রফিকুল ইসলাম, তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ)
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের হেদারখাল-কুন্দইল তিন কিলোমিটার গ্রামীণ রাস্তা দিয়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ যাতায়াত করে। কিন্তু সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কাদা মাড়িয়ে চলতে হয় এলাকাবাসীকে। এদিকে বর্ষা মৌসুমে এই রাস্তায় নৌকা দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। এ কারণে চার গ্রামের মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, রাস্তাটির প্রকল্প দেওয়া আছে। প্রকল্প পাস হলেই রাস্তার কাজ দ্রুত শুরু হবে।
এলাকাবাসী জানান, স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হলেও রাস্তাটি পাকা করা হয়নি। জনপ্রতিনিধিরা একের পর এক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন; কিন্তু উন্নয়নের কোনো ছোঁয়া লাগেনি। তিন কিলোমিটার কাঁচা রাস্তাটি পাকা না করায় বর্তমানে জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। এ সড়ক দিয়ে সান্দুরীয়া, ধাপতেতুলিয়া, প্রতিরামপুর ও কুন্দইল গ্রামের হাজারো মানুষকে প্রতিদিন কাদা ভেঙে যাতায়াত করতে হয়।
বর্ষায় রাস্তাটি কর্দমাক্ত হয়ে যায়। এ কারণে কোনো ভ্যান, সাইকেল, মোটরসাইকেল দূরের কথা, মানুষ হেঁটেও চলতে পারে না। এ সড়ক দিয়ে ওই চার গ্রামের হাজারো মানুষ উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করে থাকে। বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় বছরের বেশির ভাগ সময় এলাকাবাসী বাধ্য হয়েই কাদাপানি মাড়িয়ে চলাচল করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বৃষ্টিতে রাস্তাটি কর্দমাক্ত হয়ে পড়েছে। রাস্তার মাঝখানে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় গর্ত। তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। চলাচল করতে পারছে না যানবাহন। হেঁটে চলাচল করাও কষ্টসাধ্য।
রাস্তাটি পাকা হলে একদিকে যেমন গ্রামের স্কুলগামী ছাত্রছাত্রী ও লোকজনের যাতায়াতে ভোগান্তি কমবে, অন্যদিকে এলাকার কৃষকেরা ধান, পাট, শাক-সবজি কম খরচে বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন।
ধাপতেলিয়ার কৃষক জহির উদ্দিন, বাছের প্রামাণিকসহ একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চারটি গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা এটি। বর্ষার দিনে এই রাস্তা ডুবে যায়। তখন নৌকায় যাতায়াত করতে হয়। শুষ্ক মৌসুমে একেবারেই চলাচল করা যায় না। অনেক সময় পা পিছলে বয়স্ক মানুষ পড়ে গুরুতর আহত হন। আর যাতায়াতে মোটরসাইকেল, ভ্যানগাড়ি, সাইকেল কাদার মধ্যে দেবে গিয়ে উল্টে যায়। এসব দেখার যেন কেউ নেই।
সগুনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেহদী হাসান ম্যাগনেট বলেন, রাস্তাটি কাঁচা থাকায় এলাকার মানুষ কষ্ট করে চলাচল করছে। তবে রাস্তাটির প্রকল্প দেওয়া আছে। প্রকল্প পাস হয়ে এলে রাস্তার কাজ দ্রুত শুরু হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের তাড়াশ উপজেলা প্রকৌশলী ইফতেখার সরোয়ার ধ্রুব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই রাস্তার দেড় কিলোমিটার পাকাকরণের জন্য আবেদন করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর তা পাঠানো হয়েছে। সেটি পাস হয়ে এলে দ্রুত রাস্তাটি পাকাকরণের কাজ করা হবে।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের হেদারখাল-কুন্দইল তিন কিলোমিটার গ্রামীণ রাস্তা দিয়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ যাতায়াত করে। কিন্তু সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কাদা মাড়িয়ে চলতে হয় এলাকাবাসীকে। এদিকে বর্ষা মৌসুমে এই রাস্তায় নৌকা দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। এ কারণে চার গ্রামের মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, রাস্তাটির প্রকল্প দেওয়া আছে। প্রকল্প পাস হলেই রাস্তার কাজ দ্রুত শুরু হবে।
এলাকাবাসী জানান, স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হলেও রাস্তাটি পাকা করা হয়নি। জনপ্রতিনিধিরা একের পর এক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন; কিন্তু উন্নয়নের কোনো ছোঁয়া লাগেনি। তিন কিলোমিটার কাঁচা রাস্তাটি পাকা না করায় বর্তমানে জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। এ সড়ক দিয়ে সান্দুরীয়া, ধাপতেতুলিয়া, প্রতিরামপুর ও কুন্দইল গ্রামের হাজারো মানুষকে প্রতিদিন কাদা ভেঙে যাতায়াত করতে হয়।
বর্ষায় রাস্তাটি কর্দমাক্ত হয়ে যায়। এ কারণে কোনো ভ্যান, সাইকেল, মোটরসাইকেল দূরের কথা, মানুষ হেঁটেও চলতে পারে না। এ সড়ক দিয়ে ওই চার গ্রামের হাজারো মানুষ উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করে থাকে। বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় বছরের বেশির ভাগ সময় এলাকাবাসী বাধ্য হয়েই কাদাপানি মাড়িয়ে চলাচল করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বৃষ্টিতে রাস্তাটি কর্দমাক্ত হয়ে পড়েছে। রাস্তার মাঝখানে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় গর্ত। তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। চলাচল করতে পারছে না যানবাহন। হেঁটে চলাচল করাও কষ্টসাধ্য।
রাস্তাটি পাকা হলে একদিকে যেমন গ্রামের স্কুলগামী ছাত্রছাত্রী ও লোকজনের যাতায়াতে ভোগান্তি কমবে, অন্যদিকে এলাকার কৃষকেরা ধান, পাট, শাক-সবজি কম খরচে বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন।
ধাপতেলিয়ার কৃষক জহির উদ্দিন, বাছের প্রামাণিকসহ একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চারটি গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা এটি। বর্ষার দিনে এই রাস্তা ডুবে যায়। তখন নৌকায় যাতায়াত করতে হয়। শুষ্ক মৌসুমে একেবারেই চলাচল করা যায় না। অনেক সময় পা পিছলে বয়স্ক মানুষ পড়ে গুরুতর আহত হন। আর যাতায়াতে মোটরসাইকেল, ভ্যানগাড়ি, সাইকেল কাদার মধ্যে দেবে গিয়ে উল্টে যায়। এসব দেখার যেন কেউ নেই।
সগুনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেহদী হাসান ম্যাগনেট বলেন, রাস্তাটি কাঁচা থাকায় এলাকার মানুষ কষ্ট করে চলাচল করছে। তবে রাস্তাটির প্রকল্প দেওয়া আছে। প্রকল্প পাস হয়ে এলে রাস্তার কাজ দ্রুত শুরু হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের তাড়াশ উপজেলা প্রকৌশলী ইফতেখার সরোয়ার ধ্রুব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই রাস্তার দেড় কিলোমিটার পাকাকরণের জন্য আবেদন করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর তা পাঠানো হয়েছে। সেটি পাস হয়ে এলে দ্রুত রাস্তাটি পাকাকরণের কাজ করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে