সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জ পৌর মেয়র ফয়সাল বিপ্লবের সমর্থকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেওয়ার প্রতিবাদে সদর থানা ‘ঘেরাও’ করেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সদর থানা প্রাঙ্গণ ও প্রধান ফটক অবরুদ্ধ করে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। এতে থানা সড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে পৌর মেয়র বলছেন, তিনি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাতে থানায় গিয়েছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মুন্সিগঞ্জের আওয়ামী লীগের রাজনীতি দুই ভাগে বিভক্ত। এক পক্ষে সাংসদ মৃণাল কান্তি দাস, অন্য পক্ষ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ ও তাঁর ছেলের পৌর মেয়র বিপ্লব। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পৌরসভার পাঁচঘরিয়া কান্দি এলাকায় সাংসদ পক্ষের শহর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ওয়াহিদুজ্জামান বাবুর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে মেয়রের পক্ষের ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং প্যানেল মেয়র সাজ্জাদ সাগর ও তাঁর লোকজনের বিরুদ্ধে। পরে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্য মারপিটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দেয় দুই পক্ষ। এর জেরে গতকাল বুধবার পৌর মেয়র ফয়সাল বিপ্লবের নেতৃত্বে দুপুর পৌনে ১২টা থেকে সোয়া ১২টা পর্যন্ত কয়েক শ নেতা-কর্মী থানার প্রধান ফটক ঘেরাও করে অবস্থান নেন। এতে শহরের থানা সড়কটিতে সাময়িক যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। তখন উপস্থিত ছিলেন পৌর কাউন্সিলর মো. সোহেল রানা, আব্দুস সাত্তার মুন্সি, আওলাদ হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নাজমুল হোসেন, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল মৃধা, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সুরুজ মিয়া, শহর ছাত্রলীগের সভাপতি নসিবুল ইসলামসহ কয়েক শতাধিক নেতা-কর্মী।
৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আওলাদ বলেন, ‘থানা সাংসদের লোকজনের পক্ষে মামলা নেয়। মেয়রের পক্ষের লোকজনের মামলা নেয় না। উল্টো হয়রানি করে। আমরা কয়েক শ নেতা-কর্মী এর প্রতিবাদ করতে থানায় এসেছিলাম।’
তবে পৌর মেয়র ফয়সাল বিপ্লব বলেন, ‘আমরা থানা ঘেরাও করিনি। থানায় গিয়েছিলাম নতুন বছরের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে।’ তাহলে আপনার সঙ্গে এত লোক কেন গিয়েছিল, থানা কেন অবরুদ্ধ করে রেখেছিলেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি থানার ভেতরে ছিলাম। লোকজন বেশি ছিল। পরে তাদের নিয়ে চলে এসেছি।’
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৌর মেয়র শুভেচ্ছা বিনিময় করতে এসেছিলেন। তিনি জনপ্রতিনিধি। তিনি থানায় এলে তাঁর সঙ্গে নেতা-কর্মীরা চলে আসেন।’ ওসি আরও বলেন, গত মঙ্গলবার পৌরসভার পাঁচঘরিয়া কান্দি এলাকায় কাউন্সিলর সাগর ও ওয়াহিদুজ্জামান বাবুল নামের এক ব্যক্তির মধ্যে তুচ্ছ একটি ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে পক্ষ দুটি থেকে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ পাওয়া যায়। মেয়র এসেছিলেন যেন এ ঘটনায় কাউকে হয়রানি করা না হয়, সেটি বলতে। থানা ঘেরাওয়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
মুন্সিগঞ্জ পৌর মেয়র ফয়সাল বিপ্লবের সমর্থকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেওয়ার প্রতিবাদে সদর থানা ‘ঘেরাও’ করেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সদর থানা প্রাঙ্গণ ও প্রধান ফটক অবরুদ্ধ করে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। এতে থানা সড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে পৌর মেয়র বলছেন, তিনি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাতে থানায় গিয়েছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মুন্সিগঞ্জের আওয়ামী লীগের রাজনীতি দুই ভাগে বিভক্ত। এক পক্ষে সাংসদ মৃণাল কান্তি দাস, অন্য পক্ষ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ ও তাঁর ছেলের পৌর মেয়র বিপ্লব। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পৌরসভার পাঁচঘরিয়া কান্দি এলাকায় সাংসদ পক্ষের শহর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ওয়াহিদুজ্জামান বাবুর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে মেয়রের পক্ষের ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং প্যানেল মেয়র সাজ্জাদ সাগর ও তাঁর লোকজনের বিরুদ্ধে। পরে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্য মারপিটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দেয় দুই পক্ষ। এর জেরে গতকাল বুধবার পৌর মেয়র ফয়সাল বিপ্লবের নেতৃত্বে দুপুর পৌনে ১২টা থেকে সোয়া ১২টা পর্যন্ত কয়েক শ নেতা-কর্মী থানার প্রধান ফটক ঘেরাও করে অবস্থান নেন। এতে শহরের থানা সড়কটিতে সাময়িক যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। তখন উপস্থিত ছিলেন পৌর কাউন্সিলর মো. সোহেল রানা, আব্দুস সাত্তার মুন্সি, আওলাদ হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নাজমুল হোসেন, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল মৃধা, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সুরুজ মিয়া, শহর ছাত্রলীগের সভাপতি নসিবুল ইসলামসহ কয়েক শতাধিক নেতা-কর্মী।
৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আওলাদ বলেন, ‘থানা সাংসদের লোকজনের পক্ষে মামলা নেয়। মেয়রের পক্ষের লোকজনের মামলা নেয় না। উল্টো হয়রানি করে। আমরা কয়েক শ নেতা-কর্মী এর প্রতিবাদ করতে থানায় এসেছিলাম।’
তবে পৌর মেয়র ফয়সাল বিপ্লব বলেন, ‘আমরা থানা ঘেরাও করিনি। থানায় গিয়েছিলাম নতুন বছরের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে।’ তাহলে আপনার সঙ্গে এত লোক কেন গিয়েছিল, থানা কেন অবরুদ্ধ করে রেখেছিলেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি থানার ভেতরে ছিলাম। লোকজন বেশি ছিল। পরে তাদের নিয়ে চলে এসেছি।’
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৌর মেয়র শুভেচ্ছা বিনিময় করতে এসেছিলেন। তিনি জনপ্রতিনিধি। তিনি থানায় এলে তাঁর সঙ্গে নেতা-কর্মীরা চলে আসেন।’ ওসি আরও বলেন, গত মঙ্গলবার পৌরসভার পাঁচঘরিয়া কান্দি এলাকায় কাউন্সিলর সাগর ও ওয়াহিদুজ্জামান বাবুল নামের এক ব্যক্তির মধ্যে তুচ্ছ একটি ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে পক্ষ দুটি থেকে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ পাওয়া যায়। মেয়র এসেছিলেন যেন এ ঘটনায় কাউকে হয়রানি করা না হয়, সেটি বলতে। থানা ঘেরাওয়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে