ভূঞাপুর প্রতিনিধি
‘এহন আর আগের মতোন আমগোর কাছে কেউ জিনিস কিনবার চায় না। গেরামে গেরামে, আস্তার মোড়ে মোড়ে দহান ঘর অইছে। তার জন্যই আমাগোর এহন পথে বহার মতোন অবস্থা।’ কথাগুলো বলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাসিন্দা ফেরিওয়ালা সুমন। ৭-৮ বছর ধরে ভূঞাপুরের গ্রামে গ্রামে তিনি বাঁশি, ফিতা, খেলনা, পাতিলসহ নানা রকম জিনিস বিক্রি করেন।
দিন বদলে গেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চল এখন আর আগের মতো নেই। উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। যার ফলে মানুষ এখন বাজার বা শহরে গিয়ে তাঁদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করছে। বর্তমানে এসব ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে মানুষ জিনিসপত্র কিনতে চায় না।
একটা সময় হরেক রকম জিনিস নিয়ে ফেরিওয়ালাদের ডাকাডাকিতে মুখর হতো গ্রাম। কাক ডাকা ভোর হতে না হতেই তাঁদের আনাগোনা দেখা যেত। কেউ কেউ নানা রঙের পোশাকও পড়তেন। এই ব্যবসা চলে না বলে পেশা বদল করতে বাধ্য হচ্ছেন অনেকেই।
শুধু সুমন নন, তাঁর মতো এক সময় মজিদ, নুরুল ইসলামও ফেরিওয়ালা ছিলেন। সারা দিন বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে তাঁরা ফেরি করে বেড়ান পরিবারের মুখে অন্ন তুলে দেওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। কেউ চুরি, লেইস ফিতা, কানের দুল, নাকের ফুল, প্লাস্টিকের জিনিস, কেউ বা চানাচুর, বাদাম বিক্রি করতেন।
সুমন বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জে বউ ও পোলাপান রাইখা ভূঞাপুরের গেরামে গেরামে ঘুইরা ঘুইরা এগুলো বেচি। এহন মানুষ আমগোর কাছ থিকা কিনতে চায় না। যা উপার্জন হয় তাতে সংসার চলে না। তাই ভাবছি অন্য কিছু করমু। এহন আর মানুষের কাছে আমাগোর কদর নাই।’
নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি এক সময় গ্রামগঞ্জে ফেরি করে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রি করতাম। দীর্ঘ ১৭ বছর ওই পেশায় নিয়োজিত ছিলাম। বেচা-কেনা কম হওয়ায় বাধ্য হয়ে ছেড়ে দিয়েছি। এখন মুদির দোকান দিয়েছি।’
৭২ বছর বয়সী নবিরন বেওয়া বলেন, ‘আগে ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে সবাই জিনিসপাতি কিনতাম। এখন আগের মতো তাঁদের দেখা যায় না। হয়তো তাঁরা অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশায় চলে গেছে।’
‘এহন আর আগের মতোন আমগোর কাছে কেউ জিনিস কিনবার চায় না। গেরামে গেরামে, আস্তার মোড়ে মোড়ে দহান ঘর অইছে। তার জন্যই আমাগোর এহন পথে বহার মতোন অবস্থা।’ কথাগুলো বলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাসিন্দা ফেরিওয়ালা সুমন। ৭-৮ বছর ধরে ভূঞাপুরের গ্রামে গ্রামে তিনি বাঁশি, ফিতা, খেলনা, পাতিলসহ নানা রকম জিনিস বিক্রি করেন।
দিন বদলে গেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চল এখন আর আগের মতো নেই। উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। যার ফলে মানুষ এখন বাজার বা শহরে গিয়ে তাঁদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করছে। বর্তমানে এসব ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে মানুষ জিনিসপত্র কিনতে চায় না।
একটা সময় হরেক রকম জিনিস নিয়ে ফেরিওয়ালাদের ডাকাডাকিতে মুখর হতো গ্রাম। কাক ডাকা ভোর হতে না হতেই তাঁদের আনাগোনা দেখা যেত। কেউ কেউ নানা রঙের পোশাকও পড়তেন। এই ব্যবসা চলে না বলে পেশা বদল করতে বাধ্য হচ্ছেন অনেকেই।
শুধু সুমন নন, তাঁর মতো এক সময় মজিদ, নুরুল ইসলামও ফেরিওয়ালা ছিলেন। সারা দিন বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে তাঁরা ফেরি করে বেড়ান পরিবারের মুখে অন্ন তুলে দেওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। কেউ চুরি, লেইস ফিতা, কানের দুল, নাকের ফুল, প্লাস্টিকের জিনিস, কেউ বা চানাচুর, বাদাম বিক্রি করতেন।
সুমন বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জে বউ ও পোলাপান রাইখা ভূঞাপুরের গেরামে গেরামে ঘুইরা ঘুইরা এগুলো বেচি। এহন মানুষ আমগোর কাছ থিকা কিনতে চায় না। যা উপার্জন হয় তাতে সংসার চলে না। তাই ভাবছি অন্য কিছু করমু। এহন আর মানুষের কাছে আমাগোর কদর নাই।’
নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি এক সময় গ্রামগঞ্জে ফেরি করে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রি করতাম। দীর্ঘ ১৭ বছর ওই পেশায় নিয়োজিত ছিলাম। বেচা-কেনা কম হওয়ায় বাধ্য হয়ে ছেড়ে দিয়েছি। এখন মুদির দোকান দিয়েছি।’
৭২ বছর বয়সী নবিরন বেওয়া বলেন, ‘আগে ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে সবাই জিনিসপাতি কিনতাম। এখন আগের মতো তাঁদের দেখা যায় না। হয়তো তাঁরা অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশায় চলে গেছে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে