সাইফুল ইসলাম সানি, সখীপুর
সখীপুরে চার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে রয়েছে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী। ইউপি নির্বাচনে কোনো বিরোধী দল অংশ নেয়নি। এতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিজয় অনেকটা নিশ্চিত ছিল। কিন্তু ভোটের মাঠে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের আভাস মিলছে।
সখীপুরের চারটি ইউপি নির্বাচনে ১১ নভেম্বর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ধারণা করা হচ্ছিল, এবারের ইউপি নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য সহজ হবে। তিন ইউপিতে বর্তমান চেয়ারম্যান ও একটিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিকে মনোনয়ন দেয় আওয়ামী লীগ। দলের কঠোর অবস্থানের কারণে বিদ্রোহীদের নিয়েও তেমন কোনো শঙ্কা ছিল না।
মনোনীত প্রার্থীরাও মনে করছিলেন এমন কঠোরতার মধ্যে কেউ বিদ্রোহী হওয়ার সাহস দেখাবে না। ফলে মনোনয়ন ভাগিয়ে নিতে পারলেই নিশ্চিত জয়। কিন্তু মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে পাল্টে গেছে হিসাব-নিকাশ। চার ইউপিতেই রয়েছে শক্তিশালী বিদ্রোহী প্রার্থী। কোনো কোনো ইউনিয়নে একাধিক বিদ্রোহীও রয়েছে।
সখীপুরের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শাকিল আনোয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সখীপুরে আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। তবে প্রতিটি ইউপিতেই শক্তিশালী ও একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় যেকোনো সময় ভোটের হিসাব পাল্টে যেতে পারে। এমনকি তীরে এসেও ডুবে যেতে পারে আওয়ামী লীগের তরি।
চারটি ইউপিতে সরেজমিন দেখা গেছে, চারদিকে পোস্টারে ছেয়ে গেছে। চারটি ইউপিতেই বিদ্রোহীরা দাপটের সঙ্গে মাঠ দাপাচ্ছেন। কাঁকড়াজান, বহেড়াতৈল, যাদবপুর ও বহুরিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের সঙ্গে মূলত নিজ দলের বিদ্রোহীরাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
কাঁকড়াজান ইউপিতে নৌকার প্রার্থী তারিকুল ইসলাম বিদ্যুতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিদ্রোহী প্রার্থী মো. দুলাল হোসেন। বহেড়াতৈল ইউপিতে মো. ওয়াদুদ হোসেনের প্রতিদ্বন্দ্বী বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম ফেরদৌস। যাদবপুর ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ কে এম আতিকুর রহমান আতোয়ারের প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার বজলুর রহমান বাবুল। বহুরিয়া ইউপিতে গোলাম কিবরিয়া সেলিমের প্রতিদ্বন্দ্বী সরকার নূরে আলম মুক্তা ও নিরাঞ্জন বিশ্বাস।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পাঁচ বিদ্রোহী প্রার্থীকে বহিষ্কার করেছে উপজেলা আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ী করতে প্রতিদিনই উপজেলা পর্যায়ের শীর্ষ নেতারা গ্রামগঞ্জে প্রচারে অংশ নিচ্ছেন। প্রচারে পিছিয়ে নেই বিদ্রোহীরাও। পাশাপাশি চলছে সংরক্ষিত নারী ও সদস্য পদের প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত শিকদার বলেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পাঁচজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে শীর্ষ নেতারা মাঠে কাজ করছেন। আশা করছেন, নৌকার প্রার্থীরাই বিজয়ী হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চিত্রা শিকারী বলেন, উপজেলার চারটি ইউপিতেই নির্বাচনই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হবে। সাধারণ ভোটাররা তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সখীপুরে চার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে রয়েছে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী। ইউপি নির্বাচনে কোনো বিরোধী দল অংশ নেয়নি। এতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিজয় অনেকটা নিশ্চিত ছিল। কিন্তু ভোটের মাঠে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের আভাস মিলছে।
সখীপুরের চারটি ইউপি নির্বাচনে ১১ নভেম্বর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ধারণা করা হচ্ছিল, এবারের ইউপি নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য সহজ হবে। তিন ইউপিতে বর্তমান চেয়ারম্যান ও একটিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিকে মনোনয়ন দেয় আওয়ামী লীগ। দলের কঠোর অবস্থানের কারণে বিদ্রোহীদের নিয়েও তেমন কোনো শঙ্কা ছিল না।
মনোনীত প্রার্থীরাও মনে করছিলেন এমন কঠোরতার মধ্যে কেউ বিদ্রোহী হওয়ার সাহস দেখাবে না। ফলে মনোনয়ন ভাগিয়ে নিতে পারলেই নিশ্চিত জয়। কিন্তু মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে পাল্টে গেছে হিসাব-নিকাশ। চার ইউপিতেই রয়েছে শক্তিশালী বিদ্রোহী প্রার্থী। কোনো কোনো ইউনিয়নে একাধিক বিদ্রোহীও রয়েছে।
সখীপুরের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শাকিল আনোয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সখীপুরে আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। তবে প্রতিটি ইউপিতেই শক্তিশালী ও একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় যেকোনো সময় ভোটের হিসাব পাল্টে যেতে পারে। এমনকি তীরে এসেও ডুবে যেতে পারে আওয়ামী লীগের তরি।
চারটি ইউপিতে সরেজমিন দেখা গেছে, চারদিকে পোস্টারে ছেয়ে গেছে। চারটি ইউপিতেই বিদ্রোহীরা দাপটের সঙ্গে মাঠ দাপাচ্ছেন। কাঁকড়াজান, বহেড়াতৈল, যাদবপুর ও বহুরিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের সঙ্গে মূলত নিজ দলের বিদ্রোহীরাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
কাঁকড়াজান ইউপিতে নৌকার প্রার্থী তারিকুল ইসলাম বিদ্যুতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিদ্রোহী প্রার্থী মো. দুলাল হোসেন। বহেড়াতৈল ইউপিতে মো. ওয়াদুদ হোসেনের প্রতিদ্বন্দ্বী বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম ফেরদৌস। যাদবপুর ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ কে এম আতিকুর রহমান আতোয়ারের প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার বজলুর রহমান বাবুল। বহুরিয়া ইউপিতে গোলাম কিবরিয়া সেলিমের প্রতিদ্বন্দ্বী সরকার নূরে আলম মুক্তা ও নিরাঞ্জন বিশ্বাস।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পাঁচ বিদ্রোহী প্রার্থীকে বহিষ্কার করেছে উপজেলা আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ী করতে প্রতিদিনই উপজেলা পর্যায়ের শীর্ষ নেতারা গ্রামগঞ্জে প্রচারে অংশ নিচ্ছেন। প্রচারে পিছিয়ে নেই বিদ্রোহীরাও। পাশাপাশি চলছে সংরক্ষিত নারী ও সদস্য পদের প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত শিকদার বলেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পাঁচজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে শীর্ষ নেতারা মাঠে কাজ করছেন। আশা করছেন, নৌকার প্রার্থীরাই বিজয়ী হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চিত্রা শিকারী বলেন, উপজেলার চারটি ইউপিতেই নির্বাচনই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হবে। সাধারণ ভোটাররা তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে