বদরগঞ্জ প্রতিনিধি
বদরগঞ্জের রাধানগর ইউনিয়নে ধোধরাই নদীর ওপর ভেঙে যাওয়া সেতুর দুর্ভোগ আরও দীর্ঘায়িত হতে যাচ্ছে। উপজেলায় নতুন তিনটি সেতু নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলেও তাতে ধোধরারপাড় গ্রামের এই সেতু জায়গা পায়নি। এতে এলাকার মানুষ হতাশ হয়ে পড়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ধোধরারপাড়ের সেতুটি আড়াই বছর আগে ভেঙে পড়ে। বর্তমানে লোকজন বাঁশের সাঁকো দিয়ে নদী পার হন। তবে গাড়ি ব্যবহার করে ভারী কোনো মালামাল সাঁকো দিয়ে আনা নেওয়া করতে পারেন না এলাকার মানুষ। এ জন্য ঘুরতে হয় ১৫ কিলোমিটার। বিষয়টি নিয়ে গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘বদরগঞ্জে ২ বছর ধরে ভাঙা সেতু, ঘুরতে হয় ১৫ কিলোমিটার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
এই অবস্থায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) বাবুল চন্দ্র রায় ওই এলাকাসহ সাত জায়গায় সেতু নির্মাণের প্রস্তাব দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠান। গত মাসে মন্ত্রণালয় থেকে বদরগঞ্জে দুই কোটি টাকা ব্যয়ে তিনটি সেতু নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করা হয়। এতে ধোধরাই নদীর ওপর সেতুর নাম নেই। ফলে থেকেই যাচ্ছে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ।
ধোধরাই নদী রাধানগর ইউনিয়নটিকে দুই ভাগে বিভক্ত করে রেখেছে। নদীর এক পাড়ে রয়েছে বিদ্যালয়-কলেজসহ নানা প্রতিষ্ঠান, হাটবাজার ও বদরগঞ্জ শহরে যাতায়াতের প্রধান সড়ক। অপর পাড়ে রয়েছে পাঁচটি গ্রামসহ লিচু ও সবজির জন্য বিখ্যাত চকের ডাঙ্গা এলাকা। চাষিরা তাঁদের ফল ও ফসল নিয়ে ধোধরারপাড় সেতু দিয়েই যাতায়াত করতেন। কিন্তু আড়াই বছর আগে সেতুটি পানির তোড়ে ভেঙে পড়ে। ফলে স্থানীয় লোকজন নিজেদের উদ্যোগে বাঁশের সাঁকো তৈরি করে কোনো রকমে যাতায়াত করলেও চাষিরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ফল ও ফসল আনা নেওয়ায়। ৫০ গজ লম্বা সেতুটি না থাকায় চাষিদের কমপক্ষে ১৫ কিলোমিটার ঘুরে তারাগঞ্জ অথবা বদরগঞ্জ শহরে গিয়ে ফল ও সবজি বিক্রি করতে হয়।
এলাকার বাসিন্দা মোকছেদ আলী বলেন, ‘সড়কটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের (এলজিইডি) হলেও তাঁরা ব্রিজ নির্মাণে ভ্রুক্ষেপ রাখে না। আশায় ছিলাম এবার ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ব্রিজ হবে, কিন্তু হলো না।’
উপজেলা প্রকৌশলী বাদশাহ আলমগীর জানান, সড়কটি এলজিইডির হলেও সেতু করার কথা ত্রাণ অধিদপ্তরের।
এ বিষয়ে পিআইও বাবুল চন্দ্র রায় বলেন, ‘দ্রুত সেতুটি নির্মাণে অনেক চেষ্টা করেছি। এ জন্য সয়েল টেস্ট করে স্থানীয় সাংসদের অগ্রাধিকার তালিকায় সেতুটি নির্মাণের প্রস্তাব ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠাই। তবুও কাজ হলো না। ওই নদীতে সেতুসহ উপজেলায় সাতটি সেতু নির্মাণে প্রস্তাব ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হলে সেখান থেকে দুই কোটি টাকা ব্যয়ে তিনটি সেতুর দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। তবে ধোধরাই নদীর ওপরও সেতু নির্মাণের গুরুত্ব অনেক বেশি ছিল।’
বদরগঞ্জের রাধানগর ইউনিয়নে ধোধরাই নদীর ওপর ভেঙে যাওয়া সেতুর দুর্ভোগ আরও দীর্ঘায়িত হতে যাচ্ছে। উপজেলায় নতুন তিনটি সেতু নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলেও তাতে ধোধরারপাড় গ্রামের এই সেতু জায়গা পায়নি। এতে এলাকার মানুষ হতাশ হয়ে পড়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ধোধরারপাড়ের সেতুটি আড়াই বছর আগে ভেঙে পড়ে। বর্তমানে লোকজন বাঁশের সাঁকো দিয়ে নদী পার হন। তবে গাড়ি ব্যবহার করে ভারী কোনো মালামাল সাঁকো দিয়ে আনা নেওয়া করতে পারেন না এলাকার মানুষ। এ জন্য ঘুরতে হয় ১৫ কিলোমিটার। বিষয়টি নিয়ে গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘বদরগঞ্জে ২ বছর ধরে ভাঙা সেতু, ঘুরতে হয় ১৫ কিলোমিটার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
এই অবস্থায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) বাবুল চন্দ্র রায় ওই এলাকাসহ সাত জায়গায় সেতু নির্মাণের প্রস্তাব দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠান। গত মাসে মন্ত্রণালয় থেকে বদরগঞ্জে দুই কোটি টাকা ব্যয়ে তিনটি সেতু নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করা হয়। এতে ধোধরাই নদীর ওপর সেতুর নাম নেই। ফলে থেকেই যাচ্ছে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ।
ধোধরাই নদী রাধানগর ইউনিয়নটিকে দুই ভাগে বিভক্ত করে রেখেছে। নদীর এক পাড়ে রয়েছে বিদ্যালয়-কলেজসহ নানা প্রতিষ্ঠান, হাটবাজার ও বদরগঞ্জ শহরে যাতায়াতের প্রধান সড়ক। অপর পাড়ে রয়েছে পাঁচটি গ্রামসহ লিচু ও সবজির জন্য বিখ্যাত চকের ডাঙ্গা এলাকা। চাষিরা তাঁদের ফল ও ফসল নিয়ে ধোধরারপাড় সেতু দিয়েই যাতায়াত করতেন। কিন্তু আড়াই বছর আগে সেতুটি পানির তোড়ে ভেঙে পড়ে। ফলে স্থানীয় লোকজন নিজেদের উদ্যোগে বাঁশের সাঁকো তৈরি করে কোনো রকমে যাতায়াত করলেও চাষিরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ফল ও ফসল আনা নেওয়ায়। ৫০ গজ লম্বা সেতুটি না থাকায় চাষিদের কমপক্ষে ১৫ কিলোমিটার ঘুরে তারাগঞ্জ অথবা বদরগঞ্জ শহরে গিয়ে ফল ও সবজি বিক্রি করতে হয়।
এলাকার বাসিন্দা মোকছেদ আলী বলেন, ‘সড়কটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের (এলজিইডি) হলেও তাঁরা ব্রিজ নির্মাণে ভ্রুক্ষেপ রাখে না। আশায় ছিলাম এবার ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ব্রিজ হবে, কিন্তু হলো না।’
উপজেলা প্রকৌশলী বাদশাহ আলমগীর জানান, সড়কটি এলজিইডির হলেও সেতু করার কথা ত্রাণ অধিদপ্তরের।
এ বিষয়ে পিআইও বাবুল চন্দ্র রায় বলেন, ‘দ্রুত সেতুটি নির্মাণে অনেক চেষ্টা করেছি। এ জন্য সয়েল টেস্ট করে স্থানীয় সাংসদের অগ্রাধিকার তালিকায় সেতুটি নির্মাণের প্রস্তাব ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠাই। তবুও কাজ হলো না। ওই নদীতে সেতুসহ উপজেলায় সাতটি সেতু নির্মাণে প্রস্তাব ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হলে সেখান থেকে দুই কোটি টাকা ব্যয়ে তিনটি সেতুর দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। তবে ধোধরাই নদীর ওপরও সেতু নির্মাণের গুরুত্ব অনেক বেশি ছিল।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে