বেড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার বেড়ার মাশুন্দিয়া-ভবানীপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ক্লাসে অনুপস্থিতির জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জরিমানা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক খান অভিযোগের বিষয়ে বলেছেন, শিক্ষার্থীদের শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে জরিমানার টাকা ধার্য করা হয়েছে। এটি বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার দাবি, এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে বিধি লঙ্ঘন করে এভাবে টাকা আদায় অনৈতিক। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এভাবে টাকা আদায়ের কোনো নিয়ম নেই।
শিক্ষার্থীরা বলছে, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একদিনের অনুপস্থিতির জন্য ২০ টাকা হারে জরিমানা আদায় করছে। এভাবে গত সাত মাস ধরে তাদের কাছ থেকে অর্ধলক্ষাধিক টাকা আদায় করা হয়েছে বলে দাবি করে তারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন অভিভাবক বলেন, বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও প্রধান শিক্ষক প্রভাবশালী হওয়ায় তাঁরা এ অনৈতিক কাজের প্রতিবাদ করার সাহস পাননি।
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা জানায়, বিদ্যালয়ের অনুপস্থিতির তালিকা তৈরি করে রেখেছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যে সমস্ত শিক্ষার্থী এক অথবা দুই দিন অনুপস্থিত ছিল, তারা ২০ টাকা হারে জরিমানা দিয়েছেন। কিন্তু যে সমস্ত শিক্ষার্থীর ১৫-২৫ দিন অনুপস্থিত ছিল তাদের মাসিক বেতন, অন্য ফি, অর্ধবার্ষিক পরীক্ষার ফির সঙ্গে জরিমানার টাকা যুক্ত করে আদায় করা হচ্ছে। এ নিয়ে প্রতিনিয়ত অভিভাবক ও শিক্ষকদের মধ্যে অপ্রীতিকর অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ করা না হলে মিলছে না অর্ধবার্ষিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র।
এ বিষয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. আফজাল হোসেন বলেন, তিনি সদ্য সভাপতি নিযুক্ত হয়েছেন। জরিমানা আদায়ের সিদ্ধান্তটি আগের কমিটি দিয়েছেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে তাঁরা এটি করেছেন বলে প্রধান শিক্ষক তাঁকে জানিয়েছেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক খান বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়াতে পরিচালনা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যে সব শিক্ষার্থী শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে বিনা আবেদনে অনুপস্থিত থেকেছেন কেবল তাদের জরিমানা করা হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খবির উদ্দিন বলেন, প্রাথমিকভাবে প্রধান শিক্ষক জরিমানা আদায়ের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছেন। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পাবনার বেড়ার মাশুন্দিয়া-ভবানীপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ক্লাসে অনুপস্থিতির জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জরিমানা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক খান অভিযোগের বিষয়ে বলেছেন, শিক্ষার্থীদের শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে জরিমানার টাকা ধার্য করা হয়েছে। এটি বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার দাবি, এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে বিধি লঙ্ঘন করে এভাবে টাকা আদায় অনৈতিক। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এভাবে টাকা আদায়ের কোনো নিয়ম নেই।
শিক্ষার্থীরা বলছে, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একদিনের অনুপস্থিতির জন্য ২০ টাকা হারে জরিমানা আদায় করছে। এভাবে গত সাত মাস ধরে তাদের কাছ থেকে অর্ধলক্ষাধিক টাকা আদায় করা হয়েছে বলে দাবি করে তারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন অভিভাবক বলেন, বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও প্রধান শিক্ষক প্রভাবশালী হওয়ায় তাঁরা এ অনৈতিক কাজের প্রতিবাদ করার সাহস পাননি।
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা জানায়, বিদ্যালয়ের অনুপস্থিতির তালিকা তৈরি করে রেখেছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যে সমস্ত শিক্ষার্থী এক অথবা দুই দিন অনুপস্থিত ছিল, তারা ২০ টাকা হারে জরিমানা দিয়েছেন। কিন্তু যে সমস্ত শিক্ষার্থীর ১৫-২৫ দিন অনুপস্থিত ছিল তাদের মাসিক বেতন, অন্য ফি, অর্ধবার্ষিক পরীক্ষার ফির সঙ্গে জরিমানার টাকা যুক্ত করে আদায় করা হচ্ছে। এ নিয়ে প্রতিনিয়ত অভিভাবক ও শিক্ষকদের মধ্যে অপ্রীতিকর অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ করা না হলে মিলছে না অর্ধবার্ষিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র।
এ বিষয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. আফজাল হোসেন বলেন, তিনি সদ্য সভাপতি নিযুক্ত হয়েছেন। জরিমানা আদায়ের সিদ্ধান্তটি আগের কমিটি দিয়েছেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে তাঁরা এটি করেছেন বলে প্রধান শিক্ষক তাঁকে জানিয়েছেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক খান বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়াতে পরিচালনা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যে সব শিক্ষার্থী শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে বিনা আবেদনে অনুপস্থিত থেকেছেন কেবল তাদের জরিমানা করা হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খবির উদ্দিন বলেন, প্রাথমিকভাবে প্রধান শিক্ষক জরিমানা আদায়ের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছেন। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে