আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
৩২ বছর ধরে কারাগারে বন্দী মো. টুনি ওরফে টুইন্যার বয়স এখন ৬৫ বছর। একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন ও অস্ত্র মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত তিনি। শরীরে বাসা বেঁধেছে নানা রোগ। চলাফেরায়ও কষ্ট। আগে স্বজনেরা দেখা করতে এলেও এখন কেউ খোঁজও নেন না। দেশের কারাগারগুলোতে টুনির মতো বার্ধক্যে পৌঁছানো বন্দী আছেন দেড় হাজারের বেশি। তাঁদের বেশির ভাগেরই খোঁজ নেয় না কেউ।
কারা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের ৬৮টি কারাগারে ৭৭ হাজার ২৩৯ বন্দী রয়েছে। তাঁদের মাত্র ১০ শতাংশ সাজাপ্রাপ্ত আসামি বা কয়েদি। এই কয়েদিদের মধ্যে ১ হাজার ৫৩৭ জন বয়স্ক। যাঁদের বয়স ৬০ থেকে ৯০ বছর। তাঁদের মধ্যে গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগারে ১৪৬ জন, রাজশাহী কারাগারে ১০৪, সিলেটে ৯৮, চট্টগ্রামে ৮৪, গোপালগঞ্জ কারাগারে ৭২, কাশিমপুর-২ কারাগারে ৭০, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৬৯ জন পুরুষ এবং কাশিমপুর মহিলা কারাগারে ১৫ নারী রয়েছেন। বাকিরা অন্যান্য কারাগারে।
কারা সূত্র জানায়, বয়স্ক বন্দীরা বার্ধক্যজনিত নানা রোগ ও শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। কেউ কেউ পক্ষাঘাতগ্রস্ত। এই বন্দীদের বেশির ভাগই দরিদ্র পরিবারের এবং হত্যা ও অস্ত্র মামলার আসামি। বেশির ভাগের স্বজনেরা খোঁজ নেন না। এমন বন্দীদের অনেকেই পর্যাপ্ত চিকিৎসা ও পুষ্টিকর খাবারের অভাবে ভুগছেন। তবে কারা কর্তৃপক্ষের দাবি, গত জানুয়ারিতে হাইকোর্টের নির্দেশে কারাগারে চিকিৎসক সংযুক্ত করা হয়েছে। তাঁরা কেউ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নন বলে প্রাথমিক চিকিৎসা মিলছে। বয়স্ক বন্দীদের নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। কোনো বন্দী গুরুতর অসুস্থ হলে সরকার অনুমোদিত হাসপাতালে পাঠানো হয়। স্বজনেরা খোঁজ না নিলেও কারা নিয়ম অনুযায়ী বয়স্ক বন্দীদের সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বয়স্ক বন্দীদের বিষয়ে কারা কর্তৃপক্ষকে আরও যত্নবান হতে হবে। তাঁদের নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা উচিত। কমিশন থেকে বয়স্কদের অবস্থা জানতে চাওয়া হবে।
কয়েদি মো. টুনি বন্দী আছেন কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। জানা যায়, তাঁর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নের পীর কাশিমপুর গ্রামে। বাবার নাম লস্কর আলী। ১৯৯১ সালের ৭ মে রাজধানীর গুলশান থানার একটি হত্যা মামলার আসামি টুনি। ওই বছরের ৩০ নভেম্বর ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালত ওই মামলায় তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এ ছাড়া অস্ত্র মামলায় তাঁর ১০ বছরের কারাদণ্ড হয়। ১৯৯৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি উচ্চ আদালত তাঁকে দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
আকুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শিমুল বিল্লাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, টুনির পরিবারের কেউ গ্রামে থাকে না।
টুনি ছোট থাকতেই পরিবার ঢাকায় চলে গেছে।
দুটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া পুরান ঢাকার সূত্রাপুরের ষাটোর্ধ্ব আব্দুস সালাম আরিফ ১৯ বছর ধরে কারাগারে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে তিনি বাগান পরিচর্যা করেন। কখনো কখনো মশামাছি মারার কাজ করেন। পরিবার সূত্রাপুরের নরেন্দ্রনাথ বসাক লেনে থাকলেও তাঁর খোঁজ নেয় না।
কাশিমপুর কারাগারে হায়দার নামে এক বয়স্ক বন্দীর ভাই সাইফুল বলেন, কারাগারের রুটি, ভাজি ও ভাত তাঁর ভাই খেতে পারেন না। তাই তাঁকে টাকা দিয়ে পিসি কার্ড করে দেওয়া হয়। ওই কার্ড দিয়ে তিনি কারা ক্যানটিন থেকে খাবার কিনে খান।
কারা অধিদপ্তরের সূত্র বলছে, বয়স্ক বন্দীদের বেশির ভাগ দরিদ্র পরিবারের। তাঁদের পরিবার খাবার কেনার জন্য পিসি কার্ডে টাকা দেয় না।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার (ভারপ্রাপ্ত) সুভাষ কুমার ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সী বন্দীদের বয়স্ক বিবেচনায় আলাদা রাখা হয়। কারাগারে তাঁদের কায়িক পরিশ্রম কম—এমন কাজে লাগানো হয়। তাঁরা মশামাছি-কীটপতঙ্গ নিধন, বাগান পরিচর্যা এবং পরিচ্ছন্নতাকর্মীর কাজ করেন। কেউ কিছু না করতে পারলে তাঁদের কিছু করতে হয় না।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এ বন্দী খালেক মিয়ারও খোঁজ নেয় না কেউ। হত্যা ও অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এই কয়েদির বাড়ি রাজবাড়ীর পাংশায়। ১৭ বছর তিনি কারাগারে। জানা গেছে, খালেকরা চার ভাই এক বোন। সবাই আলাদা থাকেন। তাঁর স্ত্রী ও কলেজপড়ুয়া ছেলে আছেন। জমি নেই। অভাবের সংসার। তাঁর সঙ্গে দেখা করার ও উচ্চ আদালতে মামলা চালানোর সামর্থ্য তাঁদের নেই।
খালেকের ছেলে রাকিব বলেন, নিম্ন আদালতে মামলা চালাতেই তাঁরা নিঃস্ব। এখন সংসারই চলে না। আল্লাহর ওপর সবকিছু ছেড়ে দিয়েছেন।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বয়স্ক বন্দীদের বেশি খেয়াল রাখা হয়। পরিবার খোঁজ না নিলেও আমরা সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করি।’
সাজাপ্রাপ্ত বন্দীরা ভালো আচরণ করলে এবং কারাবিধি মেনে চললে প্রতিবছর কিছু সাজা মওকুফ পান। গোপালগঞ্জ কারাগারের জেলার আল মামুন বলেন, নিয়ম অনুযায়ী বয়স্ক বন্দীদের প্রতিবছর কিছু সাজা রেয়াত হয়। এ ছাড়া পক্ষাঘাতগ্রস্তদের দেখভালের জন্য ওই কারাগারে বন্দীদের মধ্য থেকে কয়েকজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
৩২ বছর ধরে কারাগারে বন্দী মো. টুনি ওরফে টুইন্যার বয়স এখন ৬৫ বছর। একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন ও অস্ত্র মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত তিনি। শরীরে বাসা বেঁধেছে নানা রোগ। চলাফেরায়ও কষ্ট। আগে স্বজনেরা দেখা করতে এলেও এখন কেউ খোঁজও নেন না। দেশের কারাগারগুলোতে টুনির মতো বার্ধক্যে পৌঁছানো বন্দী আছেন দেড় হাজারের বেশি। তাঁদের বেশির ভাগেরই খোঁজ নেয় না কেউ।
কারা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের ৬৮টি কারাগারে ৭৭ হাজার ২৩৯ বন্দী রয়েছে। তাঁদের মাত্র ১০ শতাংশ সাজাপ্রাপ্ত আসামি বা কয়েদি। এই কয়েদিদের মধ্যে ১ হাজার ৫৩৭ জন বয়স্ক। যাঁদের বয়স ৬০ থেকে ৯০ বছর। তাঁদের মধ্যে গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগারে ১৪৬ জন, রাজশাহী কারাগারে ১০৪, সিলেটে ৯৮, চট্টগ্রামে ৮৪, গোপালগঞ্জ কারাগারে ৭২, কাশিমপুর-২ কারাগারে ৭০, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৬৯ জন পুরুষ এবং কাশিমপুর মহিলা কারাগারে ১৫ নারী রয়েছেন। বাকিরা অন্যান্য কারাগারে।
কারা সূত্র জানায়, বয়স্ক বন্দীরা বার্ধক্যজনিত নানা রোগ ও শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। কেউ কেউ পক্ষাঘাতগ্রস্ত। এই বন্দীদের বেশির ভাগই দরিদ্র পরিবারের এবং হত্যা ও অস্ত্র মামলার আসামি। বেশির ভাগের স্বজনেরা খোঁজ নেন না। এমন বন্দীদের অনেকেই পর্যাপ্ত চিকিৎসা ও পুষ্টিকর খাবারের অভাবে ভুগছেন। তবে কারা কর্তৃপক্ষের দাবি, গত জানুয়ারিতে হাইকোর্টের নির্দেশে কারাগারে চিকিৎসক সংযুক্ত করা হয়েছে। তাঁরা কেউ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নন বলে প্রাথমিক চিকিৎসা মিলছে। বয়স্ক বন্দীদের নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। কোনো বন্দী গুরুতর অসুস্থ হলে সরকার অনুমোদিত হাসপাতালে পাঠানো হয়। স্বজনেরা খোঁজ না নিলেও কারা নিয়ম অনুযায়ী বয়স্ক বন্দীদের সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বয়স্ক বন্দীদের বিষয়ে কারা কর্তৃপক্ষকে আরও যত্নবান হতে হবে। তাঁদের নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা উচিত। কমিশন থেকে বয়স্কদের অবস্থা জানতে চাওয়া হবে।
কয়েদি মো. টুনি বন্দী আছেন কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। জানা যায়, তাঁর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নের পীর কাশিমপুর গ্রামে। বাবার নাম লস্কর আলী। ১৯৯১ সালের ৭ মে রাজধানীর গুলশান থানার একটি হত্যা মামলার আসামি টুনি। ওই বছরের ৩০ নভেম্বর ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালত ওই মামলায় তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এ ছাড়া অস্ত্র মামলায় তাঁর ১০ বছরের কারাদণ্ড হয়। ১৯৯৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি উচ্চ আদালত তাঁকে দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
আকুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শিমুল বিল্লাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, টুনির পরিবারের কেউ গ্রামে থাকে না।
টুনি ছোট থাকতেই পরিবার ঢাকায় চলে গেছে।
দুটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া পুরান ঢাকার সূত্রাপুরের ষাটোর্ধ্ব আব্দুস সালাম আরিফ ১৯ বছর ধরে কারাগারে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে তিনি বাগান পরিচর্যা করেন। কখনো কখনো মশামাছি মারার কাজ করেন। পরিবার সূত্রাপুরের নরেন্দ্রনাথ বসাক লেনে থাকলেও তাঁর খোঁজ নেয় না।
কাশিমপুর কারাগারে হায়দার নামে এক বয়স্ক বন্দীর ভাই সাইফুল বলেন, কারাগারের রুটি, ভাজি ও ভাত তাঁর ভাই খেতে পারেন না। তাই তাঁকে টাকা দিয়ে পিসি কার্ড করে দেওয়া হয়। ওই কার্ড দিয়ে তিনি কারা ক্যানটিন থেকে খাবার কিনে খান।
কারা অধিদপ্তরের সূত্র বলছে, বয়স্ক বন্দীদের বেশির ভাগ দরিদ্র পরিবারের। তাঁদের পরিবার খাবার কেনার জন্য পিসি কার্ডে টাকা দেয় না।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার (ভারপ্রাপ্ত) সুভাষ কুমার ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সী বন্দীদের বয়স্ক বিবেচনায় আলাদা রাখা হয়। কারাগারে তাঁদের কায়িক পরিশ্রম কম—এমন কাজে লাগানো হয়। তাঁরা মশামাছি-কীটপতঙ্গ নিধন, বাগান পরিচর্যা এবং পরিচ্ছন্নতাকর্মীর কাজ করেন। কেউ কিছু না করতে পারলে তাঁদের কিছু করতে হয় না।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এ বন্দী খালেক মিয়ারও খোঁজ নেয় না কেউ। হত্যা ও অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এই কয়েদির বাড়ি রাজবাড়ীর পাংশায়। ১৭ বছর তিনি কারাগারে। জানা গেছে, খালেকরা চার ভাই এক বোন। সবাই আলাদা থাকেন। তাঁর স্ত্রী ও কলেজপড়ুয়া ছেলে আছেন। জমি নেই। অভাবের সংসার। তাঁর সঙ্গে দেখা করার ও উচ্চ আদালতে মামলা চালানোর সামর্থ্য তাঁদের নেই।
খালেকের ছেলে রাকিব বলেন, নিম্ন আদালতে মামলা চালাতেই তাঁরা নিঃস্ব। এখন সংসারই চলে না। আল্লাহর ওপর সবকিছু ছেড়ে দিয়েছেন।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বয়স্ক বন্দীদের বেশি খেয়াল রাখা হয়। পরিবার খোঁজ না নিলেও আমরা সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করি।’
সাজাপ্রাপ্ত বন্দীরা ভালো আচরণ করলে এবং কারাবিধি মেনে চললে প্রতিবছর কিছু সাজা মওকুফ পান। গোপালগঞ্জ কারাগারের জেলার আল মামুন বলেন, নিয়ম অনুযায়ী বয়স্ক বন্দীদের প্রতিবছর কিছু সাজা রেয়াত হয়। এ ছাড়া পক্ষাঘাতগ্রস্তদের দেখভালের জন্য ওই কারাগারে বন্দীদের মধ্য থেকে কয়েকজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৫ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে