বাঘারপাড়া প্রতিনিধি
যশোরের বাঘারপাড়ায় তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় ১৪ নেতাকে বহিষ্কারের সুপারিশ করেছে জেলা আ. লীগ। গত সোমবার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী দলীয় গঠনতন্ত্রের ধারা ৪৭ এর উপধারা (১১) ‘জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কেহ দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হইলে দল হইতে সরাসরি বহিষ্কার হইবেন এবং যাহারা দলীয় প্রার্থীর বিরোধিতা করবেন, তাহার তদন্তসাপেক্ষ মূল দল বা সহযোগী সংগঠন হইতে বহিষ্কৃত হইবেন।’
নির্দেশনা মোতাবেক ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাঘারপাড়ার আট ইউনিয়ন থেকে ১৪ জন বিদ্রোহী প্রার্থীকে দলের স্ব স্ব পদ থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে। এ সুপারিশ আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বাঘারপাড়া উপজেলার বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করা প্রার্থীরা হলেন জহুরপুর ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি বদর উদ্দীন মোল্যা, উপজেলা সৈনিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন, বন্দবিলা ইউনিয়নে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জয়।
রায়পুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মোশারেফ হোসেন, সদস্য মঞ্জুর রশিদ স্বপন, নারিকেলবাড়ীয়া ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা তাঁতি লীগের সভাপতি আবু তাহের আবুল সরদার, ধলগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য আতিয়ার রহমান সরদার।
দোহাকুলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি অরুণ অধিকারী, দরাজহাট ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি মোহাম্মাদ আলী, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আয়ুব হোসেন বাবলু, ওয়ার্ড আ. লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ইলিয়াস, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, বাসুয়াড়ি ইউনিয়ন যুব লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সাঈদ সরদার ও মিজানুর রহমান।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে কোনো নেতাকর্মীর অবস্থান দল কাম্য করে না।’
তিনি বলেন, ‘এসব বহিষ্কৃত প্রার্থীরা বিদ্রোহী ভোট করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছিলেন। আওয়ামী লীগ চায় স্বচ্ছ রাজনীতি। তাই এসব ঘোলাটে নেতা কর্মীদের দলে প্রয়োজন নেই।’
আগামী ২৮ নভেম্বর বাঘারপাড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচন ঘিরে ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগের এক প্রার্থীর নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আরেক প্রার্থী তাঁর প্রাচার মাইক ভাঙচুরের অভিযোগ তুলেছেন।
তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাঘারপাড়া থানার পুলিশ। তাঁরা ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতেও ব্যবস্থা নিচ্ছে।
যশোরের বাঘারপাড়ায় তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় ১৪ নেতাকে বহিষ্কারের সুপারিশ করেছে জেলা আ. লীগ। গত সোমবার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী দলীয় গঠনতন্ত্রের ধারা ৪৭ এর উপধারা (১১) ‘জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কেহ দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হইলে দল হইতে সরাসরি বহিষ্কার হইবেন এবং যাহারা দলীয় প্রার্থীর বিরোধিতা করবেন, তাহার তদন্তসাপেক্ষ মূল দল বা সহযোগী সংগঠন হইতে বহিষ্কৃত হইবেন।’
নির্দেশনা মোতাবেক ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাঘারপাড়ার আট ইউনিয়ন থেকে ১৪ জন বিদ্রোহী প্রার্থীকে দলের স্ব স্ব পদ থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে। এ সুপারিশ আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বাঘারপাড়া উপজেলার বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করা প্রার্থীরা হলেন জহুরপুর ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি বদর উদ্দীন মোল্যা, উপজেলা সৈনিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন, বন্দবিলা ইউনিয়নে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জয়।
রায়পুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মোশারেফ হোসেন, সদস্য মঞ্জুর রশিদ স্বপন, নারিকেলবাড়ীয়া ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা তাঁতি লীগের সভাপতি আবু তাহের আবুল সরদার, ধলগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য আতিয়ার রহমান সরদার।
দোহাকুলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি অরুণ অধিকারী, দরাজহাট ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি মোহাম্মাদ আলী, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আয়ুব হোসেন বাবলু, ওয়ার্ড আ. লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ইলিয়াস, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, বাসুয়াড়ি ইউনিয়ন যুব লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সাঈদ সরদার ও মিজানুর রহমান।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে কোনো নেতাকর্মীর অবস্থান দল কাম্য করে না।’
তিনি বলেন, ‘এসব বহিষ্কৃত প্রার্থীরা বিদ্রোহী ভোট করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছিলেন। আওয়ামী লীগ চায় স্বচ্ছ রাজনীতি। তাই এসব ঘোলাটে নেতা কর্মীদের দলে প্রয়োজন নেই।’
আগামী ২৮ নভেম্বর বাঘারপাড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচন ঘিরে ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগের এক প্রার্থীর নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আরেক প্রার্থী তাঁর প্রাচার মাইক ভাঙচুরের অভিযোগ তুলেছেন।
তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাঘারপাড়া থানার পুলিশ। তাঁরা ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতেও ব্যবস্থা নিচ্ছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে