টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে আগামীকাল শনিবার ১ লাখ ৯ হাজার ৮০০ জনকে করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হচ্ছে। দেশব্যাপী গণটিকা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে টাঙ্গাইলেও এ টিকা দেওয়া হবে। এ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে জেলার ১২টি উপজেলায় টিকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য জেলায় ২ হাজার ৫৬২ জন কর্মকর্তা, কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবী কাজ করবেন বলে জানা গেছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যানুযায়ী, জেলার ১২টি উপজেলার ১১৪টি ইউনিয়ন ও ৩টি পৌরসভায় মোট ৩৬৬টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৮ হাজার ৩০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এর মধ্যে সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ৩৬টি কেন্দ্রে ১০ হাজার ৮০০ জনকে, দেলদুয়ার উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ২৪টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ২০০ জনকে, নাগরপুর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ৩৬টি কেন্দ্রে ১০ হাজার ৮০০ জনকে, বাসাইল উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, মির্জাপুর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ৩৯টি কেন্দ্রে ১১ হাজার ৭০০ জনকে, সখীপুরে ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, ঘাটাইলে ১১টি ইউনিয়নের ৩৩টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ৯০০ জনকে, গোপালপুরে ৭টি ইউনিয়নের ২১টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৩০০ জনকে, ভূঞাপুরে ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, কালিহাতীতে ১৫টি ইউনিয়নের ৪৫টি কেন্দ্রে ১৩ হাজার ৫০০ জনকে, মধুপুরের ১১টি ইউনিয়নের ৩৩টি কেন্দ্রে ১১ হাজার ৭০০ জনকে, ধনবাড়িতে ৭টি ইউনিয়নের ২১টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৩০০ জনকে টিকা দেওয়া দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যদিও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ১ লাখ ৮৩ হাজার মানুষকে টিকার আওতায় আনতে চায় বলে জানিয়েছে।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে প্রতিটি উপজেলায় টিকা পৌঁছে দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ কাজ বাস্তবায়নে মোট ২ হাজার ৫৬২ জন দায়িত্ব পালন করবেন। এর মধ্যে টিকাদানকর্মী রয়েছেন ৭৩২ জন, স্বেচ্ছাসেবী রয়েছেন ১ হাজার ৯৮ জন ও সুপারভাইজার রয়েছেন ৩৬৬ জন।
এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসককে সভাপতি ও সিভিল সার্জনকে সদস্যসচিব করে একটি কমিটি করা হয়েছে। এ কমিটি টিকা দেওয়ার পুরো বিষয়টি তদারকি করছে। এ ছাড়া উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সভাপতি ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সদস্যসচিব হিসেবে অপর একটি কমিটি রয়েছে। তাঁরাও নিজ নিজ উপজেলার টিকা কর্মসূচির কাজ তদারকি করবেন।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন আবুল ফজল সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে প্রতিটি কেন্দ্রে ৩০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। সে হিসাবে জেলায় ১ লাখ ৯ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়ার কথা রয়েছে। তবে আমাদের জেলায় টিকা কর্মসূচি কিছুটা পিছিয়ে থাকায় এদিন আমরা প্রতিটি টিকাকেন্দ্র ৫০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। এ হিসাব অনুযায়ী, ওই দিন আমরা আশা করছি ১ লাখ ৮৩ হাজার মানুষকে টিকা দিতে পারব।’
টাঙ্গাইলে আগামীকাল শনিবার ১ লাখ ৯ হাজার ৮০০ জনকে করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হচ্ছে। দেশব্যাপী গণটিকা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে টাঙ্গাইলেও এ টিকা দেওয়া হবে। এ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে জেলার ১২টি উপজেলায় টিকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য জেলায় ২ হাজার ৫৬২ জন কর্মকর্তা, কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবী কাজ করবেন বলে জানা গেছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যানুযায়ী, জেলার ১২টি উপজেলার ১১৪টি ইউনিয়ন ও ৩টি পৌরসভায় মোট ৩৬৬টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৮ হাজার ৩০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এর মধ্যে সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ৩৬টি কেন্দ্রে ১০ হাজার ৮০০ জনকে, দেলদুয়ার উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ২৪টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ২০০ জনকে, নাগরপুর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের ৩৬টি কেন্দ্রে ১০ হাজার ৮০০ জনকে, বাসাইল উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, মির্জাপুর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ৩৯টি কেন্দ্রে ১১ হাজার ৭০০ জনকে, সখীপুরে ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, ঘাটাইলে ১১টি ইউনিয়নের ৩৩টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ৯০০ জনকে, গোপালপুরে ৭টি ইউনিয়নের ২১টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৩০০ জনকে, ভূঞাপুরে ৬টি ইউনিয়নের ১৮টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৪০০ জনকে, কালিহাতীতে ১৫টি ইউনিয়নের ৪৫টি কেন্দ্রে ১৩ হাজার ৫০০ জনকে, মধুপুরের ১১টি ইউনিয়নের ৩৩টি কেন্দ্রে ১১ হাজার ৭০০ জনকে, ধনবাড়িতে ৭টি ইউনিয়নের ২১টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৩০০ জনকে টিকা দেওয়া দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যদিও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ১ লাখ ৮৩ হাজার মানুষকে টিকার আওতায় আনতে চায় বলে জানিয়েছে।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে প্রতিটি উপজেলায় টিকা পৌঁছে দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ কাজ বাস্তবায়নে মোট ২ হাজার ৫৬২ জন দায়িত্ব পালন করবেন। এর মধ্যে টিকাদানকর্মী রয়েছেন ৭৩২ জন, স্বেচ্ছাসেবী রয়েছেন ১ হাজার ৯৮ জন ও সুপারভাইজার রয়েছেন ৩৬৬ জন।
এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসককে সভাপতি ও সিভিল সার্জনকে সদস্যসচিব করে একটি কমিটি করা হয়েছে। এ কমিটি টিকা দেওয়ার পুরো বিষয়টি তদারকি করছে। এ ছাড়া উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সভাপতি ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সদস্যসচিব হিসেবে অপর একটি কমিটি রয়েছে। তাঁরাও নিজ নিজ উপজেলার টিকা কর্মসূচির কাজ তদারকি করবেন।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন আবুল ফজল সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে প্রতিটি কেন্দ্রে ৩০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। সে হিসাবে জেলায় ১ লাখ ৯ হাজার ৮০০ জনকে টিকা দেওয়ার কথা রয়েছে। তবে আমাদের জেলায় টিকা কর্মসূচি কিছুটা পিছিয়ে থাকায় এদিন আমরা প্রতিটি টিকাকেন্দ্র ৫০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। এ হিসাব অনুযায়ী, ওই দিন আমরা আশা করছি ১ লাখ ৮৩ হাজার মানুষকে টিকা দিতে পারব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে