আজিজুর রহমান, চৌগাছা
যশোরের চৌগাছায় বারবার প্রশাসন ও পুলিশের অভিযান, ভ্রাম্যমাণ আদালত, এমনকি মামলার পরও কপোতাক্ষ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ হচ্ছে না। সর্বশেষ গত বুধবার কপোতাক্ষের নারায়ণপুর এলাকায় চারটি যন্ত্র বসিয়ে বালু উত্তোলন করে একটি অসাধু চক্র। পরে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরুফা সুলতানা সেখানে অভিযান চালিয়ে বালু তোলা বন্ধ করেছেন।
এদিকে স্থানীয়রা বলছেন, এভাবে বালু উত্তোলন চলতে থাকলে নদের দুই পাশের কৃষকদের ফসলি জমি যেকোনো সময় ধসে যেতে পারে। বালু তোলা বন্ধ করার পর উত্তোলন করা বালু চোরদের বিক্রি করার সুযোগ দেওয়া, বালু তোলা বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ না থাকা এবং ইউনিয়ন ভূমি সহকারী অফিসের কয়েক কর্মচারীর নিয়মিত চাঁদা নেওয়ার কারণে নদের বালু চুরি বন্ধ হচ্ছে না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২ ফেব্রুয়ারি চৌগাছা সদর ইউনিয়নের দিঘলসিংহা ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বায়েজিদ হোসেন চার বালু উত্তোলনকারীর নাম উল্লেখ করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানার নেতৃত্বে ৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলার তাহেরপুর পানিগ্রাম রিসোর্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুটি বালু তোলার যন্ত্রসহ অন্যান্য সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
অভিযানের খবর পেয়ে বালুখেকোরা যন্ত্রসহ অন্যান্য সরাঞ্জাম ফেলে পালিয়ে গেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র সরকার এসব সরঞ্জাম জব্দ করেন। পরে ১২ ফেব্রুয়ারি হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দলিল উদ্দিন তিনজনের নাম উল্লেখ করে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের ১৫-১ ধারায় চৌগাছা থানায় মামলা করেন। এরপরও নদ থেকে বালু চুরি বন্ধ করেনি বালুখেকোরা। নদের বিভিন্ন স্থানে চলতে থাকে যন্ত্র বসিয়ে বালু উত্তোলন।
বালু চুরি বন্ধ না হওয়ায় ২৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের পেটভরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশের কপোতাক্ষ নদে বালু উত্তোলনের সময় হাতেনাতে ছয়টি যন্ত্র ও একটি বালু বহনকারী ট্রাক্টর দিয়ে তৈরি ট্রাক জব্দ করেন। এ সময় বালু উত্তোলনকারীরা নদের কাঁদা পানির মধ্যে থাকায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় নারায়ণপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১০-১৫ জনের নামে মামলা করেন।
এ ছাড়া ভৈরব নদের তীর থেকে মাটি চুরি করে বিক্রির অপরাধেও একটি মামলা হয়। তবে এসব মামলা হওয়ার পরপরই আসামিরা আগাম জামিন নেওয়ায় পুলিশ তাঁদের আর গ্রেপ্তার করতে পারেনি। আবার যাদের নামে মামলা হয়, তাঁরা শুধুই কর্মচারী। ঘটনাস্থলে না থাকায় রাঘব বোয়ালেরা মামলার বাইরে থেকে যাচ্ছেন। ফলে আবারও তাঁরা অন্যস্থান থেকে বালু তোলা শুরু করেন।
সর্বশেষ ২৮ ফেব্রুয়ারি অভিযান চালিয়ে যন্ত্র ও ট্রাক্টর জব্দ করার পর বালু উত্তোলন কিছুদিন বন্ধ রেখে উত্তোলন করা হাজার হাজার ট্রাক বালু বিক্রি করে নেয় বালু উত্তোলনকারীরা। এর পর সম্প্রতি নারায়ণপু ও ভগবানপুর গ্রামের মাঝের শ্মমানঘাট এলাকায় বালু তোলা শুরু করে বালু উত্তোলনকারী চক্র। সেখানে পাঁচটি যন্ত্র বসিয়ে কয়েক হাজার ট্রাক বালু উত্তোলন করে তারা।
বুধবার স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ইরুফা সুলতানা দুপুরের দিকে লোক পাঠিয়ে তাঁদের বালু তোলা বন্ধ করেন। তবে বিকেলে ওই স্থানে গিয়ে দেখা যায়, বালু তোলার পাঁচটি যন্ত্র নদেই রয়েছে। যদিও পাইপগুলো খুলে রাখা ছিল। সেখানে হাজার হাজার ট্রাক বালু উত্তোলন করে স্তূপ করে রাখা ছিল। স্থানীয়রা জানান, স্বরুপদাহ ইউনিয়নের টেঙ্গুরপুরসহ হাকিমপুর ইউনিয়নের কয়েক জায়গায় এখনো বালু তোলা হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এক জায়গায় বালু তোলা বন্ধ করেন তো, বালু চোরেরা অন্য জায়গায় বালু তোলা শুরু করেন। আবার বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান চালিয়ে মেশিন বা সরঞ্জামাদি জব্দ করা হলেও, উত্তোলিত বালু বিক্রিতে বাধাগ্রস্ত হতে হয় না বালু উত্তোলনকারীদের। ফলে এক জায়গায় বালু তোলা বন্ধ করতেই তাঁরা অন্যস্থানে বালু তোলা শুরু করে। এসব বালু উত্তোলনকারীরা সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন জায়গা থেকে বালু তোলেন এবং বিক্রি করেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, স্ব স্ব এলাকার ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ছাড়াও উপজেলা নির্বাহী কার্যালয়ের কিছু অসাধু কর্মচারী বালু উত্তোলনকারীদের কাছ থেকে অবৈধ সুবিধা নেন। ফলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিযান চালালে বালু উত্তোলনকারীদের তাঁরা গোপনে সংবাদ পৌঁছে দেন। ফলে অভিযানের সময়ে বালু উত্তোলনকারীদের আর পাওয়া যায় না। স্থানীয়রা আরও জানান, ভৈরবের মাটি চোরদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কয়েকবার ভ্রাম্যমাণ আদালত করে জরিমানা ও জেল দিয়েছে। তবে এসব জরিমানা ও জেল হয় শুধুমাত্র শ্রমিকদের। এ কারণেও বালু ও মাটি চুরি থামছে না।
চৌগাছা উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশীষ মিশ্র জয় বলেন, ‘উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দুই–এক জায়গায় অভিযান চালিয়েছেন। আরও কয়েক জায়গায় বালু তোলা অব্যাহত রয়েছে। সেসব জায়গাগুলোতেও অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে বালু তোলা বন্ধ করে স্থানীয়দের ফসলি জমি বাঁচানোর পাশাপাশি এসব বালু চোরদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা বলেন, ‘খবর পেয়ে বুধবারও এক স্থান থেকে বালু তোলা বন্ধ করা হয়েছে। বালু উত্তোলনকারী ও মাটি চোরদের বিরুদ্ধে বারবার অভিযান চালাচ্ছি। নিয়মিত মামলাও করেছি। তবুও বালু উত্তোলন বন্ধ না হওয়ার অভিযোগ আসছে। আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি। প্রয়োজনে আরও মামলা করা হবে।’
যশোরের চৌগাছায় বারবার প্রশাসন ও পুলিশের অভিযান, ভ্রাম্যমাণ আদালত, এমনকি মামলার পরও কপোতাক্ষ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ হচ্ছে না। সর্বশেষ গত বুধবার কপোতাক্ষের নারায়ণপুর এলাকায় চারটি যন্ত্র বসিয়ে বালু উত্তোলন করে একটি অসাধু চক্র। পরে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরুফা সুলতানা সেখানে অভিযান চালিয়ে বালু তোলা বন্ধ করেছেন।
এদিকে স্থানীয়রা বলছেন, এভাবে বালু উত্তোলন চলতে থাকলে নদের দুই পাশের কৃষকদের ফসলি জমি যেকোনো সময় ধসে যেতে পারে। বালু তোলা বন্ধ করার পর উত্তোলন করা বালু চোরদের বিক্রি করার সুযোগ দেওয়া, বালু তোলা বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ না থাকা এবং ইউনিয়ন ভূমি সহকারী অফিসের কয়েক কর্মচারীর নিয়মিত চাঁদা নেওয়ার কারণে নদের বালু চুরি বন্ধ হচ্ছে না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২ ফেব্রুয়ারি চৌগাছা সদর ইউনিয়নের দিঘলসিংহা ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বায়েজিদ হোসেন চার বালু উত্তোলনকারীর নাম উল্লেখ করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানার নেতৃত্বে ৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলার তাহেরপুর পানিগ্রাম রিসোর্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুটি বালু তোলার যন্ত্রসহ অন্যান্য সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
অভিযানের খবর পেয়ে বালুখেকোরা যন্ত্রসহ অন্যান্য সরাঞ্জাম ফেলে পালিয়ে গেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র সরকার এসব সরঞ্জাম জব্দ করেন। পরে ১২ ফেব্রুয়ারি হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দলিল উদ্দিন তিনজনের নাম উল্লেখ করে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের ১৫-১ ধারায় চৌগাছা থানায় মামলা করেন। এরপরও নদ থেকে বালু চুরি বন্ধ করেনি বালুখেকোরা। নদের বিভিন্ন স্থানে চলতে থাকে যন্ত্র বসিয়ে বালু উত্তোলন।
বালু চুরি বন্ধ না হওয়ায় ২৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের পেটভরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশের কপোতাক্ষ নদে বালু উত্তোলনের সময় হাতেনাতে ছয়টি যন্ত্র ও একটি বালু বহনকারী ট্রাক্টর দিয়ে তৈরি ট্রাক জব্দ করেন। এ সময় বালু উত্তোলনকারীরা নদের কাঁদা পানির মধ্যে থাকায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় নারায়ণপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১০-১৫ জনের নামে মামলা করেন।
এ ছাড়া ভৈরব নদের তীর থেকে মাটি চুরি করে বিক্রির অপরাধেও একটি মামলা হয়। তবে এসব মামলা হওয়ার পরপরই আসামিরা আগাম জামিন নেওয়ায় পুলিশ তাঁদের আর গ্রেপ্তার করতে পারেনি। আবার যাদের নামে মামলা হয়, তাঁরা শুধুই কর্মচারী। ঘটনাস্থলে না থাকায় রাঘব বোয়ালেরা মামলার বাইরে থেকে যাচ্ছেন। ফলে আবারও তাঁরা অন্যস্থান থেকে বালু তোলা শুরু করেন।
সর্বশেষ ২৮ ফেব্রুয়ারি অভিযান চালিয়ে যন্ত্র ও ট্রাক্টর জব্দ করার পর বালু উত্তোলন কিছুদিন বন্ধ রেখে উত্তোলন করা হাজার হাজার ট্রাক বালু বিক্রি করে নেয় বালু উত্তোলনকারীরা। এর পর সম্প্রতি নারায়ণপু ও ভগবানপুর গ্রামের মাঝের শ্মমানঘাট এলাকায় বালু তোলা শুরু করে বালু উত্তোলনকারী চক্র। সেখানে পাঁচটি যন্ত্র বসিয়ে কয়েক হাজার ট্রাক বালু উত্তোলন করে তারা।
বুধবার স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ইরুফা সুলতানা দুপুরের দিকে লোক পাঠিয়ে তাঁদের বালু তোলা বন্ধ করেন। তবে বিকেলে ওই স্থানে গিয়ে দেখা যায়, বালু তোলার পাঁচটি যন্ত্র নদেই রয়েছে। যদিও পাইপগুলো খুলে রাখা ছিল। সেখানে হাজার হাজার ট্রাক বালু উত্তোলন করে স্তূপ করে রাখা ছিল। স্থানীয়রা জানান, স্বরুপদাহ ইউনিয়নের টেঙ্গুরপুরসহ হাকিমপুর ইউনিয়নের কয়েক জায়গায় এখনো বালু তোলা হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এক জায়গায় বালু তোলা বন্ধ করেন তো, বালু চোরেরা অন্য জায়গায় বালু তোলা শুরু করেন। আবার বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান চালিয়ে মেশিন বা সরঞ্জামাদি জব্দ করা হলেও, উত্তোলিত বালু বিক্রিতে বাধাগ্রস্ত হতে হয় না বালু উত্তোলনকারীদের। ফলে এক জায়গায় বালু তোলা বন্ধ করতেই তাঁরা অন্যস্থানে বালু তোলা শুরু করে। এসব বালু উত্তোলনকারীরা সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন জায়গা থেকে বালু তোলেন এবং বিক্রি করেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, স্ব স্ব এলাকার ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ছাড়াও উপজেলা নির্বাহী কার্যালয়ের কিছু অসাধু কর্মচারী বালু উত্তোলনকারীদের কাছ থেকে অবৈধ সুবিধা নেন। ফলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিযান চালালে বালু উত্তোলনকারীদের তাঁরা গোপনে সংবাদ পৌঁছে দেন। ফলে অভিযানের সময়ে বালু উত্তোলনকারীদের আর পাওয়া যায় না। স্থানীয়রা আরও জানান, ভৈরবের মাটি চোরদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কয়েকবার ভ্রাম্যমাণ আদালত করে জরিমানা ও জেল দিয়েছে। তবে এসব জরিমানা ও জেল হয় শুধুমাত্র শ্রমিকদের। এ কারণেও বালু ও মাটি চুরি থামছে না।
চৌগাছা উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশীষ মিশ্র জয় বলেন, ‘উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দুই–এক জায়গায় অভিযান চালিয়েছেন। আরও কয়েক জায়গায় বালু তোলা অব্যাহত রয়েছে। সেসব জায়গাগুলোতেও অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে বালু তোলা বন্ধ করে স্থানীয়দের ফসলি জমি বাঁচানোর পাশাপাশি এসব বালু চোরদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা বলেন, ‘খবর পেয়ে বুধবারও এক স্থান থেকে বালু তোলা বন্ধ করা হয়েছে। বালু উত্তোলনকারী ও মাটি চোরদের বিরুদ্ধে বারবার অভিযান চালাচ্ছি। নিয়মিত মামলাও করেছি। তবুও বালু উত্তোলন বন্ধ না হওয়ার অভিযোগ আসছে। আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি। প্রয়োজনে আরও মামলা করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে