নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে পাঁচ দফা কায়িক পরীক্ষা করে ৭ মাসেও এক আমদানিকারক পণ্য খালাস করতে পারেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। কায়িক পরীক্ষায় প্রতিবেদনে দ্বিগুণ ওজন দেখানোয় এই সমস্যায় পড়েছেন ওই আমদানিকারক। এর জন্য এক শুল্ক কর্মকর্তাকে ‘অনৈতিক সুবিধা’ না দেওয়াকে কারণ হিসেবে দাবি করেন ওই আমদানিকারক।
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট আপীলাত ট্রাইবুনালের নির্দেশে পুনরায় এসব পণ্যের কায়িক পরীক্ষায় বিষয়টি ধরা পড়ে। ওই রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, পণ্যের পরিমাপ না করে ওজন অনেক বেশি দেখিয়ে অতিরিক্ত শুল্ক দাবি করা আইন ও বিধিবহির্ভূত। ফলে শুল্ক ভবন চট্টগ্রামের ভাবমূর্তি প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। এমন কার্যকলাপের বিষয়ে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস হাউস কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তা ৭ কার্যদিবসের মধ্যে ট্রাইব্যুনালকে জানাতে বলা হয়।
জানা গেছে, গত বছরের জুনে ঢাকার আমদানিকারক মেসার্স ইসলাম ইন্টারন্যাশনাল দুই কনটেইনার উইন্ডো গ্লাস আমদানি করে। তাদের মনোনীত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ওই মাসের ৬ তারিখ চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে কাগজপত্র জমা দেন। দৈবচয়নে চালানটি শতভাগ কায়িক পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত হয়। মনোনীত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট শুল্ক কর্মকর্তাদের নিয়ে শতভাগ কায়িক পরীক্ষার ব্যবস্থা করেন।
তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত পরীক্ষণ কর্মকর্তা চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহেল রানা ২৯ হাজার ৫৪৬ কেজি পণ্যের বিপরীতে পরীক্ষণ প্রতিবেদনে ৬৫ হাজার ৪৩৭.৭৫ কেজি উল্লেখ করেন। এতে আমদানিকারককে অতিরিক্ত পণ্য ও মিথ্যা ঘোষণার দায়ে চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার ন্যায় নির্ণয় করে ৫৫ লাখ টাকা জরিমানা এবং ৩ লাখ টাকা ব্যক্তিগত জরিমানাসহ সর্বমোট ৫৮ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধি মোহাম্মদ বেলাল হোসেন বলেন, পাঁচবার কায়িক পরীক্ষা করেও সাত মাসে পণ্যে চালানটি খালাস হওয়া সম্ভব হয়নি। এতে আমদানিকারক চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। দুই কন্টেইনার পণ্যের বিপরীতে প্রতিদিন বন্দর চার্জ ও শিপিং এজেন্ট চার্জ গুনতে হচ্ছে।
সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহেল রানার দাবি, সব পণ্য পরিমাপ করা সম্ভব হয়নি। স্কয়ার মিটারকে কেজিতে রূপান্তর করায় পণ্যের ওজন বেশি হয়েছে। তবে কায়িক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পণ্যের পরিমাণ দ্বিগুণ উল্লেখ করার বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
তবে বিষয়টি স্বীকার করেন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম। তিনি জানান, ট্রাইবুনালের নির্দেশে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে পাঁচ দফা কায়িক পরীক্ষা করে ৭ মাসেও এক আমদানিকারক পণ্য খালাস করতে পারেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। কায়িক পরীক্ষায় প্রতিবেদনে দ্বিগুণ ওজন দেখানোয় এই সমস্যায় পড়েছেন ওই আমদানিকারক। এর জন্য এক শুল্ক কর্মকর্তাকে ‘অনৈতিক সুবিধা’ না দেওয়াকে কারণ হিসেবে দাবি করেন ওই আমদানিকারক।
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট আপীলাত ট্রাইবুনালের নির্দেশে পুনরায় এসব পণ্যের কায়িক পরীক্ষায় বিষয়টি ধরা পড়ে। ওই রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, পণ্যের পরিমাপ না করে ওজন অনেক বেশি দেখিয়ে অতিরিক্ত শুল্ক দাবি করা আইন ও বিধিবহির্ভূত। ফলে শুল্ক ভবন চট্টগ্রামের ভাবমূর্তি প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে। এমন কার্যকলাপের বিষয়ে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস হাউস কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তা ৭ কার্যদিবসের মধ্যে ট্রাইব্যুনালকে জানাতে বলা হয়।
জানা গেছে, গত বছরের জুনে ঢাকার আমদানিকারক মেসার্স ইসলাম ইন্টারন্যাশনাল দুই কনটেইনার উইন্ডো গ্লাস আমদানি করে। তাদের মনোনীত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ওই মাসের ৬ তারিখ চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে কাগজপত্র জমা দেন। দৈবচয়নে চালানটি শতভাগ কায়িক পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত হয়। মনোনীত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট শুল্ক কর্মকর্তাদের নিয়ে শতভাগ কায়িক পরীক্ষার ব্যবস্থা করেন।
তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত পরীক্ষণ কর্মকর্তা চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহেল রানা ২৯ হাজার ৫৪৬ কেজি পণ্যের বিপরীতে পরীক্ষণ প্রতিবেদনে ৬৫ হাজার ৪৩৭.৭৫ কেজি উল্লেখ করেন। এতে আমদানিকারককে অতিরিক্ত পণ্য ও মিথ্যা ঘোষণার দায়ে চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার ন্যায় নির্ণয় করে ৫৫ লাখ টাকা জরিমানা এবং ৩ লাখ টাকা ব্যক্তিগত জরিমানাসহ সর্বমোট ৫৮ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
সিঅ্যান্ডএফ প্রতিনিধি মোহাম্মদ বেলাল হোসেন বলেন, পাঁচবার কায়িক পরীক্ষা করেও সাত মাসে পণ্যে চালানটি খালাস হওয়া সম্ভব হয়নি। এতে আমদানিকারক চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। দুই কন্টেইনার পণ্যের বিপরীতে প্রতিদিন বন্দর চার্জ ও শিপিং এজেন্ট চার্জ গুনতে হচ্ছে।
সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহেল রানার দাবি, সব পণ্য পরিমাপ করা সম্ভব হয়নি। স্কয়ার মিটারকে কেজিতে রূপান্তর করায় পণ্যের ওজন বেশি হয়েছে। তবে কায়িক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পণ্যের পরিমাণ দ্বিগুণ উল্লেখ করার বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
তবে বিষয়টি স্বীকার করেন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম। তিনি জানান, ট্রাইবুনালের নির্দেশে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৮ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১০ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে