রেজা করিম, ঢাকা
বিএনপি অহিংস পথেই সরকারবিরোধী আন্দোলন এগিয়ে নিতে চায়। বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় দলটির সঙ্গে এ বিষয়ে একমত যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোও। সময়-সুযোগ বুঝে যৌথ ঘোষণা দিয়ে এক দফার আন্দোলনে যাওয়ার পরিকল্পনাও আছে তাদের। কিন্তু যৌথ রূপরেখা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের টানাপোড়েন শেষ না হওয়ায় রাজপথের আন্দোলনে দুই পক্ষের একসঙ্গে থাকা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এমনকি এক দফার আন্দোলন থেকেও নিজেদের গুটিয়ে নিতে পারে গণতন্ত্র মঞ্চ–এমন আভাসও মিলেছে। যদিও বৃহত্তর স্বার্থে শেষ মুহূর্তে হলেও এ নিয়ে একটি সমঝোতা হবে বলে আশাবাদী দুই পক্ষই।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দফায় দফায় আলোচনা করে সম্প্রতি ৩১ দফার একটি খসড়া রূপরেখা চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির দাবি, সব দলের মতামত ও পরামর্শ বিবেচনায় নিয়ে এই রূপরেখা করা হয়েছে। রূপরেখা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে অন্য সবাই একমত হলেও হয়নি শুধু গণতন্ত্র মঞ্চ। এ নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছাতে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে। গণতন্ত্র মঞ্চ ও বিএনপির মধ্যে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে। শেষ দফায় গত বুধ ও বৃহস্পতিবার বৈঠক হয়। সেখানে বিস্তারিত আলোচনা হলেও মতপার্থক্য এখনো দূর হয়নি।
মতপার্থক্যের বিষয়টি স্বীকার করে বৈঠকে অংশ নেওয়া বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার ঘাটতি রয়েছে, আশা করছি, তা ঠিক হয়ে যাবে।’ তিনি জানান, স্বল্পতম সময়ের মধ্যেই সমাধান আসবে।
যদিও গণতন্ত্র মঞ্চের নেতাদের কথায় এতটা আশাবাদের কথা শোনা যাচ্ছে না। মঞ্চের কোনো কোনো নেতা মনে করেন, সরকার পতনের আন্দোলন নিয়ে তাঁরা একমত হলেও যৌথ রূপরেখা নিয়ে শেষমেশ মতৈক্যে পৌঁছানো সম্ভব না হলে দুই পক্ষের একসঙ্গে থাকা না-ও হতে পারে।
মঞ্চের এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘বিএনপির খসড়া রূপরেখা আমাদের মনঃপূত হয়নি। আশা করছি, আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতা হবে। আর যদি না হয়, সে ক্ষেত্রে আমাদের আর একসঙ্গে থাকা হবে না। এক দফার আন্দোলনেও হয়তো যাব না। তখন আমরা ১৪ দফা নিয়ে মাঠে থাকব।’
যদিও এমনটা হবে না বলে আশা করছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের মূল জায়গায় আমাদের মধ্যে টানাপোড়েন নেই। সংস্কার নিয়ে আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য আছে। সেটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। আশা করছি, খুব শিগগির আমরা একটা জায়গায় পৌঁছাতে পারব।’ তা না হলে হয়তো একটু ব্যত্যয় ঘটতেও পারে বলে তাঁর মত।
সাইফুল হক জানান, ৪ থেকে ৭ জুন পর্যন্ত ঢাকা থেকে দিনাজপুর রোডমার্চ করবে গণতন্ত্র মঞ্চ। ওই কর্মসূচি পালন শেষে ৯, ১০ অথবা ১১ তারিখ বিএনপির সঙ্গে রূপরেখা নিয়ে আলোচনা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিএনপির সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের মতপার্থক্যের বড় জায়গা হচ্ছে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ। এ বিষয়ে বিএনপির অবস্থান হচ্ছে—আস্থা ভোট, অর্থবিল, সংবিধান সংশোধনী বিল এবং রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত—এমন বিষয় ছাড়া অন্য সব বিষয়ে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মত দেওয়ার সুযোগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। অন্যদিকে গণতন্ত্র মঞ্চ চায় আস্থা ভোট ও বাজেট বিল ছাড়া সব বিলে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মত দিতে পারার বিধান।
সূত্রমতে, নির্বাচনকালীন সরকারের কার্যক্রম নিয়েও দুই পক্ষের মতের অমিল আছে। গণতন্ত্র মঞ্চের চাওয়া, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের জরুরি সংকটের সমাধান, রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক ও শাসনতান্ত্রিক সংস্কারের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য তৈরির পরিবেশ সৃষ্টি করবে। মঞ্চের এই অবস্থানে আপত্তি আছে বিএনপির। দলটির নেতারা মনে করেন, নির্বাচনকালে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকার হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো। এর দায়িত্ব হবে শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা। পাশাপাশি তারা শুধু দৈনন্দিন কাজ করবে, কোনো বিশেষ কাজে হাত দেবে না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে জয়লাভের পর আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর সমন্বয়ে গঠিত ‘জনকল্যাণমূলক জাতীয় ঐকমত্যের সরকার’ বা ‘জাতীয় সরকার’ এসে রাষ্ট্র মেরামতের কাজ করবে।
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রসঙ্গে বিএনপির অবস্থান হচ্ছে, বিদ্যমান সংসদীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ জ্ঞানের সমন্বয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার লক্ষ্যে দেশের বিশিষ্ট নাগরিক, প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, পেশাজীবী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে ‘উচ্চকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা’ প্রবর্তন করা হবে। তবে গণতন্ত্র মঞ্চ মনে করে, বিএনপির প্রস্তাব অনুযায়ী বিদ্যমান সংসদীয় ব্যবস্থায় নারী সংসদ সদস্যদের মতো আইনসভার উচ্চকক্ষের সদস্যরাও মনোনীত হবেন।
এসব মতপার্থক্য দূর করতে আরও আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক ও গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু। তিনি বলেন, ‘আমরা একটা সংস্কার চাই, আগের অবস্থায় ফিরতে চাই না। আলোচনা চলছে, আরও হবে। আশা করছি, টানাপোড়েন দূর হবে।’
বিএনপি অহিংস পথেই সরকারবিরোধী আন্দোলন এগিয়ে নিতে চায়। বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় দলটির সঙ্গে এ বিষয়ে একমত যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোও। সময়-সুযোগ বুঝে যৌথ ঘোষণা দিয়ে এক দফার আন্দোলনে যাওয়ার পরিকল্পনাও আছে তাদের। কিন্তু যৌথ রূপরেখা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের টানাপোড়েন শেষ না হওয়ায় রাজপথের আন্দোলনে দুই পক্ষের একসঙ্গে থাকা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এমনকি এক দফার আন্দোলন থেকেও নিজেদের গুটিয়ে নিতে পারে গণতন্ত্র মঞ্চ–এমন আভাসও মিলেছে। যদিও বৃহত্তর স্বার্থে শেষ মুহূর্তে হলেও এ নিয়ে একটি সমঝোতা হবে বলে আশাবাদী দুই পক্ষই।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দফায় দফায় আলোচনা করে সম্প্রতি ৩১ দফার একটি খসড়া রূপরেখা চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির দাবি, সব দলের মতামত ও পরামর্শ বিবেচনায় নিয়ে এই রূপরেখা করা হয়েছে। রূপরেখা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে অন্য সবাই একমত হলেও হয়নি শুধু গণতন্ত্র মঞ্চ। এ নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছাতে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে। গণতন্ত্র মঞ্চ ও বিএনপির মধ্যে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে। শেষ দফায় গত বুধ ও বৃহস্পতিবার বৈঠক হয়। সেখানে বিস্তারিত আলোচনা হলেও মতপার্থক্য এখনো দূর হয়নি।
মতপার্থক্যের বিষয়টি স্বীকার করে বৈঠকে অংশ নেওয়া বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার ঘাটতি রয়েছে, আশা করছি, তা ঠিক হয়ে যাবে।’ তিনি জানান, স্বল্পতম সময়ের মধ্যেই সমাধান আসবে।
যদিও গণতন্ত্র মঞ্চের নেতাদের কথায় এতটা আশাবাদের কথা শোনা যাচ্ছে না। মঞ্চের কোনো কোনো নেতা মনে করেন, সরকার পতনের আন্দোলন নিয়ে তাঁরা একমত হলেও যৌথ রূপরেখা নিয়ে শেষমেশ মতৈক্যে পৌঁছানো সম্ভব না হলে দুই পক্ষের একসঙ্গে থাকা না-ও হতে পারে।
মঞ্চের এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘বিএনপির খসড়া রূপরেখা আমাদের মনঃপূত হয়নি। আশা করছি, আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতা হবে। আর যদি না হয়, সে ক্ষেত্রে আমাদের আর একসঙ্গে থাকা হবে না। এক দফার আন্দোলনেও হয়তো যাব না। তখন আমরা ১৪ দফা নিয়ে মাঠে থাকব।’
যদিও এমনটা হবে না বলে আশা করছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের মূল জায়গায় আমাদের মধ্যে টানাপোড়েন নেই। সংস্কার নিয়ে আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য আছে। সেটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। আশা করছি, খুব শিগগির আমরা একটা জায়গায় পৌঁছাতে পারব।’ তা না হলে হয়তো একটু ব্যত্যয় ঘটতেও পারে বলে তাঁর মত।
সাইফুল হক জানান, ৪ থেকে ৭ জুন পর্যন্ত ঢাকা থেকে দিনাজপুর রোডমার্চ করবে গণতন্ত্র মঞ্চ। ওই কর্মসূচি পালন শেষে ৯, ১০ অথবা ১১ তারিখ বিএনপির সঙ্গে রূপরেখা নিয়ে আলোচনা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিএনপির সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের মতপার্থক্যের বড় জায়গা হচ্ছে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ। এ বিষয়ে বিএনপির অবস্থান হচ্ছে—আস্থা ভোট, অর্থবিল, সংবিধান সংশোধনী বিল এবং রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত—এমন বিষয় ছাড়া অন্য সব বিষয়ে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মত দেওয়ার সুযোগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। অন্যদিকে গণতন্ত্র মঞ্চ চায় আস্থা ভোট ও বাজেট বিল ছাড়া সব বিলে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মত দিতে পারার বিধান।
সূত্রমতে, নির্বাচনকালীন সরকারের কার্যক্রম নিয়েও দুই পক্ষের মতের অমিল আছে। গণতন্ত্র মঞ্চের চাওয়া, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের জরুরি সংকটের সমাধান, রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক ও শাসনতান্ত্রিক সংস্কারের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য তৈরির পরিবেশ সৃষ্টি করবে। মঞ্চের এই অবস্থানে আপত্তি আছে বিএনপির। দলটির নেতারা মনে করেন, নির্বাচনকালে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকার হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো। এর দায়িত্ব হবে শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা। পাশাপাশি তারা শুধু দৈনন্দিন কাজ করবে, কোনো বিশেষ কাজে হাত দেবে না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে জয়লাভের পর আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর সমন্বয়ে গঠিত ‘জনকল্যাণমূলক জাতীয় ঐকমত্যের সরকার’ বা ‘জাতীয় সরকার’ এসে রাষ্ট্র মেরামতের কাজ করবে।
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রসঙ্গে বিএনপির অবস্থান হচ্ছে, বিদ্যমান সংসদীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ জ্ঞানের সমন্বয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার লক্ষ্যে দেশের বিশিষ্ট নাগরিক, প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, পেশাজীবী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে ‘উচ্চকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা’ প্রবর্তন করা হবে। তবে গণতন্ত্র মঞ্চ মনে করে, বিএনপির প্রস্তাব অনুযায়ী বিদ্যমান সংসদীয় ব্যবস্থায় নারী সংসদ সদস্যদের মতো আইনসভার উচ্চকক্ষের সদস্যরাও মনোনীত হবেন।
এসব মতপার্থক্য দূর করতে আরও আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক ও গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু। তিনি বলেন, ‘আমরা একটা সংস্কার চাই, আগের অবস্থায় ফিরতে চাই না। আলোচনা চলছে, আরও হবে। আশা করছি, টানাপোড়েন দূর হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে