নিজস্ব প্রতিবেদক, সারা দেশ
কারও হাতে ছিল ফুলের তোড়া, কেউ পরেছেন কালো শাড়ি-পাঞ্জাবি। কেউ কেউ নিয়ে আসেন লাল-সবুজের পতাকা। সবার একটাই ইচ্ছে, বেগম মুশতারী শফীকে শেষবারের মতো দেখা। তাঁর মরদেহ শহীদ মিনারে সকাল ৯টায় আনার আগেই রাস্তায় ভিড় জমতে শুরু করে। বেলা যত গড়িয়েছে, ভিড়ও বেড়েছে তত। শ্রদ্ধা জানানোর সময় অনেকের চোখে ছিল পানি। ফাঁকে ফাঁকে স্মৃতিচারণা করেছেন বিশিষ্টজনেরা।
ঢাকা থেকেও বিদায় জানাতে এসেছিলেন অনেকে। চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গতকাল বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলে শ্রদ্ধাঞ্জলি। সেখানে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো কফিনে জানানো হয় রাষ্ট্রীয় সম্মাননা। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আ স ম জামশেদ খন্দকারের নেতৃত্বে গার্ড অব অনার দেয় পুলিশের একটি দল। জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিকেলে নগরীর চৈতন্যগলি কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হন মুশরারী শফী।
তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে আসা একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি ও সাংবাদিক আবুল মোমেন বলেন, বেগম মুশতারী শফীর জীবন ত্যাগ ও সংগ্রামের জীবন। মুক্তিযুদ্ধে তিনি স্বামী ও ভাইকে হারিয়েছেন। এরপরও দমে যাননি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য ড. শিরীণ আক্তার বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেই ধ্বংসাবস্থা থেকে তিনি উঠে দাঁড়িয়েছেন।
বেগম মুশতারী শফীর সন্তান মেহরাজ তাহসান শফী বলেন, ‘আমার মা অনেক কষ্ট করে আমাদের মানুষ করেছেন। তিনি শুধু পরিবারের গণ্ডির মধ্যেই আবদ্ধ থাকেননি। লড়াই-সংগ্রাম করেছেন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা বালাগাত উল্লাহ বলেন, ‘আমরা যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলাম, তাঁদের অনেকের যুদ্ধ একাত্তর সালের ১৬ ডিসেম্বর শেষ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বেগম মুশতারী শফীর যুদ্ধ শেষ হয়নি।’
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন, সিপিবি জেলার সাধারণ সম্পাদক অশোক সাহা, উদীচী জেলার সহসভাপতি ডা. চন্দন দাশ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
কারও হাতে ছিল ফুলের তোড়া, কেউ পরেছেন কালো শাড়ি-পাঞ্জাবি। কেউ কেউ নিয়ে আসেন লাল-সবুজের পতাকা। সবার একটাই ইচ্ছে, বেগম মুশতারী শফীকে শেষবারের মতো দেখা। তাঁর মরদেহ শহীদ মিনারে সকাল ৯টায় আনার আগেই রাস্তায় ভিড় জমতে শুরু করে। বেলা যত গড়িয়েছে, ভিড়ও বেড়েছে তত। শ্রদ্ধা জানানোর সময় অনেকের চোখে ছিল পানি। ফাঁকে ফাঁকে স্মৃতিচারণা করেছেন বিশিষ্টজনেরা।
ঢাকা থেকেও বিদায় জানাতে এসেছিলেন অনেকে। চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গতকাল বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলে শ্রদ্ধাঞ্জলি। সেখানে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো কফিনে জানানো হয় রাষ্ট্রীয় সম্মাননা। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আ স ম জামশেদ খন্দকারের নেতৃত্বে গার্ড অব অনার দেয় পুলিশের একটি দল। জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিকেলে নগরীর চৈতন্যগলি কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হন মুশরারী শফী।
তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে আসা একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি ও সাংবাদিক আবুল মোমেন বলেন, বেগম মুশতারী শফীর জীবন ত্যাগ ও সংগ্রামের জীবন। মুক্তিযুদ্ধে তিনি স্বামী ও ভাইকে হারিয়েছেন। এরপরও দমে যাননি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য ড. শিরীণ আক্তার বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেই ধ্বংসাবস্থা থেকে তিনি উঠে দাঁড়িয়েছেন।
বেগম মুশতারী শফীর সন্তান মেহরাজ তাহসান শফী বলেন, ‘আমার মা অনেক কষ্ট করে আমাদের মানুষ করেছেন। তিনি শুধু পরিবারের গণ্ডির মধ্যেই আবদ্ধ থাকেননি। লড়াই-সংগ্রাম করেছেন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা বালাগাত উল্লাহ বলেন, ‘আমরা যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলাম, তাঁদের অনেকের যুদ্ধ একাত্তর সালের ১৬ ডিসেম্বর শেষ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বেগম মুশতারী শফীর যুদ্ধ শেষ হয়নি।’
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন, সিপিবি জেলার সাধারণ সম্পাদক অশোক সাহা, উদীচী জেলার সহসভাপতি ডা. চন্দন দাশ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে