‘দৌড়’-এ আপনি শামিল হলেন কীভাবে?
এই গল্পটা রায়হান খান যখন শোনালেন, ভীষণ ভালো লেগেছিল। চরিত্রটির এত চড়াই-উতরাই, এত মুহুর্মুহু পরিবর্তন আমার কাছে চ্যালেঞ্জিংই মনে হয়েছে। খুব হিসাব করে অভিনয় করার মতো চরিত্র। যে কাজটা করতে গিয়ে মনে হবে কিছু অ্যাচিভ করলাম। এ ধরনের কাজ আমার বরাবরই ভালো লাগে। একটা তৃপ্তি পাওয়া যায়। সব সময় তো এমন কাজ করা হয় না। পাই না তেমন।
কতটা সময় দিতে হয়েছে এ সিরিজের জন্য?
যতটুকু শিডিউল নির্মাতা আমার কাছে চেয়েছিলেন, বোধ হয় এর দ্বিগুণ শিডিউল লাগল ফাইনালি। তারপরও কাজটা করলাম আমরা। তারিক আনাম খানের কথা বলব। তারপর দিনার, আমি, রোবেনা রেজা জুঁই, সুজন, উজ্জল, ইরফান সাজ্জাদ, শিশুচরিত্রে অভিনয় করা রাফাজ—সবার একাগ্রতা এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভীষণভাবে।
দৌড়-এর শুটিংয়ের ব্যাপারে জানতে চাই। আউটডোরে অনেক দৌড়ঝাঁপ দেখলাম ট্রেলারে। কতটা কঠিন ছিল শুটিং?
৮৭টি স্পটে শুটিং করেছি আমরা। এতগুলো স্পটে গিয়ে শুটিং করা কতটা টাফ আপনিই ভাবুন! আমি খুব আশাবাদী সিরিজটি নিয়ে। গল্পটা খুবই দারুণ।
আপনার প্রথম সিরিজ ‘মহানগর’, এরপর ‘দৌড়’। দুটিই সমাজের অন্ধকার দিকটা দেখাচ্ছে। ওয়েব কনটেন্টের ক্ষেত্রে কী ধরনের গল্প প্রেফার করছেন আপনি?
আমার কাছে যেটা মনে হয়, সব দেশেই বোধ হয় এ রকম হয়, একটা গড্ডলিকা চলতে থাকে। এক ধরনের কাজ হলো, তো সেই ধরনের কাজ আরও ৫০টা তৈরি হতে থাকে। এটা আসলে শিল্পে একধরনের বন্ধ্যত্ব। নিত্যনতুন সৃষ্টি হচ্ছে শিল্পের কাজ। ওটিটিতে আমরা অনেক দিন ধরেই দেখছি, একটু থ্রিল, একটু রহস্য ধরনের গল্প। কিন্তু ব্যাপার হচ্ছে, শিল্পকে কোনো গণ্ডিতে আটকে রাখা ঠিক না। ওটিটিতে শুধু এ ধরনের কাজই হতে থাকবে, তারও কোনো মানে নেই। সোশ্যাল ড্রামা হতে পারে, পারিবারিক সম্পর্ক নিয়ে কাজ হতে পারে, হিউম্যারাস, স্যাটায়ার—অনেক কাজই হতে পারে। ওই জায়গা থেকে আমি চাই, সব ধরনের কাজই হোক।
এ সিরিজে ইন্তেখাব দিনার আপনার সার্বক্ষণিক সঙ্গী। ইদানীং ওটিটি মাধ্যমে দারুণ সব কাজ উপহার দিচ্ছেন তিনি। তাঁর সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?
দিনার নিঃসন্দেহে ভালো অভিনেতা। আমাদের একসঙ্গে চলাফেরাও অনেক দিনের। ওটিটি ছাড়াও এর মধ্যে এক-দুটি টেলিভিশন নাটকেও আমরা একসঙ্গে কাজ করলাম। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে খুব ভালো লাগে, চমৎকার একজন মানুষ। এটা জাস্ট ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য বলছি না। এটা আমার ভেতরের কথা।
‘দৌড়’-এ আপনি শামিল হলেন কীভাবে?
এই গল্পটা রায়হান খান যখন শোনালেন, ভীষণ ভালো লেগেছিল। চরিত্রটির এত চড়াই-উতরাই, এত মুহুর্মুহু পরিবর্তন আমার কাছে চ্যালেঞ্জিংই মনে হয়েছে। খুব হিসাব করে অভিনয় করার মতো চরিত্র। যে কাজটা করতে গিয়ে মনে হবে কিছু অ্যাচিভ করলাম। এ ধরনের কাজ আমার বরাবরই ভালো লাগে। একটা তৃপ্তি পাওয়া যায়। সব সময় তো এমন কাজ করা হয় না। পাই না তেমন।
কতটা সময় দিতে হয়েছে এ সিরিজের জন্য?
যতটুকু শিডিউল নির্মাতা আমার কাছে চেয়েছিলেন, বোধ হয় এর দ্বিগুণ শিডিউল লাগল ফাইনালি। তারপরও কাজটা করলাম আমরা। তারিক আনাম খানের কথা বলব। তারপর দিনার, আমি, রোবেনা রেজা জুঁই, সুজন, উজ্জল, ইরফান সাজ্জাদ, শিশুচরিত্রে অভিনয় করা রাফাজ—সবার একাগ্রতা এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ভীষণভাবে।
দৌড়-এর শুটিংয়ের ব্যাপারে জানতে চাই। আউটডোরে অনেক দৌড়ঝাঁপ দেখলাম ট্রেলারে। কতটা কঠিন ছিল শুটিং?
৮৭টি স্পটে শুটিং করেছি আমরা। এতগুলো স্পটে গিয়ে শুটিং করা কতটা টাফ আপনিই ভাবুন! আমি খুব আশাবাদী সিরিজটি নিয়ে। গল্পটা খুবই দারুণ।
আপনার প্রথম সিরিজ ‘মহানগর’, এরপর ‘দৌড়’। দুটিই সমাজের অন্ধকার দিকটা দেখাচ্ছে। ওয়েব কনটেন্টের ক্ষেত্রে কী ধরনের গল্প প্রেফার করছেন আপনি?
আমার কাছে যেটা মনে হয়, সব দেশেই বোধ হয় এ রকম হয়, একটা গড্ডলিকা চলতে থাকে। এক ধরনের কাজ হলো, তো সেই ধরনের কাজ আরও ৫০টা তৈরি হতে থাকে। এটা আসলে শিল্পে একধরনের বন্ধ্যত্ব। নিত্যনতুন সৃষ্টি হচ্ছে শিল্পের কাজ। ওটিটিতে আমরা অনেক দিন ধরেই দেখছি, একটু থ্রিল, একটু রহস্য ধরনের গল্প। কিন্তু ব্যাপার হচ্ছে, শিল্পকে কোনো গণ্ডিতে আটকে রাখা ঠিক না। ওটিটিতে শুধু এ ধরনের কাজই হতে থাকবে, তারও কোনো মানে নেই। সোশ্যাল ড্রামা হতে পারে, পারিবারিক সম্পর্ক নিয়ে কাজ হতে পারে, হিউম্যারাস, স্যাটায়ার—অনেক কাজই হতে পারে। ওই জায়গা থেকে আমি চাই, সব ধরনের কাজই হোক।
এ সিরিজে ইন্তেখাব দিনার আপনার সার্বক্ষণিক সঙ্গী। ইদানীং ওটিটি মাধ্যমে দারুণ সব কাজ উপহার দিচ্ছেন তিনি। তাঁর সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?
দিনার নিঃসন্দেহে ভালো অভিনেতা। আমাদের একসঙ্গে চলাফেরাও অনেক দিনের। ওটিটি ছাড়াও এর মধ্যে এক-দুটি টেলিভিশন নাটকেও আমরা একসঙ্গে কাজ করলাম। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে খুব ভালো লাগে, চমৎকার একজন মানুষ। এটা জাস্ট ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য বলছি না। এটা আমার ভেতরের কথা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে