রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
তারকা চিকিৎসকদের নাম দেখে ছুটে আসেন রোগীরা। এসেই পড়েন বিপাকে। কাঙ্ক্ষিত মানের সেবা নেই, নেই শোভন ব্যবহার। রোগীদের প্রতি অবহেলা ও গাফিলতির অভিযোগ যেন সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অবশ্য রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে মালিকপক্ষের সম্পৃক্ততার কারণে সেবাগ্রহীতাদের কোনো অভিযোগই হালে পানি পায় না। দীর্ঘদিন ধরে এভাবেই চলছে রাজধানীর সেন্ট্রাল হাসপাতাল। সম্প্রতি চিকিৎসায় গাফিলতিতে নবজাতক সন্তানসহ মা মাহবুবা রহমান আঁখির মৃত্যুতে হাসপাতালটির অব্যবস্থাপনার বিষয়টি ফের আলোচনায় উঠে এসেছে।
আঁখির মৃত্যুতে সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গুরুতর কিছু অভিযোগ তুলেছেন ওই হাসপাতালেরই চিকিৎসক প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ সংযুক্তা সাহা।
আঁখি তাঁর অধীনেই স্বাভাবিক প্রসবের জন্য সেন্ট্রাল হাসপাতালে এসেছিলেন। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মিথ্যা তথ্য দিয়ে আঁখিকে ভর্তি করায় এবং অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে মা-সন্তান দুজনকে মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেয়।গতকাল মঙ্গলবার সকালে নিজ বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংযুক্তা সাহা জানান, আঁখিকে যখন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, তখন তিনি দেশেই ছিলেন না। তাঁকে না জানিয়ে ওই রোগীকে ভর্তি করা হয়েছে।
আঁখির মৃত্যুর জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে এই চিকিৎসক বলেন, ‘কোনো চিকিৎসকের অধীনে রোগী ভর্তির ক্ষেত্রে নিজস্ব কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা এখানে নেই। বরং বছরের পর বছর ধরে কোনো চিকিৎসকের লিখিত সম্মতি না নিয়েই রোগী ভর্তি করা হয়। মাহবুবা রহমান আঁখিকে ভর্তি করার সময়ও আমার সম্মতি নেওয়া হয়নি।’
এ তো গেল রোগী ভর্তি ও চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে সেন্ট্রাল হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে আছে অনুমোদন ছাড়াই ভবন সম্প্রসারণ, হালনাগাদ পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকা, বিএমডিসি আইন লঙ্ঘন ও রোগীদের সঙ্গে শোভন আচরণ না করা।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে সেন্ট্রাল হাসপাতাল গিয়ে রোগী ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে অব্যবস্থাপনার অনেক অভিযোগ উঠে এসেছে।
সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি কয়েকজন রোগীর স্বজন জানান, হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মচারী এমনকি পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের আচরণও অত্যন্ত খারাপ। যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা পড়ে থাকলেও সেগুলো পরিষ্কার করা হয় না। এমনকি রোগীর শারীরিক অবস্থা জানতে চাইলেও চিকিৎসক-নার্সরা রূঢ় ব্যবহার করেন।
এক রোগীর স্বজন শামীম আাহমেদ বলেন, ‘আমরা বিপুল পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে এখানে উন্নত সেবার জন্য আসি। কিন্তু এদের আচার-আচরণে মনে হয় আমাদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অধীনে রোগী ভর্তি করা হলেও এই হাসপাতালে রোগীর চিকিৎসা কে দেয় তা কেউ জানে না। এক শিশু রোগীর মা শারমিন বলেন, ‘এই হাসপাতালে বড় চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে সন্তানের চিকিৎসা করাতে এসে বিপাকে পড়ে গিয়েছি। একজন অধ্যাপকের অধীনে ছেলেকে ভর্তি করা হয়েছে, কিন্তু ছয় দিনেও তাঁর দেখা পাইনি। অথচ সেই অধ্যাপকের নামে প্রতিদিনই নির্ধারিত হারে বিল করা হয়।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেন্ট্রাল হাসপাতালে কর্মরত একজন স্বাস্থ্যসেবাকর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখানে একটি বড় সমস্যা হলো নবজাতক আইসিইউ ব্যবস্থাপনা। ওই বিভাগের কর্মরত চিকিৎসকেরা গুরুতর অসুস্থ কোনো শিশুকে আইসিইউতে না রেখে অন্য হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। অথচ যেসব শিশুর আইসিইউর প্রয়োজন নেই, তাদের আইসিইউতে রেখে বিপুল পরিমাণে বিল আদায় করেন।
অনুমোদন ছাড়াই বাড়ানো হয়েছে ৩ তলা
রাজধানীর গ্রিনরোডে সেন্ট্রাল হাসপাতাল নির্মাণের সময় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) সাততলা করার অনুমতি দেয়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে রাজউকের অনুমোদন ছাড়াই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আরও তিনতলা বাড়িয়ে দশতলায় রূপান্তর করে। ওপরের তিনতলায় ৩০টি কেবিন নির্মাণ করে তারা বিপুল পরিমাণ টাকা আয় করছে।
হালনাগাদ নয় পরিবেশ ছাড়পত্র
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মানুযায়ী বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে প্রতিবছর লাইসেন্স নবায়ন করতে হয়। কিন্তু সেন্ট্রাল হাসপাতালের পরিবেশ ছাড়পত্র হালনাগাদ নয়। ২০২২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর পরিবেশ ছাড়পত্রের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সেটি নবায়ন করেনি। এখানেও রাষ্ট্রীয় আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে।
বিএমডিসি আইন লঙ্ঘন
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমঅ্যান্ডডিসি) আইন অনুসারে চিকিৎসকের নাম ও ঠিকানা ব্যবহার বা প্রদর্শনের ক্ষেত্রে অবশ্যই বিএমডিসির হালনাগাদ নিবন্ধন নম্বর উল্লেখ করতে হবে। কিন্তু এসবের কিছুই তোয়াক্কা করছে না সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালের ভেতরে প্রদর্শিত বোর্ডে, চিকিৎসকদের প্যাড বা ভিজিটিং কার্ডে সেটি উল্লেখ করা হয় না। এমনকি হাসপাতালের ওয়েবসাইটে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের ছবিসহ নামের তালিকা থাকলেও সেখানে নেই বিএমডিসির নিবন্ধন নম্বর।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে সেন্ট্রাল হাসপাতালের ব্যবস্থাপক (বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) মো. মায়ানুর রসিদ (ব্যাসেল) বলেন, অনুমোদনহীন ভবন নির্মাণের বিষয়ে তাঁর জানা নেই। অধিদপ্তরের সব নিয়ম তাঁরা মেনে চলেন। হাসপাতালে কোনো অব্যবস্থাপনা থাকার কথা নয়। তাঁরা সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন বলেই এখানে কখনো রোগীর অভাব হয় না।
তারকা চিকিৎসকদের নাম দেখে ছুটে আসেন রোগীরা। এসেই পড়েন বিপাকে। কাঙ্ক্ষিত মানের সেবা নেই, নেই শোভন ব্যবহার। রোগীদের প্রতি অবহেলা ও গাফিলতির অভিযোগ যেন সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অবশ্য রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে মালিকপক্ষের সম্পৃক্ততার কারণে সেবাগ্রহীতাদের কোনো অভিযোগই হালে পানি পায় না। দীর্ঘদিন ধরে এভাবেই চলছে রাজধানীর সেন্ট্রাল হাসপাতাল। সম্প্রতি চিকিৎসায় গাফিলতিতে নবজাতক সন্তানসহ মা মাহবুবা রহমান আঁখির মৃত্যুতে হাসপাতালটির অব্যবস্থাপনার বিষয়টি ফের আলোচনায় উঠে এসেছে।
আঁখির মৃত্যুতে সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গুরুতর কিছু অভিযোগ তুলেছেন ওই হাসপাতালেরই চিকিৎসক প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ সংযুক্তা সাহা।
আঁখি তাঁর অধীনেই স্বাভাবিক প্রসবের জন্য সেন্ট্রাল হাসপাতালে এসেছিলেন। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মিথ্যা তথ্য দিয়ে আঁখিকে ভর্তি করায় এবং অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে মা-সন্তান দুজনকে মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেয়।গতকাল মঙ্গলবার সকালে নিজ বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংযুক্তা সাহা জানান, আঁখিকে যখন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, তখন তিনি দেশেই ছিলেন না। তাঁকে না জানিয়ে ওই রোগীকে ভর্তি করা হয়েছে।
আঁখির মৃত্যুর জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে এই চিকিৎসক বলেন, ‘কোনো চিকিৎসকের অধীনে রোগী ভর্তির ক্ষেত্রে নিজস্ব কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা এখানে নেই। বরং বছরের পর বছর ধরে কোনো চিকিৎসকের লিখিত সম্মতি না নিয়েই রোগী ভর্তি করা হয়। মাহবুবা রহমান আঁখিকে ভর্তি করার সময়ও আমার সম্মতি নেওয়া হয়নি।’
এ তো গেল রোগী ভর্তি ও চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে সেন্ট্রাল হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে আছে অনুমোদন ছাড়াই ভবন সম্প্রসারণ, হালনাগাদ পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকা, বিএমডিসি আইন লঙ্ঘন ও রোগীদের সঙ্গে শোভন আচরণ না করা।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে সেন্ট্রাল হাসপাতাল গিয়ে রোগী ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে অব্যবস্থাপনার অনেক অভিযোগ উঠে এসেছে।
সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি কয়েকজন রোগীর স্বজন জানান, হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মচারী এমনকি পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের আচরণও অত্যন্ত খারাপ। যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা পড়ে থাকলেও সেগুলো পরিষ্কার করা হয় না। এমনকি রোগীর শারীরিক অবস্থা জানতে চাইলেও চিকিৎসক-নার্সরা রূঢ় ব্যবহার করেন।
এক রোগীর স্বজন শামীম আাহমেদ বলেন, ‘আমরা বিপুল পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে এখানে উন্নত সেবার জন্য আসি। কিন্তু এদের আচার-আচরণে মনে হয় আমাদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অধীনে রোগী ভর্তি করা হলেও এই হাসপাতালে রোগীর চিকিৎসা কে দেয় তা কেউ জানে না। এক শিশু রোগীর মা শারমিন বলেন, ‘এই হাসপাতালে বড় চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে সন্তানের চিকিৎসা করাতে এসে বিপাকে পড়ে গিয়েছি। একজন অধ্যাপকের অধীনে ছেলেকে ভর্তি করা হয়েছে, কিন্তু ছয় দিনেও তাঁর দেখা পাইনি। অথচ সেই অধ্যাপকের নামে প্রতিদিনই নির্ধারিত হারে বিল করা হয়।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেন্ট্রাল হাসপাতালে কর্মরত একজন স্বাস্থ্যসেবাকর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখানে একটি বড় সমস্যা হলো নবজাতক আইসিইউ ব্যবস্থাপনা। ওই বিভাগের কর্মরত চিকিৎসকেরা গুরুতর অসুস্থ কোনো শিশুকে আইসিইউতে না রেখে অন্য হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। অথচ যেসব শিশুর আইসিইউর প্রয়োজন নেই, তাদের আইসিইউতে রেখে বিপুল পরিমাণে বিল আদায় করেন।
অনুমোদন ছাড়াই বাড়ানো হয়েছে ৩ তলা
রাজধানীর গ্রিনরোডে সেন্ট্রাল হাসপাতাল নির্মাণের সময় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) সাততলা করার অনুমতি দেয়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে রাজউকের অনুমোদন ছাড়াই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আরও তিনতলা বাড়িয়ে দশতলায় রূপান্তর করে। ওপরের তিনতলায় ৩০টি কেবিন নির্মাণ করে তারা বিপুল পরিমাণ টাকা আয় করছে।
হালনাগাদ নয় পরিবেশ ছাড়পত্র
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মানুযায়ী বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে প্রতিবছর লাইসেন্স নবায়ন করতে হয়। কিন্তু সেন্ট্রাল হাসপাতালের পরিবেশ ছাড়পত্র হালনাগাদ নয়। ২০২২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর পরিবেশ ছাড়পত্রের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সেটি নবায়ন করেনি। এখানেও রাষ্ট্রীয় আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে।
বিএমডিসি আইন লঙ্ঘন
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমঅ্যান্ডডিসি) আইন অনুসারে চিকিৎসকের নাম ও ঠিকানা ব্যবহার বা প্রদর্শনের ক্ষেত্রে অবশ্যই বিএমডিসির হালনাগাদ নিবন্ধন নম্বর উল্লেখ করতে হবে। কিন্তু এসবের কিছুই তোয়াক্কা করছে না সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালের ভেতরে প্রদর্শিত বোর্ডে, চিকিৎসকদের প্যাড বা ভিজিটিং কার্ডে সেটি উল্লেখ করা হয় না। এমনকি হাসপাতালের ওয়েবসাইটে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের ছবিসহ নামের তালিকা থাকলেও সেখানে নেই বিএমডিসির নিবন্ধন নম্বর।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে সেন্ট্রাল হাসপাতালের ব্যবস্থাপক (বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) মো. মায়ানুর রসিদ (ব্যাসেল) বলেন, অনুমোদনহীন ভবন নির্মাণের বিষয়ে তাঁর জানা নেই। অধিদপ্তরের সব নিয়ম তাঁরা মেনে চলেন। হাসপাতালে কোনো অব্যবস্থাপনা থাকার কথা নয়। তাঁরা সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন বলেই এখানে কখনো রোগীর অভাব হয় না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে