মো. মিরাজ হোসাইন, দৌলতখান (ভোলা)
চলতি মৌসুমে ভোলার দৌলতখানে আমনের ভালো ফলন হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকাই আশানুরূপ ফলনের কারণ বলে জানা গেছে। তবে ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় আমন চাষিরা। কিছু কিছু এলাকায় শ্রমিক সংকট থাকায় ধান কাটতে বিলম্ব হচ্ছে। এতে জমিতে পাকা ধান ঝরে পড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষিরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ফসলের মাঠে আমন ধান কাটার ধুম পড়েছে। সোনালি ধান কাটা, মাড়াই ও ঘরে তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। কেউ কেউ কাটা ধান আঁটি বেঁধে মাথায় করে, কেউবা পরিবহনে করে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন। গত ১ সপ্তাহে উপজেলায় ১০ ভাগ ধান কাটা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, চলতি মৌসুমে দৌলতখান উপজেলায় সাড়ে ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। আমনের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেছে। ২০২১-২০২২ অর্থ-বছরের সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের সহায়তায় দৌলতখান উপজেলায় ৮টি কম্বাইন্ড হারভেস্টর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আমন মৌসুমে ৫৫০ জন কৃষককে বিনা মূল্যে উন্নত জাতের বীজ ও রাসায়নিক সার দেওয়া হয়।
সৈয়দপুর ইউনিয়নের চরশুভী গ্রামের কৃষক রুহুল আমিন বলেন, ‘নিয়মিত পরিচর্যা ও সময়মতো সার প্রয়োগের ফলে ফলন ভালো হয়েছে। তবে শ্রমিক সংকট থাকায় জমি থেকে ধান কাটতে সময় বেশি লাগছে। ব্যয়ও বেড়েছে। যাঁরা হারভেস্টর মেশিন দিয়ে ধান কাটতে পারছেন, কম সময় ও খরচে ফলন ঘরে তুলতে পারছেন।
একই এলাকার কৃষক রিয়াজ বলেন, ‘গত মৌসুমে অতিবৃষ্টির কারণে আমনের ফলন ভালো হয়নি। এ বছর অনুকূল আবহাওয়া থাকায় এবং পোকার আক্রমণ ও রোগ-বালাই কম হওয়ায় ফলন হয়েছে বেশি। যদি ধানের ভালো দাম পাওয়া যায়, লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুস সামি জানান, সরকার যদি উন্নয়ন সহায়তা বৃদ্ধি করে এবং ভর্তুকি মূল্যে আরও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দেয়, চাষাবাদে কৃষকের খরচ কমে যাবে। এতে কৃষকেরা ফসল উৎপাদনে আগ্রহী হয়ে উঠবেন। চাষিরা কৃষি বিভাগের পরামর্শ নিয়ে চাষা করায় ফলন ভালো হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সুমন হাওলাদার বলেন, দৌলতখান উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ৩ জন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা স্থানীয় কৃষকদের উন্নত জাতের বীজ ও নতুন নতুন কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা দিয়ে থাকেন। চলতি আমন মৌসুমে সরকার ভর্তুকির মাধ্যমে উপজেলায় কৃষকদের ৮টি কম্বাইন্ড হারভেস্টর বরাদ্দ দিয়েছে। এতে অল্প খরচে ধান কাটা, মাড়াই এবং মাঠ থেকে ধান আনা সহজ হবে। পর্যায়ক্রমে কৃষকেরা যান্ত্রিক নির্ভরশীল হলে, শ্রমিক সংকট কেটে যাবে এবং ফসল উৎপাদন বাড়বে।
চলতি মৌসুমে ভোলার দৌলতখানে আমনের ভালো ফলন হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকাই আশানুরূপ ফলনের কারণ বলে জানা গেছে। তবে ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় আমন চাষিরা। কিছু কিছু এলাকায় শ্রমিক সংকট থাকায় ধান কাটতে বিলম্ব হচ্ছে। এতে জমিতে পাকা ধান ঝরে পড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন চাষিরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ফসলের মাঠে আমন ধান কাটার ধুম পড়েছে। সোনালি ধান কাটা, মাড়াই ও ঘরে তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। কেউ কেউ কাটা ধান আঁটি বেঁধে মাথায় করে, কেউবা পরিবহনে করে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন। গত ১ সপ্তাহে উপজেলায় ১০ ভাগ ধান কাটা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, চলতি মৌসুমে দৌলতখান উপজেলায় সাড়ে ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। আমনের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেছে। ২০২১-২০২২ অর্থ-বছরের সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের সহায়তায় দৌলতখান উপজেলায় ৮টি কম্বাইন্ড হারভেস্টর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আমন মৌসুমে ৫৫০ জন কৃষককে বিনা মূল্যে উন্নত জাতের বীজ ও রাসায়নিক সার দেওয়া হয়।
সৈয়দপুর ইউনিয়নের চরশুভী গ্রামের কৃষক রুহুল আমিন বলেন, ‘নিয়মিত পরিচর্যা ও সময়মতো সার প্রয়োগের ফলে ফলন ভালো হয়েছে। তবে শ্রমিক সংকট থাকায় জমি থেকে ধান কাটতে সময় বেশি লাগছে। ব্যয়ও বেড়েছে। যাঁরা হারভেস্টর মেশিন দিয়ে ধান কাটতে পারছেন, কম সময় ও খরচে ফলন ঘরে তুলতে পারছেন।
একই এলাকার কৃষক রিয়াজ বলেন, ‘গত মৌসুমে অতিবৃষ্টির কারণে আমনের ফলন ভালো হয়নি। এ বছর অনুকূল আবহাওয়া থাকায় এবং পোকার আক্রমণ ও রোগ-বালাই কম হওয়ায় ফলন হয়েছে বেশি। যদি ধানের ভালো দাম পাওয়া যায়, লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুস সামি জানান, সরকার যদি উন্নয়ন সহায়তা বৃদ্ধি করে এবং ভর্তুকি মূল্যে আরও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দেয়, চাষাবাদে কৃষকের খরচ কমে যাবে। এতে কৃষকেরা ফসল উৎপাদনে আগ্রহী হয়ে উঠবেন। চাষিরা কৃষি বিভাগের পরামর্শ নিয়ে চাষা করায় ফলন ভালো হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সুমন হাওলাদার বলেন, দৌলতখান উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ৩ জন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা স্থানীয় কৃষকদের উন্নত জাতের বীজ ও নতুন নতুন কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা দিয়ে থাকেন। চলতি আমন মৌসুমে সরকার ভর্তুকির মাধ্যমে উপজেলায় কৃষকদের ৮টি কম্বাইন্ড হারভেস্টর বরাদ্দ দিয়েছে। এতে অল্প খরচে ধান কাটা, মাড়াই এবং মাঠ থেকে ধান আনা সহজ হবে। পর্যায়ক্রমে কৃষকেরা যান্ত্রিক নির্ভরশীল হলে, শ্রমিক সংকট কেটে যাবে এবং ফসল উৎপাদন বাড়বে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৪ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে