হোসেন রায়হান, পঞ্চগড়
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে দেবদারুতলা এলাকার জলপাইয়ের হাটে প্রতিদিন গড়ে ৫ লাখ টাকার জলপাই কেনাবেচা হচ্ছে। জলপাইয়ের মৌসুমজুড়ে এ হাট জমজমাট থাকে। চাষিদের বাগান থেকে জলপাই সংগ্রহ করে আড়তদারের কাছে বিক্রি করে সংসার চলছে স্থানীয় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের।
মৌসুম আসার আগেই বাগান মালিকদের জামানত দিয়ে বাগান কিনে থাকে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা ব্যবসায়ীরা। ফল পরিপক্ব হলে নিজেরাই বাগান থেকে ফল তুলে নিয়ে যাচ্ছে আড়তে। ফলে কোনো বিড়ম্বনাই থাকছে না এলাকার চাষি-ব্যবসায়ীদের মধ্যে।
জলপাই ছাড়া জাম্বুরা, কলা, পেঁপেসহ নানান মৌসুমি ফলের বড় বাজার বসে দেবীগঞ্জের এই দেবদারুতলায়। চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে সুষ্ঠু বিপণন ব্যবস্থা গড়ে ওঠায় মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এসেছে।
জলপাই হাটের ইজারাদার আসাদ জানান, সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করে ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে দেবীগঞ্জের এই বাজারে জলপাইসহ নানা মৌসুমি ফল বিক্রির উৎসব। ভরা মৌসুমে এই হাটে প্রতিদিন গড়ে ৫ লাখ টাকার জলপাই কেনাবেচা হয়। প্রতি কেজি জলপাই প্রকারভেদে ১০ থেকে ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দেবীগঞ্জ থেকে প্রতিদিন ৪০ থেকে ৬০ টন জলপাই কেনাবেচা হয়। প্রায় হাজার খানেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী জলপাই কিনে বাইরে থেকে আসা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করেন। এসব পণ্য পরিবহনে ট্রেন ও সড়কপথে সুবিধা থাকায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসছেন জলপাই ব্যবসায়ীরা। আশ্বিনের শুরু থেকে জলপাই বাজারে ওঠা শুরু করেছে, চলবে মাঘ পর্যন্ত।
দেবীগঞ্জ এলাকার জলপাই বাগানি আলমগীর হোসেন বলেন, প্রায় ১১ বছর ধরে তিনি জলপাই আবাদ করে বাজারজাত করে আসছেন। ঝুঁকি এবং পরিচর্যা ছাড়াই প্রতিবছর মৌসুমের সময় জলপাই বিক্রি করে যে অর্থ তিনি আয় করেন তা দিয়ে তাঁর বছরের খরচ পার হয়ে যায়।
চুয়াডাঙ্গা থেকে জলপাই কিনতে আসা শরিফুল হক জানান, এই এলাকার জলপাইয়ের আকার-স্বাদে ভালো হওয়ার কারণে বাজারে এর চাহিদা অনেক। সারা মৌসুম দেবীগঞ্জ থেকে জলপাই কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে তিনি বিক্রি করেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাফিয়ার রহমান জানান, দেবীগঞ্জে রয়েছে জলপাইয়ের ছোট-বড় অসংখ্য বাগান। আরও নতুন নতুন জলপাইয়ের বাগান গড়ে উঠেছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এর চাহিদা থাকায় এবং ভালো দাম পাওয়ায় এলাকার চাষিদের মধ্যে বাগান গড়ে তোলার প্রবণতা বাড়ছে।
পঞ্চগড় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. মিজানুর রহমান জানান, অর্থকরী ফসলের পাশাপাশি, মাল্টা, কমলালেবু, পেয়ারা, জাম্বুরা এবং জলপাই চাষে আশাতীত সাফল্য থাকায় চাষিদের এসব ফল চাষে কৃষি বিভাগের তদারকি বাড়ানো হয়েছে।
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে দেবদারুতলা এলাকার জলপাইয়ের হাটে প্রতিদিন গড়ে ৫ লাখ টাকার জলপাই কেনাবেচা হচ্ছে। জলপাইয়ের মৌসুমজুড়ে এ হাট জমজমাট থাকে। চাষিদের বাগান থেকে জলপাই সংগ্রহ করে আড়তদারের কাছে বিক্রি করে সংসার চলছে স্থানীয় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের।
মৌসুম আসার আগেই বাগান মালিকদের জামানত দিয়ে বাগান কিনে থাকে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা ব্যবসায়ীরা। ফল পরিপক্ব হলে নিজেরাই বাগান থেকে ফল তুলে নিয়ে যাচ্ছে আড়তে। ফলে কোনো বিড়ম্বনাই থাকছে না এলাকার চাষি-ব্যবসায়ীদের মধ্যে।
জলপাই ছাড়া জাম্বুরা, কলা, পেঁপেসহ নানান মৌসুমি ফলের বড় বাজার বসে দেবীগঞ্জের এই দেবদারুতলায়। চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে সুষ্ঠু বিপণন ব্যবস্থা গড়ে ওঠায় মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এসেছে।
জলপাই হাটের ইজারাদার আসাদ জানান, সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করে ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে দেবীগঞ্জের এই বাজারে জলপাইসহ নানা মৌসুমি ফল বিক্রির উৎসব। ভরা মৌসুমে এই হাটে প্রতিদিন গড়ে ৫ লাখ টাকার জলপাই কেনাবেচা হয়। প্রতি কেজি জলপাই প্রকারভেদে ১০ থেকে ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দেবীগঞ্জ থেকে প্রতিদিন ৪০ থেকে ৬০ টন জলপাই কেনাবেচা হয়। প্রায় হাজার খানেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী জলপাই কিনে বাইরে থেকে আসা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করেন। এসব পণ্য পরিবহনে ট্রেন ও সড়কপথে সুবিধা থাকায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসছেন জলপাই ব্যবসায়ীরা। আশ্বিনের শুরু থেকে জলপাই বাজারে ওঠা শুরু করেছে, চলবে মাঘ পর্যন্ত।
দেবীগঞ্জ এলাকার জলপাই বাগানি আলমগীর হোসেন বলেন, প্রায় ১১ বছর ধরে তিনি জলপাই আবাদ করে বাজারজাত করে আসছেন। ঝুঁকি এবং পরিচর্যা ছাড়াই প্রতিবছর মৌসুমের সময় জলপাই বিক্রি করে যে অর্থ তিনি আয় করেন তা দিয়ে তাঁর বছরের খরচ পার হয়ে যায়।
চুয়াডাঙ্গা থেকে জলপাই কিনতে আসা শরিফুল হক জানান, এই এলাকার জলপাইয়ের আকার-স্বাদে ভালো হওয়ার কারণে বাজারে এর চাহিদা অনেক। সারা মৌসুম দেবীগঞ্জ থেকে জলপাই কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে তিনি বিক্রি করেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাফিয়ার রহমান জানান, দেবীগঞ্জে রয়েছে জলপাইয়ের ছোট-বড় অসংখ্য বাগান। আরও নতুন নতুন জলপাইয়ের বাগান গড়ে উঠেছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এর চাহিদা থাকায় এবং ভালো দাম পাওয়ায় এলাকার চাষিদের মধ্যে বাগান গড়ে তোলার প্রবণতা বাড়ছে।
পঞ্চগড় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. মিজানুর রহমান জানান, অর্থকরী ফসলের পাশাপাশি, মাল্টা, কমলালেবু, পেয়ারা, জাম্বুরা এবং জলপাই চাষে আশাতীত সাফল্য থাকায় চাষিদের এসব ফল চাষে কৃষি বিভাগের তদারকি বাড়ানো হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে