ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় এক সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের বিবাদে উত্তেজনা বিরাজ করছে সরকারি আনন্দ মোহন কলেজ ক্যাম্পাসে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গত শনিবার রাতে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। এর চার দিন পর বিবাদে না জড়ানোর কথা জানিয়েছে মহানগর ছাত্রলীগ।
এ ছাড়া হল খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে প্রতিমন্ত্রী, জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারের সঙ্গে বৈঠকের কথা জানিয়েছেন আনন্দ মোহন কলেজের অধ্যক্ষ। যত দ্রুত সম্ভব হল খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ৩ ডিসেম্বর রাতে আনন্দ মোহন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের ইউনিটটি জেলা ছাত্রলীগের অন্তর্গত ইউনিট হিসেবে বিবেচিত হবে বলে জানানো হয়। এতে মহানগর ছাত্রলীগের অনুসারীরা আন্দোলনে নামেন। গত শনিবার দিনভর দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীদের হল ছাড়তে নির্দেশ দেওয়া হয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আল আমিন হোসেন বলেন, ময়মনসিংহে ছাত্রলীগের বসার মতো কোনো স্থান নেই। এ জন্য কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ আমাদের আওতায় আনন্দ মোহন কলেজ ইউনিটটির ঘোষণা দিয়েছেন।
আল আমিন বলেন, এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে একটি পক্ষ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে। হল খোলার জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রীসহ জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করা হচ্ছে। আশা করছি শিক্ষার্থীদের দিক বিবেচনায় দ্রুত হল খোলা হবে।
মহানগর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নওশেল আহম্মেদ অনি বলেন, কোনো ঝামেলায় মহানগর ছাত্রলীগ যেতে চায় না। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে স্থানীয় ছাত্ররা আন্দোলন করেছে। এখানে আমার এবং সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়কের সম্পৃক্ততা নেই। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ যেটা ভালো মনে করবে তাই মেনে নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে আনন্দ মোহন কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমানউল্লাহ বলেন, সার্বিক বিষয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহম্মেদ আমাকে ডেকেছিলেন এবং নির্দেশনাও দিয়েছেন। সে সময় জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপার উপস্থিত ছিলেন।
পরে তাঁদের সঙ্গে আলোচনা শেষে অধ্যক্ষ বলেন, যত দ্রুত সম্ভব কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন কলেজ পরিচালনা কমিটির সাথে আলোচনা করে বন্ধ হল খোলা হবে।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় এক সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের বিবাদে উত্তেজনা বিরাজ করছে সরকারি আনন্দ মোহন কলেজ ক্যাম্পাসে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গত শনিবার রাতে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। এর চার দিন পর বিবাদে না জড়ানোর কথা জানিয়েছে মহানগর ছাত্রলীগ।
এ ছাড়া হল খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে প্রতিমন্ত্রী, জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারের সঙ্গে বৈঠকের কথা জানিয়েছেন আনন্দ মোহন কলেজের অধ্যক্ষ। যত দ্রুত সম্ভব হল খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ৩ ডিসেম্বর রাতে আনন্দ মোহন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের ইউনিটটি জেলা ছাত্রলীগের অন্তর্গত ইউনিট হিসেবে বিবেচিত হবে বলে জানানো হয়। এতে মহানগর ছাত্রলীগের অনুসারীরা আন্দোলনে নামেন। গত শনিবার দিনভর দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীদের হল ছাড়তে নির্দেশ দেওয়া হয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আল আমিন হোসেন বলেন, ময়মনসিংহে ছাত্রলীগের বসার মতো কোনো স্থান নেই। এ জন্য কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ আমাদের আওতায় আনন্দ মোহন কলেজ ইউনিটটির ঘোষণা দিয়েছেন।
আল আমিন বলেন, এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে একটি পক্ষ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে। হল খোলার জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রীসহ জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করা হচ্ছে। আশা করছি শিক্ষার্থীদের দিক বিবেচনায় দ্রুত হল খোলা হবে।
মহানগর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নওশেল আহম্মেদ অনি বলেন, কোনো ঝামেলায় মহানগর ছাত্রলীগ যেতে চায় না। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে স্থানীয় ছাত্ররা আন্দোলন করেছে। এখানে আমার এবং সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়কের সম্পৃক্ততা নেই। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ যেটা ভালো মনে করবে তাই মেনে নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে আনন্দ মোহন কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমানউল্লাহ বলেন, সার্বিক বিষয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহম্মেদ আমাকে ডেকেছিলেন এবং নির্দেশনাও দিয়েছেন। সে সময় জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপার উপস্থিত ছিলেন।
পরে তাঁদের সঙ্গে আলোচনা শেষে অধ্যক্ষ বলেন, যত দ্রুত সম্ভব কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন কলেজ পরিচালনা কমিটির সাথে আলোচনা করে বন্ধ হল খোলা হবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে