কামাল হোসেন, কয়রা
মুষলধারে বৃষ্টির মধ্যেও খুলনার কয়রায় গণটিকা কার্যক্রমে ছিল উপচে পড়া ভিড়। তবে টিকাকেন্দ্রে আইডি কার্ড নিয়ে আসা বেশিরভাগ মানুষই রেজিস্ট্রেশন জটিলতায় ক্ষুব্ধ হয়ে ফিরে গেছেন। এ ছাড়া রয়েছে টিকা স্বল্পতাও। বেলা ১১টার মধ্যে বেশিরভাগ কেন্দ্রে টিকা দেওয়া শেষ হয়ে যায়।
কয়রার মহারাজপুর ইউনিয়নের জাকারিয়া শিক্ষা নিকেতন কেন্দ্রে সরেজমিন দেখা যায়, সকাল ৭টা থেকেই টিকা নিতে আগ্রহীদের ভিড় লক্ষ করা যায়। মহারাজপুর ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ গণ টিকাদান কর্মসূচি উদ্বোধন করেন এবং নিজে সার্বক্ষণিক উপস্থিত থেকে তদারকি করেন। বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে তিনটি বুথে পূর্ব নির্ধারিত ৬০০ টিকা প্রদান সম্পন্ন হলেও কয়েকশ আগ্রহী মানুষকে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। পরে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে আরও ৩০০ টিকা আনা হয়।
একই ইউনিয়নের মঠবাড়ি সেরাজিয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পূর্ব নিবন্ধন করা ব্যক্তিদের টিকা কার্ড আনা সাপেক্ষে টিকা দেওয়া হয়। তবে এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এনে বৃষ্টির মধ্যে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা না দিতে পেরে অনেকেই চাপা ক্ষোভ নিয়ে ফিরে যান। এ ছাড়া বেলা ১টার পরে আবারও ভ্যাকসিন না থাকায় অনেকেই ক্ষোভ নিয়ে ফিরে যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে ১০ হাজার ৫০০ টিকার বরাদ্দ রয়েছে এবং প্রতিটা ইউনিয়নে ১৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। প্রতি ইউনিয়নের ২ নম্বর ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২টি করে কেন্দ্রে মোট উপজেলায় ১৪টি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়।
জাকারিয়া টিকা কেন্দ্র টিকা দিতে আসা আঙুল হাই, আব্দুর রশিদ, খুকুমনিসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে টিকা নিতে আসেন তারা। টিকা না থাকায় লাইনে দাঁড়িয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় তাদের। তবে পরে টিকা নিতে পারায় খুশি তারা। আকরাম হোসেন নামে আরেক ব্যক্তি জানান, কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী কম্পিউটারের দোকান থেকে নিবন্ধন করে টিকা নেবেন এই আশায় ভোর ৭টার সময় কেন্দ্রে আসেন তিনি। তবে সার্ভার জটিলতায় নিবন্ধন করতে না পারায় টিকা নিতে পারেননি তিনি। ক্ষোভ নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয় তাঁর পরিবারের সবাইকে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুদীপ বালা বলেন, সকাল থেকে বৃষ্টির মাঝে কয়রার সব ইউনিয়নে গণটিকার দ্বিতীয় ধাপ শেষ হয়েছে। প্রতিটা ইউনিয়নের সাবেক ২ নম্বর ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২টি করে মোট ১৪টি কেন্দ্রে ১৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
মুষলধারে বৃষ্টির মধ্যেও খুলনার কয়রায় গণটিকা কার্যক্রমে ছিল উপচে পড়া ভিড়। তবে টিকাকেন্দ্রে আইডি কার্ড নিয়ে আসা বেশিরভাগ মানুষই রেজিস্ট্রেশন জটিলতায় ক্ষুব্ধ হয়ে ফিরে গেছেন। এ ছাড়া রয়েছে টিকা স্বল্পতাও। বেলা ১১টার মধ্যে বেশিরভাগ কেন্দ্রে টিকা দেওয়া শেষ হয়ে যায়।
কয়রার মহারাজপুর ইউনিয়নের জাকারিয়া শিক্ষা নিকেতন কেন্দ্রে সরেজমিন দেখা যায়, সকাল ৭টা থেকেই টিকা নিতে আগ্রহীদের ভিড় লক্ষ করা যায়। মহারাজপুর ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ গণ টিকাদান কর্মসূচি উদ্বোধন করেন এবং নিজে সার্বক্ষণিক উপস্থিত থেকে তদারকি করেন। বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে তিনটি বুথে পূর্ব নির্ধারিত ৬০০ টিকা প্রদান সম্পন্ন হলেও কয়েকশ আগ্রহী মানুষকে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। পরে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে আরও ৩০০ টিকা আনা হয়।
একই ইউনিয়নের মঠবাড়ি সেরাজিয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পূর্ব নিবন্ধন করা ব্যক্তিদের টিকা কার্ড আনা সাপেক্ষে টিকা দেওয়া হয়। তবে এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এনে বৃষ্টির মধ্যে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা না দিতে পেরে অনেকেই চাপা ক্ষোভ নিয়ে ফিরে যান। এ ছাড়া বেলা ১টার পরে আবারও ভ্যাকসিন না থাকায় অনেকেই ক্ষোভ নিয়ে ফিরে যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে ১০ হাজার ৫০০ টিকার বরাদ্দ রয়েছে এবং প্রতিটা ইউনিয়নে ১৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। প্রতি ইউনিয়নের ২ নম্বর ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২টি করে কেন্দ্রে মোট উপজেলায় ১৪টি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়।
জাকারিয়া টিকা কেন্দ্র টিকা দিতে আসা আঙুল হাই, আব্দুর রশিদ, খুকুমনিসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে টিকা নিতে আসেন তারা। টিকা না থাকায় লাইনে দাঁড়িয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় তাদের। তবে পরে টিকা নিতে পারায় খুশি তারা। আকরাম হোসেন নামে আরেক ব্যক্তি জানান, কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী কম্পিউটারের দোকান থেকে নিবন্ধন করে টিকা নেবেন এই আশায় ভোর ৭টার সময় কেন্দ্রে আসেন তিনি। তবে সার্ভার জটিলতায় নিবন্ধন করতে না পারায় টিকা নিতে পারেননি তিনি। ক্ষোভ নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয় তাঁর পরিবারের সবাইকে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুদীপ বালা বলেন, সকাল থেকে বৃষ্টির মাঝে কয়রার সব ইউনিয়নে গণটিকার দ্বিতীয় ধাপ শেষ হয়েছে। প্রতিটা ইউনিয়নের সাবেক ২ নম্বর ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২টি করে মোট ১৪টি কেন্দ্রে ১৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে