শেখ ফরিদ, সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ)
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার এলাকা এখন অরক্ষিত। এ এলাকায় কোনো ধরনের ট্রাফিক আইন মানা হচ্ছে না। পুলিশের চক্ষু ফাঁকি দিয়ে উল্টো পথে চলাচল করছে ফিটনেসবিহীন ও সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ যান। ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার না করে ঝুঁকি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ মহাসড়ক পারাপার হচ্ছে। কয়েক দিন পর পর ঘটছে মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনা।
মহাসড়কের কাঁচপুর, মদনপুর, কেওঢালা, দড়িকান্দি, মোগরাপাড়া চৌরাস্তা ও মেঘনা সেতু এলাকার বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় পুরো সড়ক অরক্ষিত। এ মহাসড়কে অবাধে চলছে ইজিবাইক, অটোরিকশা, নছিমন ও ভটভটিসহ উল্টো পথে চলছে বিভিন্ন যানবাহন। ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বে নিয়োজিত কাঁচপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশের সামনে দিয়েই চলছে এসব যানবাহন। কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার এলাকায় কোনো ধরনের ট্রাফিক আইন মানা হচ্ছে না। দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সরকার এ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে ফুটওভারব্রিজ নির্মাণ করলেও কাঁচপুর, মদনপুর, কেওঢালা, দড়িকান্দি ও মোগরাপাড়া এলাকায় প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ মহাসড়ক পারাপার হচ্ছে। হরহামেশাই উল্টো পথে তিন চাকার নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচলের কারণে কাঁচপুর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা সেতু পর্যন্ত প্রায় সময় ঘটে দুর্ঘটনা।
মহাসড়কের মদনপুর এলাকায় দেখা যায়, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ছেড়ে আসা ও বন্দরগামী যেসব পণ্যবাহী ট্রাক ও লরি মদনপুর-জয়দেবপুর (ঢাকা বাইপাস) সড়ক ব্যবহার করে চলাচল করছে। উল্টো পথে নিষিদ্ধ ইজিবাইক ও অটোরিকশা চলাচলের কারণে অনেক সময় মহাসড়কের দুপাশে সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজটের। মহাসড়কের যানজট নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বরত হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সামনেই দেখা গেল মহাসড়কের ওপর অবৈধ যানবাহনের রীতিমতো স্ট্যান্ড বানিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে। তা ছাড়া পথচারীদের জন্য ফুট ওভার ব্রিজ থাকা সত্ত্বেও পথচারী ব্রিজের নিচে মাত্র ৩০ গজ দুর দিয়ে পুলিশের সামনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নারী শিশু ও পথচারীরা সড়ক পারাপার হচ্ছে। প্রায় প্রতিদিনই মদনপুর এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করে পথচারীরা সড়ক পারাপার হওয়ায় এবং উল্টো পথে নিষিদ্ধ ইজিবাইক ও অটোরিকশা চলাচলের কারণে যানজটের সৃষ্টি হয়।
হাইওয়ে পুলিশের একজন সদস্য বলেন, ‘আমরা নিষেধ করলেও অবৈধ যানবাহন কোনো ভাবেই বন্ধ রাখতে পারছি না। স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা-কর্মী এসব যানবাহন থেকে চাঁদা নিয়ে মহাসড়কে চলাচল করার সুযোগ করে দিয়েছে। আর মানুষ সচেতন না হওয়ার কারণে কয়েকটি স্থানে ফুটওভার ব্রিজ থাকা সত্ত্বেও নিচ দিয়ে লাফিয়ে সড়ক পারাপার হচ্ছে। এসব কারণে প্রায় সময় ঘটছে সড়ক দুর্ঘটনা।’
জানা যায়, সোনারগাঁ উপজেলায় প্রায় ৪ হাজার অটোরিকশা, ইজিবাইক ও বটবটি চলাচল করে। মহাসড়ক দিয়ে এসব যানবাহন চলাচল করতে পুলিশকে তাদের প্রতি যানবাহন বাবদ ঘুষ দিতে হয়। তা ছাড়া একটি শ্রমিক সংগঠনকে আলাদা চাঁদা দিতে হয়। এসব চাঁদা দিয়েই মহাসড়ক ব্যবহার করার সুযোগ পায়।
ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী শ্যামলী পরিবহনের চালক আব্দুর রহমান বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে কীভাবে সরকারের নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করে তা সবাই ভালো করেই জানে। মহাসড়কে কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত দুর্ঘটনার প্রধান কারণ এসব নিষিদ্ধ যানবাহন। এসব যানবাহন বেশির ভাগ সময়েই উল্টো পথে চলাচল করে।’
সোনারগাঁ থানা ও কাঁচপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মহাসড়কের কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার এলাকায় গত এক বছরে ৫৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০ জনের প্রাণহানি ও অসংখ্য মানুষের অঙ্গহানি ঘটে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ করিম খান বলেন, ‘যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধে জনসচেতনতার লক্ষে আমি নিজে মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে পথচারী ও চালকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে কিছু নিষিদ্ধ যানবাহন হয়তো চলাচল করে। আমরা এসব নিষিদ্ধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার এলাকা এখন অরক্ষিত। এ এলাকায় কোনো ধরনের ট্রাফিক আইন মানা হচ্ছে না। পুলিশের চক্ষু ফাঁকি দিয়ে উল্টো পথে চলাচল করছে ফিটনেসবিহীন ও সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ যান। ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার না করে ঝুঁকি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ মহাসড়ক পারাপার হচ্ছে। কয়েক দিন পর পর ঘটছে মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনা।
মহাসড়কের কাঁচপুর, মদনপুর, কেওঢালা, দড়িকান্দি, মোগরাপাড়া চৌরাস্তা ও মেঘনা সেতু এলাকার বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় পুরো সড়ক অরক্ষিত। এ মহাসড়কে অবাধে চলছে ইজিবাইক, অটোরিকশা, নছিমন ও ভটভটিসহ উল্টো পথে চলছে বিভিন্ন যানবাহন। ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বে নিয়োজিত কাঁচপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশের সামনে দিয়েই চলছে এসব যানবাহন। কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার এলাকায় কোনো ধরনের ট্রাফিক আইন মানা হচ্ছে না। দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সরকার এ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে ফুটওভারব্রিজ নির্মাণ করলেও কাঁচপুর, মদনপুর, কেওঢালা, দড়িকান্দি ও মোগরাপাড়া এলাকায় প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ মহাসড়ক পারাপার হচ্ছে। হরহামেশাই উল্টো পথে তিন চাকার নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচলের কারণে কাঁচপুর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা সেতু পর্যন্ত প্রায় সময় ঘটে দুর্ঘটনা।
মহাসড়কের মদনপুর এলাকায় দেখা যায়, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ছেড়ে আসা ও বন্দরগামী যেসব পণ্যবাহী ট্রাক ও লরি মদনপুর-জয়দেবপুর (ঢাকা বাইপাস) সড়ক ব্যবহার করে চলাচল করছে। উল্টো পথে নিষিদ্ধ ইজিবাইক ও অটোরিকশা চলাচলের কারণে অনেক সময় মহাসড়কের দুপাশে সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজটের। মহাসড়কের যানজট নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বরত হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সামনেই দেখা গেল মহাসড়কের ওপর অবৈধ যানবাহনের রীতিমতো স্ট্যান্ড বানিয়ে এসব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে। তা ছাড়া পথচারীদের জন্য ফুট ওভার ব্রিজ থাকা সত্ত্বেও পথচারী ব্রিজের নিচে মাত্র ৩০ গজ দুর দিয়ে পুলিশের সামনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নারী শিশু ও পথচারীরা সড়ক পারাপার হচ্ছে। প্রায় প্রতিদিনই মদনপুর এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করে পথচারীরা সড়ক পারাপার হওয়ায় এবং উল্টো পথে নিষিদ্ধ ইজিবাইক ও অটোরিকশা চলাচলের কারণে যানজটের সৃষ্টি হয়।
হাইওয়ে পুলিশের একজন সদস্য বলেন, ‘আমরা নিষেধ করলেও অবৈধ যানবাহন কোনো ভাবেই বন্ধ রাখতে পারছি না। স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা-কর্মী এসব যানবাহন থেকে চাঁদা নিয়ে মহাসড়কে চলাচল করার সুযোগ করে দিয়েছে। আর মানুষ সচেতন না হওয়ার কারণে কয়েকটি স্থানে ফুটওভার ব্রিজ থাকা সত্ত্বেও নিচ দিয়ে লাফিয়ে সড়ক পারাপার হচ্ছে। এসব কারণে প্রায় সময় ঘটছে সড়ক দুর্ঘটনা।’
জানা যায়, সোনারগাঁ উপজেলায় প্রায় ৪ হাজার অটোরিকশা, ইজিবাইক ও বটবটি চলাচল করে। মহাসড়ক দিয়ে এসব যানবাহন চলাচল করতে পুলিশকে তাদের প্রতি যানবাহন বাবদ ঘুষ দিতে হয়। তা ছাড়া একটি শ্রমিক সংগঠনকে আলাদা চাঁদা দিতে হয়। এসব চাঁদা দিয়েই মহাসড়ক ব্যবহার করার সুযোগ পায়।
ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী শ্যামলী পরিবহনের চালক আব্দুর রহমান বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে কীভাবে সরকারের নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করে তা সবাই ভালো করেই জানে। মহাসড়কে কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত দুর্ঘটনার প্রধান কারণ এসব নিষিদ্ধ যানবাহন। এসব যানবাহন বেশির ভাগ সময়েই উল্টো পথে চলাচল করে।’
সোনারগাঁ থানা ও কাঁচপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মহাসড়কের কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার এলাকায় গত এক বছরে ৫৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০ জনের প্রাণহানি ও অসংখ্য মানুষের অঙ্গহানি ঘটে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ করিম খান বলেন, ‘যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধে জনসচেতনতার লক্ষে আমি নিজে মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে পথচারী ও চালকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে কিছু নিষিদ্ধ যানবাহন হয়তো চলাচল করে। আমরা এসব নিষিদ্ধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছি।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে