কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে চলতি আমন মৌসুমে সরকারিভাবে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ পূরণ হয়েছে। তবে উপজেলায় ধান সংগৃহীত হয়েছে মাত্র ১৯ শতাংশ। এর কারণ হিসেবে সরকারিভাবে ধানের কম মূল্য নির্ধারণই এর প্রধান কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলার শহীদনগর বাজার, শমশেরনগর, মুন্সিবাজার, আদমপুর বাজার ও বিভিন্ন গ্রামের কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আমন মৌসুমে শুরুর দিকে মণপ্রতি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায় ধান বিক্রি হয়েছে। তবে গত দুই সপ্তাহ ধরে ধানের মণ ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা করে বিক্রি করছেন তাঁরা। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় স্থানীয় বাজারে বেশি দামে ধান বিক্রি হচ্ছে।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি আমন মৌসুমে উপজেলায় প্রতিকেজি আমন ধানের দাম ২৭ টাকা কেজি এবং চাল ৪০ টাকা ঠিক দিয়েছিল খাদ্য মন্ত্রণালয়। উপজেলায় এবারের ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ১৮৭ মেট্রিক টন। সংগ্রহ করা হয়েছে মাত্র ২২৯ মেট্রিক টন।
উপজেলায় সেদ্ধ চালের চাহিদা থাকায় লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ৫১৭ মেট্রিক টন কারা হয়েছে। শতভাগ সেদ্ধ চালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে উপজেলায়।
উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়ন কৃষক ওয়াজিদ মিয়া বলেন, ‘আমরা বাজারে পাইকারি বাজারে রঞ্জিত জাতের ধান ১ হাজার ৮০ টাকা এবং স্বর্ণা জাতের ধান ১ হাজার টাকা মণ বিক্রি করেছি। এ ধান বিক্রি করতে আমাদের কোনো যাতায়াত খরচ লাগেনি। এ ছাড়া অনেক পাইকার বাড়ি থেকে ধান কিনে নিয়ে যান। সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে খরচ বেড়ে যায়। আমরা সরকারি মূল্যের চেয়ে বেশি দামে স্থানীয় বাজারে ধান বিক্রি করতে পারছি।’
শহীদনগর বাজারের ব্যবসায়ী শ্রি-নিবাস বলেন, সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় বাজারে ধানের দাম কাছাকাছি থাকায় আমরা ব্যবসায়ীরা চাহিদামতো ধান কেনা বেচা করতে পারছি না।
উপজেলার বাসন্তী রাইস মিলের মালিক কানু চন্দ্র দেব বলেন, বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা এখনো ধান মজুত করে রেখেছেন। কৃষকেরা সরকারের ঠিক করে দেওয়া দামের তুলনায় কেজিতে ১ টাকা করে বেশি বিক্রি করতে পারছেন আমাদের কাছে।
জানতে চাইলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা দীপক মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয় ধানের যে মূল্য ঠিক করে দিয়েছে এর থেকে বাজারের ধানের পাইকারি দোকান গুলোতে কৃষকেরা ভালো দাম পাচ্ছেন।
এ জন্য সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে তাঁদের আগ্রহ কম। এ ছাড়া সার্বিক খরচ বিবেচনা করে কৃষকেরা এলাকার বাজারে কাছাকাছি দামে বিক্রি করার কারণে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
চালের বিষয়ে তিনি জানান, উপজেলার মিলারদের সঙ্গে চুক্তি থাকায় চাল সরবরাহ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে চলতি আমন মৌসুমে সরকারিভাবে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ পূরণ হয়েছে। তবে উপজেলায় ধান সংগৃহীত হয়েছে মাত্র ১৯ শতাংশ। এর কারণ হিসেবে সরকারিভাবে ধানের কম মূল্য নির্ধারণই এর প্রধান কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলার শহীদনগর বাজার, শমশেরনগর, মুন্সিবাজার, আদমপুর বাজার ও বিভিন্ন গ্রামের কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আমন মৌসুমে শুরুর দিকে মণপ্রতি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায় ধান বিক্রি হয়েছে। তবে গত দুই সপ্তাহ ধরে ধানের মণ ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা করে বিক্রি করছেন তাঁরা। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় স্থানীয় বাজারে বেশি দামে ধান বিক্রি হচ্ছে।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি আমন মৌসুমে উপজেলায় প্রতিকেজি আমন ধানের দাম ২৭ টাকা কেজি এবং চাল ৪০ টাকা ঠিক দিয়েছিল খাদ্য মন্ত্রণালয়। উপজেলায় এবারের ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ১৮৭ মেট্রিক টন। সংগ্রহ করা হয়েছে মাত্র ২২৯ মেট্রিক টন।
উপজেলায় সেদ্ধ চালের চাহিদা থাকায় লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ৫১৭ মেট্রিক টন কারা হয়েছে। শতভাগ সেদ্ধ চালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে উপজেলায়।
উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়ন কৃষক ওয়াজিদ মিয়া বলেন, ‘আমরা বাজারে পাইকারি বাজারে রঞ্জিত জাতের ধান ১ হাজার ৮০ টাকা এবং স্বর্ণা জাতের ধান ১ হাজার টাকা মণ বিক্রি করেছি। এ ধান বিক্রি করতে আমাদের কোনো যাতায়াত খরচ লাগেনি। এ ছাড়া অনেক পাইকার বাড়ি থেকে ধান কিনে নিয়ে যান। সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে খরচ বেড়ে যায়। আমরা সরকারি মূল্যের চেয়ে বেশি দামে স্থানীয় বাজারে ধান বিক্রি করতে পারছি।’
শহীদনগর বাজারের ব্যবসায়ী শ্রি-নিবাস বলেন, সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় বাজারে ধানের দাম কাছাকাছি থাকায় আমরা ব্যবসায়ীরা চাহিদামতো ধান কেনা বেচা করতে পারছি না।
উপজেলার বাসন্তী রাইস মিলের মালিক কানু চন্দ্র দেব বলেন, বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা এখনো ধান মজুত করে রেখেছেন। কৃষকেরা সরকারের ঠিক করে দেওয়া দামের তুলনায় কেজিতে ১ টাকা করে বেশি বিক্রি করতে পারছেন আমাদের কাছে।
জানতে চাইলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা দীপক মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয় ধানের যে মূল্য ঠিক করে দিয়েছে এর থেকে বাজারের ধানের পাইকারি দোকান গুলোতে কৃষকেরা ভালো দাম পাচ্ছেন।
এ জন্য সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে তাঁদের আগ্রহ কম। এ ছাড়া সার্বিক খরচ বিবেচনা করে কৃষকেরা এলাকার বাজারে কাছাকাছি দামে বিক্রি করার কারণে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
চালের বিষয়ে তিনি জানান, উপজেলার মিলারদের সঙ্গে চুক্তি থাকায় চাল সরবরাহ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে