জিয়াউল হক, যশোর
যশোরের ৩ উপজেলার ৩৫টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) তৃতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ আজ। নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশের পাশাপাশি এবার মাঠে নামানো হয়েছে ১৫ প্লাটুন বিজিবি সদস্য। সঙ্গে থাকছেন ৩৬ জন বিচারিক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এ ছাড়া সাড়ে ৮ হাজার র্যাব ও আনসার সদস্যদের সমন্বিত টিম রয়েছেন নির্বাচনের মাঠে।
এদিকে মনিরামপুর, শার্শা ও বাঘারপাড়া উপজেলার ৩৫টি ইউনিয়নে ১৭১ জন চেয়ারম্যানসহ ১ হাজার ৭০৭ জন সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আর নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্ব পালন করছেন ৬ হাজার ৯২ জন কর্মকর্তা। জেলার জেষ্ঠ্য নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ূণ কবির এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেষ্ঠ্য নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ূণ কবির জানান, মনিরামপুরের ১৬টি ইউনিয়নে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১৫২টি। মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৮০৫টি। যেখানে ১৫২ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ৮০৫ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও ১ হাজার ৬১০ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করবেন। উপজেলাটিতে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৯২১ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮২১ জন পুরুষ এবং ১ লাখ ৪৬ হাজার ১০০ জন নারী ভোটার রয়েছেন।
অপরদিকে, শার্শার ১০টি ইউনিয়নে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১০৮টি। মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৬২৭টি। যেখানে ১০৮ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ৬২৭ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও ১ হাজার ২৫৪ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করবেন। উপজেলাটিতে ২ লাখ ৩৫ হাজার ৪৮ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ১৮ হাজার ১৭ জন পুরুষ এবং ১ লাখ ১৭ হাজার ৩১ জন নারী ভোটার রয়েছেন।
এ ছাড়া বাঘারপাড়ার ৯টি ইউনিয়নে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৮১টি। মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৪৮৫টি। যেখানে ৮১ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ৪৮৫ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও ৯৭০ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করবেন। উপজেলাটিতে ১ লাখ ৭৯ হাজার ১৭৫ জন ভোটারের মধ্যে ৯১ হাজার ৫৯০ জন পুরুষ এবং ৮৭ হাজার ৫৮৫ জন নারী ভোটার রয়েছেন।
সব মিলিয়ে ৩৫টি ইউনিয়নে ৬ হাজার ৯২ জন কর্মকর্তা ভোট গ্রহণে দায়িত্ব পালন করবেন।
জেষ্ঠ্য নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ূণ কবির আরও জানান, নির্বাচনে মনিরামপুরে ৭৮ জন চেয়ারম্যান, ৬০৫ জন সাধারণ সদস্য এবং ১৮০ জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। এ ছাড়া শার্শায় ৪৩ জন চেয়ারম্যান, ৪০৬ জন সাধারণ সদস্য এবং ৯৫ জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে লড়ছেন। আর বাঘারপাড়ায় চেয়ারম্যান পদে ৫০ জন, সাধারণ সদস্য ৩১৯ এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১০২ জন মাঠে আছেন।
এদিকে নির্বাচনের আগে ৩টি উপজেলাতেই ঘটেছে সংহিসতার ঘটনা। হামলা ও সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন চেয়ারম্যান, মেম্বার প্রার্থীসহ শতাধিক ব্যক্তি। এমনকি নির্বাচনের মাঠে সংহিসতার হুমকি দিয়ে আলোচনায় এসেছেন একাধিক নেতাও। এসব বিষয় আমলে রেখে নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্ন করতে ঢেলে সাজানো হয়েছে আইনশৃংখলা ব্যবস্থাকে। নেওয়া হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মো. জাহাংগীর আলম জানান, মোট ২ হাজার ৫৯২ জন পুলিশ সদস্য নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন। পাশাপাশি ৫ হাজার ৭৯৭ জন আনসার সদস্য থাকবেন। প্রতি কেন্দ্রে একজন এসআই’এর নেতৃত্বে ৫ জন করে পুলিশ ও ১৭ জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। বুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে পুলিশ সদস্য থাকবেন ৬ জন করে।
যশোরের ৪৯ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্ণেল সেলিম রেজা জানান, নির্বাচন সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্ন করতে প্রতিটি উপজেলায় ৩টি করে ৯ প্লাটুন বিজিবি সদস্য মোতায়েন রয়েছে। এ ছাড়াও ২ প্লাটুন করে মোট ৬ প্লাটুন টহল টিম আপদকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য মাঠে আছে।
যশোরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মো. সায়েমুজ্জামান জানান, ‘নির্বাচনে ১৩ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া ২৩ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও রয়েছেন সার্বিক পরিস্থিতি মোকাবেলায়।’
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মো. সায়েমুজ্জামান বলেন, ‘শনিবার দুপুর থেকেই প্রশাসনের সর্বস্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সদস্যরা মাঠে নেমেছেন। তারা একটানা নির্বাচন শেষ হওয়ার পরও দায়িত্ব পালন করবেন। যাতে নির্বাচন পরবর্তী সময়ে কেউ কোন ধরণের সহিংস ঘটনা ঘটাতে না পারে।’
যশোরের ৩ উপজেলার ৩৫টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) তৃতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ আজ। নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশের পাশাপাশি এবার মাঠে নামানো হয়েছে ১৫ প্লাটুন বিজিবি সদস্য। সঙ্গে থাকছেন ৩৬ জন বিচারিক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এ ছাড়া সাড়ে ৮ হাজার র্যাব ও আনসার সদস্যদের সমন্বিত টিম রয়েছেন নির্বাচনের মাঠে।
এদিকে মনিরামপুর, শার্শা ও বাঘারপাড়া উপজেলার ৩৫টি ইউনিয়নে ১৭১ জন চেয়ারম্যানসহ ১ হাজার ৭০৭ জন সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আর নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্ব পালন করছেন ৬ হাজার ৯২ জন কর্মকর্তা। জেলার জেষ্ঠ্য নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ূণ কবির এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেষ্ঠ্য নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ূণ কবির জানান, মনিরামপুরের ১৬টি ইউনিয়নে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১৫২টি। মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৮০৫টি। যেখানে ১৫২ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ৮০৫ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও ১ হাজার ৬১০ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করবেন। উপজেলাটিতে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৯২১ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮২১ জন পুরুষ এবং ১ লাখ ৪৬ হাজার ১০০ জন নারী ভোটার রয়েছেন।
অপরদিকে, শার্শার ১০টি ইউনিয়নে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১০৮টি। মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৬২৭টি। যেখানে ১০৮ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ৬২৭ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও ১ হাজার ২৫৪ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করবেন। উপজেলাটিতে ২ লাখ ৩৫ হাজার ৪৮ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ১৮ হাজার ১৭ জন পুরুষ এবং ১ লাখ ১৭ হাজার ৩১ জন নারী ভোটার রয়েছেন।
এ ছাড়া বাঘারপাড়ার ৯টি ইউনিয়নে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৮১টি। মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৪৮৫টি। যেখানে ৮১ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ৪৮৫ জন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও ৯৭০ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করবেন। উপজেলাটিতে ১ লাখ ৭৯ হাজার ১৭৫ জন ভোটারের মধ্যে ৯১ হাজার ৫৯০ জন পুরুষ এবং ৮৭ হাজার ৫৮৫ জন নারী ভোটার রয়েছেন।
সব মিলিয়ে ৩৫টি ইউনিয়নে ৬ হাজার ৯২ জন কর্মকর্তা ভোট গ্রহণে দায়িত্ব পালন করবেন।
জেষ্ঠ্য নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ূণ কবির আরও জানান, নির্বাচনে মনিরামপুরে ৭৮ জন চেয়ারম্যান, ৬০৫ জন সাধারণ সদস্য এবং ১৮০ জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। এ ছাড়া শার্শায় ৪৩ জন চেয়ারম্যান, ৪০৬ জন সাধারণ সদস্য এবং ৯৫ জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে লড়ছেন। আর বাঘারপাড়ায় চেয়ারম্যান পদে ৫০ জন, সাধারণ সদস্য ৩১৯ এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১০২ জন মাঠে আছেন।
এদিকে নির্বাচনের আগে ৩টি উপজেলাতেই ঘটেছে সংহিসতার ঘটনা। হামলা ও সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন চেয়ারম্যান, মেম্বার প্রার্থীসহ শতাধিক ব্যক্তি। এমনকি নির্বাচনের মাঠে সংহিসতার হুমকি দিয়ে আলোচনায় এসেছেন একাধিক নেতাও। এসব বিষয় আমলে রেখে নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্ন করতে ঢেলে সাজানো হয়েছে আইনশৃংখলা ব্যবস্থাকে। নেওয়া হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মো. জাহাংগীর আলম জানান, মোট ২ হাজার ৫৯২ জন পুলিশ সদস্য নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন। পাশাপাশি ৫ হাজার ৭৯৭ জন আনসার সদস্য থাকবেন। প্রতি কেন্দ্রে একজন এসআই’এর নেতৃত্বে ৫ জন করে পুলিশ ও ১৭ জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। বুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে পুলিশ সদস্য থাকবেন ৬ জন করে।
যশোরের ৪৯ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্ণেল সেলিম রেজা জানান, নির্বাচন সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্ন করতে প্রতিটি উপজেলায় ৩টি করে ৯ প্লাটুন বিজিবি সদস্য মোতায়েন রয়েছে। এ ছাড়াও ২ প্লাটুন করে মোট ৬ প্লাটুন টহল টিম আপদকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য মাঠে আছে।
যশোরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মো. সায়েমুজ্জামান জানান, ‘নির্বাচনে ১৩ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া ২৩ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও রয়েছেন সার্বিক পরিস্থিতি মোকাবেলায়।’
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মো. সায়েমুজ্জামান বলেন, ‘শনিবার দুপুর থেকেই প্রশাসনের সর্বস্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সদস্যরা মাঠে নেমেছেন। তারা একটানা নির্বাচন শেষ হওয়ার পরও দায়িত্ব পালন করবেন। যাতে নির্বাচন পরবর্তী সময়ে কেউ কোন ধরণের সহিংস ঘটনা ঘটাতে না পারে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে