রানা আব্বাস, দিল্লি থেকে
পরশু সন্ধ্যায় নয়াদিল্লির লা মেরিডিয়ানে ওঠার পর একটু স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লেন বিসিবির মিডিয়া ম্যানেজার রাবীদ ইমাম। ১৭ বছর আগের এক স্মৃতি মনে পড়ে গেল তাঁর।
সেবার বাংলাদেশ ভারতে ২০০৬ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলে দেশে ফেরার সময় এক রাত অবস্থান করেছিল দিল্লির এ হোটেলে। খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই দলের শুধু সাকিব আল হাসান আছেন এখনো। ওই দলের অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমন অবশ্য এবারও আছেন, তবে নির্বাচক হিসেবে। ১৭ বছর আগে ওই টুর্নামেন্টে ৩ ম্যাচে ৫১.৫০ গড়ে সাকিব ১০৩ রান করে বড় মঞ্চে প্রথম নিজের আগমনী বার্তা দিয়েছিলেন। সেই তিনিই ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে ভারতে আরেকটি আইসিসির ইভেন্টে কী কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছেন। বাংলাদেশ দলের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলা নিয়ে ঘোর সংশয় এখন। সাকিব নিজে খুব একটা ভালো করতে পারছেন না, দলের অবস্থান খুব নাজুক। চারদিক থেকে ধেয়ে আসছে সমালোচনার তির। সাকিব তাঁর উজ্জ্বল ক্যারিয়ারে এমন কঠিন পরিস্থিতিতে আর কি পড়েছেন? ২০১৯ সালের অক্টোবরে আইসিসির নিষেধাজ্ঞা তাঁর জীবনের কালো অধ্যায় হলেও মাঠে সাকিবকে এমন নড়বড়ে পরিস্থিতিতে খুব একটা পড়তে হয়নি। কলকাতায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দেখা এক বিসিবির কর্মকর্তা বলছিলেন, ‘সাকিবের জন্য এত খারাপ লাগছিল। ওকে এভাবে কোনো দিন কাঁপাকাঁপি করে ব্যাটিং করতে দেখিনি। হয় মারবে. নাহয় মরবে—এটাই তার সহজাত ব্যাটিং। কিন্তু সে রান করতে কী সংগ্রাম করছে, উইকেটে টিকে থাকার কী প্রাণান্তকর চেষ্টা করছে। একজন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়ের কাছ থেকে এই দৃশ্য দেখা চোখের জন্য যন্ত্রণার।’
বিশ্বকাপের আগমুহূর্তে অস্বাভাবিক কিছু চাপ নিজের গায়েই নিয়ে নিয়েছিলেন সাকিব। চাপ নিয়ে নিয়েছিল পুরো বাংলাদেশ দলই। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সেমিফাইনালে খেলার লক্ষ্য জানানোর কথা বলার খুব দরকার ছিল? কে বলেছিল সেমিফাইনালে খেলার কথা—বেশ কৌতূহল নিয়ে পরশু হোটেল লবিতে জানতে চাইলেন টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরাম। কোচ, অধিনায়ক দুজনই বলেছেন শুনে একটু চুপসে গেলেন শ্রীরাম। বড় স্বপ্ন নিয়ে এসে কেন এমন বিপর্যয় ঘটল? শ্রীরামের কাছে এর উত্তর নেই। তাঁর পাশে থাকা আরেক কোচিং স্টাফের সদস্যও অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন। তাঁরা সমস্বরে শুধু বলে উঠলেন, খুবই হতাশাজনক, খুবই হতাশাজনক।
বেশির ভাগ ম্যাচে বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয়ে একটা সময় একটা ভালো জুটি হয়েছে, লিটন দাস, মাহমুদউল্লাহ, মুশফিকুর রহিমদের কেউ না কেউ ফিফটি পেরোনো কিংবা ফিফটির কাছে পৌঁছেছেন। বিপর্যয় কিছুটা কাটিয়ে ওঠার পর আবারও দুম করে সব প্রতিরোধ ধসে পড়ছে। কেন? কেন পুরো দলটাই এভাবে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে? ভালো উইকেটে খেলার অনভ্যাস? বিশ্বমানের ক্রিকেটার কম দলে? প্রশ্নের পাহাড়, কিন্তু উত্তর নেই।
টিম হোটেলের লবিতে দলের যাঁর সঙ্গেই দেখা হয়, সবাই নিরুত্তর থাকেন। ক্রিকেটীয় প্রশ্ন শুনলেই চরম অস্বস্তিতে ভোগেন। ম্যাচের আগের দিন ছাড়া যেহেতু দলের কেউ কথা বলেন না, তাতে আরও চুপ থাকার সুযোগ মেলে।
পাকিস্তানের ম্যাচের আগে সাকিব বলছিলেন, তাঁদের আর হারানোর কিছু নেই। হারানোর কিছু না থাকলে মনোবল আর ভাঙার কিছু থাকে না, তখন বরং নির্ভার থেকে দারুণ খেলার সুযোগ আসে। সেই সুযোগও বাংলাদেশ লুফে নিতে পারছে না। একটা জয়ের দেখা কীভাবে পাওয়া যায়, বলুন তো? কোচিং স্টাফের এক সদস্য রসিকতা করেই বললেন, ‘এটা যদি পকেট থেকে বের করে দেওয়ার মতো কিছু হতো, বের করে বলতাম এই নিন ৷ ভালো খেলেই জিততে হয়।’
বাকি থাকা দুটো ম্যাচেও যদি বাংলাদেশ দারুণ কিছু করতে পারে, তবু সান্ত্বনা মেলে। যেভাবে মিলেছিল সবশেষ এশিয়া কাপে। নিজেদের শেষ ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ সুযোগ পেয়েছিল স্বস্তির হাসি নিয়ে দেশে ফিরতে। বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলা জয়ের আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে এই টুর্নামেন্টে দিল্লিতে পাচ্ছে শ্রীলঙ্কাকে। লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশ বিশ্বকাপ প্রস্তুতি ম্যাচটা জিতেছিল। ২০২৩ এশিয়া কাপে লঙ্কানদের কাছে টানা দুই ম্যাচ হারলেও গত পাঁচ বছরে দুই দলের লড়াইয়ে যথেষ্ট ঝাঁজ থাকে, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়। দিল্লিতে লঙ্কানদের বিপক্ষে অন্তত অসহায় আত্মসমর্পণ করবে না, সে আশা করতে নিশ্চয়ই দোষ নেই। তবে যে দল নেদারল্যান্ডসের কাছেও হারে, তাদের নিয়ে এখন বড় আশা করা কঠিন। ডাচদের ওই হারটা দলের মানসিক শক্তি একেবারেই দুর্বল করে দিয়েছে। পাকিস্তান ম্যাচের পর বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে আসা মেহেদী হাসান মিরাজ অবশ্য বলছিলেন, হারলে মন খারাপ হয়, তবে সেটা নিয়ে তাঁদের বসে থাকলে চলে না। চেষ্টা করতে হয় ঘুরে দাঁড়াতে।
সাকিব কাল টিম হোটেলেই দেখা করলেন প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সঙ্গে। গত পরশু দিল্লির যে হোটেলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে ভোটে জয়ী হয়েছেন পুতুল, সেই হোটেলে উঠেছে বাংলাদেশ দলও। কঠিন পরিস্থিতিতে একজন বিজয়ীর সান্নিধ্য পেয়ে সাকিব যদি একটু অনুপ্রেরণা খুঁজে পান।
পরশু সন্ধ্যায় নয়াদিল্লির লা মেরিডিয়ানে ওঠার পর একটু স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লেন বিসিবির মিডিয়া ম্যানেজার রাবীদ ইমাম। ১৭ বছর আগের এক স্মৃতি মনে পড়ে গেল তাঁর।
সেবার বাংলাদেশ ভারতে ২০০৬ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলে দেশে ফেরার সময় এক রাত অবস্থান করেছিল দিল্লির এ হোটেলে। খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই দলের শুধু সাকিব আল হাসান আছেন এখনো। ওই দলের অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমন অবশ্য এবারও আছেন, তবে নির্বাচক হিসেবে। ১৭ বছর আগে ওই টুর্নামেন্টে ৩ ম্যাচে ৫১.৫০ গড়ে সাকিব ১০৩ রান করে বড় মঞ্চে প্রথম নিজের আগমনী বার্তা দিয়েছিলেন। সেই তিনিই ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে ভারতে আরেকটি আইসিসির ইভেন্টে কী কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছেন। বাংলাদেশ দলের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলা নিয়ে ঘোর সংশয় এখন। সাকিব নিজে খুব একটা ভালো করতে পারছেন না, দলের অবস্থান খুব নাজুক। চারদিক থেকে ধেয়ে আসছে সমালোচনার তির। সাকিব তাঁর উজ্জ্বল ক্যারিয়ারে এমন কঠিন পরিস্থিতিতে আর কি পড়েছেন? ২০১৯ সালের অক্টোবরে আইসিসির নিষেধাজ্ঞা তাঁর জীবনের কালো অধ্যায় হলেও মাঠে সাকিবকে এমন নড়বড়ে পরিস্থিতিতে খুব একটা পড়তে হয়নি। কলকাতায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দেখা এক বিসিবির কর্মকর্তা বলছিলেন, ‘সাকিবের জন্য এত খারাপ লাগছিল। ওকে এভাবে কোনো দিন কাঁপাকাঁপি করে ব্যাটিং করতে দেখিনি। হয় মারবে. নাহয় মরবে—এটাই তার সহজাত ব্যাটিং। কিন্তু সে রান করতে কী সংগ্রাম করছে, উইকেটে টিকে থাকার কী প্রাণান্তকর চেষ্টা করছে। একজন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়ের কাছ থেকে এই দৃশ্য দেখা চোখের জন্য যন্ত্রণার।’
বিশ্বকাপের আগমুহূর্তে অস্বাভাবিক কিছু চাপ নিজের গায়েই নিয়ে নিয়েছিলেন সাকিব। চাপ নিয়ে নিয়েছিল পুরো বাংলাদেশ দলই। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সেমিফাইনালে খেলার লক্ষ্য জানানোর কথা বলার খুব দরকার ছিল? কে বলেছিল সেমিফাইনালে খেলার কথা—বেশ কৌতূহল নিয়ে পরশু হোটেল লবিতে জানতে চাইলেন টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরাম। কোচ, অধিনায়ক দুজনই বলেছেন শুনে একটু চুপসে গেলেন শ্রীরাম। বড় স্বপ্ন নিয়ে এসে কেন এমন বিপর্যয় ঘটল? শ্রীরামের কাছে এর উত্তর নেই। তাঁর পাশে থাকা আরেক কোচিং স্টাফের সদস্যও অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন। তাঁরা সমস্বরে শুধু বলে উঠলেন, খুবই হতাশাজনক, খুবই হতাশাজনক।
বেশির ভাগ ম্যাচে বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয়ে একটা সময় একটা ভালো জুটি হয়েছে, লিটন দাস, মাহমুদউল্লাহ, মুশফিকুর রহিমদের কেউ না কেউ ফিফটি পেরোনো কিংবা ফিফটির কাছে পৌঁছেছেন। বিপর্যয় কিছুটা কাটিয়ে ওঠার পর আবারও দুম করে সব প্রতিরোধ ধসে পড়ছে। কেন? কেন পুরো দলটাই এভাবে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে? ভালো উইকেটে খেলার অনভ্যাস? বিশ্বমানের ক্রিকেটার কম দলে? প্রশ্নের পাহাড়, কিন্তু উত্তর নেই।
টিম হোটেলের লবিতে দলের যাঁর সঙ্গেই দেখা হয়, সবাই নিরুত্তর থাকেন। ক্রিকেটীয় প্রশ্ন শুনলেই চরম অস্বস্তিতে ভোগেন। ম্যাচের আগের দিন ছাড়া যেহেতু দলের কেউ কথা বলেন না, তাতে আরও চুপ থাকার সুযোগ মেলে।
পাকিস্তানের ম্যাচের আগে সাকিব বলছিলেন, তাঁদের আর হারানোর কিছু নেই। হারানোর কিছু না থাকলে মনোবল আর ভাঙার কিছু থাকে না, তখন বরং নির্ভার থেকে দারুণ খেলার সুযোগ আসে। সেই সুযোগও বাংলাদেশ লুফে নিতে পারছে না। একটা জয়ের দেখা কীভাবে পাওয়া যায়, বলুন তো? কোচিং স্টাফের এক সদস্য রসিকতা করেই বললেন, ‘এটা যদি পকেট থেকে বের করে দেওয়ার মতো কিছু হতো, বের করে বলতাম এই নিন ৷ ভালো খেলেই জিততে হয়।’
বাকি থাকা দুটো ম্যাচেও যদি বাংলাদেশ দারুণ কিছু করতে পারে, তবু সান্ত্বনা মেলে। যেভাবে মিলেছিল সবশেষ এশিয়া কাপে। নিজেদের শেষ ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ সুযোগ পেয়েছিল স্বস্তির হাসি নিয়ে দেশে ফিরতে। বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলা জয়ের আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে এই টুর্নামেন্টে দিল্লিতে পাচ্ছে শ্রীলঙ্কাকে। লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশ বিশ্বকাপ প্রস্তুতি ম্যাচটা জিতেছিল। ২০২৩ এশিয়া কাপে লঙ্কানদের কাছে টানা দুই ম্যাচ হারলেও গত পাঁচ বছরে দুই দলের লড়াইয়ে যথেষ্ট ঝাঁজ থাকে, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়। দিল্লিতে লঙ্কানদের বিপক্ষে অন্তত অসহায় আত্মসমর্পণ করবে না, সে আশা করতে নিশ্চয়ই দোষ নেই। তবে যে দল নেদারল্যান্ডসের কাছেও হারে, তাদের নিয়ে এখন বড় আশা করা কঠিন। ডাচদের ওই হারটা দলের মানসিক শক্তি একেবারেই দুর্বল করে দিয়েছে। পাকিস্তান ম্যাচের পর বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে আসা মেহেদী হাসান মিরাজ অবশ্য বলছিলেন, হারলে মন খারাপ হয়, তবে সেটা নিয়ে তাঁদের বসে থাকলে চলে না। চেষ্টা করতে হয় ঘুরে দাঁড়াতে।
সাকিব কাল টিম হোটেলেই দেখা করলেন প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সঙ্গে। গত পরশু দিল্লির যে হোটেলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে ভোটে জয়ী হয়েছেন পুতুল, সেই হোটেলে উঠেছে বাংলাদেশ দলও। কঠিন পরিস্থিতিতে একজন বিজয়ীর সান্নিধ্য পেয়ে সাকিব যদি একটু অনুপ্রেরণা খুঁজে পান।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে