রাশেদুজ্জামান, মেহেরপুর
মেহেরপুরে অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে নিত্যপণ্যের বাজার। শ্রমজীবী মানুষ প্রয়োজনের তুলনায় অর্ধেক বাজার করেই ঘরে ফিরছেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজারের যে অবস্থা, এতে মনিটরিং বলে কিছু আছে, তা বোঝার উপায় নেই।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক দিন ধরে তেল নিয়ে তেলেসমাতি শুরু হয়েছে। সয়াবিন তেলের দাম বাড়তে বাড়তে ২০০ ছুঁই ছুঁই। এরই মধ্যে বোতলজাত সয়াবিনের তেলের সংকট শুরু হয়ে গেছে। ক্রেতাদের আশঙ্কা বাজারে আবারও দেখা দিতে পারে তেলের কৃত্রিম সংকট। আরও বাড়তে পারে তেলের দাম। শুধু তেল নয়, সপ্তাহ ব্যবধানে প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়েছে। বিশেষ করে ডাল জাতীয় সব পণ্যের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা। এক সপ্তাহ আগেও মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছিল কেজিপ্রতি ১০০ টাকা, এখন তা বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। কলাইয়ের ডাল ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়।
এ ছাড়া ২৮ টাকার লবণ কেজিপ্রতি এখন বিক্রি হচ্ছে ৩২ টাকায়। কেজিতে ৮ টাকা বেড়ে এখন চিনির দর ৮০। এলাচি কেজি প্রতি বেড়েছে ২০০ টাকা, জিরা কেজিপ্রতি বেড়েছে ১০০ টাকা। কয়েক দিনে আরও এক দফা বেড়েছে মাছ ও মুরগির দাম। যে কোনো মাছের মূল্য কেজিপ্রতি বেড়েছে ৩০ থেকে ৪ ০ টাকা। মুরগির বাজারেও একই চিত্র।
এক সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে, আলু বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১৫ টাকা, বেগুন ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, টমেটো ৫০ থেকে ৫৫ টাকা, গাজর ২০ থেকে ২৫ টাকা, শিম ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে। আর প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা করে। আদার দাম কেজি প্রতি ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়।
শহরের বড় বাজারের মুদি ও কাঁচামাল ব্যবসায়ী রাইহান উদ্দীন বলেন, ‘কাঁচাবাজার স্থিতিশীল রয়েছে। মুদি পণ্য একটি শেষ হওয়ার পর কিনতে গেলেই বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই বাজারে।’
এদিকে, নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধিতে বাজার করতে এসে অনেক সময় ক্রেতা-বিক্রেতারা তর্কে জড়িয়ে পড়ছেন। শহরের কাশ্যবপাড়ার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আবুল হোসেন বলেন, ‘প্রতিনিয়তই জিনিসের দাম বাড়ছে। তবে সেই হারে আমাদের আয় তো বাড়ছে না। ফলে বাজারে এসে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। চাহিদা মতো জিনিস কিনতে পারছি না। সামনে রমজান আসছে। কীভাবে চলব, ভাবতেই গা শিউরে উঠছে।’
জেলায় নিত্যপণ্যের দাম খুব একটা বাড়েনি বলে দাবি করেন জেলা প্রশাসক ড. মুনসুর আলম খান। তিনি বলেন, ‘প্রতিনিয়তই আমরা বাজারে খোঁজ-খবর নিচ্ছি। সারা দেশের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব কিছুটা এ জেলায়ও পড়েছে। তবে কেউ কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে চাইলে আমরা সেসব ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
মেহেরপুরে অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে নিত্যপণ্যের বাজার। শ্রমজীবী মানুষ প্রয়োজনের তুলনায় অর্ধেক বাজার করেই ঘরে ফিরছেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজারের যে অবস্থা, এতে মনিটরিং বলে কিছু আছে, তা বোঝার উপায় নেই।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক দিন ধরে তেল নিয়ে তেলেসমাতি শুরু হয়েছে। সয়াবিন তেলের দাম বাড়তে বাড়তে ২০০ ছুঁই ছুঁই। এরই মধ্যে বোতলজাত সয়াবিনের তেলের সংকট শুরু হয়ে গেছে। ক্রেতাদের আশঙ্কা বাজারে আবারও দেখা দিতে পারে তেলের কৃত্রিম সংকট। আরও বাড়তে পারে তেলের দাম। শুধু তেল নয়, সপ্তাহ ব্যবধানে প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়েছে। বিশেষ করে ডাল জাতীয় সব পণ্যের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা। এক সপ্তাহ আগেও মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছিল কেজিপ্রতি ১০০ টাকা, এখন তা বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। কলাইয়ের ডাল ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়।
এ ছাড়া ২৮ টাকার লবণ কেজিপ্রতি এখন বিক্রি হচ্ছে ৩২ টাকায়। কেজিতে ৮ টাকা বেড়ে এখন চিনির দর ৮০। এলাচি কেজি প্রতি বেড়েছে ২০০ টাকা, জিরা কেজিপ্রতি বেড়েছে ১০০ টাকা। কয়েক দিনে আরও এক দফা বেড়েছে মাছ ও মুরগির দাম। যে কোনো মাছের মূল্য কেজিপ্রতি বেড়েছে ৩০ থেকে ৪ ০ টাকা। মুরগির বাজারেও একই চিত্র।
এক সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে, আলু বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১৫ টাকা, বেগুন ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, টমেটো ৫০ থেকে ৫৫ টাকা, গাজর ২০ থেকে ২৫ টাকা, শিম ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে। আর প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা করে। আদার দাম কেজি প্রতি ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়।
শহরের বড় বাজারের মুদি ও কাঁচামাল ব্যবসায়ী রাইহান উদ্দীন বলেন, ‘কাঁচাবাজার স্থিতিশীল রয়েছে। মুদি পণ্য একটি শেষ হওয়ার পর কিনতে গেলেই বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই বাজারে।’
এদিকে, নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধিতে বাজার করতে এসে অনেক সময় ক্রেতা-বিক্রেতারা তর্কে জড়িয়ে পড়ছেন। শহরের কাশ্যবপাড়ার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আবুল হোসেন বলেন, ‘প্রতিনিয়তই জিনিসের দাম বাড়ছে। তবে সেই হারে আমাদের আয় তো বাড়ছে না। ফলে বাজারে এসে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। চাহিদা মতো জিনিস কিনতে পারছি না। সামনে রমজান আসছে। কীভাবে চলব, ভাবতেই গা শিউরে উঠছে।’
জেলায় নিত্যপণ্যের দাম খুব একটা বাড়েনি বলে দাবি করেন জেলা প্রশাসক ড. মুনসুর আলম খান। তিনি বলেন, ‘প্রতিনিয়তই আমরা বাজারে খোঁজ-খবর নিচ্ছি। সারা দেশের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব কিছুটা এ জেলায়ও পড়েছে। তবে কেউ কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে চাইলে আমরা সেসব ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে