প্রতিনিধি, নোয়াখালী
নোয়াখালীতে ইন্টারনেট সেবায় সরকারি নিয়ম-নীতি মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি টাকা দিয়েও গ্রাহকেরা ভালো গতি পাচ্ছেন না। ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৬ জুন সরকারি ঘোষিত ‘এক দেশ এক রেট’ ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পাচ্ছেন না নোয়াখালীর গ্রাহকেরা। ১ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী এমবিপিএস হিসেবে যে টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, তার যথাযথ সেবা নেই।
ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কয়েকজন গ্রাহক বলেন, ৫ এমবিপিএস গতির জন্য তাঁরা ৭০০ টাকা দিচ্ছেন। কিন্তু নির্ধারিত গতির ইন্টারনেট পাচ্ছেন না। একটি ৫০ এমবির ভিডিও ডাউনলোড করতে বেশ সময় নিচ্ছে। সাধারণ গ্রাহকেরা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে বারবার বললেও সমাধান হচ্ছে না। বরং তাঁদের কম্পিউটারে সমস্যা আছে বলে মন্তব্য করছেন ব্যবসায়ীরা।
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৫ এমবিপিএস গতির জন্য ৫০০ টাকা, ১০ এমবিপিএস গতির জন্য ৮০০ ও ২০ এমবিপিএস-এর জন্য ১২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। দেখা যায়, জেলার বেশির ভাগ গ্রাহক ব্যবহার করছেন ৫ এমবিপিএস ও ১০ এমবিপিএস। ২০ এমবিপিএস গতির গ্রাহক হাতেগোনা।
৫ ও ১০ এমবিপিএস গতি ব্যবহারকারীরা জানান, ৫ এমবিপিএস ব্যবহারকারীরা সর্বোচ্চ ৩ এমবিপিএস পাচ্ছেন। তাও নিয়মিত নয়, মাঝে মাঝে। একই অবস্থা ১০ এমবিপিএস ব্যবহারকারীদেরও। ৫ ও ১০ এমবিপিএস গতির টাকা নেওয়া হলেও স্পিড দেওয়া হচ্ছে তার অর্ধেক।
জেলার কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ ও বেগমগঞ্জের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একাধিক গ্রাহক বলেন, সরকারি নির্দেশনার আগে তাঁরা ৫ এমবিপিএস গতির জন্য ৮০০-১০০০ টাকা দিয়েছেন। এখন সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৫০০ টাকা নেওয়ার কথা হলেও, ব্যবসায়ীরা তাঁদের কাছ থেকে নিচ্ছেন ৭০০-৮০০ টাকা। কিন্তু সে হিসেবে ইন্টারনেটের গতি অনেক কম।
জেলা শহর মাইজদীর কিছু ব্যবসায়ী সরকারি নির্দেশনা মানলেও, বেশির ভাগ উপজেলা শহরের ব্রডব্যান্ড ব্যবসায়ীরা সরকারি নির্দেশনা মানছেন না।
নোয়াখালী ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সমিতির তথ্য অনুযায়ী, এ ব্যবসার সঙ্গে ৬০ জনের বেশি ব্যবসায়ী যুক্ত আছেন। এঁদের মধ্যে বড়জোর দুই শতাংশের সরকারি নির্দিষ্ট দপ্তরের লাইসেন্স আছে। অন্যরা নিজেদের ইচ্ছামতো টাকা নিচ্ছেন এবং সেবা দিচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রক সংস্থার তদারকি বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন সমিতি ও সাধারণ গ্রাহকেরা।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে জেলা পর্যায়ের একাধিক ব্রডব্যান্ড ব্যবসায়ী বলেন, সরকারের নির্ধারিত মূল্য অনুযায়ী গতি দিতে গেলে ব্যবসা করা কোনোভাবে সম্ভব নয়। তাঁদের দাবি, ঢাকা থেকে প্রতি এমবিপিএস নিতে তাঁদের খরচ হচ্ছে ৯০ টাকা। আবার তা হাউসে পৌঁছে দিতে খরচ হচ্ছে আরও ৫০ টাকা, সব মিলিয়ে প্রতি এমবিপিএস গতি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত খরচ হচ্ছে ১৫০-১৬০ টাকা। এ ক্ষেত্রে ৫ এমবিপিএস গতিতে ব্যবসায়ীর প্রায় সাড়ে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা খরচ হচ্ছে। এ জন্য ব্যবসায়ীরা সরকারের ওই নির্দেশনাকে পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছেন।
নোয়াখালীতে ইন্টারনেট সেবায় সরকারি নিয়ম-নীতি মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি টাকা দিয়েও গ্রাহকেরা ভালো গতি পাচ্ছেন না। ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৬ জুন সরকারি ঘোষিত ‘এক দেশ এক রেট’ ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পাচ্ছেন না নোয়াখালীর গ্রাহকেরা। ১ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী এমবিপিএস হিসেবে যে টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, তার যথাযথ সেবা নেই।
ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কয়েকজন গ্রাহক বলেন, ৫ এমবিপিএস গতির জন্য তাঁরা ৭০০ টাকা দিচ্ছেন। কিন্তু নির্ধারিত গতির ইন্টারনেট পাচ্ছেন না। একটি ৫০ এমবির ভিডিও ডাউনলোড করতে বেশ সময় নিচ্ছে। সাধারণ গ্রাহকেরা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে বারবার বললেও সমাধান হচ্ছে না। বরং তাঁদের কম্পিউটারে সমস্যা আছে বলে মন্তব্য করছেন ব্যবসায়ীরা।
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৫ এমবিপিএস গতির জন্য ৫০০ টাকা, ১০ এমবিপিএস গতির জন্য ৮০০ ও ২০ এমবিপিএস-এর জন্য ১২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। দেখা যায়, জেলার বেশির ভাগ গ্রাহক ব্যবহার করছেন ৫ এমবিপিএস ও ১০ এমবিপিএস। ২০ এমবিপিএস গতির গ্রাহক হাতেগোনা।
৫ ও ১০ এমবিপিএস গতি ব্যবহারকারীরা জানান, ৫ এমবিপিএস ব্যবহারকারীরা সর্বোচ্চ ৩ এমবিপিএস পাচ্ছেন। তাও নিয়মিত নয়, মাঝে মাঝে। একই অবস্থা ১০ এমবিপিএস ব্যবহারকারীদেরও। ৫ ও ১০ এমবিপিএস গতির টাকা নেওয়া হলেও স্পিড দেওয়া হচ্ছে তার অর্ধেক।
জেলার কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ ও বেগমগঞ্জের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একাধিক গ্রাহক বলেন, সরকারি নির্দেশনার আগে তাঁরা ৫ এমবিপিএস গতির জন্য ৮০০-১০০০ টাকা দিয়েছেন। এখন সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৫০০ টাকা নেওয়ার কথা হলেও, ব্যবসায়ীরা তাঁদের কাছ থেকে নিচ্ছেন ৭০০-৮০০ টাকা। কিন্তু সে হিসেবে ইন্টারনেটের গতি অনেক কম।
জেলা শহর মাইজদীর কিছু ব্যবসায়ী সরকারি নির্দেশনা মানলেও, বেশির ভাগ উপজেলা শহরের ব্রডব্যান্ড ব্যবসায়ীরা সরকারি নির্দেশনা মানছেন না।
নোয়াখালী ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সমিতির তথ্য অনুযায়ী, এ ব্যবসার সঙ্গে ৬০ জনের বেশি ব্যবসায়ী যুক্ত আছেন। এঁদের মধ্যে বড়জোর দুই শতাংশের সরকারি নির্দিষ্ট দপ্তরের লাইসেন্স আছে। অন্যরা নিজেদের ইচ্ছামতো টাকা নিচ্ছেন এবং সেবা দিচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রক সংস্থার তদারকি বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন সমিতি ও সাধারণ গ্রাহকেরা।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে জেলা পর্যায়ের একাধিক ব্রডব্যান্ড ব্যবসায়ী বলেন, সরকারের নির্ধারিত মূল্য অনুযায়ী গতি দিতে গেলে ব্যবসা করা কোনোভাবে সম্ভব নয়। তাঁদের দাবি, ঢাকা থেকে প্রতি এমবিপিএস নিতে তাঁদের খরচ হচ্ছে ৯০ টাকা। আবার তা হাউসে পৌঁছে দিতে খরচ হচ্ছে আরও ৫০ টাকা, সব মিলিয়ে প্রতি এমবিপিএস গতি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত খরচ হচ্ছে ১৫০-১৬০ টাকা। এ ক্ষেত্রে ৫ এমবিপিএস গতিতে ব্যবসায়ীর প্রায় সাড়ে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা খরচ হচ্ছে। এ জন্য ব্যবসায়ীরা সরকারের ওই নির্দেশনাকে পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে