এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
হাইকোর্ট বিভাগের তিন বিচারপতি প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরে বেঞ্চে নেই। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বিচারপতিদের তালিকায় তাঁদের নাম থাকলেও তাঁরা কোনো বিচারকাজে অংশ নিচ্ছেন না। অবশ্য বিচারপতি হিসেবে সব সুযোগ-সুবিধা তাঁরা পাচ্ছেন।
এই তিন বিচারপতি হলেন সালমা মাসুদ চৌধুরী, বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক। গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগ ওঠার পর ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট থেকে তাঁদের বিচারকাজ থেকে বিরত রাখা হয়েছে। এই তিন বিচারপতির বিষয়টি দ্রুত সুরাহা করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন আইনজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, যেহেতু সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বহাল আছে, তাই পদক্ষেপ নিতে কোনো বাধা নেই।
সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদের বিষয়ে তদন্ত করতে এবং ব্যবস্থা নিতে কোনো অসুবিধা নেই। হয় বেঞ্চে দেন বা অপসারণ করেন, যেটাই হোক দ্রুত নিষ্পত্তি হওয়া উচিত। নইলে দেশে আইন-আদালত থাকে না। যেখানে আইনের বিষয় জড়িত, সেটা দ্রুত হওয়া দরকার। তা না হলে সত্যিকার অর্থে আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত হবে না।’
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না বলেন, ঝুলিয়ে রাখাটাও একটা অবিচার। এখনো সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বহাল আছে। দ্রুত বিষয়টি সুরাহা হওয়া দরকার।
এই তিন বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পর ওই সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছিলেন, প্রধান বিচারপতি তিন বিচারপতির ব্যাপারে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই হয়েছে। আইনজীবীরা চান আদালত সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকুক, যাতে বিচার বিভাগকে কলুষমুক্ত রাখা যায়।
বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ২০০২ সালের ২৯ জুলাই হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। স্থায়ী হন ২০০৪ সালের ২৯ জুলাই। আগামী বছরের ১২ ডিসেম্বর ৬৭ বছর বয়সে তাঁর অবসরে যাওয়ার কথা রয়েছে। বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক ২০১০ সালের ১৮ এপ্রিল হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। স্থায়ী হন ২০১২ সালের ১৫ এপ্রিল। বিচারপতি কাজী রেজা-উল হকের অবসরে যাওয়ার কথা ২০২৫ সালের ২৭ নভেম্বর, বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের ২০২৬ সালের ৩০ জানুয়ারি।
তিন বিচারপতির বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা প্রধান বিচারপতির বিষয়। আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করব না।’
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।’ প্রধান বিচারপতির দপ্তরে যোগাযোগের পরামর্শ দেন তিনি। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে এ বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।’
১৯৭২ সালের সংবিধানে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ছিল। ১৯৭৫ সালে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতিকে। ১৯৭৭ সালে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়, যা পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়।
খন্দকার দেলোয়ার হোসেন বনাম ইটালিয়ান মার্বেল ওয়ার্কস মামলায় ২০০৫ সালে হাইকোর্ট সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করেন। ২০১০ সালে আপিল বিভাগ তা বহাল রাখেন। তবে অধিকতর স্বচ্ছতা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতার রক্ষাকবচ বিবেচনায় সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান বলবৎ রাখেন আপিল বিভাগ। ২০১১ সালে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান অপরিবর্তিত রেখে জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস হয়। তবে ২০১৪ সালে ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা আবারও সংসদের হাতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালে তা অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আবেদন করলে ২০১৭ সালের ৩ জুলাই তা আপিল বিভাগে সর্বসম্মতিক্রমে খারিজ হয়। আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে ২০১৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ, যা শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।
২০১৭ সালের ৬ আগস্ট তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার নেতৃত্বে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের প্রথম বৈঠক হয়। প্রধান বিচারপতির অফিসকক্ষে ওই বৈঠকে দুই জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা ও বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকটির বিষয়ে সে বছরের ১০ আগস্ট আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘তড়িঘড়ি করে রায়টা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের যে বৈঠক ডাকা হয়েছে, তা দুঃখজনক।’
সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী চ্যালেঞ্জের মামলায় রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায় পরিবর্তন না হওয়ায় সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল এখনো বহাল আছে। বিচারপতিদের অপসারণের একমাত্র ক্ষমতা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের। কিন্তু কাউন্সিল গঠন করা হচ্ছে না। তিনি বলেন, বিচারকের সংকট রয়েছে। এই তিন বিচারপতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। সে জন্য ষোড়শ সংশোধনী মামলার রায় অনুসারে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করতে হবে। অপসারণ বা বেঞ্চে দেওয়া–যেটাই হোক, দ্রুত নিষ্পত্তি করা প্রয়োজন।
হাইকোর্ট বিভাগের তিন বিচারপতি প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরে বেঞ্চে নেই। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বিচারপতিদের তালিকায় তাঁদের নাম থাকলেও তাঁরা কোনো বিচারকাজে অংশ নিচ্ছেন না। অবশ্য বিচারপতি হিসেবে সব সুযোগ-সুবিধা তাঁরা পাচ্ছেন।
এই তিন বিচারপতি হলেন সালমা মাসুদ চৌধুরী, বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক। গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগ ওঠার পর ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট থেকে তাঁদের বিচারকাজ থেকে বিরত রাখা হয়েছে। এই তিন বিচারপতির বিষয়টি দ্রুত সুরাহা করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন আইনজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, যেহেতু সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বহাল আছে, তাই পদক্ষেপ নিতে কোনো বাধা নেই।
সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদের বিষয়ে তদন্ত করতে এবং ব্যবস্থা নিতে কোনো অসুবিধা নেই। হয় বেঞ্চে দেন বা অপসারণ করেন, যেটাই হোক দ্রুত নিষ্পত্তি হওয়া উচিত। নইলে দেশে আইন-আদালত থাকে না। যেখানে আইনের বিষয় জড়িত, সেটা দ্রুত হওয়া দরকার। তা না হলে সত্যিকার অর্থে আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত হবে না।’
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না বলেন, ঝুলিয়ে রাখাটাও একটা অবিচার। এখনো সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বহাল আছে। দ্রুত বিষয়টি সুরাহা হওয়া দরকার।
এই তিন বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পর ওই সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছিলেন, প্রধান বিচারপতি তিন বিচারপতির ব্যাপারে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই হয়েছে। আইনজীবীরা চান আদালত সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকুক, যাতে বিচার বিভাগকে কলুষমুক্ত রাখা যায়।
বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ২০০২ সালের ২৯ জুলাই হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। স্থায়ী হন ২০০৪ সালের ২৯ জুলাই। আগামী বছরের ১২ ডিসেম্বর ৬৭ বছর বয়সে তাঁর অবসরে যাওয়ার কথা রয়েছে। বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক ২০১০ সালের ১৮ এপ্রিল হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। স্থায়ী হন ২০১২ সালের ১৫ এপ্রিল। বিচারপতি কাজী রেজা-উল হকের অবসরে যাওয়ার কথা ২০২৫ সালের ২৭ নভেম্বর, বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের ২০২৬ সালের ৩০ জানুয়ারি।
তিন বিচারপতির বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা প্রধান বিচারপতির বিষয়। আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করব না।’
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।’ প্রধান বিচারপতির দপ্তরে যোগাযোগের পরামর্শ দেন তিনি। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে এ বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।’
১৯৭২ সালের সংবিধানে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ছিল। ১৯৭৫ সালে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতিকে। ১৯৭৭ সালে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়, যা পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়।
খন্দকার দেলোয়ার হোসেন বনাম ইটালিয়ান মার্বেল ওয়ার্কস মামলায় ২০০৫ সালে হাইকোর্ট সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করেন। ২০১০ সালে আপিল বিভাগ তা বহাল রাখেন। তবে অধিকতর স্বচ্ছতা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতার রক্ষাকবচ বিবেচনায় সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান বলবৎ রাখেন আপিল বিভাগ। ২০১১ সালে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান অপরিবর্তিত রেখে জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস হয়। তবে ২০১৪ সালে ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা আবারও সংসদের হাতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালে তা অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আবেদন করলে ২০১৭ সালের ৩ জুলাই তা আপিল বিভাগে সর্বসম্মতিক্রমে খারিজ হয়। আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে ২০১৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ, যা শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।
২০১৭ সালের ৬ আগস্ট তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার নেতৃত্বে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের প্রথম বৈঠক হয়। প্রধান বিচারপতির অফিসকক্ষে ওই বৈঠকে দুই জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা ও বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকটির বিষয়ে সে বছরের ১০ আগস্ট আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘তড়িঘড়ি করে রায়টা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের যে বৈঠক ডাকা হয়েছে, তা দুঃখজনক।’
সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী চ্যালেঞ্জের মামলায় রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায় পরিবর্তন না হওয়ায় সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল এখনো বহাল আছে। বিচারপতিদের অপসারণের একমাত্র ক্ষমতা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের। কিন্তু কাউন্সিল গঠন করা হচ্ছে না। তিনি বলেন, বিচারকের সংকট রয়েছে। এই তিন বিচারপতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। সে জন্য ষোড়শ সংশোধনী মামলার রায় অনুসারে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করতে হবে। অপসারণ বা বেঞ্চে দেওয়া–যেটাই হোক, দ্রুত নিষ্পত্তি করা প্রয়োজন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে