কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
মাটির কাপে মজাদার চায়ের সঙ্গে নানা জাতের পানের অপূর্ব সমারোহ। রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের পূর্ব পাশে রাহাত স্টোরের এমন মাজাদার খাবারের সুনাম ছড়িয়েছে সব জায়গায়।
মনিরুল ইসলাম হৃদয় কাপ্তাই সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (বিএসপিআই) থেকে কম্পিউটারে ডিপ্লোমা পাস করেও পৈতৃক পেশাকে শ্রদ্ধা করে এই ব্যবসা করে যাচ্ছেন। প্রায় তিন যুগ ধরে তাঁরা পৈতৃকভাবে এই ব্যবসা করে আসছেন।
হৃদয় জানান, তাঁর বাবা মো. জহিরুল ইসলাম ৩২ বছর আগে এই ব্যবসা শুরু করেন। প্রতিদিন ১৫০ কাপ চা এবং ৬০ থেকে ৭০ খিলি পান বিক্রি হয়। এ ছাড়া নানা প্রকার বিস্কুট, নাশতাসহ বিরিয়ানিও পাওয়া যায় এই দোকানে। মাসে খরচ বাবদ বাদ দিয়ে ১৫ হাজার টাকার ওপর লাভ হয় এই দোকান থেকে।
হৃদয় জানান, তাঁর দোকানে ২১ রকমের চা আছে। যার দাম ৫ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত। এর মধ্যে ৫ টাকা দামের সাধারণ চা, ১০ টাকার দুধ চা, যেমন—পাউডার মিক্সড, মালটোবা, হরলিক্স ও গরুর দুধের চা, আবার ১০ টাকা দামের রং চা, যেমন—মসলা চা, তেঁতুল বা টক, কালিজিরা ও ধনিয়া, কাঁচা মরিচ বা ঝাল, মালটা চা এবং টি ব্যাগ চা।
হৃদয় বলেন, ‘২০ টাকা দামের মালাই চা, ক্যালসিয়াম চা, ৫০ টাকা দামের ডাবল মালাই ক্যালসিয়াম চা, বিভিন্ন মসলার সংমিশ্রণে রং চা, পুদিনা, আমলকী ও সব মসলা মিশ্রিত রং চাও আমার দোকানে বিক্রি করি।’
এ ছাড়া তাঁর দোকানে রকমারি পান সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে সাধারণ পান ১০ টাকা, রঙ্গিলা/জেলিপান ৩০, কাঁচাগোল্লা পান ৪০, ফায়ার বোম্বে আগুন পান ৭০, দিলখো পান ৮০, মধু পান ৫০, বউ-বিয়ে পান ৬০ টাকা এবং সব পদের মসলা পান ১০০ টাকা করে বিক্রি করা হয়।
এই রাহাত স্টোরে চা খেতে আসা তাহের মাসুদ জানান, তাঁর দোকানের বিভিন্ন ধরনের স্বাদের চা বিক্রি হয়। কয়েক পদের চা পান করে মনে হয়েছে স্বাদে ভরপুর।
কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ বলেন, ‘আমার ইউনিয়ন পরিষদসংলগ্ন এই দোকানের চা ও পানের বেশ কদর রয়েছে। প্রতিদিন অনেকেই আসে এই দোকানে।’
মাটির কাপে মজাদার চায়ের সঙ্গে নানা জাতের পানের অপূর্ব সমারোহ। রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের পূর্ব পাশে রাহাত স্টোরের এমন মাজাদার খাবারের সুনাম ছড়িয়েছে সব জায়গায়।
মনিরুল ইসলাম হৃদয় কাপ্তাই সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (বিএসপিআই) থেকে কম্পিউটারে ডিপ্লোমা পাস করেও পৈতৃক পেশাকে শ্রদ্ধা করে এই ব্যবসা করে যাচ্ছেন। প্রায় তিন যুগ ধরে তাঁরা পৈতৃকভাবে এই ব্যবসা করে আসছেন।
হৃদয় জানান, তাঁর বাবা মো. জহিরুল ইসলাম ৩২ বছর আগে এই ব্যবসা শুরু করেন। প্রতিদিন ১৫০ কাপ চা এবং ৬০ থেকে ৭০ খিলি পান বিক্রি হয়। এ ছাড়া নানা প্রকার বিস্কুট, নাশতাসহ বিরিয়ানিও পাওয়া যায় এই দোকানে। মাসে খরচ বাবদ বাদ দিয়ে ১৫ হাজার টাকার ওপর লাভ হয় এই দোকান থেকে।
হৃদয় জানান, তাঁর দোকানে ২১ রকমের চা আছে। যার দাম ৫ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত। এর মধ্যে ৫ টাকা দামের সাধারণ চা, ১০ টাকার দুধ চা, যেমন—পাউডার মিক্সড, মালটোবা, হরলিক্স ও গরুর দুধের চা, আবার ১০ টাকা দামের রং চা, যেমন—মসলা চা, তেঁতুল বা টক, কালিজিরা ও ধনিয়া, কাঁচা মরিচ বা ঝাল, মালটা চা এবং টি ব্যাগ চা।
হৃদয় বলেন, ‘২০ টাকা দামের মালাই চা, ক্যালসিয়াম চা, ৫০ টাকা দামের ডাবল মালাই ক্যালসিয়াম চা, বিভিন্ন মসলার সংমিশ্রণে রং চা, পুদিনা, আমলকী ও সব মসলা মিশ্রিত রং চাও আমার দোকানে বিক্রি করি।’
এ ছাড়া তাঁর দোকানে রকমারি পান সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে সাধারণ পান ১০ টাকা, রঙ্গিলা/জেলিপান ৩০, কাঁচাগোল্লা পান ৪০, ফায়ার বোম্বে আগুন পান ৭০, দিলখো পান ৮০, মধু পান ৫০, বউ-বিয়ে পান ৬০ টাকা এবং সব পদের মসলা পান ১০০ টাকা করে বিক্রি করা হয়।
এই রাহাত স্টোরে চা খেতে আসা তাহের মাসুদ জানান, তাঁর দোকানের বিভিন্ন ধরনের স্বাদের চা বিক্রি হয়। কয়েক পদের চা পান করে মনে হয়েছে স্বাদে ভরপুর।
কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ বলেন, ‘আমার ইউনিয়ন পরিষদসংলগ্ন এই দোকানের চা ও পানের বেশ কদর রয়েছে। প্রতিদিন অনেকেই আসে এই দোকানে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে