন আগে ছিল ৬৫ টাকার মধ্যে। বাজারে খোলা আটার কেজি এখন ৪০ থেকে ৪৫ টাকা এবং ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা দরে। ভোজ্যতেল আমদানিতে সরকার ১০ শতাংশ ভ্যাট কমালেও এখনো আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল। বোতলজাত ৫ লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ৭৯০ থেকে ৮০০ টাকা এবং এক লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকায়।
রোজার মাসে ইফতারির অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ খেজুরের দামও নতুন করে বেড়েছে। গত কদিনে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে খেজুরের দাম। অন্য নিত্যপণ্যের মধ্যে চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭৫, আদা ৭৫ থেকে ৫০ ও রসুন ১১৫-১৪০ টাকা কেজিতে।
নগরীর জালালাবাদ এলাকার গৃহিণী সাবিনা আক্তার বলেন, ‘রমজান আসা মানে আমাদের মতো নিম্নআয়ের মানুষের ভোগান্তি বাড়া। এমনিতেই গত কয়েক মাস ধরে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। তার ওপর রমজান মাস আসায় আরও এক দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।’
নগরীর জালালাবাদ এলাকার ব্যবসায়ী বিধান দেব বলেন, ‘আমরা খুচরা ব্যবসায়ী। দাম বাড়ানোর এখতিয়ার আমাদের নেই। আমরা পাইকারদের কাছ থেকে বেশি দামে পণ্য কিনলে বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে