সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে নিমন্ত্রণ খেতে এসে মা ও ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় এক বছর হতে চলেছে। কিন্তু এ মামলায় কোনো আসামি গ্রেপ্তার নেই। ভুক্তভোগী গৃহবধূ জান্নাতুল নাঈম ওরফে শুকতারার অভিযোগ, ঘটনার পর আসামিদের নাম-ঠিকানা, ছবিসহ সবকিছু তথ্য-প্রমাণ পেয়েও পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করছে না। এতে তাঁরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
জানা গেছে, গত বছরের ২২ ডিসেম্বর রাতে জান্নাতুলের বাসায় নিমন্ত্রণ খেতে আসেন তাঁর সাবেক স্বামীর ভাগনে মো. সেলিম। এ সময় তিনি আরও কয়েকজন সহযোগী নিয়ে আসেন। একপর্যায়ে তাঁরা জান্নাতুলকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করেন। এ সময় তাঁর কোলে থাকা ১৪ মাসের সন্তান সাফায়াতও ছুরিকাহত হয়।
চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় তখন থানা-পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা হয়। জান্নাতুলের স্বামী নিজাম উদ্দিন বাদী হয়ে আটজনকে আসামি করে এ মামলা করেন।
আদালতের নির্দেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)। ঘটনার দিন জান্নাতুল চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার গহিরা এলাকায় তাঁর বাবার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী প্রদীপ কুমার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৫ দিন আগে আদালতে মামলাটির সর্বশেষ তারিখ ছিল। তদন্ত কর্মকর্তা এখন পর্যন্ত প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করতে পারেননি। এ মামলায় এখন পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চট্টগ্রাম জেলা পিবিআই পরিদর্শক মো. মহিউদ্দিন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের তদন্তে ওই নারীর ওপর নির্মম হামলার সত্যতা পাওয়া গেছে। ভাগ্যক্রমে তিনি প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে যে আটজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে মো. সেলিম নামের একজন বাদে অন্যদের নাম-ঠিকানা পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মামলায় উল্লেখিত ঠিকানায় গিয়ে তাঁদের কাউকেই পাওয়া যায়নি। সেলিম ওই হামলায় সরাসরি জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। কিন্তু তিনি ভবঘুরে। এ কারণে তাঁকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।’
পরিদর্শক মহিউদ্দিন সেলিম আরও বলেন, ‘মামলাটির তদন্ত ওই অবস্থায় ছিল। কিছুদিন আগে আমি জেলা পিবিআই থেকে মহানগরে বদলি হয়েছি। আমার পরিবর্তে আরেকজনকে মামলাটির তদন্তের ভার দেওয়া হয়েছে।’
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, জান্নাতুলের সাবেক স্বামী কুয়েত প্রবাসী আবুল আক্তারের ইন্ধনে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। এতে নেতৃত্ব দেন মামলার প্রধান আসামি মো. সেলিম। তিনি আবুল আক্তারের ভাগনে। পূর্ব পরিচিত হওয়ায় সেলিম বিভিন্ন সময়ে ওই বাসায় যাওয়া-আসা করতেন। ঘটনার দিন জান্নাতুলকে ছুরিকাঘাতের পর পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা মাইক্রোবাসে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
জান্নাতুলের স্বামী নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় তাঁদের মনে হচ্ছে পুলিশ আসামিদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিয়েছে।’
চট্টগ্রামে নিমন্ত্রণ খেতে এসে মা ও ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় এক বছর হতে চলেছে। কিন্তু এ মামলায় কোনো আসামি গ্রেপ্তার নেই। ভুক্তভোগী গৃহবধূ জান্নাতুল নাঈম ওরফে শুকতারার অভিযোগ, ঘটনার পর আসামিদের নাম-ঠিকানা, ছবিসহ সবকিছু তথ্য-প্রমাণ পেয়েও পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করছে না। এতে তাঁরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
জানা গেছে, গত বছরের ২২ ডিসেম্বর রাতে জান্নাতুলের বাসায় নিমন্ত্রণ খেতে আসেন তাঁর সাবেক স্বামীর ভাগনে মো. সেলিম। এ সময় তিনি আরও কয়েকজন সহযোগী নিয়ে আসেন। একপর্যায়ে তাঁরা জান্নাতুলকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করেন। এ সময় তাঁর কোলে থাকা ১৪ মাসের সন্তান সাফায়াতও ছুরিকাহত হয়।
চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় তখন থানা-পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা হয়। জান্নাতুলের স্বামী নিজাম উদ্দিন বাদী হয়ে আটজনকে আসামি করে এ মামলা করেন।
আদালতের নির্দেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)। ঘটনার দিন জান্নাতুল চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার গহিরা এলাকায় তাঁর বাবার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী প্রদীপ কুমার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৫ দিন আগে আদালতে মামলাটির সর্বশেষ তারিখ ছিল। তদন্ত কর্মকর্তা এখন পর্যন্ত প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করতে পারেননি। এ মামলায় এখন পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চট্টগ্রাম জেলা পিবিআই পরিদর্শক মো. মহিউদ্দিন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের তদন্তে ওই নারীর ওপর নির্মম হামলার সত্যতা পাওয়া গেছে। ভাগ্যক্রমে তিনি প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে যে আটজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে মো. সেলিম নামের একজন বাদে অন্যদের নাম-ঠিকানা পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মামলায় উল্লেখিত ঠিকানায় গিয়ে তাঁদের কাউকেই পাওয়া যায়নি। সেলিম ওই হামলায় সরাসরি জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। কিন্তু তিনি ভবঘুরে। এ কারণে তাঁকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।’
পরিদর্শক মহিউদ্দিন সেলিম আরও বলেন, ‘মামলাটির তদন্ত ওই অবস্থায় ছিল। কিছুদিন আগে আমি জেলা পিবিআই থেকে মহানগরে বদলি হয়েছি। আমার পরিবর্তে আরেকজনকে মামলাটির তদন্তের ভার দেওয়া হয়েছে।’
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, জান্নাতুলের সাবেক স্বামী কুয়েত প্রবাসী আবুল আক্তারের ইন্ধনে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। এতে নেতৃত্ব দেন মামলার প্রধান আসামি মো. সেলিম। তিনি আবুল আক্তারের ভাগনে। পূর্ব পরিচিত হওয়ায় সেলিম বিভিন্ন সময়ে ওই বাসায় যাওয়া-আসা করতেন। ঘটনার দিন জান্নাতুলকে ছুরিকাঘাতের পর পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা মাইক্রোবাসে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
জান্নাতুলের স্বামী নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় তাঁদের মনে হচ্ছে পুলিশ আসামিদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিয়েছে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে